Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

অন্যান্য

এক নজরে বাংলাদেশ

Published

on

প্রভিশন

বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি স্বাধীন রাষ্ট্র যার সাংবিধানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। রাজধানী ঢাকা এবং প্রধান বাণিজ্যিক কেন্দ্র চট্টগ্রাম। পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণা এবং ১৬ ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়। দেশটির ভূপ্রকৃতি নদীনির্ভর এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে সমৃদ্ধ। সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন ও রয়েল বেঙ্গল টাইগারের প্রধান আবাসস্থল। এছাড়া রয়েছে চা বাগানের সবুজ পাহাড়, পাহাড়পুর ও মহাস্থানগড়ের প্রাচীন নগরসভ্যতার নিদর্শন এবং উপকূলীয় অঞ্চলের বৈচিত্র্যময় জীববৈচিত্র্য।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

জনসংখ্যা প্রায় ১৭ কোটি। রাষ্ট্রভাষা বাংলা, যা দেশের সংস্কৃতি শিল্প সাহিত্য এবং সামষ্টিক পরিচয়ের মূলভিত্তি। বাংলাদেশের সমাজ বহুধারায় গঠিত, যেখানে মুসলমানদের পাশাপাশি হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টানসহ বিভিন্ন ধর্মীয় ও জাতিগত গোষ্ঠীর মানুষ বসবাস করে। মুদ্রার নাম টাকা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অর্থনীতির আকার বর্তমানে প্রায় ৪৬২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং মাথাপিছু আয় প্রায় ২৮২০ মার্কিন ডলার। দেশের পরিবহন খাতে রয়েছে ২৬ হাজার কিলোমিটারের বেশি সড়কপথ, প্রায় ৩ হাজার কিলোমিটার রেলপথ এবং ৮ হাজার কিলোমিটারের বেশি নৌপথ, যা নদীমাতৃক ভূপ্রকৃতির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পর্যটনের জন্য শ্রীমঙ্গল, রাঙ্গামাটি, কাপ্তাই এবং কক্সবাজার গুরুত্বপূর্ণ গন্তব্য। আর জাতীয় ইতিহাসের সাক্ষী ময়নামতি, মহাস্থানগড় এবং পাহাড়পুর আজও অতীতের সভ্যতা স্মরণ করিয়ে দেয়।

সাম্প্রতিক সময়ে ২০২৪ সালে দ্য ইকোনমিস্ট বাংলাদেশকে কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার ঘোষণা করে, যা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার ঐতিহাসিক আন্দোলনের মুখে স্বৈরাচারী শাসনের পতনের স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হয়। সেই গণঅভ্যুত্থানের সময়, নতুন প্রজন্মের চোখে যে স্বপ্ন জ্বলে উঠেছিল, সেই স্বপ্নের কিছুটা অংশ দুর্নীতির চক্রে ম্লান হয়ে গেছে। কিন্তু এই ভয়াবহ ঢেউ যদি আমরা সাহস, সংহতি এবং নৈতিকতার ঢাল দিয়ে সামলাতে পারি, তবে বাংলাদেশকে আমি দেখতে পারি একটি প্রাণবন্ত জাতি হিসেবে, যেখানে নাগরিকেরা শুধু অধিকার নয় দায়িত্বও বোধ করে, যেখানে স্বপ্ন আর বাস্তবতার মধ্যে সেতু স্থাপন হয়, এবং যেখানে প্রতিটি নদী, প্রতিটি পাহাড়, প্রতিটি গ্রাম ও শহর একসাথে এগিয়ে আসে সুশাসন, ন্যায় এবং মানবিকতার পথে। এই দেশ হবে এমন এক শক্তিশালী বাংলাদেশ, যেখানে রাজনৈতিক সচেতনতা, সামাজিক সমতা এবং অর্থনৈতিক ক্ষমতা মিলেমিশে একটি নতুন যুগের জন্ম দেবে।

বাংলাদেশ এমন এক নতুন ভবিষ্যতের দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে আছে যেখানে সংকট এবং সম্ভাবনা দুটিই পথ দেখাতে পারে। দেশটির ভৌগোলিক সৌন্দর্য তার প্রাণশক্তি এবং তার জনগণের দৃঢ়তা মিলেই আজকের বাংলাদেশকে গঠন করেছে। এখন প্রশ্ন হলো এই বাংলাদেশ কোন দিকে এগোবে এবং কী ধরনের বাংলাদেশ ভবিষ্যতে নিজেকে দেখতে চায়। জনগণের নৈতিক চেতনা এবং রাজনৈতিক সচেতনতা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অভাবনীয়ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে যা রাষ্ট্রকাঠামোকে পুনর্গঠনের একটি বিরল সুযোগ এনে দিয়েছে। স্বাধীনতার পর প্রথমবার জনতার কণ্ঠস্বর রাষ্ট্রের মূল কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছে।

বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে তিনটি বড় ভিত্তির ওপর রাষ্ট্রের নিজস্ব পুনর্বিন্যাস অর্থনীতির স্থায়িত্ব এবং নতুন খাতের উত্থান এবং সামাজিক ন্যায়বোধ মানবিক মূল্যবোধ এবং নাগরিক মর্যাদার প্রতিষ্ঠা। প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণ স্বচ্ছতা জবাবদিহিতা স্বাধীন বিচারব্যবস্থা এবং আত্মমর্যাদাসম্পন্ন জনগণ আগামী বছরের বাংলাদেশকে অন্য মাত্রায় নিয়ে যেতে পারে।

বাংলাদেশের টিকে থাকার শক্তি তার মানুষ। নদীমাতৃক ভূপ্রকৃতি যুবসমাজের শক্তি প্রবাসী আয়ের ধারাবাহিকতা খাদ্য উৎপাদনের সক্ষমতা ডিজিটাল অগ্রগতি এগুলো বাংলাদেশের স্থায়িত্বের ভিত্তিকে শক্তিশালী করে। তবে জলবায়ু পরিবর্তন রাজনৈতিক অস্থিরতা ব্যাংকিং দুর্বলতা এবং দুর্নীতির মতো বাধাগুলো কাটিয়ে উঠতে না পারলে দেশকে বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। তাই টিকে থাকার মূল শর্ত হলো সুশাসন নীতি স্থিতিশীলতা এবং মানবিক মূল্যবোধনির্ভর রাষ্ট্র পরিচালনা।

যে আন্দোলন স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছে সেটি ছিল নৈতিক পুনর্জাগরণ। বাংলাদেশের মানুষ ঘোষণা দিয়েছে যে তাদের রাষ্ট্র হবে মানবিকতা সমতা স্বাধীনতা এবং সামাজিক ন্যায়ের ভিত্তিতে দাঁড়ানো একটি রাষ্ট্র। নতুন প্রজন্ম বিশ্বাস করে রাষ্ট্র মানে মানুষের মর্যাদা ক্ষমতার প্রয়োগ মানে দায়িত্ব এবং ন্যায় বিচার মানে প্রতিশোধ নয় বরং সাম্য। এই নৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিই আগামী দিনের বাংলাদেশকে পরিচালিত করবে।

বাংলাদেশ চায় একটি নিরাপদ স্বচ্ছ মানবিক এবং সমতা ভিত্তিক রাষ্ট্র যেখানে মানুষ চাকরি পাবে শিক্ষা সবার জন্য হবে স্বাস্থ্যসেবা সহজ হবে রাজনীতি সেবার স্থান হবে এবং যেখানে নাগরিক পরিচয় হবে সম্মান। বাংলাদেশ এমন একটি ভবিষ্যৎ চায় যেখানে সুন্দরবন রক্ষা পায় নদী পুনর্জাগরিত হয় কৃষি আরও শক্তিশালী হয় এবং পর্যটন বিশ্বে নতুন পরিচয় গড়ে তোলে। মানুষ এমন একটি বাংলাদেশ চায় যার উন্নয়ন মাটির সঙ্গে সংযুক্ত এবং যার স্বপ্ন বাস্তবতার সঙ্গে সংলাপ করে।

বাংলাদেশের ভবিষ্যতের সবচেয়ে বড় শক্তি হবে তার শিক্ষা ব্যবস্থা। প্রকৃত শিক্ষা মানুষের চিন্তা নৈতিকতা সৃজনশীলতা এবং মানবিক পুরুষার্থ গড়ে তুলবে এবং ক্রিকেটিভ শিক্ষা অর্থাৎ আধুনিক দক্ষতা প্রযুক্তি নির্ভর জ্ঞান বিজ্ঞান উদ্ভাবন এবং কর্মসংস্থানমুখী প্রশিক্ষণ তৈরি করবে নতুন কর্মশক্তি। এই দুই ধারার সমন্বিত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের বিশাল জনসংখ্যা পরিণত হতে পারে রূপান্তরমুখী কর্মশক্তিতে যারা শুধু দেশের অর্থনীতিকে নয় বরং বিশ্ব অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করবে। যদি বাংলাদেশ এমন একটি শিক্ষা কাঠামো গড়ে তুলতে পারে যা মানুষের মেধাকে কার্যকর দক্ষতায় রূপান্তরিত করবে এবং সেই দক্ষতা আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতা তৈরি করতে সক্ষম হবে তাহলে বাংলাদেশ হয়ে উঠবে বিশ্ব ভাজন জাতি যার কর্মদক্ষতা মানবিকতা এবং জ্ঞান দিয়ে বিশ্বকে নতুনভাবে অবাক করবে।

