কর্পোরেট সংবাদ
সেন্ট্রাল শরীয়াহ কাউন্সিলের ২৪তম বার্ষিক সাধারণ সভা
সেন্ট্রাল শরীয়াহ কাউন্সিল ফর ইসলামিক ইন্স্যুরেন্স অব বাংলাদেশের ২৪তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (৩ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১২টায় মতিঝিলে কাউন্সিল কার্যালয় এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুহতারাম অধ্যক্ষ সাইয়্যেদ কামালুদ্দীন জাফরী সভাপতিত্ব করেন এবং সেক্রেটারী জেনারেল অধ্যাপক শায়েখ এবিএম মাছুম বিল্লাহ সভা সঞ্চালনা করেন।
এসময় বিগত সভার কার্যবিবরণী নিশ্চিতকরণ, ২০২৪ সালের অডিট রিপোর্ট ও বার্ষিক প্রতিবেদন অনুমোদন, ২০২৫ সালের অডিটর নিয়োগ এবং ২০২৬ সালের বার্ষিক বাজেট অনুমোদন করা হয়।
সভায় কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান, বঙ্গভবন জামে মসজিদের খতীব ও আলফা ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেডের শরীয়াহ কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি মাওলানা মো. সাইফুল কাবির, তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স পিএলসির শরীয়াহ কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আ. ন. ম. রফীকুর রহমান মাদানী, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম ও এনআরবি ইসলামিক লাইফ ইন্স্যুরেন্স পিএলসির শরীয়াহ কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান, গার্ডিয়ান লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের শরীয়াহ কাউন্সিলের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ নজরুল ইসলাম আল মারুফ মাদানী, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ও প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের শরীয়াহ কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ড. মাওলানা আবু ছালেহ পাটোয়ারী, সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের শরীয়াহ কাউন্সিলের সদস্য সাইয়্যেদ জারীর জাফরী মাদানী উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এবং কাউন্সিলের সহকারী সেক্রেটারী জেনারেল আবুল কালাম আজাদ, জেনিথ ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এবং বাংলাদেশ ইনসিওরেন্স এসোসিয়েশনের নির্বাহী কমিটির সদস্য এস এম নুরুজ্জামান, ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, এবং সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও (ভারপ্রাপ্ত) মো. রফিকুল ইসলামসহ সদস্য কোম্পানির প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় বক্তাগণ শরীয়াহভিত্তিক বীমা খাতের সুষ্ঠু ও নৈতিক পরিচালনার ওপর গুরুত্বারোপ করেন এবং ইসলামী বীমা শিল্পের উন্নয়ন ও প্রসারে সম্মিলিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।
কর্পোরেট সংবাদ
নানান সেবা নিয়ে এসএমই মেলায় ইসলামী ব্যাংক
এসএমই ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আয়োজিত আট দিনব্যাপী ১২তম জাতীয় এসএমই পণ্যমেলায় স্টল উদ্বোধন করেছে ইসলামী ব্যাংক।
রোববার (৭ ডিসেম্বর) ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন ফিতা কেটে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে স্টলটি উদ্বোধন করেন।
