পুঁজিবাজার
রোববার ডিএসই পরিদর্শনে যাচ্ছেন আনিসুজ্জামান চৌধুরী

আগামীকাল রোববার (১৭ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) পরিদর্শনে আসছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। একই সঙ্গে তিনি ডিএসইর উর্ধ্বতন ব্যবস্থাপনা পর্ষদ ও অংশীজনদের সাথে বৈঠক করবেন। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, ডিএসইতে পৌঁছে ড. আনিসুজ্জামান উর্ধ্বতন ব্যবস্থাপনা পর্ষদ বৈঠক করবেন। এরপর ডিএসইর অংশীজনদের সাথে বসবেন বাজারের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায়। বৈঠক শেষে তিনি ডিএসইর বিভিন্ন বিভাগ পরিদর্শন করবেন।
পুঁজিবাজারের এই নাজুক পরিস্থিতিতে ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরীর ডিএসই পরিদর্শন ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।
এর আগে ৬ মে ডিএসই পরিদর্শনের জন্য দিন নির্ধারিত হলেও তা বাস্তবায়িত হয়নি। এবার নতুন সময়সূচি অনুযায়ী রবিবারের সফর চূড়ান্ত হয়েছে।
ডিএসই সূত্র জানিয়েছে, ড. আনিসুজ্জামান সফরের সময় দুটি পৃথক বৈঠকে অংশ নেবেন। প্রথম বৈঠকে তিনি ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বর্তমান বাজার পরিস্থিতি, সূচকের পতনের কারণ, লেনদেনের নিম্নমাত্রা এবং বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ হ্রাসসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন। পরবর্তী বৈঠকে তিনি স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে বাজার কাঠামো, নিয়ন্ত্রক সংস্থার ভূমিকা, নীতিমালাগত সীমাবদ্ধতা ও সম্ভাব্য সংস্কার নিয়ে মতবিনিময় করবেন।
বৈঠকে বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসারণের দাবি উত্থাপিত হতে পারে বলে জানিয়েছে বাজার সংশ্লিষ্ট একটি গ্রুপ। তাদের মতে, চেয়ারম্যান পদে অযোগ্য ব্যক্তির নিয়োগ এবং তার নেতৃত্বে গৃহীত সিদ্ধান্তগুলো বাজারে আস্থা সংকটে বড় ভূমিকা রেখেছে। ২০২০ সালে নিয়োগের পর থেকে বাজারে ধসের ধারা অব্যাহত রয়েছে, যা বিনিয়োগ পরিবেশকে আরও দুর্বল করেছে।
বর্তমানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক গত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে অবস্থান করছে। বাজার মূলধন ও লেনদেনের পরিসংখ্যান অনুযায়ী বিনিয়োগকারীদের সক্রিয়তা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে কার্যকর হস্তক্ষেপের অভাবে পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে না।
কাফি

পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারের ২৫৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ: সাকিবসহ ১৫ জনের নামে মামলা

