জাতীয়
বিসমিল্লাহ গ্রুপের এমডিকে ধরতে রেড অ্যালার্ট জারির নির্দেশ

বিসমিল্লাহ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) খাজা সোলেমান আনোয়ার চৌধুরী, তার স্ত্রী ও গ্রুপের চেয়ারম্যান নওরীন হাবিবসহ সাত পলাতক আসামিকে ধরতে রেড অ্যালার্ট জারির নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে আইজিপি, র্যাব ও ডিআইজিকে রেড অ্যালার্ট জারির বিষয়ে ৫ এপ্রিল গৃহীত পদক্ষেপ জানাতে বলেছেন আদালত।
আদেশের বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি এস এম সোয়েব উল কবিরের জামিন আবেদন শুনানির সময় মঙ্গলবার হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী হাসান এস এম আজিম, রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল হেলেনা বেগম চায়না, মাহজাবিন রাব্বানী দীপা, কাজী শামসুন নাহার কনা ও ঈশিতা পারভীন। আসামি পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এস এম শাহজাহান।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি
মে মাসে দেশে রেমিট্যান্স এলো ১.৬৯ বিলিয়ন ডলার

সদ্য বিদায়ী মে মাসে দেশে ১ দশমিক ৬৯ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, যা আগের বছরের তুলনায় ১০ দশমিক ২৭ শতাংশ কম।
বৃহস্পতিবার (১ জুন) বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুসারে, এপ্রিল মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ১ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার। গত মার্চে ২ দশমিক ০২ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স বাংলাদেশে আসে, যা ছিল ফেব্রুয়ারির আয়ের চেয়ে ৪৬ কোটি ডলার বেশি। ফেব্রুয়ারিতে রেমিট্যান্স এসেছিল ১ দশমিক ৫৬ বিলিয়ন ডলার। অপরদিকে জানুয়ারিতে ১ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা।
প্রবাসী বাংলাদেশিরা আনুষ্ঠানিক ব্যাংকিং চ্যানেলের চেয়ে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাঠাতে পছন্দ করেন। খোলাবাজারের তুলনায় ব্যাংকিং চ্যানেলে ডলারের দাম কম দেওয়া হয় বলে প্রবাসীরা হুন্ডিতে বেশি টাকা পাঠান বলে মনে করেন ব্যাংকাররা।
ব্যাংকাররা বলছেন, হুন্ডিতে পাঠানো ডলারের দাম বেশি পাওয়া যায়। এ কারণে কমছে আনুষ্ঠানিক মাধ্যমে ডলার আসা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯ দশমিক ৪১ বিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১৯ দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলার।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
প্রস্তাবিত বাজেট পুনর্বিবেচনা চায় রিহ্যাব

প্রস্তাবিত ২০২৩-২০২৪ বাজেট পুনর্বিবেচনা না করলে আগামীতে জমি এবং ফ্ল্যাটের দাম বৃদ্ধি পাবে বলে জানিয়েছে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব)।
রিহ্যাব বলেছে, প্রস্তাবিত বাজেটে জমি রেজিস্ট্রেশন কালে উৎসে আয়কর বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। এছাড়া সিমেন্ট, পাথর, টাইলস, লিফট, সিরামিক, গ্লাস, সুইচ-সকেট, ক্যাবল, কিচেনওয়্যারসহ কমপক্ষে ১০-১২টি পণ্যের উপর অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। যেসব পণ্যের দাম বাড়বে তার ক্রেতা হচ্ছি আমরা যারা ফ্ল্যাট তৈরি করি। আর সব শেষ এই পণ্যের দাম গিয়ে পড়বে ফ্ল্যাট ক্রেতার উপর। এসব পণ্যের দাম সহনশীল না রাখলে আবাসন শিল্পে সংকট তৈরি হবে।
বৃহস্পতিবার (১ জুন) তাৎক্ষণিক বাজেট প্রতিক্রিয়ায় এ আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন রিহ্যাব প্রেসিডেন্ট আলমগীর শামসুল আলামিন (কাজল)।
তিনি বলেন, রিহ্যাব জাতীয় বাজেট উপলক্ষে আবাসন সংক্রান্ত বিভিন্ন দাবি দাওয়া পেশ করলেও প্রস্তাবিত বাজেটে তার কোনোটার প্রতিফলন হয়নি। বিশেষ করে অপ্রদর্শিত অর্থের বিনিয়োগ, ফ্ল্যাটের সেকেন্ডারি বাজার ব্যবস্থা চাঙ্গা করতে পুরাতন ফ্ল্যাটে নিবন্ধন ব্যয় কমানো, বিশেষ তহবিল গঠনসহ কোনো দাবির প্রতিফলন হয়নি।
রিহ্যাব প্রেসিডেন্ট বলেন, আমাদের বেসরকারি উদ্যোক্তাদের একান্ত প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠা এ খাত সম্প্রতি নানাবিধ প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন। উদীয়মান এই খাতে নানা রকম কর আরোপ ও সরকারের নীতি সহায়তার অভাবে ক্রমে দেশের আবাসন খাত মারাত্মক ঝুঁকির মুখে পতিত হয়েছে। প্রস্তাবিত বাজেটে জমি রেজিস্ট্রেশনকালে উৎসে আয়কর বৃদ্ধি, সিমেন্টসহ বিভিন্ন নির্মাণসামগ্রীর উপর নতুন করে অতিরিক্ত কর আরোপ এই খাতকে আরও সংকটের দিকে ঠেলে দেবে। বাড়তি দাম ক্রেতার উপর পড়বে এবং ‘সবার জন্য আবাসন’ এই শ্লোগানকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে। অনেকের আবাসনের স্বপ্ন কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।