বাংলাদেশ তার অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করতে পারে যদি কূটনীতিকে মানবিকতা ভিত্তিক অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব এবং বহুপাক্ষিক সহযোগিতার দিকে ধাবিত করে। দক্ষিণ এশিয়ার স্থিতিশীলতা রক্ষা মানবিক সংকট মোকাবিলা জলবায়ু নিরাপত্তা এবং সমুদ্রভিত্তিক সহযোগিতায় বাংলাদেশ নেতৃত্ব গ্রহণের সক্ষমতা রাখে।

বাংলাদেশ আগামী পাঁচ বছরে প্রযুক্তি এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ক্ষেত্রে বড় অগ্রগতি অর্জন করতে পারে। তথ্য প্রযুক্তি শিক্ষা উদ্যোক্তা সংস্কৃতি এবং স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমকে শক্তিশালী করতে পারলে বাংলাদেশ শুধু আঞ্চলিক নয় বৈশ্বিক প্রযুক্তি মানচিত্রে নিজ অবস্থান প্রতিষ্ঠা করতে পারবে।

জলবায়ু পরিবর্তন বাংলাদেশের জন্য হুমকি হলেও এটি সুযোগও। নবায়নযোগ্য শক্তি নদী পুনরুদ্ধার সবুজ অর্থনীতি চাষাবাদের পরিবর্তনশীল ধরণ এবং উপকূলীয় উন্নয়ন নীতি বাংলাদেশকে ভবিষ্যতের টেকসই রাষ্ট্রে রূপান্তর করতে পারে।

সঠিক প্রশিক্ষণ সঠিক দক্ষতা এবং আন্তর্জাতিক মানের কর্মনৈতিকতা যদি বাংলাদেশ অর্জন করতে পারে তাহলে দেশের তরুণ প্রজন্ম বৈশ্বিক চাকরি বাজারে প্রতিযোগিতার শক্তিশালী শক্তিতে পরিণত হবে এবং এশিয়ার সবচেয়ে কর্মক্ষম মানবসম্পদ গড়ে তুলবে।

বাংলাদেশ শান্তি মানবিকতা পরিবেশ রাজনীতি এবং আঞ্চলিক বাণিজ্যে যদি ইতিবাচক ভূমিকা ধরে রাখতে পারে তাহলে দক্ষিণ এশিয়ার নতুন নেতৃত্ব হিসেবে আবির্ভূত হওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।

বিশ্বের অষ্টম বৃহত্তম জনসংখ্যার দেশ হিসেবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শক্তি তার মানুষ। নেতৃত্ব যদি এই জনশক্তিকে সৎভাবে কাজে লাগাতে পারে এবং রাজনীতিকে নৈতিকতা ও জবাবদিহিতার ভিত্তিতে পুনর্গঠন করতে পারে তবে এই দেশ দক্ষিণ এশিয়ার নতুন শক্তির কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠতে পারে। তাই নতুন নেতৃত্ব তৈরি করা, জনগণের ওপর আস্থা ফিরিয়ে আনা এবং অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া শুধু রাজনৈতিক প্রয়োজন নয় বরং বাংলাদেশের ভৌগোলিক বাস্তবতা এবং বৈশ্বিক ভবিষ্যতের জন্য একটি অপরিহার্য জাতীয় দায়িত্ব।

এতক্ষনে জানা গেলো এক নজরে বাংলাদেশকে। এখন জেনে নেওয়া যাক এক নজরে বাংলাদেশিকে।
আমরা সবাই রাজনীতি নিয়ে সারাক্ষণ ব্যস্ত। সারাক্ষণ রাজনীতি নিয়ে কথা বলতে আমাদের কোনো সমস্যা নেই। আমরা নিজেদের কোনো দোষ খুঁজে পাই না, আমরা মনে করি ‘যত দোষ নন্দ ঘোষের’। আমরা ভুল শিকার করতে রাজি নই। আমরা ঘুষ দিতে এবং নিতে পছন্দ করি। তেল মারা আমাদের জাতীয় চরিত্র। তেল মারতে মারতে ইলিশ মাছ, যা মূলত সাগরের এবং পরে পদ্মা নদীর মাছ, আমরা বসকে খুশি করতে সেটা নিজেদের পুখুর থেকে ধরে এনে তাকে দিয়ে থাকি। আমাদের কিছু করার নেই বললে ভুল হবে; গুজব রটানো, ‘পরো চর্চা এবং পরো নিন্দা’ করতে করতেই আমাদের সময় শেষ হয়ে যায়।

