বিএসইসি’র জনবল বৃদ্ধি করতে অর্থমন্ত্রণালয়ে চিঠি

বিএসইসি’র জনবল বৃদ্ধি করতে অর্থমন্ত্রণালয়ে চিঠি
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কর্মকর্তা-কর্মচারী তথা জনবল বৃদ্ধি করতে চায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এজন্য বিএসইসি’র চাকুরী বিধিমালা ২০১৮ এর তফসিল (বিধি-২ এর ধারা ৯ সংশোধন চেয়ে অর্থমন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে বিএসইসি। বিএসইসির (কর্মকর্তা-কর্মচারী) বিধিমালা ২০২০ প্রণয়নের জন্য ফেব্রুয়ারী মাসের ১১ তারিখে এ চিঠি দেয় কমিশন। অর্থমন্ত্রণালয় সুত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, বর্তমানে কমিশনের জনবল ১৬৪ জন।পুঁজিবাজারের জন্য বিএসইসি কর্তৃক প্রণীত দশ বছর মেয়াদী মাস্টার প্ল্যান বাস্তবায়ন, কমোডিটি ও ডেরিভেটিভস মার্কেট চালু, ইন্টিলিজেন্সসহ অন্যান্য বিভাগ চালু, স্টক এক্সচেঞ্জের কার্যক্রম সুচারুভাবে তদারকি এবং সার্ভেইল্যান্স সিস্টেম পরিচারনাসহ দীর্ঘমেয়াদে স্থিতিশীল রাখতে আরও অতিরিক্ত ৪৫৬ টি পদ কমিমনের সাংগটনিক কাঠামোতে অন্তর্ভুক্তির প্রস্তাব করা হয়।এর প্রেক্ষিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ৩৪১ টি পদ অন্তর্ভুক্তির সম্মতি দেয়।

এদিকে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি, বুধবার বিএসইসির কনফারেন্স কক্ষে ‘ফাইন্যান্সিয়াল স্টেটমেন্টস অ্যানালাইসিস অ্যান্ড ডিটেকশন অব ফ্রড’ শীর্ষক সেমিনারে কমিশনের চেয়ারম্যান ড. খায়রুল হোসেন বলেছেন, আমাদের এরিয়া অব কাভারেজ (পরিসর) বাংলাদেশ ব্যাংকের চেয়েও অনেক বড়। তারা শুধু ব্যাংক এবং নন-ব্যাংক ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশন নিয়ে কাজ করে। তাদের সেখানে ৭ থেকে ৮ হাজার লোকবল রয়েছে। অথচ আমাদের মাত্র ৮৪ জন অফিসার। আর পিয়ন ও দারোয়ান নিয়ে আমরা ১৬০ জন কাজ করি। সবাই কাজ করলেও দোষ শুধু বিএসইসি’র উপর পড়ে।

তিনি বলেন, ডিসক্লোজার ভিত্তিতে আইপিও দেয়ার পরেও সমস্ত দোষ পড়ে কমিশনের ওপর। সেকেন্ডারি মার্কেট পড়ে গেলেও কমিশনকে দোষারোপ করা হয়। অথচ আমাদের কোনো বিনিয়োগ নেই। আমরা কারসাজি হলে ধরি, ডিমান্ড-সাপ্লাই ঠিক রাখি এবং এখানে যদি কেউ রিউমার (গুজব) ছড়ায় তাদেরকে আইনের আওতায় আনি। তারপর মার্কেট ওঠা-নামা করার জন্য আমাদেরকে সমস্ত দোষ দেয়া হয়। রেগুলেটের হিসেবে এখানে অসহাত্ববোধ আমাদের।’

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

ফু-ওয়াং সিরামিকের লভ্যাংশ অনুমোদন
এক বছরে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ২০ হাজার কোটি টাকা
ডিএসইতে মোবাইল গ্রাহক-লেনদেন দুটোই কমেছে
বছরজুড়ে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির অনুমোদন পেয়েছে ৯ কোম্পানি
পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ আজ
বছরের ব্যবধানে পুঁজিবাজারে লেনদেন বেড়েছে ৪০ শতাংশ
রবিবার পুঁজিবাজার বন্ধ থাকলেও চলবে দাপ্তরিক কার্যক্রম
লোকসানে ৮ খাতের বিনিয়োগকারীরা
সাপ্তাহিক রিটার্নে মুনাফায় ১০ খাতের বিনিয়োগকারীরা
খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে প্রকৌশল খাত