এ সময় ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও এসএমই ইনভেস্টমেন্ট উইং প্রধান আবু সাঈদ মো. ইদ্রিস, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মিজানুর রহমান ভূঁইয়া, এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মজনুজ্জামান ও মোহাম্মদ জাকির হোসাইন এবং সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নজরুল ইসলামসহ নির্বাহী ও কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ইসলামী ব্যাংকের এ স্টলে মেলায় আগত ক্রেতা-দর্শনার্থী, গ্রাহক ও ব্যবসায়ীদেরকে ব্যাংকের আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর নানান সেবা এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে (এসএমই) বিনিয়োগ সংক্রান্ত তথ্য প্রদান করা হচ্ছে।
এমকে
কর্পোরেট সংবাদ
লংকাবাংলা সিকিউরিটিজের কর্মকর্তাদের নিয়ে বিআইসিএম’র বিশেষ প্রশিক্ষণ সম্পন্ন
বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেটের (বিআইসিএম) লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ পিএলসির কর্মকর্তাদের জন্য আয়োজিত এক মাসব্যাপী ‘ফান্ডামেন্টালস অন ট্রেডিং অ্যান্ড টেকনিক্যাল এনালাইসিস’ প্রশিক্ষণ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) বিআইসিএম’র মাল্টিপারপাস হলে প্রশিক্ষনের সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। যা শুরু হয়েছে গত ১৫ নভেম্বর।
প্রশিক্ষণটি পরিচালনা করেন বিআইসিএম’র শিক্ষকবৃন্দ-সহকারী অধ্যাপক কাশফীয়া শারমিন, সহযোগী অধ্যাপক ফয়সাল আহমেদ খান, সহকারী অধ্যাপক এস. এম. কালবীন ছালিমা এবং অন্যান্য রিসোর্স পার্সন।
লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ ও বিআইসিএমের মধ্যে বিদ্যমান ২ বছরের প্রশিক্ষণ অংশীদারিত্বের আওতায় এই বিশেষায়িত কোর্সটি আয়োজন করা হয়।
প্রতিষ্ঠানটি জানায়, এই প্রশিক্ষণ কর্মকর্তাদের বাজার বিশ্লেষণ, ট্রেডিং জ্ঞান এবং পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে, যা গ্রাহকসেবা আরও উন্নত করতে সহায়তা করবে।
এমকে
কর্পোরেট সংবাদ
কোহিনূর কেমিক্যালের ৩৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা
প্রসাধনী প্রস্তুতকারক ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান কোহিনূর কেমিক্যাল কোম্পানি লিমিটেডের ৩৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রোববার (৭ ডিসেম্বর) বিকালে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এ আয়োজন করা হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, সভায় ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের নিরীক্ষিত হিসাব বিবরণী ও কোম্পানির সার্বিক কার্যক্রমের ওপর আলোচনা করা হয়। আলোচ্যসূচিগুলো শেয়ারহোল্ডারদের সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদিত হয়েছে। আলোচ্য সভায় ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের জন্য ৬৫ শতাংশ হারে নগদ লভ্যাংশ এবং ১০ শতাংশ হারে বোনাস শেয়ার প্রদানের প্রস্তাব অনুমোদিত হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রেজাউল করিম। এতে আরও ছিলেন– পরিচালক মো. এবাদুল করিম, স্বতন্ত্র পরিচালক প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন ও কাজী মামুনুল আশরাফ, কোম্পানি সচিব মো. কামরুজ্জামান ও সিএফও মোহা. শামীম কবির।