আমাদের জাতীগত মনোভাব অনেকটা জোয়ার-ভাটার মতো, কারণ বাংলাদেশ জোয়ার-ভাটার দেশ। এই জোয়ার এই ভাটা। আমাদের মনের ভাবও অনেকটা সেই রকম। আমরা কখন সত্য কথা বলি, কখন ইয়ারকি করি, কখন মিথ্যা বলি, কখন মন থেকে বলি বা কথার কথা বলি, সেটা বোঝা কঠিন।

হাডুডু আমাদের জাতীয় খেলা। খেলার মূল উদ্দেশ্য হলো প্রতিদ্বন্দ্বিকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে না দেওয়া, টেনে ধরে রাখা; বাস্তবতাও ঠিক তেমনি। আমাদের দেশে ইউরোপের মতো গাছের পাতা সব একসাথে ঝরে পড়ে না; পাতা ঝরে, পাতা গজায়। আমাদের স্বভাবও ঠিক তেমনি; কিছু একটা ঘটলে চলতে থাকে প‍্যাচাল, প্যাচালের শেষ নেই; সকাল, সন্ধ্যা, রাত একই প্যাচাল।

আমরা মনে মনে ভাবি বেশি, প্রকাশ করি কম। চিঠির প্রেমে এখনও মগ্ন, সরাসরি বলি না; ইনিয়ে-বিনিয়ে কথা বলতে পছন্দ করি প্রেমের ক্ষেত্রে। আবহাওয়া যেমন, এই বৃষ্টি, এই রোদ, আমরাও ঠিক তেমন। এই মুহূর্তে ঝগড়া, পরের মুহূর্তে মিল। আমাদের ঈমান খুব শক্তিশালী, আবার একই সাথে বেঈমানও বটে, চগলখোর এবং নেমক হারামও। যদি কখনও কারো উপকার করেছেন, তখন বুঝবেন কত ‘ধানে কত চাল’। কারণ হঠাৎ যদি সাহায্য করা বন্ধ করেন, খেলা তখনই শুরু হয়, আপনার মতো খারাপ মানুষ পৃথিবীতে আর নেই।

আমরা জানি পৃথিবী ঘোরে, বিধায় আমরাও মানুষকে ঘোরাতে পছন্দ করি। এটা আমাদের জাতীয় অভ্যাস। বিশেষ করে টাকা ধার দিলে বোঝা যায় কীভাবে ঘোরানো হয়, ঘোরানো কত প্রকার এবং কি কি। আমরা দুর্নীতিকে নীতি হিসেবে ব্যবহার করি, যখন ব্যক্তি স্বার্থ জড়িত। আমরা বেশি মিথ্যা কথা বলি কেউ টাকা ধার চাইতে আসলে। এটা আমরা জানি বলেই ধারটা চাই, বেশির ভাগ সময় মসজিদের মধ্যে। আপনি যে জিনিসটা না চাইতে পাবেন, সেটা হলো উপদেশ। যে ভিক্ষা করে, সেই ভিকারিও আপনাকে নানাভাবে উপদেশ দিবে। আপনি অসুস্থ? সমস্যা? পরামর্শের প্রয়োজন? ঠিকানা বাংলাদেশ। দোওয়ার দরকার, ভাগ্যের পরিবর্তন প্রয়োজন? একজন ভিক্ষুককে সাহায্য করুন; দেখবেন আপনার জন্য সুপারিশ করবে আল্লাহর কাছে, যেন তিনি আপনাকে সম্পদের পাহাড় দিয়ে দেন।

এতো কিছুর পরও সত্য কথা বলতে আমরা মাল খারাপ না; দেখবেন আমাদের দাড়ি পেকে সাদা হয়ে গেছে, কিন্তু বাল পাকেনি। কারণ কি জানেন? ভালো হবার সময় আমাদের আছে।

রহমান মৃধা, গবেষক এবং লেখক, প্রাক্তন পরিচালক, ফাইজার, সুইডেন। rahman.mridha@gmail.com

