ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১৬ অক্টোবর
আগামী ১৬ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) প্রকাশ করা হবে ২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল।
সোমবার (১৩ অক্টোবর) দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার।
তিনি বলেন, সব প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। আগামী ১৬ অক্টোবর ফল প্রকাশের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
সোমবার প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহ www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটের Result কর্ণার এ ক্লিক করে বোর্ড ও প্রতিষ্ঠানের EIIN এর মাধ্যমে ফলাফল ডাউনলোড করতে পারবে।
সব শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে Result কর্ণার এ ক্লিক করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের EIIN এন্ট্রি করে স্ব স্ব প্রতিষ্ঠান Result sheet download করতে পারবে। এছাড়া স্ব স্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে, শিক্ষা বোর্ডসমূহের সমন্বিত ওয়েবসাইট ঠিকানা www.educationboardresults.gov.bd এবং সংশ্লিষ্ট বোর্ডের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফলাফল সংগ্রহ করতে পারবে পরীক্ষার্থীরা।
নির্ধারিত শর্ট কোড 16222 এ এসএমএস এর মাধ্যমে ফল পাওয়া যাবে।
তবে শিক্ষাবোর্ডসমূহ, শিক্ষা মন্ত্রণালয় বা পত্রিকা অফিসে ফলাফল পাওয়া যাবে না।
পুনঃনিরীক্ষণের জন্য https://rescrutinu.eduboardresult.gov.bd এর মাধ্যমে অক্টোবর ১৭ থেকে অক্টোবর ২৩ তারিখ পর্যন্ত আবেদন গ্রহণ করা হবে। আবেদন পদ্ধতি শিক্ষাবোর্ডসমূহের ওয়েবসাইটে এবং পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে।
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়েছিল ২৬ জুন এবং শেষ হয় ১৯ আগস্ট। কয়েকটি বিষয় স্থগিত হওয়ায় নির্ধারিত সময়ের কিছুটা পর পরীক্ষা শেষ হয়। নিয়ম অনুযায়ী, লিখিত পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ করতে হয়।
এ বছর ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিতে ফরম পূরণ করেছিলেন। এর মধ্যে ৬ লাখ ১৮ হাজার ১৫ জন ছাত্র ও ৬ লাখ ৩৩ হাজার ৯৬ জন ছাত্রী। সারাদেশে মোট ২ হাজার ৭৯৭টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
তবে প্রায় ২৭ হাজার শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেননি। ফলে ফলাফলের অপেক্ষায় রয়েছেন প্রায় সোয়া ১২ লাখ পরীক্ষার্থী।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
৫ কলেজের শিক্ষার্থীদের শাহবাগ অবরোধ
রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছেন পাঁচ সরকারি কলেজের উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণির শিক্ষার্থীরা। রবিবার (৭ ডিসেম্বর) সাড়ে ১১টার দিকে প্রস্তাবিত ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’র স্কুলিং মডেল ভিত্তিক খসড়া অধ্যাদেশ উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণির ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরির করেছে অভিযোগে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে সড়ক অবরোধ করেন তারা। এতে করে বন্ধ হয়ে গেছে গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কের যানচলাচল।
জানা গেছে, আজ সকাল থেকেই ঢাকা কলেজ, সরকারি বাংলা কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী সরকারি কলেজ ও বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজের শিক্ষার্থীরা স্ব স্ব কলেজে বিক্ষোভ মিছিল করেন৷ এ সময় তারা স্কুলিং মডেল বাতিল এবং উচ্চমাধ্যমিকের স্বতন্ত্র কাঠামো বজায় রাখার দাবি জানান। পরে সব কলেজের শিক্ষার্থীরা একসঙ্গে মিছিল নিয়ে শাহবাগে পৌঁছে অবরোধ কর্মসূসাতচিতে শুরু করে।
বিষয়টি নিয়ে ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থী নাঈম ইসলাম বলেন, স্কুলিং মডেল বাস্তবায়ন হলে পাঁচটি সরকারি কলেজেই উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের অস্তিত্ব থাকবে না। সেজন্য আমরা আগে থেকেই প্রতিবাদ জানিয়েছি। আমরা আজও আন্দোলন নেমেছি। যতক্ষণ পর্যন্ত না এই পদ্ধতি বাতিল করার ঘোষণা দেওয়া হবে ততক্ষণ পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
