গণমাধ্যমকে এই খবর জানিয়েছেন প্রযোজক কামরুলের ভাতিজা শিশির ইসলাম। তিনি জানান, মৃত্যুর সময় তার চাচার বয়স হয়েছিল ৭১ বছর। দীর্ঘদিন ধরে তিনি বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন অসুখে ভুগছিলেন।
মুক্তিযুদ্ধের সময় বিশেষ অবদান রাখা দেশবরেণ্য প্রযোজক কামরুল ইসলামকে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় বুধবার বিকালে স্কয়ার হাসপাতাল ভর্তি করা হয়। অবস্থা বেশি খারাপ দেখে তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখেন চিকিৎসকরা। বুধবার রাতে সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
কামরুল ইসলামের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, তার ছেলে কানাডা থেকে দেশে ফিরবেন ১৯ মার্চ, শুক্রবার। এরপর তাকে কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর উপজেলার মনোহরপুরে নিজ গ্রামে দাফন করা হবে।
সংস্কৃতি ও ক্রীড়া জগতের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রযোজক কামরুল ইসলাম ছিলেন অনন্য। ১৯৬৭ সাল থেকে তিনি শান্তিনগর ক্লাবের দায়িত্বে আছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়নে অংশ নেন। তিনি বিভিন্ন ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজক ও উদ্যোক্তা ছিলেন।