রাজধানী
কাকরাইলে চলছে জবির আন্দোলন, জড়ো হচ্ছে শিক্ষার্থীরা

তিন দফা দাবিতে টানা তৃতীয় দিনের মতো রাজধানীর কাকরাইল মোড়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
শুক্রবার (১৬ মে) সকালে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কিছুটা কম থাকলেও বেলা গড়াতেই বাড়ছে তাদের সংখ্যা। প্রতিদিনের মতো আজও বাসভর্তি করে এসে আন্দোলনে যোগ দিচ্ছেন জবি শিক্ষার্থীরা।
সকালে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন সংলগ্ন রাজধানীর কাকরাইল এলাকা ঘুরে আন্দোলনের এমন চিত্র দেখা গেছে। পরে বেলা ১০টা ৫০ মিনিট নাগাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসভর্তি করে এসে আন্দোলনে যোগ দেন শিক্ষার্থীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিগত দুইদিনের মতো আজও কাকরাইল মোড়ে অবস্থান নিয়ে আন্দোলন করছেন শিক্ষক ও শতাধিক শিক্ষার্থী। এসময় ‘তুমি কে আমি কে, জবিয়ান জবিয়ান, ‘বৈষম্যের কালো হাত, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও, ‘রক্তের বন্যায়, ভেসে যাবে অন্যায়’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
এদিকে আজ তারা কাকরাইল মোড়ে অবস্থান না নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে যাওয়ার সড়কের মুখে অবস্থান নিয়েছেন তারা। ফলে খোলা রয়েছে কাকরাইল মোড়, যান চলাচলও স্বাভাবিক রয়েছে।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী রুবেল রানা বলেন, আমরা আপাতত জনগণের ভোগান্তি এড়াতে একপাশে এসে অবস্থান নিয়েছি। তবে আমাদের আরও শিক্ষার্থী আসছে। এরপর কাকরাইল মোড় অবরোধ করা হবে কি না, তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এর আগে গত মঙ্গলবার (১৩ মে) দুপুরে দাবি আদায়ে শিক্ষার্থী ও শিক্ষক প্রতিনিধির সমন্বয়ে একটি প্রতিনিধিদল ইউজিসিতে যান। কিন্তু ইউজিসি থেকে আশানুরূপ কোনো ঘোষণা না আসায় ‘লংমার্চ টু যমুনা’ কর্মসূচি ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা। সেদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিয়াশীল রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত ‘জুলাই ঐক্য’ সংগঠনের পক্ষ থেকে এ কর্মসূচি ঘোষণা দেওয়া হয়।
পরে বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মৎস্যভবন পার হয়ে কাকরাইল মসজিদের ক্রসিংয়ে এলেই শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের লংমার্চে পুলিশের সংঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এসময় পুলিশের টিয়ারগ্যাস ও লাঠিচার্জে আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নেন অনেকে।
সংঘর্ষের পর শিক্ষক সমিতির সেক্রেটারি আহত ড. মো. রইছ উদ্দিন বলেন, শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার বিচার ও দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা এখানে অবস্থান করবো।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক বলেন, আমার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশ হামলা চালিয়েছে। আমার সহকারী প্রক্টরের ওপর পুলিশ আঘাত করেছে। শিক্ষার্থীদের ন্যায্য আন্দোলনে পুলিশ অমানবিক আচারণ করেছে। এর বিচার না হওয়া পর্যন্ত এখন থেকে যাওয়া হবে না।
আন্দোলনকারীদের তিন দফা দাবি হলো
১. আবাসনব্যবস্থা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থীর জন্য আবাসন বৃত্তি ২০২৫-২৬ অর্থবছর থেকে কার্যকর করতে হবে।
২. জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত পূর্ণাঙ্গ বাজেট কাটছাঁট না করেই অনুমোদন করতে হবে।
৩. জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ পরবর্তী একনেক সভায় অনুমোদন করে অগ্রাধিকার প্রকল্পের আওতায় বাস্তবায়ন করতে হবে।

রাজধানী
উত্তপ্ত প্রেসক্লাব, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ পুলিশের

পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে মিছিল নিয়ে সচিবালয়ে প্রবেশের চেষ্টা করে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) নিয়োগ প্রত্যাশীরা। এসময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশ পাঁচটির বেশি সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। করা হয় লাঠিচার্জও। তবে আন্দোলনকারীরা ব্যারিকেডের সামনে অবস্থান ধরে রেখেছেন।
রবিবার (১৫ জুন) দুপুর ১টা ২৫ মিনিটের দিকে জাতীয় প্রেস ক্লাব এলাকায় এ ঘটনার সূত্রপাত হয়।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ সচিবালয় এবং প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় যেকোনো প্রকার সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা ইত্যাদি নিষিদ্ধ করে গত ৮ জুন গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এতদ্বারা সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, জনশৃঙ্খলা এবং প্রধান উপদেষ্টার নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্স (অর্ডিন্যান্স নং-III/৭৬) এর ২৯ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে আগামী ৯ জুন ২০২৫ খ্রি., সোমবার হতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ সচিবালয় এবং প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় (হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়, কাকরাইল মসজিদ মোড়, অফিসার্স ক্লাব মোড়, মিন্টু রোড) যেকোনো প্রকার সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা ইত্যাদি নিষিদ্ধ করা হলো।
রাজধানী
দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ঢাকা

বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় আবারও শীর্ষস্থানে উঠে এসেছে ঢাকা। শনিবার (১৫ জুন) সকালে ঢাকা ছিল দ্বিতীয় স্থানে, যার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ছিল ১৪৪—যা ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত।
বায়ু দূষণের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে ইন্দোনেশিয়ার মেডান শহর, যার স্কোর ১৫৩। তৃতীয় স্থানে রয়েছে কাতারের দোহা (১২৮), চতুর্থে মিসরের কায়রো (১২৪) এবং পঞ্চম স্থানে পাকিস্তানের লাহোর (১২৪)।
বাতাসের মান যাচাইয়ের এই একিউআই সূচক প্রতিদিন একটি শহরের বায়ু কতটা বিশুদ্ধ বা দূষিত তা নির্দেশ করে। এটি সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকি সম্পর্কে আগাম সতর্কতাও দেয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, একিউআই স্কোর যদি ১০১ থেকে ১৫০ হয়, তা সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর ধরা হয়। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে সেটিকে সাধারণভাবে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ হলে তা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১ এর ওপরে গেলে সেটি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে গণ্য হয়, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি।
দূষণের এই পরিস্থিতিতে চিকিৎসক ও পরিবেশবিদেরা সংবেদনশীল মানুষদের মাস্ক পরা ও বাড়ির বাইরে অপ্রয়োজনীয় চলাচল কমানোর পরামর্শ দিয়েছেন।
কাফি
রাজধানী
দূষণ কমেছে, ঢাকার বাতাস আজ সহনীয়

বায়ুদূষণে বিশ্বের ১২৫ শহরের মধ্যে ৪৫তম অবস্থানে রয়েছে ঢাকা। বৃহস্পতিবার (১২ জুন) সকাল ১০টায় আইকিউ এয়ারের মানসূচকে ঢাকার বায়ুর মান ছিল ৬৯। বায়ুর এই মানকে ‘সহনীয়’ বলে বিবেচনা করা হয়।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার নিয়মিত বায়ুদূষণ পরিস্থিতি তুলে ধরে। বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা তাৎক্ষণিক সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে ধারণা দেয়।
আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর শূন্য থেকে ৫০-এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ‘ভালো’ বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা ‘সহনীয়’ ধরা হয় বায়ুর মান। তবে স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ থাকলে তা ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর (অসুস্থ বা শিশু-বৃদ্ধ) জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়।
স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত থাকলে সে বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ বলে বিবেচনা করা হয়। এ ছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়।
সকাল সোয়া ১০টায় এই প্রতিবেদন লেখার সময়ে বায়ুদূষণে বিশ্বের শহরগুলোর তালিকায় শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তানের শহর লাহোর (১৭৭)। তালিকায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে ইরাকের বাগদাদ (১৬৮) ও ভারতের দিল্লি (১৬৩)। শহরগুলোর বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে।
ঢাকার বায়ুদূষণের প্রধান উপাদান হলো বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫-এর উপস্থিতি। সকালে ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণার পরিমাণ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মানদণ্ডের চেয়ে প্রায় ৩.৭ গুণ বেশি রয়েছে।
কাফি
রাজধানী
একযোগে ৭৫ ওয়ার্ডে বর্জ্য অপসারণ শুরু করলো ডিএসসিসি

