পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দ্যা পেনিনসুলা চিটাগং লিমিটেডের একজন উদ্যোক্তা পরিচালক ১ লাখ ৩০ হাজার শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
২০১৪ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পেনিনসুলা চিটাগংয়ের অনুমোদিত মূলধন ৩০০ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ১১৮ কোটি ৬৬ লাখ ৭০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ১৪২ কোটি ৫১ লাখ টাকা। কোম্পানিটির মোট শেয়ারসংখ্যা ১১ কোটি ৮৬ লাখ ৬৬ হাজার ৮০০। এর মধ্যে ৪৫ দশমিক ৭৮ শতাংশ শেয়ার রয়েছে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের কাছে। এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ১০ দশমিক শূন্য ৯, বিদেশী বিনিয়োগকারীদের কাছে দশমিক ১ ও সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের কাছে বাকি ৪৪ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০২০ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে দ্য পেনিনসুলা চিটাগং। কোম্পানিটির নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, সমাপ্ত হিসাব বছরে পেনিনসুলা চিটাগংয়ের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৮৭ পয়সা। ৩০ জুন কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়ায় ৩০ টাকা ৮৭ পয়সা, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ৩১ টাকা ৬৩ পয়সা।
এদিকে সর্বশেষ অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪২ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৩০ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ১৫ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১৩ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৩১ টাকা ২৯ পয়সা।
২০১৪ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পেনিনসুলা চিটাগংয়ের অনুমোদিত মূলধন ৩০০ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ১১৮ কোটি ৬৬ লাখ ৭০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ১৪২ কোটি ৫১ লাখ টাকা। কোম্পানিটির মোট শেয়ারসংখ্যা ১১ কোটি ৮৬ লাখ ৬৬ হাজার ৮০০। এর মধ্যে ৪৫ দশমিক ৭৮ শতাংশ শেয়ার রয়েছে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের কাছে। এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ১০ দশমিক শূন্য ৯, বিদেশী বিনিয়োগকারীদের কাছে দশমিক ১ ও সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের কাছে বাকি ৪৪ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০২০ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে দ্য পেনিনসুলা চিটাগং। কোম্পানিটির নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, সমাপ্ত হিসাব বছরে পেনিনসুলা চিটাগংয়ের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৮৭ পয়সা। ৩০ জুন কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়ায় ৩০ টাকা ৮৭ পয়সা, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ৩১ টাকা ৬৩ পয়সা।
এদিকে সর্বশেষ অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪২ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৩০ পয়সা। দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইপিএস হয়েছে ১৫ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১৩ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৩১ টাকা ২৯ পয়সা।
