Connect with us

জাতীয়

‘ফেরাউনও আমলাতন্ত্র বাতিল করতে পারেনি’

Avatar of অর্থসংবাদ ডেস্ক

Published

on

ব্লক

আমলাতন্ত্র আমাদের মধ্যে আছে, থাকবে। ফেরাউনও আমলাতন্ত্রের বিকল্প বের করতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।

মঙ্গলবার (৮ জুন) শেরে বাংলা নগরে একনেক সভায় সাভারে বাংলাদেশ লোক-প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রকল্পের অনুমোদনের সময় এ কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, ফেরাউনও আমলাতন্ত্র বাতিল করতে পারেনি। আমিও ছোট-খাটো আমলা ছিলাম, এখন আমি বড় আমলা। ফেরাউনকে নেতিবাচকভাবে তুলে ধরা হয়। ফেরাউন মানে অনেক বড় রাজা। আরবের অনেক দেশে ফেরাউনের নামে নাম রাখা হয়।

তিনি আরও বলেন, আমলাতন্ত্র মন্দ নয়, আমলাতন্ত্র ভালো, আমলাতন্ত্রের বিকল্পও নাই। সোভিয়েতরা বিকল্প বের করতে পারে নাই, চীনও বের করতে পারে নাই, ফেরাউনও পারে নাই। সেই মহান আমলাতন্ত্র আমাদের মধ্যে আছে। আমলাতন্ত্রের জন্য আমরা সাভারে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রকল্পের অনুমোদন দিলাম। ফেরাউনকে এখানে নেতিবাচক হিসেবে তুলে ধরছি না। ফেরাউন শক্তিশালী সরকার ছিল।

মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়

থার্টি ফার্স্টে উন্মুক্ত স্থানে কোনো অনুষ্ঠানের অনুমতি নয়

Published

on

ব্লক

থার্টি ফার্স্ট নাইটকে কেন্দ্র করে ৩১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টার পর থেকে ঢাকা মহানগরীসহ সারাদেশে উন্মুক্ত স্থানে কোনো ধরনের অনুষ্ঠানের অনুমতি দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেলে সচিবালয়ে বড়দিন ও থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপন উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত সভা শেষে তিনি এ কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, ঢাকাসহ সারাদেশে গির্জাগুলোর নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা সমুন্নত রাখা হবে। খ্রিস্টান সম্প্রদায়কে অনুরোধ করেছি তারা যেন প্রচুর সংখ্যক স্বেচ্ছাসেবক রাখেন, আমাদের নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে তারা যেন কাজ করেন।

২৪ থেকে ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত গির্জা এলাকাগুলোতে গোয়েন্দা সংস্থা ও নিরাপত্তা বাহিনী থাকবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, আর্চওয়ে, সিটি ক্যামেরা রাখার অনুরোধ করা হয়েছে। ঢাকাসহ সারাদেশের খ্রিস্টান অধ্যুষিত এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হবে। যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতিতে কেউ যদি পড়েন তবে তাৎক্ষণিক ৯৯৯ নম্বরে জানাতে বলা হয়েছে।

‘থার্টি ফার্স্ট নাইটকে কেন্দ্র করে ৩১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টার পর থেকে ঢাকা মহানগরীসহ সারাদেশের উন্মুক্ত স্থানে কোনো ধরনের অনুষ্ঠানের অনুমতি দেবো না। ৭ জানুয়ারি নির্বাচন হতে যাচ্ছে। এজন্য এ বিধিনিষেধ দেওয়া হবে। লোকসমাগমের উপরও বিধিনিষেধ থাকবে। যারা অনুষ্ঠান করবেন ইনডোর হোটেল বা ঘরের ভেতর করবেন।’

আসাদুজ্জামান খান বলেন, থার্টি ফার্স্ট নাইট উপলক্ষে জোরো বাঁশি বাজানো, পটকা ফোটানো, আতশবাজী কিংবা ফানুস ওড়ানো থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ রেখেছি।

৩১ ডিসেম্বর সন্ধ্যার পর থেকে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পুলিশ চেকপোস্ট বসানো হবে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কয়েক দিন থেকে লক্ষ্য করছি রাতে দুর্বার গতিতে গাড়ি বা মোটরসাইলে রেস শুরু করেছে। গোয়েন্দা সংস্থা থেকে জানিয়েছে, ৩১ ডিসেম্বর এটি ব্যাপকহারে হতে পারে। সেজন্য রাস্তায় চেকপোস্ট দেওয়া হবে।