পুঁজিবাজার থেকে ২৫৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক ও মাগুরা-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাকিব আল হাসানসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য জানান। দুদকের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেন বাদী হয়ে সংস্থাটির সমন্বিত ঢাকা জেলা কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
এ বিষয়ে মো. আক্তার হোসেন বলেন, তিনটি কোম্পানির শেয়ারে সাকিব আল হাসান বিনিয়োগ করেছেন। বিনিয়োগ কার্যক্রমে মার্কেট ম্যানিপুলেট করা হয়েছে। মার্কেট ম্যানিপুলেশনের সঙ্গে তিনি (সাকিব) জড়িত।
এর আগে গতকাল সাকিব আল হাসানসহ ১৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত। সাকিব ছাড়াও অন্যান্য ১৪ আসামি হলেন— সমবায় অধিদপ্তরের উপনিবন্ধক মো. আবুল খায়ের (ওরফে হিরু) ও তার স্ত্রী কাজী সাদিয়া হাসান। এছাড়া আবুল কালাম মাদবর, কনিকা আফরোজ, মোহাম্মদ বাশার, সাজেদ মাদবর, আলেয়া বেগম, কাজী ফুয়াদ হাসান, কাজী ফরিদ হাসান, শিরিন আক্তার, জাভেদ এ মতিন, মো. জাহেদ কামাল, মো. হুমায়ুন কবির ও তানভির নিজামকে আসামি করা হয়েছে।
আসামিদের বিরুদ্ধে ২৫৬ কোটি ৯৭ লাখ ৭০ হাজার ৩০৪ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক দ্রুত আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার অসৎ অভিপ্রায়ে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ সংক্রান্ত প্রচলিত আইন ও বিধি (সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অধ্যাদেশ, ১৯৬১ এর ১৭ ধারা) পরিকল্পিতভাবে লঙ্ঘনপূর্বক নিজেদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিও অ্যাকাউন্টসমূহে অসাধু, অনৈতিক ও অবৈধ উপায়ে ফটকা ব্যবসার মতো একাধিক লেনদেন, জুয়া ও গুজবের মাধ্যমে বাজারের কারচুপি করেছেন।
এজাহারে আরও বলা হয়, পরিকল্পিতভাবে নির্দিষ্ট কিছু শেয়ার সংঘবদ্ধভাবে ক্রমাগত ক্রয়-বিক্রয়পূর্বক কৃত্রিমভাবে দাম বাড়িয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ওই শেয়ারসমূহে বিনিয়োগে প্রতারণাপূর্বক প্রলুব্ধ করে ব্যাপক ক্ষতিসাধন করে তাদের ২৫৬ কোটি ৯৭ লাখ ৭০ হাজার ৩০৪ টাকা আত্মসাৎপূর্বক অস্বাভাবিক রিয়ালাইজড ক্যাপিটাল গেইনের নামে অর্জিত অপরাধলব্ধ অর্থ বা প্রসিড অব ক্রাইম শেয়ার বাজার থেকে সংঘবদ্ধভাবে উত্তোলন করেছেন।
এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি মো. আবুল খায়ের (ওরফে হিরু) কর্তৃক তার স্ত্রী কাজী সাদিয়া হাসানের সহায়তায় ক্যাপিটাল গেইনের নামে অর্জিত অপরাধলব্ধ অর্থের ২১ কোটি ১৪ লাখ ৪২ হাজার ১৮৫ টাকার উৎস গোপনের অভিপ্রায়ে লেয়ারিং করে বিভিন্ন খাতে স্থানান্তর করেন। তিনি ১৭টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সর্বমোট ৫৪২ কোটি ৩১ লাখ ৫১ হাজার ৯৮২ টাকার অস্বাভাবিক, অযৌক্তিক এবং সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন।
আসামিদের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) এবং দণ্ডবিধি, ১৮৬০ এর ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/১২০বি/১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
মামলায় সাকিব আল হাসানের সম্পৃক্ততা প্রসঙ্গে বলা হয়, আসামি মো. আবুল খায়ের (ওরফে হিরু) কর্তৃক শেয়ার বাজারে কারসাজিকৃত প্যারামাউন্ট ইস্যুরেন্স লিমিটেড, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স এবং সোনালী পেপারসের শেয়ারে সাকিব আল হাসান বিনিয়োগ করে বাজার কারসাজিতে যোগসাজশ করেন। সরাসরি সহায়তাপূর্বক সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কারসাজিকৃত শেয়ারে বিনিয়োগে প্রতারণাপূর্বক প্রলুব্ধ করে তাদের ২ কোটি ৯৫ লাখ ২ হাজার ৯১৫ টাকা রিয়ালাইজড ক্যাপিটাল গেইনের নামে অপরাধলব্ধ আয় হিসেবে শেয়ার বাজার হতে উত্তোলনপূর্বক আত্মসাৎ করেছেন।
চলতি বছরের এপ্রিলে সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। অর্থপাচার ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য দুদকের উপ-পরিচালক মাহবুবুল আলমের নেতৃত্বে দুই সদস্যের একটি দল গঠন করা হয়।
ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে ২০১৮ সালে সাকিব আল হাসানের সঙ্গে চুক্তি হয় দুদকের। এছাড়া হটলাইন-১০৬ উদ্বোধনকালেও সাকিবের সঙ্গে কাজ করে দুদক। বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ উঠলে ২০২২ সালে সাকিবকে আর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর না রাখার কথা জানিয়েছিল দুদক।
কাফি
পুঁজিবাজার
ব্লক মার্কেটে ৮ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে মোট ২৭টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। মঙ্গলবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানিগুলোর মোট ৪৬ লাখ ৬৩ হাজার ৮৩৪ টি শেয়ার ৪৪ বারে লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ৮ কোটি ৩১ লাখ ৫৪ হাজার টাকা।
এদিন ব্লক মার্কেটে সবচেয়ে বেশি লাভেলোর ২ কোটি ৪৫ লাখ টাকার , দ্বিতীয় স্থানে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ১ কোটি ৯৮ লাখ টাকার ও তৃতীয় স্থানে জেমিনি সি ফুডের ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কাফি
পুঁজিবাজার
দর পতনের শীর্ষে ইউনিয়ন ক্যাপিটাল

