'২০৩০ সালের মধ্যে রিজার্ভ ৫০ বিলিয়ন ডলারে নিয়ে যাব'

'২০৩০ সালের মধ্যে রিজার্ভ ৫০ বিলিয়ন ডলারে নিয়ে যাব'
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন ২০৩০ সালের মধ্যে রিজার্ভ ৫০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করা হবে।

আজ বৃহস্পতিবার (১৭ ডিসেম্বর) সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভা শেষে ভার্চুয়াল মাধ্যমে সংবাদ বিফ্রিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘রিজার্ভের মূল ভিত্তি হচ্ছে রেমিটেন্স, এটি ব্যাংকের মাধ্যমে আসে। যে সময় ব্যাংকগুলোর চাহিদার চেয়ে বেশি রেমিন্টেন্স আসে তখন তারা বাজারে বিক্রি করে। বাজারে বিক্রি করলে কিনে নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক এবং মূলত এ কারণেই রিজার্ভ বাড়ে। জুলাই থেকে নভেম্বর ৫ মাসে ১১ বিলিয়ন ডলার অর্জন করেছি। বছরের টার্গেটের ৬০ শতাংশ ৫ মাসে চলে এসেছে। এই ফ্লো অব্যাহত রাখতে পারলে রিজার্ভ ফান্ড বেড়ে যাবে।’

তিনি বলেন, ‘আমরা আগেই ঠিক করেছিলাম ৩০ ডিসেম্বরের আগে রিজার্ভ ৪২ বিলিয়ন ডলারে নিয়ে যাব, আমরা তার আগেই তা নিয়ে যেতে পেরেছি। এটিই জাতির জন্য পাওয়া। আমি মনে করি আমাদের কমিটমেন্ট আছে ২০৩০ সাল নাগাদ আমরা ফরেন এক্সচেইঞ্জ রিজার্ভকে ৫০ বিলিয়ন ডলারে নিয়ে যাব। হিসাব করেই বলছি এবং প্রত্যাশা করি সে লক্ষ্যমাত্রা স্পর্শ করতে পারব। আমরা বিশ্বাস করি সরকারি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করতে পারি এবং সেগুলো ডলারে রিসিভ করতে পারি তাহলে ফান্ড ফ্লো ইনটেক থাকল এবং আমাদের ইনকামটাও অনেক বেশি বৃদ্ধি পাবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘জুলাই থেকে এ পর্যন্ত ১০০ মিলিয়ন ডলারের মতো পেমেন্ট করেছি, সেটাও ফরেন এক্সচেঞ্জ রিজার্ভ থেকে যাচ্ছে। সবকিছু যাওয়ার পরও ৪২ বিলিয়ন ডলার নেট হাতে আছে। প্রধানমন্ত্রী ঠিকই বলেছেন আমি মনে করি এজন্য বাইরে ইনভেস্ট করলে ১ থেকে ২ শতাংশের বেশি আমরা পাই না।’

 

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

নতুন সুদহার নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক
ব্যাগেজ রুলের অপব্যবহারে ধ্বংস হচ্ছে জুয়েলারি শিল্প
বছর ঘুরলেও প্রবাসী আয়ে গতি ফিরেনি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
গ্রাহক সংখ্যায় দেশসেরা প্রতিষ্ঠান নগদ
বছরজুড়ে আলোচনায় খেলাপি ঋণ, সুদহার ও বিনিময়হার
প্রথম দিনেই ২ লাখের বেশি পণ্যের অর্ডার পেলো ইভ্যালি
তিন মাসের মধ্যে সব দেনা পরিশোধ শুরু করবো
পোশাকশিল্পকে রাজনৈতিক হাতিয়ার না বানানোর অনুরোধ
এক মাসের ব্যবধানে আলুর দাম বেড়েছে ৪৪ শতাংশ