স্কয়ার হাসপাতালের সিনিয়র ডায়েটিশিয়ান তপতী সাহা বলেন, করোনাকালীন রোগ প্রতিরোধেও বেশ ভূমিকা রাখে ওটস।
তিনি বলেন, এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, প্রোটিন এবং ভিটামিন ‘বি’। ভিটামিন ‘বি’ কার্বোহাইড্রেড অ্যাবজরভেশনে ভূমিকা রাখে।
এই ডায়েটিশিয়ান বলেন, ওটসে কিছু স্বাস্থ্যগত সুবিধা আছে। ওটস রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং হার্ট সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এটি ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তার পাশাপাশি পরিপাক প্রক্রিয়া ভালো রাখে।
তিনি বলেন, ডায়াবেটিস রোগীর সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ওটস। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল- যেমন, জিংক, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও থায়ামিন।
তপতী সাহা বলেন, ইফতারি বা সেহরিতে ওটস বাদাম এবং ফলের সঙ্গে দুধ বা ভিনেগার দিয়ে পুষ্টিকর খাবার তৈরি করে খেলে স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী হতে পারে।
তিনি বলেন, এসব স্বাস্থ্য সুবিধাগুলো চিন্তা করলে প্রতিদিনের খাবারে কমপক্ষে একটা ওটস রাখা যেতে পারে। এছাড়া বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছেন এমন রোগী যেমন- কিডনি রোগ, ডায়াবেটিস, লিভার সমস্যা আছে এমন রোগীদের জন্য ওটস একটি স্বাস্থ্যকর খাবার। সূত্র: ডক্টর টিভি