জাতীয়
ভাড়া বাড়াতে চায় রেলওয়ে
বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে ভাড়া নির্ধারণ এবং আয় বাড়াতে আগ্রহী বাংলাদেশ রেলওয়ে। রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন জানিয়েছেন, বর্তমান সময়ে রেলওয়ের আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি, তবে তা নিয়ন্ত্রণে আনা হচ্ছে।
রবির দুপুরে রাজধানীর রেল ভবনে সড়ক, রেলপথ, যোগাযোগ অবকাঠামো ও পরিবহণ সম্পর্কিত খাত নিয়ে কাজ পেশাদার সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স ফর রেল অ্যান্ড রোড (আরআরআর) আয়োজিত এক মতবিনিময় তিনি এসব কথা বলেন।
আফজাল হোসেন বলেন, আমাদের এখন আয়ের তুলনায় ব্যয় বেশি। এক টাকা আয় করতে আমরা দুই টাকা ব্যয় করি। এটি পূর্বে আরও বেশি ছিল, তখন এক টাকা আয় করতে আড়াই টাকা ব্যয় হত। আমাদের পরিকল্পনা হলো আয়-ব্যয় পার্থক্য কমিয়ে আনা এবং ভাড়া বৃদ্ধি করে আর্থিক সক্ষমতা বাড়ানো। আমাদের বর্তমান ভাড়া প্রায় ১০ বছর আগের মূল্যে নির্ধারিত, সেই সময় থেকে টুইল, মেইনটেন্যান্স ও স্টাফ বেতনসহ অন্যান্য খরচ বেড়েছে। পেনশনেও প্রায় ১০০০ কোটি টাকা খরচ হয়, যা অপারেটিভ কস্টের অংশ।
তিনি বলেন, আমাদের মোট আয়ের ৮০–৯০ শতাংশ আসে ট্রেন অপারেশন থেকে। বাকি ১০ শতাংশ আসে নন-রেল ব্যবসা থেকে, যেমন অপটিক্যাল ফাইবার, রেলওয়ে ল্যান্ড এবং স্ক্র্যাপ। যদিও স্ক্র্যাপের দাম আন্তর্জাতিক বাজারের উপর নির্ভরশীল, আমরা যা পারি তা থেকে আয়ের সুযোগ বাড়াচ্ছি। এছাড়া নতুনভাবে ল্যান্ড ব্যবহার এবং অতিরিক্ত কোচ সংযোজনের মাধ্যমে আমরা আয়ের ধারা আরও বৃদ্ধি করতে চাই।
রেলওয়ের মহাপরিচালক বলেন, বর্তমানে আমাদের কাছে পর্যাপ্ত রোলিং স্টক ও ইঞ্জিন নেই, তাই সব চাহিদা মেটানো সম্ভব হচ্ছে না। উদাহরণস্বরূপ, ঢাকা-কক্সবাজার রুটে সাম্প্রতিক চার দিনের বন্ধের সময়ে প্রায় ১০০ শতাংশ যাত্রী উপস্থিতি থাকলেও সক্ষমতার অভাবে আমরা সব চাহিদা পূরণ করতে পারিনি। তবে আমরা নতুন কোচ এবং রোলিং স্টক যোগ করার মাধ্যমে দ্রুত এই সক্ষমতা বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা নিয়েছি।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ রেলওয়ে সম্প্রতি আয়ের ধারা উন্নত করতে সক্ষমতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ভাড়া সমন্বয়ের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। ঢাকা-চিটাগাং রুটে যাত্রী চাহিদা থাকলেও যথাযথ ইঞ্জিন ও কোচের অভাবে পুরো সক্ষমতা ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছে না। রেলওয়ে ধাপে ধাপে অতিরিক্ত কোচ সংযোজন করে আয়ের ধারাকে বাড়াতে উদ্যোগ নিয়েছে এবং বর্তমানে বিদ্যমান ভাড়া বাড়ানো এবং বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করার মাধ্যমে আয় বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা রয়েছে।
মো. আফজাল হোসেন বলেন, রেলওয়ের আয়ের উৎস সম্প্রসারণ, কোচ সংযোজন এবং বর্তমান সক্ষমতার উন্নয়নের মাধ্যমে আমরা বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে আরও টেকসই এবং লাভজনক রেল সেবা নিশ্চিত করতে চাই।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পরিবহণ সেক্টরে নিয়োজিত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী শেখ মইনউদ্দিন, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মঈনুল হাসান, ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক আহমেদ, ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) নির্বাহী পরিচালক নীলিমা আখতার, রিপোর্টার্স ফর রেল অ্যান্ড রোডের সভাপতি আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক তাওহীদুল ইসলামসহ সংগঠনের অন্যান্য সদস্যরা।
জাতীয়
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস আজ
আজ ৭ নভেম্বর, জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস। সারাদেশে যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালিত হবে। ১৯৭৫ সালের এই দিনে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ও সাধারণ মানুষের যৌথ বিপ্লবের মধ্য দিয়ে অরাজকতা ও অনিশ্চয়তার ঘোর কাটিয়ে বাংলাদেশে সূচিত হয়েছিল নতুন যাত্রা। সেদিন রাজধানী ঢাকা ও দেশের বিভিন্ন প্রান্তের রাস্তায় নেমে আসে হাজারো মানুষ, উদযাপিত হয় সেই ঐতিহাসিক মুহূর্ত, যার পরপরই রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান।
