করোনা ভাইরাসে পোশাকের ‘শিপমেন্ট’ বন্ধ

করোনা ভাইরাসে পোশাকের ‘শিপমেন্ট’ বন্ধ
করোনাভাইরাস সামলাতে হিমশিম খাওয়া বিদেশি ক্রেতারা বাংলাদেশে থেকে পোশাক নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে বলে জানিয়েছে বিজিএমইএ।

দেশের পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি রুবানা হক বলেন, করোনার কারণে কোনো কারখানা এখনও বন্ধ হয়নি। তবে মালের শিপমেন্ট সব বন্ধ হয়ে গেছে। ক্রেতারা বলছে, তারা মাল পরে নেবে। তবে কবে নেবে তার কোনো দিনক্ষণ জানি না। এ অবস্থা চলতে থাকলে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে কারও কোনো কাজ থাকবে না।

কাজ না থাকা মানে কারখানা অনেকটাই বন্ধ হয়ে যাওয়া।

রুবানা বলেন, এসব নিয়ে সরকারের সঙ্গে শিগগিরই বৈঠকে একটা সিদ্ধান্ত হবে। করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে কারখানাগুলোয় কী করা যাবে আর করা যাবে না তার নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে। ইতোমধ্যে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। গার্মেন্টস শিল্প অধ্যুষিত এলাকা নজরদারিতে রাখতে বিজিএমইএ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে চারটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। উত্তরা অফিসে হটলাইন স্থাপন করা হয়েছে। শ্রমিকদের সচেতনতা সৃষ্টিতে না কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। শনিবার বিকেলে পোশাক কারখানায় করোনা প্রভাবসসহ নানা বিষয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রীর মন্নুজান সুফিয়ানসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে এসব নিয়ে বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

নতুন সুদহার নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক
ব্যাগেজ রুলের অপব্যবহারে ধ্বংস হচ্ছে জুয়েলারি শিল্প
বছর ঘুরলেও প্রবাসী আয়ে গতি ফিরেনি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
গ্রাহক সংখ্যায় দেশসেরা প্রতিষ্ঠান নগদ
বছরজুড়ে আলোচনায় খেলাপি ঋণ, সুদহার ও বিনিময়হার
প্রথম দিনেই ২ লাখের বেশি পণ্যের অর্ডার পেলো ইভ্যালি
তিন মাসের মধ্যে সব দেনা পরিশোধ শুরু করবো
পোশাকশিল্পকে রাজনৈতিক হাতিয়ার না বানানোর অনুরোধ
এক মাসের ব্যবধানে আলুর দাম বেড়েছে ৪৪ শতাংশ