শেয়ার করুন:-

অন্যান্য

পে স্কেল নিয়ে ৭০ সচিবের মতামত সংগ্রহ, রূপরেখা শিগগরই

Published

on

প্রভিশন

সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা কর্মচারীদের নতুন পে স্কেল বাস্তবায়ন নিয়ে ফের জটিলতা তৈরি হয়েছে। রবিবার (৩০ নভেম্বর) পে কমিশনের কাছে চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার জন্য কর্মচারীদের দেওয়া আল্টিমেটামের শেষ দিন। এদিকে নবম পে স্কেল প্রণয়নে দ্রুত অগ্রগতি করছে পে কমিশন। সরকারের সব মন্ত্রণালয়ের সচিবদের সঙ্গে চার দফায় মতবিনিময় করে প্রয়োজনীয় মতামত সংগ্রহ করেছে কমিশন। ৭০-এর বেশি সচিবের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত এসব সভায় পে স্কেল নিয়ে নানা প্রস্তাব ও সুপারিশ উঠে এসেছে। শিগগরই এর রূপরেখা উপস্থাপন করবে কমিশন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রবিবার (৩০ নভেম্বর) পে কমিশনের একটি সূত্র গণমাধ্যমকে জানায়, অনলাইনে মতামত গ্রহণের পাশাপাশি এখন পর্যন্ত আড়াই শতাধিক সংগঠনের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে। সর্বশেষ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিবদের সঙ্গে বৈঠক করে তাদের মতামত সংগ্রহ করা হয়েছে, যা সুপারিশ প্রণয়নে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা হচ্ছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কমিশনের একজন কর্মকর্তা বলেন, ৭০-এর বেশি সচিবের মতামত নেওয়া অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং ছিল। সবাইকে একসঙ্গে পাওয়া সম্ভব নয়—এটি মাথায় রেখেই চার ধাপে সভা করা হয়েছে। প্রতিটি ধাপে ১৭ বা তার বেশি সচিব অংশ নেন এবং গুরুত্বপূর্ণ মতামত দেন। এগুলো বর্তমানে পর্যালোচনা চলছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই কমিশন সুপারিশ জমা দিতে পারবে বলে আশা করা হচ্ছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে, ২৪ ও ২৬ নভেম্বর সচিবদের সঙ্গে বৈঠকের পর কমিশনের চেয়ারম্যান জানান, আলোচনা ‘ফলপ্রসূ’ হলেও কয়েকজন সচিব অনুপস্থিত থাকায় আবারও বৈঠক হবে। সুপারিশ কবে জমা দেওয়া সম্ভব এ বিষয়ে তিনি জানান, খুব দ্রুত সময়ের মধ্যেই রিপোর্ট দিতে পারব বলে আশা করছি।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

নির্বাচিত হলে জেলেরা হয়রানি ছাড়া নদীতে মাছ ধরতে পারবে: শাহজাহান মিয়া

Published

on

প্রভিশন

স্বাধীনতার ৫৪ বছরে অনেক সরকার দায়িত্ব পালন করছে। কিন্তু কল্যাণ রাষ্ট্র গড়ে তুলতে পারেনি মন্তব্য করে চাঁদপুর জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি ও চাঁদপুর-৩ (সদর-হাইমচর) আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী অ্যাডভোকেট মো. শাহজাহান মিয়া বলেছেন, এবার ইসলামী দলগুলো ঐক্যবদ্ধ। সবগুলো দলের ভোট বাক্স একটি। আপনারা অবশ্যই কোরআনের পক্ষে সৎ ও যোগ্য ব্যক্তিকে নির্বাচিত করবেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রবিবার (৩০ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে সদর উপজেলার রাজরাজেস্বর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড চিরাচরসহ ওই এলাকার ভাঙন কবলিত এলাকায় গণসংযোগকালে ভোটার ও জনসাধারণের উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এইদিন তিনি চরাঞ্চলের অধিকাংশ জেলে ও ক‌ষকদের সাথে কথা বলেন এবং সমস্যাগুলো খুবই গুরুত্ব দিয়ে শুনেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রভিশন

তিনি জেলেদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনাদের সাথে কথা বলে বুঝতে পারলাম মূল সমস্যা হচ্ছে জেলেদের কাছ চাঁদা দাবি ও হয়রানি। আপনাদের ভালোবাসা ও সমর্থনে নির্বাচিত হলে হয়রানি ছাড়া নিরাপদে নদীতে মাছ ধরতে পারবেন।

এই নেতা উপস্থিত নারী-পুরুষসহ সকলের উদ্দেশ্যে বলেন, জামায়াত ইসলামী সরকার গঠনের দায়িত্ব পেলে ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে। ঘুষ ছাড়া সরকারি সকল সেবা পাবেন। সেবার জন্য আমার কাছে যেতে হবেনা। ন্যায্য অধিকার ও সেবা নিয়ে আপনাদের কাছে উপস্থিত হব ইনশাআল্লাহ।

তিনি বলেন, ২০১৪ সালে আপনারা ভোট দিয়ে আমাকে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন । তখন আমার বিরুদ্ধে কোনো দুর্নীতির অভিযোগ উঠেনি। এবারও আপনাদের মূল্যবান ভোট দিলে কল্যাণ রাষ্ট্র গঠন হবে। সেই রাষ্ট্রে সব শ্রেণি পেশার লোকজনের অধিকার নিশ্চিত হবে।

এইদিন গণসংযোগে সাধারণ মানুষ দাঁড়িপাল্লাকে সমর্থন জানিয়ে অ্যাডভোকেট মো. শাহজাহান মিয়াকে স্বাগত জানান এবং দাঁড়িপাল্লা প্রতিকে ভোট দেয়ার অঙ্গীকার করেন।

