বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) ইইউ’র ঢাকা অফিস থেকে এ তথ্য জানানো হয়। দেশের শিক্ষাখাত শক্তিশালী, প্রাথমিক ও কারিগরি শিক্ষা উন্নয়নে এ অর্থ ব্যয় করা হবে।
ইইউ জানায়, বাংলাদেশের শিক্ষা খাতের জন্য ইইউ ৪২ মিলিয়ন ইউরো সহায়তা করেছে। এই অর্থ ইতোমধ্যেই বাংলাদেশ সরকারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ঢাকায় নিযুক্ত ইইউ রাষ্ট্রদূত রেনসে তিরিঙ্ক বলেছেন, একটি দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মূলে রয়েছে শিক্ষা। সবার জন্য সমানভাবে প্রাথমিক, কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা ব্যবস্থার ওপর নির্ভর করছে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ভবিষ্যতের চাকরির বাজার ও কর্মসংস্থান। সে কারণে এ খাতে সহযোগিতায় রয়েছে ইইউ’র।
রাষ্ট্রদূত বলেন, করোনাভাইরাস মহামারিতে অব্যাহতভাবে স্কুল বন্ধে ইইউ উদ্বিগ্ন। তবে মহামারি পরিস্থিতি সতর্কতার সঙ্গে বিবেচনায় নিয়ে যত দ্রুত সম্ভব পুনরায় স্কুল খোলার পথে অগ্রসর হতে হবে। কারণ দূরবর্তী শিক্ষা প্রান্তিক শিক্ষার্থীদের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।