সংস্থাটি জানায়, ডিসেম্বরে স্বাস্থ্য অধিদফতর এবং রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) সঙ্গে করোনাভাইরাসের বিভিন্ন ভ্যারিয়ান্টের ওপর নজরদারি শুরু করে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ (আইসিডিডিআরবি)।
১ জানুয়ারি থেকে ২৪ মার্চ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ১৬ হাজার ২৬৫টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে ২ হাজার ৭৫১টি নমুনা পজিটিভ চিহ্নিত হয়। ৬ জানুয়ারি প্রথম যুক্তরাজ্যের ভ্যারিয়ান্ট শনাক্ত হয়। মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত এই ভ্যারিয়ান্টটি বাংলাদেশে বৃদ্ধি পায়।
কিন্তু মার্চের তৃতীয় সপ্তাহে দেখা যায় যে, অন্য যেসব ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া গেছে বাংলাদেশে, তার মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার ভ্যারিয়ান্টটি সবচেয়ে শক্তিশালী হয়ে উঠেছে।
মার্চের শেষ সপ্তাহে দেখা যায়, দেশে শনাক্ত করোনাভাইরাসের ধরনগুলোর মধ্যে এখন ৮১ শতাংশই দক্ষিণ আফ্রিকার ভ্যারিয়ান্ট। ফলে এখন ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা ও রোগী ব্যবস্থাপনার দিকটি নতুন করে ভাবতে হবে বলেছে আইসিডিডিআরবি।