অন্যদিকে, প্রস্তাবিত ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’র অধ্যাদেশ জারির দাবিতে আজ আবারও রাস্তায় নামছেন সাত সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীরা। দীর্ঘদিন ধরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কার্যক্রম ঝুলে থাকা এবং অধ্যাদেশের খসড়া প্রকাশের পরও চূড়ান্ত অগ্রগতি না থাকায় তারা শিক্ষা ভবন অভিমুখে পদযাত্রা ও অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। শিক্ষার্থীদের দাবি— দ্রুত অধ্যাদেশ জারি করে পরিচয় সংকট ও অ্যাকাডেমিক অনিশ্চয়তার সমাধান করতে হবে।
সাত কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় রূপান্তর আন্দোলনের অর্গানাইজিং উইং থেকে শনিবার (৬ ডিসেম্বর) পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে ৯ অক্টোবর পর্যন্ত অনলাইনে মতামত গ্রহণের পর তিন দফা বৈঠক হলেও এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। এতে প্রায় দেড় লাখ শিক্ষার্থীর উদ্বেগ আরও বেড়েছে।
কর্মসূচি সম্পর্কে আন্দোলনকারীরা জানান, আজ শিক্ষা ভবন অভিমুখে পদযাত্রা করা হবে এবং অধ্যাদেশ জারি না হওয়া পর্যন্ত টানা অবস্থান কর্মসূচি চলবে।
এর আগে গত ১২ নভেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগ জানায়, সাত কলেজকে একীভূত করে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ নামে একটি নতুন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের গুজব এড়িয়ে দায়িত্বশীল আচরণের আহ্বান জানানো হয়।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
৭ ব্যাংকে অফিসার পদে ৮৫২ নিয়োগ
ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটির তত্ত্বাবধানে ৭টি ব্যাংকে অফিসার (ক্যাশ) পদে নিয়োগে আবেদন চলছে। আবেদনের শেষ সময় আগমীকাল রোববার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৫। মোট পদসংখ্যা ৮৫২টি। সমন্বিতভাবে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগ প্রদান করা হবে। ৭টি ব্যাংকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি নিয়োগ দেওয়া হবে অগ্রণী ব্যাংক পিএলসিতে। পদ ৩০০টি।
চাকরির বিবরণ—
পদের নাম: অফিসার (ক্যাশ)
পদসংখ্যা: ৮৫২। এদের সোনালী ব্যাংক পিএসসিতে ১৪টি, অগ্রণী ব্যাংক পিএলসিতে ৩০০টি, রূপালী ব্যাংক পিএলসিতে ২০০টি, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকে ৪১টি, বেসিক ব্যাংক লিমিটেডে ৪৮টি, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে ১৬২টি এবং প্রবাসীকল্যাণ ব্যাংক ১৭টি পদ।
আবেদন শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেকোনো বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা চার বছর মেয়াদি স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি। মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট/সমমান এবং তদূর্ধ্ব পর্যায়ের পরীক্ষাসমূহে ন্যূনতম ১টিতে প্রথম বিভাগ/শ্রেণি থাকতে হবে। গ্রেডিং পদ্ধতির ফলাফলের ক্ষেত্রে সরকারি নীতিমালা প্রযোজ্য হবে। কোনো পর্যায়েই তৃতীয় বিভাগ/শ্রেণি গ্রহণযোগ্য হবে না।
বেতন স্কেল: ১৬০০০-১৬৮০০-১৭৬৮০-৩৮৬৬০ টাকা
বয়সসীমা: ১ জুলাই ২০২৫ তারিখে সর্বনিম্ন ২১ বছর এবং সর্বোচ্চ ৩২ বছর।
আবেদনের নিয়ম
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়োগসংক্রান্ত ওয়েবসাইটে নির্ধারিত ছক পূরণের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
৭টি ব্যাংকে অফিসার (ক্যাশ) পদে কেউ নিয়োগ পেলে বেতন স্কেল হবে ১৬০০০-১৬৮০০-১৭৬৮০-৩৮৬৬০ টাকা
৭টি ব্যাংকে অফিসার (ক্যাশ) পদে কেউ নিয়োগ পেলে বেতন স্কেল হবে ১৬০০০-১৬৮০০-১৭৬৮০-৩৮৬৬০ টাকাপ্রথম আলো ফাইল ছবি
আবেদন ফি
২০০ টাকা
আবেদনের শেষ তারিখ
৭ ডিসেম্বর ২০২৫, রাত ১১.৫৯টা।
বিস্তারিত দেখতে ভিজিট করুন
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইআবির অধীনে সারা দেশে ফাজিল পরীক্ষা শুরু
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইআবি) অধীনে সারা দেশের মাদ্রাসাগুলোতে চার বছর মেয়াদি ফাজিল স্নাতক (অনার্স) প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষা শনিবার (৬ ডিসেম্বর) থেকে শুরু হয়েছে।
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ আলী জানান, এ বছর সারা দেশের মোট ৯২টি কেন্দ্রে আল কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ, আল হাদিস অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ, দাওয়াহ অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ, আরবি ভাষা ও সাহিত্য, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, আল ফিকাহ অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিষয়ে চার বর্ষে প্রায় সাড়ে ১২ হাজার জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছেন। পরীক্ষায় কোনো ধরনের অসদুপায় অবলম্বন করা হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও জানান পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. শামসুল আলম বলেন, সুন্দর ও সুশৃঙ্খল পরিবেশে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। কোনো রকম অনিয়ম যাতে না হয় সে বিষয়ে আমরা বিভিন্ন কেন্দ্রের দিকে নজর রাখছি। নকলমুক্ত পরিবেশ বজায় রাখতে পরীক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকসহ সবার আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