‘বড় দিন ও থার্টি ফার্স্ট নাইটে কূটনীতিক এলাকায় বিশেষ নিরাপত্তা নজরদারি বাড়ানো হবে। থার্টি ফার্স্ট নাইটে যাতে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার না হয় সেজন্য আমরা অনুরোধ রাখবো। এটা রোধের জন্য নিরাপত্তা বাহিনী তৎপর থাকবে। বার বন্ধ করার ব্যবস্থা নিয়েছি।’

ওসি বদলি নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নির্বাচন কমিশন সুনির্দিষ্টভাবে বলে দিয়েছে, যারা ছয় মাসের বেশি সময় এক জায়গায় রয়েছে, সেসব ওসিকে বদলি করতে। তারা সময় বেঁধে দিয়েছেন। সে সময় অনুযায়ী জননিরাপত্তা সচিব এবং আইজিপি বসে পাঠিয়ে দেবেন, দু-এক দিনের মধ্যে প্রস্তাব চলে যাবে। এখন যা কিছু হয় নির্বাচন কমিশন সব নিয়ন্ত্রণ করে। তারা যে ধরনের নির্দেশনা দিচ্ছেন, সে অনুযায়ী কাজ হচ্ছে। প্রায় ওসিকে বদলি করতে হবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

হারানো মোবাইল উদ্ধারে তৎপরতা বাড়ানোর নির্দেশ

Published

on

ব্লক

হারানো মোবাইল ফোন উদ্ধারকাজে তৎপরতা বাড়াতে মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছে পুলিশ সদরদপ্তর।

অতিরিক্ত আইজিপি (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মো. আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) পুলিশ সদরদপ্তরে অনুষ্ঠিত গত অক্টোবর মাসের অপরাধ পর্যালোচনা সংক্রান্ত এক ভার্চুয়াল সভায় এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।

অতিরিক্ত আইজিপি আতিকুল ইসলাম হারানো মোবাইল ফোন উদ্ধারের পাশাপাশি চোরাই মোবাইল ফোন বিক্রির স্থানে অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি মোবাইল ফোন ছিনতাই/চুরি প্রতিরোধে টহল জোরদারের নির্দেশনাও দেন।

একই সঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনা ও সড়কে মৃত্যু প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশের পাশাপাশি কিশোর অপরাধ দমনের ওপরও গুরুত্বারোপ করেন তিনি।

সভায় অক্টোবর মাসে দেশের সার্বিক অপরাধ পরিস্থিতি যেমন- ডাকাতি, দস্যুতা, চুরি, সিঁধেল চুরি, খুন, অপমৃত্যু, সড়ক দুর্ঘটনা, নারী ও শিশু নির্যাতন, ধর্ষণ, মাদকদ্রব্য ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ইত্যাদি মামলা সংক্রান্ত তথ্য উপস্থাপন করা হয়।

এতে মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, রেঞ্জ ডিআইজি ও জেলার পুলিশ সুপার অংশগ্রহণ করেন। সভায় পুলিশ সদরদপ্তর প্রান্তে ডিআইজি (অপারেশনস) মো. আনোয়ার হোসেন, ডিআইজি (ক্রাইম ম্যানেজমেন্ট) জয়দেব কুমার ভদ্র এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

প্রার্থিতা ফিরে পেতে প্রথম দিনে ৪২ জনের আপিল

Published

on

ইসি

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৭৩১ প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। তাদের মধ্যে মনোনয়ন ফিরে পেতে ৪২ জন প্রার্থী আপিল করেছেন। এ প্রার্থীদের অধিকাংশই ছিলেন স্বতন্ত্র। মনোনয়ন বাতিল হওয়া বেশির ভাগের ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর নিয়ে জটিলতা ছিল।

মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়ে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এসব আবেদন জমা পড়ে।

প্রার্থিতা ফিরে পেতে ময়মনসিংহ অঞ্চল থেকে বেশি আবেদন এসেছে। ময়মনসিংহ অঞ্চলে মোট ৩২৭ জন মনোনয়ন দাখিল করেছেন। এরমধ্যে ৮৪ জনের বাতিল হয়েছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

নভেম্বরে ৬০৩ দুর্ঘটনা, নিহত পাঁচ শতাধিক

Published

on

ব্লক

নভেম্বর মাসে সারাদেশে সড়ক, নৌ ও রেলপথে মোট দুর্ঘটনা ঘটেছে ৬০৩টি। এসব দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৫০৩ জন এবং আহত হয়েছে ৬৩০ জন। এর মধ্যে ৫৬৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৭৫ জন নিহত এবং ৬০৫ জন আহত হয়েছে। একই সময় রেলপথে ৩১টি দুর্ঘটনায় ২৩ জন নিহত ও ২৫ জন আহত হয়েছেন এবং নৌ-পথে ৬টি দুর্ঘটনায় ৫ জন নিহত ও একজন নিখোঁজ রয়েছেন।

মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) সংবাদ মাধ্যমে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরীর পাঠানো এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়। দেশের জাতীয়, আঞ্চলিক ও অনলাইন সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌ-পথের দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে সংগঠনটি।

প্রতিবেদনে বলা হয়, এই সময়ে ১৪৭টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ১৭৩ জন নিহত ও ৮৫ জন আহত হয়েছে। যা মোট দুর্ঘটনার ২৫.৯৭ শতাংশ, নিহতের ৩০.৫৬ শতাংশ ও আহতের ১৫.০১ শতাংশ। এই মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা সংগঠিত হয়েছে ঢাকা বিভাগে। সেখানে ১৮৩টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১১৫ জন নিহত ও ১৩৮ জন আহত হয়েছে। সবচেয়ে কম সড়ক দুর্ঘটনা সংগঠিত হয়েছে সিলেট বিভাগে। সেখানে ২২টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১৬ জন নিহত ও ২৬ জন আহত হয়েছে।

বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির পর্যবেক্ষণ মতে, নভেম্বর মাসে সড়ক দুর্ঘটনার উল্লেখযোগ্য কারণগুলো হচ্ছে- ট্রাফিক আইনের অপপ্রয়োগ, দুর্বল প্রয়োগ, ট্রাফিক বিভাগের অনিয়ম দুর্নীতি ব্যাপক বৃদ্ধি; মোটরসাইকেল, ব্যাটারিচালিত রিকশা ও তিন চাকার যানের ব্যাপক বৃদ্ধি ও এসব যানবাহন সড়ক মহাসড়কে অবাধে চলাচল; সড়ক-মহাসড়কে রোড সাইন বা রোড মার্কিং, সড়কে বাতি না থাকা ও রাতের বেলায় ফগ লাইটের অবাধ ব্যবহার; চলতি বর্ষায় সড়ক মহাসড়কের ছোট বড় গর্তের সৃষ্টি হওয়া; যানবাহনের ত্রুটি, ট্রাফিক আইন অমান্য করার প্রবণতা; উল্টো পথে যানবাহন চালানো, সড়কে চাঁদাবাজি এবং অদক্ষ চালক, ফিটনেসবিহীন যানবাহন, বেপরোয়াভাবে যানবাহন চালানো।

দুর্ঘটনার প্রতিরোধে সুপারিশগুলো হচ্ছে- জাতীয় নির্বাচনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে সড়ক নিরাপত্তা ও স্মার্ট গণপরিবহন গড়ে তোলার বিষয়ে অঙ্গীকার রাখা; মোটরসাইকেল ও ইজিবাইকের মতো ছোট ছোট যানবাহন আমদানি ও নিবন্ধন বন্ধ করা; দক্ষ চালক তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ, ডিজিটাল পদ্ধতিতে যানবাহনের ফিটনেস প্রদান; রাতের বেলায় বাইসাইকেল ও মোটরসাইকেল চালকদের রিফ্লেক্টিং ভেস্ট পোশাক পরিধান বাধ্যতামূলক করা; সড়কে চাঁদাবাজি বন্ধ করা, চালকদের বেতন ও কর্ম ঘণ্টা সুনিশ্চিত করা; রাতের বেলায় চলাচলের জন্য জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে পর্যাপ্ত আলোক সজ্জার ব্যবস্থা করা; চলতি বর্ষায় ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তার মাঝে সৃষ্ট ছোট বড় গর্ত দ্রুত অপসারণ করা এবং গণপরিবহন বিকশিত করা, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএর সক্ষমতা বৃদ্ধি করা। মানসম্মত সড়ক নির্মাণ ও মেরামত সুনিশ্চিত করা, নিয়মিত রোড সেইফটি অডিট করা।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

লোহা রপ্তানিতে বড় সম্ভাবনা

Published

on

ব্লক

স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে দেশে উৎপাদিত স্টিল বা লোহা এবং লোহা থেকে তৈরি পণ্য বিদেশেও রপ্তানির সম্ভাবনা দেখছেন ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা। তাদের হিসাবে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা পেলে স্টিল বা ইস্পাত পণ্য রপ্তানি করে বার্ষিক ১০ থেকে ১৫ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের সুযোগ রয়েছে।

সোমবার (৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর গুলশানে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) এবং বাংলাদেশ স্টিল ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএসএমএ) আয়োজিত এক সভায় এসব কথা উঠে আসে। সভায় সভাপতিত্ব করেন এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম।