ওইদিন জাতি আবারও শুনেছিল তার কণ্ঠ- ‘আমি জিয়া বলছি’। মুক্তিযুদ্ধের সূচনালগ্নে যে কণ্ঠে জাতি শুনেছিল স্বাধীনতার আহ্বান, আবারও সেই কণ্ঠে তারা শুনেছিল আশ্বাসের সুর। মুহূর্তেই জেগে উঠেছিল ১৯৭১ সালের মুক্তির প্রেরণা, যেন বুকের ভার নেমে গিয়েছিল- এক স্বস্তির নিঃশ্বাসে মুখরিত হয়েছিল দেশ।
স্বতঃস্ফূর্ত বিপ্লব ও বিজয়ের মিছিলে ভরে গিয়েছিল রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন শহরের রাস্তা। সৈনিক ও সাধারণ মানুষ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে, হাতে হাত রেখে উচ্চারণ করেছিল: ‘সিপাহী-জনতা ভাই ভাই; বাংলাদেশ জিন্দাবাদ; মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান জিন্দাবাদ; সিপাহী-জনতা এক হও।’
ইতিহাসের এই দিনটি তাই বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক গুরুত্বপূর্ণ মোড় হিসেবে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস নামে পরিচিতি পায়।
১৯৭৫ সালের এই দিনে তৎকালীন সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান দেশকে ভূরাজনৈতিক, সম্প্রসারণবাদী ও নব্য-ঔপনিবেশিক ষড়যন্ত্রের জাল থেকে মুক্ত করেন। জাতীয় সংকটের সেই ভয়াল মুহূর্তে দেশপ্রেমিক বিপ্লবী সৈনিক ও জনতা ঐক্যবদ্ধ গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ষড়যন্ত্রকারীদের পরাস্ত করে জেনারেল জিয়াকে নেতৃত্বে আনেন।
৭ নভেম্বরের পর থেকেই আত্মমর্যাদাসম্পন্ন ও স্বাতন্ত্র্যবোধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে বাংলাদেশি জাতীয় সংস্কৃতি ও পরিচয়ের বিকাশ শুরু হয়। নতুন ভোরের সেই ইতিহাসের নায়ক হয়ে ওঠেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের জন্য ব্যাপক কর্মসূচি নিয়েছে।
এসব কর্মসূচির মধ্যে ৭ নভেম্বর সকাল ৬টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারাদেশে দলীয় কার্যালয়গুলোতে দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। সকাল ১০টায় দলের জাতীয় নেতৃবৃন্দসহ সব পর্যায়ের নেতাকর্মী মহান স্বাধীনতার ঘোষক সাবেক রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমানের (বীর উত্তম) মাজারে পুস্পস্তবক অর্পণ ও ফাতেহা পাঠ করবেন।
বিকেল ৩টায় নয়াপল্টন থেকে র্যালি বের করবে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি। ওইদিন সারাদেশে বিএনপির উদ্যোগে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে র্যালি অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়াও দিবসটি উপলক্ষে দলের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন স্ব স্ব উদ্যোগে আলোচনা সভা ও অন্যান্য কর্মসূচি পালন করবে।
এছাড়া জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল ৫ নভেম্বর আলোচনা সভা, ছাত্রদল ৮ নভেম্বর আলোচনা সভা (৭ ও ৮ নভেম্বর টিএসসিতে আলোকচিত্র প্রদর্শনী), ওলামা দল ৯ নভেম্বর এতিম শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ, তাঁতীদল ১০ নভেম্বর আলোচনা সভা, কৃষকদল ১১ নভেম্বর আলোচনা সভা, জাসাস ১৩ নভেম্বর সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করবে।
দিবসটি উপলক্ষে বিএনপির উদ্যোগে ১২ নভেম্বর দুপুর ২টায় বাংলাদেশ চীন-মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
জাতীয়
৬৬ দেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থাকে চূড়ান্ত নিবন্ধন দিলো ইসি
৬৬টি দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থাকে চূড়ান্ত নিবন্ধন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এছাড়া, আরও ১৬টি সংস্থার বিষয়ে দাবি-আপত্তি জানতে চেয়ে ১৫ কার্যদিবস সময় দিয়ে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশন এ তথ্য জানায়।
জাতীয়
পুলিশ সদর দপ্তরের সতর্ক বার্তা
পুলিশ সদর দপ্তর বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) রাতে একটি সতর্কবার্তা জারি করে জনগণকে সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের নাম ও ছবি ব্যবহার করে প্রতারণার ফাঁদ থেকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছে।