চার জেলায় নিয়োগ দিচ্ছে আকিজ
আকিজ ফ্লাওয়ার মিলস লিমিটেড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি টেরিটরি সেলস ম্যানেজার (কনজিউমার সেলস) পদে জনবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। গত ০৪ ডিসেম্বর থেকেই আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক বেতন ছাড়াও মোবাইল বিল, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, ২টি উৎসব বোনাসসহ প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী আরো বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: আকিজ ফ্লাওয়ার মিলস লিমিটেড
পদের নাম: টেরিটরি সেলস ম্যানেজার (কনজিউমার সেলস)
পদসংখ্যা: ০৫টি
শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি
অন্যান্য যোগ্যতা: গ্রুপ অব কোম্পানিতে কাজের দক্ষতা
অভিজ্ঞতা: ৬ থেকে ৮ বছর
চাকরির ধরন: ফুলটাইম
কর্মক্ষেত্র: অফিসে
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়)
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই
কর্মস্থল: ভোলা, মৌলভীবাজার, পটুয়াখালী, শেরপুর, ঢাকা (সাভার ইপিজেড)
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে
অন্যান্য সুবিধা: মোবাইল বিল, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, ২টি উৎসব বোনাস।
আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর ২০২৫
এমকে
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
জুলাই বিপ্লব বিরোধী আরও ৯ শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্তের চিঠি
জুলাইবিপ্লব বিরোধীতার অভিযোগে অভিযুক্ত কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আরও ৯ শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এনিয়ে মোট ১৯ জনের মধ্যে ১৮ শিক্ষককে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মনজুরুল হক স্বাক্ষরিত পৃথক অফিস আদেশে সাময়িক বরখাস্ত করে প্রশাসন।
সাময়িক বরখাস্ত হওয়া শিক্ষকরা হলেন— অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা, ইংরেজির অধ্যাপক ড. এএইচএম আক্তারুল ইসলাম ও অধ্যাপক ড. মিয়া রাসিদুজ্জামান, ব্যবস্থাপনার অধ্যাপক ড. মাহবুবুল আরফিন, আইনের অধ্যাপক ড. শাহজাহান মণ্ডল ও অধ্যাপক ড. রেবা মণ্ডল, মার্কেটিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মাজেদুল হক, আল-ফিকহ অ্যান্ড ল’ বিভাগের অধ্যাপক ড. আমজাদ হোসেন, এবং কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জয়শ্রী সেন।
অফিস আদেশে বলা হয়, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট বিপ্লব সময়কালীন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের বিপ্লব বিরোধী ভূমিকা চিহ্নিতকরণের জন্য ভাইস-চ্যান্সেলর (ভিসি) কর্তৃক গঠিত তদন্ত কমিটির রিপোর্ট অনুযায়ী আপনার বিরুদ্ধে এই কর্মকাণ্ডে প্রত্যক্ষ জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। এর ফলে গত ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের ২৭১তম (সাধারণ) সভার ১২৩নং সিদ্ধান্ত মোতাবেক সিন্ডিকেটের তারিখ থেকে আপনাদেরকে চাকরি হতে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হলো। সাময়িক বরখাস্তকালীন আপনাকে জীবন-ধারণ ভাতা প্রদান করা হবে।
প্রসঙ্গত, গত ৩০ অক্টোবর সিন্ডিকেটের ২৭১তম সাধারণ সভায় জুলাই বিপ্লববিরোধী ১৯ জন শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্তের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ইতোপূর্বে ২ ধাপে ৯ জন শিক্ষককে বরখাস্তের চিঠি প্রদান করে ইবি প্রশাসন। সর্বশেষ আজ আরও ৯ জন সহ ১৯ জনের মধ্যে মোট ১৮ জন শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্তের চিঠি প্রদান করা হয়। অবশিষ্ট ১ শিক্ষক হলেন হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী আখতার হোসেন। জানা যায়, তিনি অনুপস্থিত এবং শিক্ষকতা পেশার অবসরের দ্বারপ্রান্তে থাকায় তাকে এখনও চিঠি পাঠানো হয়নি।
অর্থসংবাদ/সাকিব/এসএম



