শুক্রবার (১১ জুন) বিকেল ৫টা থেকে এই বিধিনিষেধ শুরু হয়।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার জেলা সার্কিট হাউসে রাত ৯টা থেকে পৌনে ১০টা পর্যন্ত রাজশাহীর করোনা পরিস্থিতি নিয়ে এক জরুরি সভা শেষে রাজশাহীতে সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা দেন বিভাগীয় কমিশনার মো. হুমায়ূন কবীর।
ঘোষণা অনুযায়ী, এই সাত দিন নগরে ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দোকানপাট বাদে সব ধরনের দোকানপাট বন্ধ থাকবে। জরুরি সেবার গাড়ি ছাড়া কোনো ধরনের যানবাহন রাস্তায় চলবে না। পরে ওই দিন রাতেই জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
জানা যায়, লকডাউন শুরুর খবরে সকাল থেকেই নগরে মানুষের ভিড় ছিল। মানুষ শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত কেনাকাটা করেছেন। কাঁচাবাজার, মুদিখানার দোকানে উপচে পড়া ভিড় ছিল। সকাল থেকে পুলিশও তৎপর ছিল। পুলিশ মাইকিং করে বলছিল, লকডাউনের এই সাত দিনে নগরবাসী কী করতে পারবেন আর কী করতে পারবেন না। দুপুরের পর থেকেই মানুষের আনাগোনাও কমতে থাকে। আর বিকেল সাড়ে ৪টার মধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নগরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট ও নগরের প্রবেশমুখে অবস্থান নেয়।