এমকে
কর্পোরেট সংবাদ
বিকাশ’র কন্টাক্টলেস এনএফসি পেমেন্টে কেনাকাটা হবে আরও দ্রুত-নিরাপদ
এখন থেকে এনএফসি (নেয়ার ফিল্ড কমিউনিকেশন) এনাবেল্ড কিউআর-এ ট্যাপ করেই পেমেন্ট করা যাচ্ছে বিকাশ-এ। গ্রাহকের ডিজিটাল পেমেন্ট অভিজ্ঞতাকে আরও ঝামেলাহীন, নিরাপদ ও কন্টাক্টলেস করতেই এই সেবা চালু করেছে বিকাশ। এই নতুন ফিচারের মাধ্যমে গ্রাহকরা এখন কোনো পিন নম্বর ছাড়াই মাত্র এক ট্যাপে পেমেন্ট সম্পন্ন করতে পারবেন, যা তাদের ক্যাশলেস পেমেন্টের অভিজ্ঞতাকে আরও সমৃদ্ধ করবে এবং দেশের ডিজিটাল পেমেন্টের ইকোসিস্টেমকে শক্তিশালী করতে ভূমিকা রাখবে।
এনএফসি প্রযুক্তির মাধ্যমে পেমেন্ট করার সুবিধা গ্রাহকদের দৈনন্দিন লেনদেনকে বিশেষ করে ছোট-বড় দোকান, সুপারশপ, ক্যাফে ও অন্যান্য খুচরা বিক্রেতার কাছে পেমেন্ট আরও দ্রুত ও ঝামেলামুক্ত করে তুলছে। বিকাশ-এর মাধ্যমে এনএফসি পেমেন্ট করতে হলে গ্রাহককে এনএফসি চিহ্নিত কিউআর কোডে মোবাইল ট্যাপ করতে হবে। এরপর লগইন করলে সরাসরি পেমেন্ট স্ক্রিনে নিয়ে যাবে। এখানে টাকার পরিমাণ বসিয়ে নিশ্চিত করলেই পেমেন্টটি সম্পন্ন হয়ে যাবে।
ফলে পিন ভুলে যাওয়া কিংবা বেহাত হওয়ার বিড়ম্বনা যেমন থাকলো না, তেমনি বাড়লো বিকাশ অ্যাপের নিরাপত্তাও। উল্লেখ্য, ১ হাজার টাকা পর্যন্ত পিন ছাড়াই এনএফসি পেমেন্ট করা যাচ্ছে।
প্রযুক্তির অগ্রগতিকে কাজে লাগিয়ে প্রতিদিনের লেনদেনকে আরও সহজ, নিরাপদ ও ঝামেলাহীন করতে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন গ্রাহককেন্দ্রিক সেবা নিয়ে আসছে বিকাশ। তারই ধারাবাহিকতায় এবার এনএফসি পেমেন্ট সুবিধা চালু করলো প্রতিষ্ঠানটি। এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে গ্রাহকরা এখন ক্যাশলেস, কন্টাক্টলেস ও নিরাপদ লেনদেনের অভিজ্ঞতা নিতে পারছেন। ধারাবাহিকভাবে বিকাশ-এর এই এনএফসি পেমেন্ট সেবাটি সারাদেশের মার্চেন্ট পয়েন্টগুলোতে বিস্তৃত করা হবে।
কর্পোরেট সংবাদ
বিকাশে আসা রেমিট্যান্সে স্বাচ্ছন্দ্যময় জীবন প্রবাসীর স্বজনদের
জাপান প্রবাসী জাহানারা সুমী দৈনন্দিন কাজ শেষে বিশ্রাম নিতে নিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করছিলেন। হঠাৎ একটি অনলাইন পেইজে তাঁর চোখে পড়ল বিশাল আকৃতির একটি নদীর বোয়াল মাছ বিক্রির ভিডিও। সেটি দেখেই তিনি স্মৃতিকাতর হয়ে উঠলেন- মনে পড়ে গেল ছোটবেলায় বাবার আনা বড় বড় মাছের কথা, যা দেখে পুরো বাড়িতে হৈচৈ লেগে যেত। তাই আর দেরি না করে বাবার প্রিয় বোয়াল মাছ অর্ডার করে তাঁকে সারপ্রাইজ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন সুমী।
তিনি বলেন, ঢাকায় থাকা আমার ভাইকে সঙ্গে সঙ্গে ম্যাসেজ দিয়ে বোয়াল মাছ বুক করার জন্য বলি। সচরাচর এতো বড় মাছ তো আর পাওয়া যায় না! আমি জাপান থেকেই তাৎক্ষণিক ভাইয়ের বিকাশ অ্যাকাউন্টে সরাসরি টাকা পাঠিয়ে দেই। এমন জরুরি মুহূর্তে বিকাশ-এর রেমিট্যান্স সেবা সত্যিই খুব স্বস্তির জায়গা। ক্যারিয়ারের তাগিদে বাবা-মা-পরিবার ছেড়ে দূর প্রবাসে থাকলেও এই ধরনের আর্থিক সেবার কল্যাণে সেই দূরত্ব অনেকটাই ঘুচে যায়।