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) ৭৫টি ওয়ার্ডে একযোগে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। কোরবানির বর্জ্য দ্রুত অপসারণ কার্যক্রম পরিদর্শনের জন্য কলাবাগান শিশু পার্ক সংলগ্ন সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশন (এসটিএস) পরিদর্শন করেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
এবারের কোরবানির বর্জ্য অপসারণে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রায় ১০০০০ (দশ হাজারেরও) অধিক জনবল মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে। ২০৭টি ডাম্প ট্রাক, ৪৪টি কম্পেক্টর, ৩৯টি কন্টেইনার ক্যারিয়ার, ১৬টি পে-লোডারসহ বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমে ৭৫টি ওয়ার্ডে মোট ২ হাজার ৭৯টি যানবাহন নিয়োজিত রয়েছে।
কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম ব্যবস্থাপনার জন্য ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের জরুরি পরিচালন কেন্দ্রে একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ স্থাপিত হয়েছে এবং সার্বক্ষণিক তদারকি করা হচ্ছে।
বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম পরিদর্শনকালে উপদেষ্টা বলেন, শহরে কোরবানির বর্জ্য পরিষ্কার করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। সময়মতো বর্জ্য অপসারণ না হলে দুর্গন্ধ ছড়ায়, এমনকি রোগ-জীবাণু সৃষ্টি হতে পারে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ১২ ঘণ্টার মধ্যেই সকল বর্জ্য অপসারণ করতে পারবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে উপদেষ্টা বলেন, এ বছর কোরবানির বর্জ্যের কারণে নগরবাসীর ঈদ আনন্দ বাধাগ্রস্ত হবে না।
রাজধানী
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট

ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। সিদ্ধিরগঞ্জের সানারপাড় থেকে শুরু করে মদনপুর পর্যন্ত ঢাকাগামী লেনে প্রায় ৭ কিলোমিটার দীর্ঘ এ যানজট দেখা গেছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন হাজারও যাত্রী ও চালক।
বুধবার (৪ জুন) রাত পৌনে ১০টা পর্যন্ত সরেজমিনে দেখা গেছে, যান চলাচল প্রায় স্থবির হয়ে পড়েছে। যানবাহনগুলো ঘণ্টার পর ঘণ্টা থেমে আছে।
হাইওয়ে পুলিশ জানিয়েছে, ঢাকার মাতুয়াইল এলাকায় ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান ঢুকতে না দেওয়ায় মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) এ সিদ্ধান্তের কারণে গত কয়েকদিন ধরেই যানবাহন চালকদের এই ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
মাছ ব্যবসায়ী লতিফ মোগরাপাড়া থেকে যাত্রাবাড়ীর আড়তে যাওয়ার পথে চিটাগাং রোড এলাকায় আটকে পড়েছেন। তিনি বলেন, ৩০ মিনিট ধরে এখানেই বসে আছি, ঈদের আগে এমন ভোগান্তি খুব কষ্টকর।
আরেক যাত্রী আশরাফুল আলম বলেন, শুনেছি ঢাকায় গাড়ি ঢুকতে দিচ্ছে না, তাই এই যানজট। অনেকক্ষণ ধরে বসে আছি।
কয়েকজন বাস চালকও জানান, ঢাকায় ট্রাক-কাভার্ডভ্যান প্রবেশে বাধার কারণে গত ২-৩ দিন ধরে এই পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
এ বিষয়ে জানতে শিমরাইল হাইওয়ে পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ জুলহাস উদ্দিনকে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।
তবে কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী ওয়াহিদ মোরশেদ জানান, মাতুয়াইল এলাকায় ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান ঢুকতে না দেওয়ায় এ যানজট সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ চলছে, কিছুক্ষণের মধ্যেই সড়ক স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
কাফি