পুঁজিবাজার নিয়ে নেতিবাচক কিছু নেই বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারে

পুঁজিবাজার নিয়ে নেতিবাচক কিছু নেই বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারে
প্রণোদনার টাকা শেয়ারবাজারে ব্যবহার হচ্ছে এমন একটি নেতিবাচক খবর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বরাত দিয়ে গণমাধ্যমের প্রতিবেদন প্রকাশিত হলেও ঘটনাটি সঠিক নয়। যেই সার্কুলারের সূত্র ধরে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছিল সেখানে পুঁজিবাজার নিয়ে একটি শব্দও লিখেনি কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

গত ২৫ জুলাই বাংলাদেশ ব্যাংক প্রণোদনার টাকা ব্যবহার নিয়ে একটি সার্কুলার দিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক আলী আকবর ফারাজী স্বাক্ষরিত ওই সার্কুলারে বলা হয়েছে প্রণোদনার টাকা অনেক ব্যাংক দিতে বিলম্ব করছে। একই সাথে এই টাকা কেউ কেউ অনুৎপাদনশীল খাত বা আগের ঋণ সমন্বয় করেছে বলে আভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে।

পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, পুঁজিবাজারের উন্নয়নে যে কোন সময়ের চেয়ে বর্তমানে ভালো সম্পর্ক রয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন(বিএসইসি) সাথে। পুঁজিবাজার সংক্রান্ত কোন বিষয় থাকলে সেটি বিএসইসির সাথে আলাপ করেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক সিদ্ধান্ত নেয় বলে জানান তারা।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. ছায়েদুর রহমান বলেন, পুঁজিবাজার দেশের শিল্পায়নের জন্য একটি বড় মাধ্যম। বর্তমান সরকার দেশের অর্থনীতি ও পুঁজিবাজারের উন্নয়নে ব্যপকভাবে কাজ করছে। ফলে আগের তুলনায় পুঁজিবাজার এখন অনেক ভালো।

তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতি উন্নয়ের ধারা অব্যহত রাখার জন্য বিশেষ প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে সরকার। ওই টাকার সঠিক ব্যবহার তদারকি করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক কাজ করছে। যেই সার্কুলার বাংলাদেশ ব্যাংক দিয়েছে, তার কোন জায়গায় পুঁজিবাজার শব্দ উল্লেখ নেই। অথচ পুঁজিবাজার নিয়ে একটি নেতিবাচক সংবাদ প্রকাশ করে। ফলে তার নেতিবাচক প্রভাব পুঁজিবাজারেও পড়ে।

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

ফু-ওয়াং সিরামিকের লভ্যাংশ অনুমোদন
এক বছরে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ২০ হাজার কোটি টাকা
ডিএসইতে মোবাইল গ্রাহক-লেনদেন দুটোই কমেছে
বছরজুড়ে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির অনুমোদন পেয়েছে ৯ কোম্পানি
পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ আজ
বছরের ব্যবধানে পুঁজিবাজারে লেনদেন বেড়েছে ৪০ শতাংশ
রবিবার পুঁজিবাজার বন্ধ থাকলেও চলবে দাপ্তরিক কার্যক্রম
লোকসানে ৮ খাতের বিনিয়োগকারীরা
সাপ্তাহিক রিটার্নে মুনাফায় ১০ খাতের বিনিয়োগকারীরা
খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে প্রকৌশল খাত