এদিকে, সন্তানসম্ভবা স্ত্রীকে রেখে সংসারের প্রয়োজনে বাহরাইন-এ পাড়ি জমিয়েছিলেন চাঁদপুরের বাসিন্দা রসুল মিয়া। প্রতিনিয়ত খোঁজখবর রাখেন অনাগত সন্তান আর স্ত্রী আকলিমার। এমনই এক ঝড়ের রাতে প্রসব বেদনা উঠে আকলিমার, সেই রাতেই হাসপাতালে নিয়ে যান আত্মীয়স্বজন। এমন পরিস্থিতিতে সন্তান ও মাকে বাঁচাতে মাঝ রাতেই অপারেশনের সিদ্ধান্ত নেন ডাক্তাররা। এমন গুরুত্বপূর্ণ সময়ে স্ত্রীর পাশে না থাকার মনোবেদনা ছিল পাহাড়সম। তবুও অপারেশনের জন্য তাৎক্ষণিক বিকাশ-এর রেমিটেন্স সেবা ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় অর্থ পাঠাতে পারায় খানিকটা স্বস্তির নিশ্বাস ফেলেন তিনি। ঘূর্ণিঝড় কেটে যায়, স্ত্রী-সন্তান দুইজনই সুস্থ হয়ে ফেরে বাড়ি।
হোক সংকট কিংবা আনন্দ – প্রিয়জনদের বিশেষ মুহুর্তগুলোয় পাশে থাকার চেষ্টায় প্রবাসীদের বড় বাধা সময়মতো কষ্টার্জিত রেমিটেন্স পাঠাতে না পারা। তবে প্রযুক্তির কল্যাণে এখন কোটি প্রবাসী তার প্রিয়জনদের বিশেষ মুহুর্তগুলোকে আরও অর্থবহ করে তুলছেন সরাসরি তাদের বিকাশ অ্যাকাউন্টে রেমিটেন্স পাঠিয়ে। মাত্র কয়েক ট্যাপে বিকাশ-এ রেমিটেন্স পাঠানোর সুবিধা প্রবাসীর সাথে তার পরিবারের বন্ধন আরও দৃঢ় করার পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ বাড়িয়ে সমৃদ্ধ করছে দেশের অর্থনীতিকেও।
বিদেশ থেকে ব্যাংক অ্যাকাউন্টে রেমিটেন্স পাঠানো এবং তা তোলার জন্য নিকটবর্তী বাজারে বা উপজেলা শহরে যাওয়া প্রবাসী এবং তার স্বজন উভয়ের জন্যই অনেক ক্ষেত্রে কঠিন হয়ে পড়ে। এই কারণে যখন প্রয়োজন তখনই রেমিটেন্স পাঠাতে বা পেতে বিকাশ-এর রেমিটেন্স সেবায় আগ্রহ বাড়ছে প্রবাসী এবং তার প্রিয়জনদের।
দেশের অর্থনীতির অন্যতম লাইফলাইন হিসেবে বিবেচিত প্রবাসীদের কষ্টার্জিত এই রেমিটেন্স দেশের বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহকে গতিশীল করে রিজার্ভকে শক্তিশালী করছে, যা জাতীয় অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। সে লক্ষ্যে, প্রবাসীদের জন্য রেমিটেন্স পাঠানোর একটি শক্তিশালী ইকোসিস্টেম তৈরি করেছে বিকাশ। বর্তমানে, বিশ্বব্যাপী ১৭৬টিরও বেশি দেশ থেকে শতাধিক আন্তর্জাতিক মানি ট্রান্সফার অপারেটর (এমটিও)-এর মাধ্যমে রেমিটেন্স পাঠাতে পারছেন প্রবাসীরা, যা দেশের ২৫টি শীর্ষ বাণিজ্যিক ব্যাংকে নিষ্পত্তির (স্যাটেলমেন্ট) মাধ্যমে নিমেষেই পৌঁছে যাচ্ছে প্রিয়জনের বিকাশ অ্যাকাউন্টে। সাথে রেমিটেন্সের সাথে যোগ হয়ে যাচ্ছে সরকার প্রদত্ত প্রণোদনার অর্থও।
বৈধ পথে ব্যাংকিং চ্যানেলে ‘লাস্ট মাইল সল্যুশন প্রোভাইডার’ হিসেবে বিকাশ-এ পাঠানো রেমিটেন্স হাতের মুঠোয় পৌঁছে যাওয়ায় প্রবাসীর পরিবার-প্রিয়জনদের জীবনমান বাড়ছে। সহজে এই রেমিটেন্স পাঠানোর সুযোগ হুন্ডিসহ অবৈধ পথে অর্থ পাঠানোকে নিরুৎসাহিত করছে, পাশাপাশি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে শক্তিশালী করে দেশ গঠনে ভূমিকা রাখছে। এদিকে, বিকাশ-এ আসা রেমিটেন্সের টাকা দিয়ে বিকাশ অ্যাকাউন্ট থেকেই মোবাইল রিচার্জ, সেভিংস, কেনাকাটা, বিল পরিশোধ, এনজিওর কিস্তি দেওয়া, স্কুল-কলেজের ফি পরিশোধসহ অসংখ্য কাজে ব্যবহার করতে পারছেন প্রবাসীর স্বজনরা।



