এসএমই খাতে লেনদেনে যোগ্য হতে কোয়ালিফাইড ইনভেস্টরদের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের সর্বনিম্ন সীমা ৩০ লাখ টাকার পরিবর্তে ১০ লাখ টাকা করার দাবীতে রিট করা মামলায় আগামী এক মাসের মধ্যে সিদ্ধান্ত নিতে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে হাহকোর্ট নির্দেশ দিয়েছে।
এসএমই খাতে লেনদেনে যোগ্য হতে কোয়ালিফাইড ইনভেস্টরদের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের সর্বনিম্ন সীমা ৩০ লাখ টাকার পরিবর্তে ১০ লাখ টাকা করার দাবীতে রিট করা মামলায় আগামী এক মাসের মধ্যে সিদ্ধান্ত নিতে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে হাহকোর্টে নির্দেশ দিয়েছে।
বাদী হিসেবে রিটটি দায়ের করেন সাধারন বিনিয়োগকারী মো. জামাল হোসেন। তার পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবি এডভোকেট গাজী তৌহিদুল ইসলাম। মামলাটির শুনানি করেন হাইকোর্ট বেঞ্চের মহামান্য বিচারপতি সরদার মোহাম্মদ রাশেদ জাহাঙ্গীর ও বিচারপতি দিহিদার মাসুম কবির। হাইকোর্ট বিএসইসিকে ৩০ দিনের মধ্যে এসএমই মার্কেটে (কিউ১) বিনিয়োগ সীমা সংক্রান্ত বিষয়ে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছে।
এবিষয় মামলার বাদী জামাল হোসেন জানান, এতদিন শুধুমাত্র বড়দের সুবিধা দেওয়ার জন্য (কিউ১) ৩০ লাখ টাকা করা হয়েছিল। এটা বাজারের জন্য চরম বৈষম্য, যা এখন কিছুটা হলেও বৈষম্য কমবে।
উল্লেখ্য, বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী এসএমই মার্কেটে বিনিয়োগ করতে হলে কোয়ালিফাইড ইনভেস্টরদের ন্যূনতম ৩০ লাখ টাকার বিনিয়োগ সক্ষমতা থাকতে হয়। তবে সংশ্লিষ্ট গেজেটে এই সীমা ১০ লাখ টাকায় নির্ধারিত থাকলেও তা কার্যকর করা হয়নি যার পরিপ্রেক্ষিতেই এ রিট আবেদনটি করা হয়।