পুলিশের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে প্রকাশিত ওই পোস্টে বলা হয়েছে, সম্প্রতি সরকারের বিভিন্ন দায়িত্বশীল ব্যক্তিবর্গ এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নাম ও ছবি ব্যবহার করে প্রতারক চক্র হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ (বার্তা) দিয়ে অর্থ দাবি করছে মর্মে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। আইডিতে বিশিষ্ট ব্যক্তির ছবি থাকা মানে মোবাইল নম্বরটি ওই ব্যক্তির বলে মনে করার কারণ নেই।
প্রতারকদের এ ধরনের মেসেজে সাড়া না দিতে সবার প্রতি আহ্বান জানানো হচ্ছে।
এতে আরো বলা হয়েছে, বাংলাদেশ পুলিশ প্রতারক চক্রের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সজাগ রয়েছে। কেউ এ ধরনের প্রতারণার সঙ্গে জড়িত থাকলে তার বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জাতীয়
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নয়— এমন নির্বাচনে সহযোগিতা থেকে সরে আসতে জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে আওয়ামী লীগ। জাতিসংঘে দেওয়া আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না বলে মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকার।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে আওয়ামী লীগের দেওয়া চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে এক প্রশ্নের জবাবে এমন অভিমত ব্যক্ত করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
তৌহিদ হোসেন বলেন, জাতিসংঘে পাঠানো আওয়ামী লীগের চিঠি দিয়ে কোনো কাজ হবে না।
গত শনিবার ঢাকায় জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) প্রতিনিধি স্টেফান লিলার বরাবর পাঠানো চিঠিতে বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নয়— এমন নির্বাচনে সহযোগিতা থেকে সরে আসতে জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে আওয়ামী লীগ। দলের পক্ষে চিঠিটি পাঠিয়েছেন সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।
চিঠিতে বলা হয়, অবাধ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত হওয়ার আগ পর্যন্ত আমরা জাতিসংঘ এবং ইউএনডিপির প্রতি নির্বাচনী সহযোগিতা স্থগিত, সব রাজনৈতিক পক্ষের সঙ্গে জাতীয় সংলাপ ও সমঝোতাকে উৎসাহিত করার এবং যেকোনো নির্বাচনী সম্পৃক্ততার মূলভিত্তি হিসেবে মানবাধিকার ও আইনের শাসন সমুন্নত রাখার আহ্বান জানাচ্ছি। আর বাংলাদেশে ইউএনডিপির নির্বাচনী সহযোগিতা, ব্যালট প্রজেক্ট এবং আসন্ন নির্বাচনের বিষয়ে সংস্থার প্রাতিষ্ঠানিক সহায়তার বিষয়ে আমরা গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করছি, যে নির্বাচন অন্তর্ভুক্তিমূলকও নয়, বিশ্বাসযোগ্যও নয়।
এই ধরনের সম্পৃক্ততা আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘের মূলনীতি এবং অবাধ, নিরপেক্ষ এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন প্রসারের ক্ষেত্রে ইউএনডিপির ম্যান্ডেট লঙ্ঘনের ঝুঁকি তৈরি করে।
জাতীয়
শুক্রবার ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
তিতাস গ্যাসের পাইপলাইনের জরুরি রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য ঢাকা ও গাজীপুরের কয়েকটি এলাকায় শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকাল থেকে ২২ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) এক বার্তায় এ তথ্য জানিয়েছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।
বার্তায় বলা হয়, তিতাস গ্যাসের পাইপলাইনের জরুরি রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে শনিবার (৮ নভেম্বর) সকাল ৭টা পর্যন্ত মোট ২২ ঘণ্টা কড্ডা, কোনাবাড়ি, জরুন, সুরাবাড়ি, কাশিমপুর, মৌচাক, সফিপুর, চন্দ্রা, কালিয়াকৈর, শ্রীপুর, নবীনগর, সাভার ক্যান্টনমেন্ট, আশুলিয়া, জিরাবো ও এর কাছাকাছি এলাকার সব শ্রেণির গ্রাহকের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
ওই বার্তায় গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে তিতাস গ্যাস।