এসময় সংসদ সদস্য প্রার্থীর সফরসঙ্গী ছিলেন সদর উপজেলা জামায়াতের আমির আফছার উদ্দিন মিয়াজি, চাঁদপুর পৌর ১০ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতের আমীর গোলাম মাওলা, ১২নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতের নেতা আমিন বেপারী, শিক্ষক নেতা হাসান আলী খান, ১০ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াত নেতা মারুফ পাটোয়ারি, সাইফুল ঢালী, ৮ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াত নেতা আব্দুর রসিদ খান, মাসুদ, ১৩ নম্বর ও ১৪ নম্বর রাজরাজেস্বর ইউনিয়ন তত্ত্বাবধায়ক সিরাজুল ইসলাম, রাজরাজেস্বর ইউনিয়ন সভাপতি মোহাম্মদ আলী প্রধানিয়া, সেক্রেটারি বাকী বিল্লাহ, অর্থ সম্পাদক আব্দুল করিম প্রধানীয়া, ইউনিয়নের জামায়াত নেতা আবু বকর সিদ্দিক, রুহুল আমিন, খোরশেদ আলম ঢালীসহ নেতাকর্মীরা।

এসএম

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

বাউল আবুল সরকারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা চাইলো হেফাজতে ইসলাম

Published

on

প্রভিশন

আল্লাহকে নিয়ে কটূক্তির অভিযোগ তুলে বাউল আবুল সরকারের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থার দাবি জানিয়েছে হেফাজতে ইসলাম। আজ শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) বায়তুল মোকাররম মসজিদ এলাকায় আয়োজিত এক সমাবেশ থেকে সংগঠনটির নেতারা এই দাবি জানান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সমাবেশে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের ঢাকা মহানগরী শাখার নেতা ফজলুর রহমান, সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতা শফিউল ইসলাম এবং মজিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

নেতাদের অভিযোগ, দেশে বিভিন্ন সময়ে আল্লাহ, রাসুল এবং ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে কটূক্তি করা হলেও অনেক ক্ষেত্রে প্রশাসন যথাযথ ব্যবস্থা নেয় না। তারা বলেন, যারা এসব ঘটনার প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে আসে, তাদেরই সমালোচনা করা হয়। সংগঠনের নেতাদের ভাষ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ একটি সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম দেশ হওয়ায় ধর্মীয় অনুভূতি নিয়ে বিদ্বেষমূলক মন্তব্য সহ্য করা হবে না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সমাবেশে দেওয়া বক্তব্যে নেতারা আবুল সরকারের সাম্প্রতিক মন্তব্যকে ‘ধর্মীয় সংবেদনশীলতা ক্ষুণ্ণকারী’ বলে উল্লেখ করেন এবং তাঁর বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। তারা বুদ্ধিজীবী মহলের প্রতিক্রিয়া নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হাবিব মিজির পাশে দাঁড়ালেন চাঁদপুর-৩ আসনের এমপি প্রার্থী শাহজাহান মিয়া

Published

on

প্রভিশন

চাঁদপুর সদর উপজেলার তরপুরচন্ডী ইউনিয়নের তেতুলতলার পূর্বপাশে আগুনে পুড়ে যাওয়া হাবিব মিজির পাশে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চাঁদপুর জেলা শাখার সেক্রেটারিও চাঁদপুর-৩ আসনের এমপি প্রার্থী এডভোকেট মো. শাহজাহান মিয়া। অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে দাঁড়াতে ডেউটিন নিয়ে ছুটে যান জামায়াত নেতৃবৃন্দ। পুনর্বাসন পুরো প্রক্রিয়ায় আরো সহযোগিতার আশ্বাস দেন জামায়াতের এমপি প্রার্থী।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) সকালে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চাঁদপুর সদর উপজেলা আমীর মাওলানা আফসার উদ্দিন মিয়াজী। এছাড়াও আরও ছিলেন- তরপুরচন্ডী ইউনিয়ন জামায়াতের সভাপতি কামাল হোসেন সরদার, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী তরপুরচন্ডী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আলমগীর বন্দুকশী, উপজেলা শ্রমিক কল্যাণ সেক্রেটারি মুহাম্মদ ইমরান খান, বিভিন্ন ওয়ার্ডের মেম্বার প্রার্থী, স্থানীয় নেতা-কর্মী এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গত রবিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে লাকরীর চুলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়ে মুহূর্তেই মো. হাবিব মিজির একমাত্র বসতঘরটি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে পরিবারটি নিঃস্ব হয়ে পড়লে স্থানীয়ভাবে ব্যাপক মানবিক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

জামায়াত নেতৃবৃন্দ ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সাহস যোগানোর পাশাপাশি ভবিষ্যতে যেকোনো সহায়তায় পাশে থাকার আশ্বাস প্রদান করেন। স্থানীয়রা তাদের এ মানবিক উদ্যোগকে স্বাগত জানান।