আলমগীর শামসুল আলামিন (কাজল) বলেন, রিহ্যাবের বাজেট প্রস্তাবনায় আমরা সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়েছিলাম স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা দিয়ে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনাপ্রশ্নে বিনিয়োগের সুযোগ রাখা। ২০২০-২০২১ অর্থবছরে বিনাপ্রশ্নে বিনিয়োগের সুযোগ থাকায় ২০ হাজার ৬০০ কোটি টাকা অর্থনীতির মূলধারায় এসেছে। সরকার ২ হাজার কোটি টাকার উপরে রাজস্ব পেয়েছে। স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা দিয়ে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনাপ্রশ্নে বিনিয়োগের সুযোগ একটা বছর রাখলে অর্থনীতিতে একটা ভালো সুফল আসবে। স্ব স্ব দেশ বৈদেশিক মুদ্রা কিভাবে দেশের ভেতরে রাখা যায় তার ব্যবস্থা করছে। কাজেই আমরা এই অবস্থায় যদি অপ্রদর্শিত অর্থপাচারের সুযোগ না রেখে মূলধারার অর্থনীতিতে নিয়ে আসতে পারি তবে সরকারের রাজস্ব আদায়ের পাশাপাশি নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হবে এবং চলমান অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলা করা সহজ হবে।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ইসির জন্য বরাদ্দ বাড়লো ৭০ শতাংশ

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বছরে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে বরাদ্দ রাখা হয়েছে দুই হাজার ৪০৬ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। আগের অর্থবছরের তুলনায় এবার বরাদ্দ বেড়েছে প্রায় ৭০ শতাংশ। চলতি অর্থবছরে ইসির জন্য বরাদ্দ (সংশোধিত বাজেট) রয়েছে এক হাজার ৪২৩ কোটি ১৩ লাখ ৫২ হাজার টাকা।
নতুন অর্থবছরে ইসির জন্য রাখা বরাদ্দের বড় অংশই ব্যয় হবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বেশ কিছু স্থানীয় সরকারের নির্বাচনে।
আগামী ডিসেম্বরের শেষ বা জানুয়ারির শুরুতে সংসদ নির্বাচন হবে। এরপর বিভিন্ন স্থানীয় সরকারের নির্বাচন রয়েছে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে নির্বাচন কমিশন যেসব কাজ বাস্তবায়ন করবে, তার মধ্যে রয়েছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচন, ছয়টি সিটি করপোরেশন নির্বাচন, ৯টি পৌরসভার সাধারণ নির্বাচন, ৪৫৪টি উপজেলা পরিষদের সাধারণ নির্বাচন, ১০০টি ইউনিয়ন পরিষদের সাধারণ নির্বাচন এবং জাতীয় সংসদ ও স্থানীয় সরকারের উপনির্বাচন।
এ ছাড়া কেন্দ্রীয় ও মাঠপর্যায়ে জাতীয় ভোটার দিবস উদযাপন, ছবিসহ ভোটার তালিকা হালনাগাদকরণের কার্যক্রম গ্রহণ, পেপার লেমিনেটেড জাতীয় পরিচয়পত্র প্রস্তুত, মুদ্রণ ও বিতরণ, উন্নত মানের স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান, শূন্য থেকে ১৮ বছর বয়সের নিচে নাগরিক নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান, প্রবাসে অবস্থিত বাংলাদেশি নাগরিকদের প্রবাসেই নিবন্ধন ও স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান করা ইত্যাদি।

অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
ধনীদের জন্য সুখবর

আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে সারচার্জমুক্ত সম্পদের সীমা ৩ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪ কোটি টাকা করার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
বৃহস্পতিবার (১ জুন) সংসদে প্রস্তাবিত বাজেট পেশ করে তিনি বলেন, যাদের মোট সম্পদের পরিমাণ ৪ কোটি টাকা, তাদের ন্যূনতম ১০ শতাংশ সারচার্জ দিতে হবে।
বর্তমানে ব্যক্তি করদাতার সম্পদসীমা ৩ থেকে ১০ কোটি টাকার মধ্যে থাকলে, অথবা একাধিক গাড়ি কিংবা শহর এলাকায় ৮ হাজার বর্গফুট রিয়েল এস্টেট থাকলে তাকে ১০ শতাংশ সারচার্জ দিতে হয়। ২০ থেকে ৫০ কোটি টাকা পর্যন্ত সম্পদের ওপর ৩০ শতাংশ এবং ৫০ কোটি টাকার উপরে সম্পদের জন্য ৩৫ শতাংশ সারচার্জ দিতে হয়।
অর্থমন্ত্রী বলেন, নিট পরিসম্পদের মূল্যমান ৪ কোটি টাকা অতিক্রম করলে ১০ শতাংশ এবং নিট পরিসম্পদের মূল্যমানের সর্বোচ্চ সীমা ১০০ কোটি টাকা অতিক্রম করলে সারচার্জের পরিমাণ ৩৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করছি।’
তিনি বলেন, ‘সারচার্জের এই বিধানটি গত কয়েক বছর ধরে বলবৎ রয়েছে। স্বতন্ত্র করদাতাদের সারচার্জ সমাজের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি আয় ও সম্পদের সুষম বণ্টন নিশ্চিত করে।’

অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, লেভি সারচার্জের ক্ষেত্রে, ব্যক্তিগত করদাতাদের ভিত্তিতে সারচার্জ ধার্যের প্রয়োগ সহজতর করতে ও মধ্যবিত্ত করদাতাদের বোঝা কমাতে নেট সম্পদের মূল্য প্রকাশ করে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রায় ১৫ হাজার ব্যক্তি করদাতা ৬০০ কোটি টাকা সারচার্জ দিয়েছেন ।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
স্মার্ট বাংলাদেশে মাথাপিছু আয় হবে ১২ হাজার ডলার

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে চালিকাশক্তি হিসেবে তরুণ-তরুণী ও যুবসমাজকে প্রস্তুত করে তোলার উদ্দেশ্যে গবেষণা, উদ্ভাবন ও উন্নয়নমূলক কাজে আগামী বাজেটে ১০০ কোটি টাকার বিশেষ বরাদ্দ রাখা হয়ছে। স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট সরকার, স্মার্ট সোসাইটি ও স্মার্ট ইকোনমি এ চারটি মূলস্তম্ভের ওপর নির্ভর করে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-এর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা হবে।
বৃহস্পতিবার (০১ জুন) অর্থমন্ত্রী জাতীয় সংসদে তার বাজেট বক্তৃতায় বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশে মাথাপিছু আয় হবে কমপক্ষে ১২ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার। এছাড়াও স্মার্ট বাংলাদেশে ৩ শতাংশের কম মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকবে আর দারিদ্র্যতা নেমে আসবে শূন্যের কোঠায়।
অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তৃতায় স্মার্ট বাংলাদেশ সম্পর্কে আরো বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি ৪-৫ শতাংশের মধ্যে সীমিত থাকবে এবং বাজেট ঘাটতি থাকবে জিডিপির ৫ শতাংশের নিচে। রাজস্ব-জিডিপি অনুপাত হবে ২০ শতাংশের ওপরে এবং বিনিয়োগ হবে জিডিপির ৪০ শতাংশ।
আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশে শতভাগ ডিজিটাল অর্থনীতি আর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক স্বাক্ষরতা অর্জিত হবে এবং স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে যাবে সবার দোরগোড়ায়।’
স্বয়ংক্রিয় যোগাযোগ ব্যবস্থা, টেকসই নগরায়ণসহ নাগরিকদের প্রয়োজনীয় সকল সেবা হাতের নাগালে থাকবে বলে জানান অর্থমন্ত্রী।

এ ছাড়া তৈরি হবে পেপারলেস ও ক্যাশলেস সোসাইটি। স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের চালিকাশক্তি হিসেবে তরুণ-তরুণী ও যুবসমাজকে প্রস্তুত করে তোলার উদ্দেশ্যে গবেষণা, উদ্ভাবন ও উন্নয়নমূলক কাজে আগামী বাজেটে ১০০ কোটি টাকার বিশেষ বরাদ্দ রাখা হয়েছে।