বুধবার (৩০ ডিসেম্বর) মহাখালী বিসিপিএস অডিটরিয়াম হলে ‘যুক্তরাষ্ট্রের প্রখ্যাত ডাটা মিডিয়া ব্লুমবার্গ কর্তৃক বাংলাদেশকে বিশ্বব্যাপি ২০-তম ও দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম স্থানের স্বীকৃতি উপলক্ষে আলোচনা অনুষ্ঠানে’ প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আগামী জুন মাসের মধ্যেই গ্যাভী ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক আরো ৫-৬ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন দেশে চলে আসবে। ভ্যাকসিন ট্রায়ালে অংশ না নেয়ায় ১৮ বছরের নিচে দেশের প্রায় ৪০ শতাংশ এবং গর্ভবতী প্রায় ৩৫ লাখ নারীর ভ্যাকসিন দেয়া না লাগলে ৫-৬ কোটি ভ্যাকসিন প্রয়োগেই দেশ অনেকটা নিরাপদ হবে বলে আশা করেন।
ব্লুমবার্গের স্বীকৃতিকে ছোট করে দেখার কোন সুযোগ নেই উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরো জানান, ‘ব্লুমবার্গ কেবল দেশের অর্থনৈতিক সফলতা দেখেই রিপোর্টটি করেনি। প্রতিষ্ঠানটি করোনা মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় জনবল, অবকাঠামো, টিকাদান সক্ষমতা, চলাফেরা নিয়ন্ত্রণের মতো গুরুত্বপূর্ণ অন্তত ১০টি মেট্রিক্স বিবেচনা করে এই ফলাফল ঘোষণা করেছে। কাজেই এই ফলাফল আমাদের জন্য এক বিরাট অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।’