সর্বাত্মক লকডাউনে দুর্ভোগে পড়েছেন পোশাকশ্রমিকরা

সর্বাত্মক লকডাউনে দুর্ভোগে পড়েছেন পোশাকশ্রমিকরা
করোনার সংক্রমণ রোধে আজ বুধবার থেকে চলাচলে কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হয়েছে দেশ। যা চলবে ২১ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত। সরকারঘোষিত এই নিষেধে বন্ধ ঘোষণা করা হয়সরকারি-বেসরকারি সব ধরনের প্রতিষ্ঠান। শুধু খোলা রয়েছে জরুরি সেবাদানকারী পরিবহন, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও পোশাকশিল্প কারখানা।

এদিকে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় শ্রমিক পরিবহনের কথা থাকলেও তা বাস্তবায়ন করেনি কারখানা মালিকরা। ফলে শ্রমিকদের কারখানায় কাজে যোগ দিতে পড়তে হচ্ছে ভোগান্তিতে। কেউ যাচ্ছেন হেঁটে আবার কেউ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায়।

এতে করে একদিকে শ্রমিকদের গুনতে হচ্ছে বাড়তি ভাড়া। অন্যদিকে অটোরিকশায় গাদাগাদি করে যাওয়ায় বাড়ছে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের ঝুঁকি। বুধবার (১৪ এপ্রিল) লকডাউনের প্রথম প্রহরে সাভারের বিভিন্ন এলাকায়, অটোরিকশা ও পায়ে হেঁটে কারখানায় যেতে দেখা গেছে শ্রমিকদের।

একদিকে গণপরিবহন বন্ধ, অন্যদিকে পোশাক কারখানা খোলা। এতে পরিবহন-সংকটে ভোগান্তির শিকার পোশাক শ্রমিকরা। পরিবহন সংকট থাকায় সময়মতো কারখানায় পৌঁছতে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়ে অটোরিকশায় গাদাগাদি করেই ছুটে চলেছেন রফতানিযোদ্ধারা।

এ বিষয়ে আশুলিয়া সচেতন নাগরিক কমিটির সভাপতি লায়ন মোহাম্মদ ইমাম গণমাধ্যমে বলেন, পোশাকশিল্প দেশের অর্থনীতির বড় একটা জায়গাজুড়ে রয়েছে। তাই কারখানায় শতভাগ স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে পরিবহন ব্যবস্থা করতে হবে। শুধু পরিবহন ব্যবস্থাই নয়, পরিবহনেও স্বাস্থ্যবিধি শতভাগ নিশ্চিত করতে হবে। এই খাতে যদি স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করা না যায় তাহলে কঠোর বিধিনিষেধ দিয়ে ফায়দা হবে বলে আমি মনে করি না।

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

পোশাকখাতে উৎপাদন খরচ বেড়েছে, কমে গেছে চাহিদা
২০২৩ সালে স্বর্ণের দাম বেড়েছে ১৩ শতাংশ
২০২৩ সালে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে ১০ শতাংশ
ইভ্যালিতে বড় অফার আজ, ১০ টাকায় মিলবে পাঞ্জাবি
হিলিতে আদা-সবজিতে স্বস্তি, বাড়তি দামে রসুন
বাংলাদেশে বিনিয়োগের ঐক্যমতে শেষ হলো গ্লোবাল বিজনেস কনফারেন্স
১১ মাসে ৪৩ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রফতানি
২০২৪ সালে ৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ পাচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দর
আইসিএবির নতুন সভাপতি ফোরকান উদ্দীণ
বিসিক শিল্পনগরীতে এক হাজার ৯৮ প্লট খালি