অর্থসংবাদ/তাহের/এসএম

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

রাজধানীতে ভূমিকম্পে নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে জামায়াতে ইসলামী

Published

on

প্রভিশন

রাজধানীতে ভূমিকম্পে নিহত ও আহদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাতে শনিবার (২২ নভেম্বর) বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের একটি প্রতিনিধি দল রাজধানীর বংশালে যান। এসময় নেতৃবৃন্দ ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন করার পাশাপাশি স্থানীয় জনসাধারণের সঙ্গে আলোচনা করেন। নিহত ও আহতদের প্রতি সহমর্মিতা ও সমবেদনা জ্ঞাপন করে ক্ষতিগ্রস্তদের যেকোন প্রয়োজনে পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমীর (ঢাকা-৮ আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী) এডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলের সঙ্গে ছিলেন বংশাল দক্ষিণ থানা আমীর মাহবুবুল আলম ভূঁইয়াসহ মহানগরী ও চকবাজার-বংশাল জোনের বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্ব নেতৃবৃন্দ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পরে উপস্থিত সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমীর (ঢাকা-৮ আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী) এডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন। তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী কেবলমাত্র একটি গতানুগতিক রাজনৈতিক দল নয় বরং জামায়াতে ইসলামী একটি আদর্শিক ও মানবিক সংগঠন। জামায়াতে ইসলামী যেকোন দুর্যোগ-দুর্দিনে সবার আগে, সবখানে ছুঁটে যায়। মানুষের প্রয়োজনে জামায়াতে ইসলামীর সকল কর্মসূচি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ড. হেলাল উদ্দিন বলেন, ভূমিকম্পের পূর্বাভাস পাওয়ার পরও সরকার কোনো পদক্ষেপ বা প্রস্তুতি গ্রহন না করার কারণে সারাদেশে ৬ শতাধিক মানুষ আহত হয়েছে। নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০ জন হয়েছে। এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে জরুরি পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রের পদক্ষেপ না থাকার অন্যতম কারণ অতীতে যারা ক্ষমতায় ছিল তাদের দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতা। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তো সাময়িক সময়ের জন্য দায়িত্ব নিয়েছে। এই সরকারের সব বিষয়ে কাজ করার সুযোগ হয়নি। কিন্তু অতীতে যখন যারা ক্ষমতায় ছিল তারা দুর্যোগকালীন জরুরি পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রীয়ভাবে পদক্ষেপ গ্রহনের কোনো ব্যবস্থা বা আয়োজন করেনি, রেখে যায়নি। জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্র পরিচালনা সুযোগ পেলে জান ও মাল রক্ষায় আধুনিক ও উন্নত সকল প্রযুক্তিগত সুবিধার ব্যবস্থা করবে। আপদকালীন সময়ে প্রতিটি মানুষের পাশে রাষ্ট্র ছায়া হয়ে দাঁড়াবে। তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সতর্ক করে বলেন, ভূমিকম্পসহ আরও বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের পূর্বাভাস রয়েছে। তাই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এদিকে ভূমিকম্পে নিহত-আহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমীর মো. নূরুল ইসলাম বুলবুল এবং কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারী ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ এক যৌথ বিবৃতিতে গভীর শোক প্রকাশ ও দোয়া কামনা করেন। নেতৃবৃন্দ নিহদের রুহের মাগফেরাত কামনা এবং আহতদের সুস্থতা কামনা করেন।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

প্রভিশন প্রভিশন
পুঁজিবাজার6 hours ago

প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাচ্ছে আরও ১১ মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান

পুঁজিবাজারের মধ্যস্থতাকারী আরও ১১ প্রতিষ্ঠানের নেতিবাচক ইক্যুইটি ও আনরিয়েলাইজড লোকসানের প্রভিশন সংরক্ষণ ও সমন্বয়ে শর্তসাপেক্ষে সময়সীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক...

প্রভিশন প্রভিশন
পুঁজিবাজার8 hours ago

ব্লক মার্কেটে ২০ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে মোট ২১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এদিন ব্লক মার্কেটে...

প্রভিশন প্রভিশন
পুঁজিবাজার9 hours ago

ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষে দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স...

প্রভিশন প্রভিশন
পুঁজিবাজার9 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে বিবিএস ক্যাবলস

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ২৮৫টির শেয়ারদর বৃদ্ধি পেয়েছে। এদিন...

প্রভিশন প্রভিশন
পুঁজিবাজার9 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে ওরিয়ন ইনফিউশন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষে লেনদেনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড। ডিএসই...