এ সময় তিনি বলেন, ইস্পাত বা লোহা এবং লোহার পণ্য রপ্তানিতে বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের কী চ্যালেঞ্জ রয়েছে তা খুঁজে বেড় করতে হবে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এবং করণীয় নির্ধারণে এ খাতের উদ্যোক্তাদের সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা তৈরি করতে হবে। বেসরকারি খাতের অভিভাবক হিসেবে এফবিসিসিআই তাদের সেসব প্রস্তাব নিয়ে নীতি নির্ধারকদের সঙ্গে কথা বলবে।

রপ্তানিপণ্য বহুমুখী করতে লোহা ও লোহার পণ্য বড় ভূমিকা রাখতে পারে বলেও মনে করেন এফবিসিসিআই সভাপতি।

সভায় অংশ নিয়ে কমনওয়েলথ এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কাউন্সিলের অ্যাডভাইজার জিল্লুর হোসেন জানান, যুক্তরাজ্যসহ কমনওয়েলথের সদস্য দেশগুলোতে বাংলাদেশের ইস্পাতসহ অন্যান্য রপ্তানি পণ্যের বড় সম্ভাবনা রয়েছে। এই সুযোগ কাজে লাগাতে ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি সরকারকেও উদ্যোগী হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মানের লোহা ও লোহার পণ্য তৈরি হচ্ছে, প্রযুক্তি উন্নত- এমন দাবি বাংলাদেশ স্টিল ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমের। তিনি বলেন, স্থানীয় কারখানাগুলোর উৎপাদন সক্ষমতার তুলনায় দেশের ইস্পাতের চাহিদা প্রায় ৫০ শতাংশ কম। উদ্বৃত্ত সক্ষমতার (ওভার ক্যাপাসিটি) ইস্পাত যদি আফ্রিকাসহ কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোতে রপ্তানি করা যায়, তাহলে এই খাত থেকে প্রতি বছর ১০ থেকে ১৫ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব।

এ সময় লোহা ও লোহার পণ্যকে রপ্তানিমুখী শিল্পে রূপান্তরের জন্য সরকারের বিশেষ পৃষ্ঠপোষকাত চান ব্যবসায়ীরা। এর মধ্যে রয়েছে, রপ্তানিমুখী শিল্প হিসেবে লোহা ও লোহার পণ্যের কাঁচামাল আমদানিতে বিশেষ শুল্ক সুবিধা, আংশিক বন্ড সুবিধা, নগদ সহায়তাসহ রপ্তানি অন্যান্য সহযোগিতা। রপ্তানিমুখী ইস্পাত কারখানায় জ্বালানি মূল্যে সুযোগ-সুবিধা, সরবরাহ ব্যবস্থা উন্নত করাসহ অন্যান্য নীতি সহায়তা।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, কমনওয়েলথ এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কাউন্সিলের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. সুমন চৌধুরী, এফবিসিসিআই পরিচালক এবং বাংলাদেশ আয়রন অ্যান্ড স্টিল ইমপোর্টার অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি মো. আমির হোসেন নুরানী, মেট্রোসেম ইস্পাত লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শহীদুল্লাহ, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের পরিচালক শুনিল কুমার অধিকারী প্রমুখ।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
ব্লক
জাতীয়17 seconds ago

থার্টি ফার্স্টে উন্মুক্ত স্থানে কোনো অনুষ্ঠানের অনুমতি নয়

ব্লক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার16 mins ago

ইসিকে সহযোগিতা দিতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানদের নির্দেশনা

ব্লক
ধর্ম ও জীবন22 mins ago

ঘুমের আগে যে আমল করলে আল্লাহ নিরাপদ রাখবেন

ব্লক
জাতীয়38 mins ago

হারানো মোবাইল উদ্ধারে তৎপরতা বাড়ানোর নির্দেশ

ব্লক
স্বাস্থ্য48 mins ago

ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু

ইসি
জাতীয়59 mins ago

প্রার্থিতা ফিরে পেতে প্রথম দিনে ৪২ জনের আপিল

ব্লক
পুঁজিবাজার60 mins ago

ব্লকে ১৮ কোটি টাকার লেনদেন

ব্লক
জাতীয়1 hour ago

নভেম্বরে ৬০৩ দুর্ঘটনা, নিহত পাঁচ শতাধিক

ব্লক
খেলাধুলা1 hour ago

কত টাকায় দেখা যাবে মিরপুরের টেস্ট, জানালো বিসিবি

ব্লক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার1 hour ago

ইবি শিক্ষক সমিতির তফসিল ঘোষণা

Advertisement
Advertisement IBBL_AD_300 x 250

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

December 2023
S M T W T F S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31