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ার দর পতনের শীর্ষে উঠে এসেছে ইউনিয়ন ক্যাপিটাল লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানিটির শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৬.৯৮ শতাংশ কমেছে। ইউনিয়ন ক্যাপিটাল ৮৩ বারে ১ লাখ ৮৪ হাজার ২০০টি শেয়ার লেনদেন করেছে, যার বাজার মূল্য ৭ লাখ টাকা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা নূরানি ডাইংয়ের শেয়ার দর আগের দিনের চেয়ে ৬.৪৫ শতাংশ কমেছে। কোম্পানিটি ৬৩ বারে ২ লাখ ৬৩ হাজার ২৯৯টি শেয়ার লেনদেন করেছে, যার বাজার মূল্য ৭ লাখ টাকা।
তৃতীয় স্থানে রয়েছে আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড, যার ইউনিট দর আগের দিনের চেয়ে ৬.২৫ শতাংশ কমেছে। ফান্ডটি ২ হাজার ৬০ বারে ১ লাখ ৭০ হাজার ৮২৫টি ইউনিট লেনদেন করেছে, যার বাজার মূল্য ১০ লাখ টাকা।
তালিকায় থাকা অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে:
ভ্যানগার্ড রূপালী ব্যালেন্স ফান্ড: ৫.০০ শতাংশ, আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং: ৪.৯২ শতাংশ, ঢাকা ডাইং: ৪.৫৫ শতাংশ পতন, এম আই ডাইং: ৪.৩০ শতাংশ, রতনপুর স্টিল: ৪.১৭ শতাংশ, বিডি ওয়েল্ডিং: ৪.০৪ শতাংশ, তিতাস গ্যাস: ৩.৯৮ শতাংশ।
পুঁজিবাজার
দর বৃদ্ধির শীর্ষে সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ার দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানিটির শেয়ার দর ৯.৮৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স ১২৮ বারে ২ লাখ ৪৭ হাজার ৩৯০টি শেয়ার লেনদেন করেছে, যার বাজার মূল্য ৭৩ লাখ টাকা।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা জাহিন স্পিনিংয়ের শেয়ার দর বৃদ্ধি পেয়েছে ৮.৬২ শতাংশ। কোম্পানিটি ৫২৯ বারে ১৬ লাখ ১২ হাজার ২০৭টি শেয়ার লেনদেন করেছে, যার বাজার মূল্য ৯৯ লাখ টাকা।
তৃতীয় স্থানে রয়েছে মুন্নু এগ্রো, যার শেয়ার দর বৃদ্ধি পেয়েছে ৬.৮৭ শতাংশ। কোম্পানিটি ১ হাজার ৪১৭ বারে ৫৬ হাজার ৫১৬টি শেয়ার লেনদেন করেছে, যার বাজার মূল্য ১ কোটি ৭৭ লাখ টাকা।
তালিকায় থাকা অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে: সিলকো ফার্মা: ৫.৫২ শতাংশ, ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্ট: ৫.০০ শতাংশ, সোনার বাংলা: ৩.৮৩ শতাংশ, এনআরবি ব্যাংক: ৩.০৯ শতাংশ, সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স: ৩.০৬ শতাংশ, সিলভা ফার্মা: ৩.০৬ শতাংশ, কে এন্ড কিউ: ২.৯৬ শতাংশ।
পুঁজিবাজার
লেনদেনের শীর্ষে লাভেলো

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে লাভেলো।
ডিএসই সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানিটির ২০ কোটি ৫৮ লাখ ৮৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বীচ হ্যাচারি, যার ১১ কোটি ১০ লাখ ৪৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
৮ কোটি ৩১ লাখ ৮৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন নিয়ে শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে অগ্নি সিস্টিমস।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কোম্পানিগুলো হলো: বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার, ব্র্যাক ব্যাংক, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, সি পার্ল বিচ রিসোর্ট, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস এবং সিলকো ফার্মাসিটিক্যালস।