প্রভিশন প্রভিশন
পুঁজিবাজার9 hours ago

সূচকের উত্থানে লেনদেন কমেছে আরও

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন শেয়ার দর বেড়েছে ২৮৫...

প্রভিশন প্রভিশন
পুঁজিবাজার12 hours ago

দুই কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।  AdLink...

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১  
প্রভিশন
অর্থনীতি9 minutes ago

যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হচ্ছে ৮৪২ কোটি টাকা গম

প্রভিশন
কর্পোরেট সংবাদ13 minutes ago

ইসলামী ব্যাংকের সেলফিন অ্যাপে যোগ হলো সম্পূর্ণ ভয়েস-চালিত সেবা

প্রভিশন
অন্যান্য19 minutes ago

এক নজরে বাংলাদেশ

প্রভিশন
কর্পোরেট সংবাদ36 minutes ago

পূবালী ব্যাংক হয়ে বিকাশে ৫০ লাখ বারেরও বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা

প্রভিশন
গণমাধ্যম52 minutes ago

ফের বিয়ে করলেন আবু ত্বহা ও সাবিকুন নাহার

প্রভিশন
জাতীয়57 minutes ago

রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের ফেসবুক আইডি হ্যাকড

প্রভিশন
রাজনীতি1 hour ago

বিএনপি ও এনসিপির মধ্যে ঐক্য প্রয়োজন: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রভিশন
রাজনীতি2 hours ago

খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের চিকিৎসক টিম আসছে আগামীকাল

প্রভিশন
আন্তর্জাতিক2 hours ago

ইমরান খান সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন, কারাগার থেকে বেরিয়ে বোন উজমা

প্রভিশন
রাজনীতি2 hours ago

অর্থপাচার না হলে দেশ সিঙ্গাপুরের চেয়েও উন্নত হতো: এটিএম আজাহার

প্রভিশন
অর্থনীতি9 minutes ago

যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হচ্ছে ৮৪২ কোটি টাকা গম

প্রভিশন
কর্পোরেট সংবাদ13 minutes ago

ইসলামী ব্যাংকের সেলফিন অ্যাপে যোগ হলো সম্পূর্ণ ভয়েস-চালিত সেবা

প্রভিশন
অন্যান্য19 minutes ago

এক নজরে বাংলাদেশ

প্রভিশন
কর্পোরেট সংবাদ36 minutes ago

পূবালী ব্যাংক হয়ে বিকাশে ৫০ লাখ বারেরও বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা

প্রভিশন
গণমাধ্যম52 minutes ago

ফের বিয়ে করলেন আবু ত্বহা ও সাবিকুন নাহার

প্রভিশন
জাতীয়57 minutes ago

রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের ফেসবুক আইডি হ্যাকড

প্রভিশন
রাজনীতি1 hour ago

বিএনপি ও এনসিপির মধ্যে ঐক্য প্রয়োজন: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রভিশন
রাজনীতি2 hours ago

খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের চিকিৎসক টিম আসছে আগামীকাল

প্রভিশন
আন্তর্জাতিক2 hours ago

ইমরান খান সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন, কারাগার থেকে বেরিয়ে বোন উজমা

প্রভিশন
রাজনীতি2 hours ago

অর্থপাচার না হলে দেশ সিঙ্গাপুরের চেয়েও উন্নত হতো: এটিএম আজাহার

প্রভিশন
অর্থনীতি9 minutes ago

যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হচ্ছে ৮৪২ কোটি টাকা গম

প্রভিশন
কর্পোরেট সংবাদ13 minutes ago

ইসলামী ব্যাংকের সেলফিন অ্যাপে যোগ হলো সম্পূর্ণ ভয়েস-চালিত সেবা

প্রভিশন
অন্যান্য19 minutes ago

এক নজরে বাংলাদেশ

প্রভিশন
কর্পোরেট সংবাদ36 minutes ago

পূবালী ব্যাংক হয়ে বিকাশে ৫০ লাখ বারেরও বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা

প্রভিশন
গণমাধ্যম52 minutes ago

ফের বিয়ে করলেন আবু ত্বহা ও সাবিকুন নাহার

প্রভিশন
জাতীয়57 minutes ago

রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের ফেসবুক আইডি হ্যাকড

প্রভিশন
রাজনীতি1 hour ago

বিএনপি ও এনসিপির মধ্যে ঐক্য প্রয়োজন: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রভিশন
রাজনীতি2 hours ago

খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের চিকিৎসক টিম আসছে আগামীকাল

প্রভিশন
আন্তর্জাতিক2 hours ago

ইমরান খান সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন, কারাগার থেকে বেরিয়ে বোন উজমা

প্রভিশন
রাজনীতি2 hours ago

অর্থপাচার না হলে দেশ সিঙ্গাপুরের চেয়েও উন্নত হতো: এটিএম আজাহার