Connect with us

জাতীয়

চীনে গেলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা, যেসব বিষয়ে হবে আলোচনা

Published

on

ডিএসই

রাষ্ট্রীয় সফরে চীনের বেইজিংয়ের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। সোমবার (২০ জানুয়া‌রি) বিকেলে মো. তৌহিদ হোসেনের ঢাকা ত্যাগ করার তথ্য জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের এ সফর ঢাকা-বেইজিং সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা যোগ করবে। সফরে ঋণের সুদের হার কমানো, পানি প্রবাহ সংক্রান্ত তথ্য বিনিময়, চিকিৎসা সহযোগিতা এগিয়ে নেওয়া এবং মিয়ানমার পরিস্থিতির সমাধানে চীনের ব্যাপক অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করার বিষয়গুলো গুরুত্ব পাবে।

চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই’র আমন্ত্রণে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা এ সফর করছেন। গত বছরের আগস্টে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর এই সফরকে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফর’ হিসেবে অবহিত করা হচ্ছে।

মঙ্গলবার বেইজিংয়ে চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা করবেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।

ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন ইঙ্গিত দিয়েছেন, ঢাকার পূর্বের অনুরোধ পূরণ করে হাইড্রোলজিক্যাল তথ্য বিনিময়ে একটি বাস্তবায়ন পরিকল্পনা স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত রয়েছে বেইজিং।

সফরকালে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ তিস্তা নদী প্রকল্পে চীনের সম্ভাব্য ভূমিকা নিয়েও আলোচনা প্রাধান্য পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

উপদেষ্টার প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফরে চীনকে অগ্রাধিকার দেওয়ার এ সিদ্ধান্ত পূর্ববর্তী সরকারগুলোর সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার একটি উল্লেখযোগ্য ইঙ্গিত বহন করে। পূর্বে, পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা প্রায়ই ভৌগোলিক ও রাজনৈতিক বিবেচনার কারণে ভারতকে তাদের প্রাথমিক গন্তব্য হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক আলোচনার বাইরেও উপদেষ্টা চীনা কমিউনিস্ট পার্টির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন এবং চায়না ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ ও সাংহাই ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজে বক্তৃতা দেবেন। এছাড়াও বাংলাদেশে চীনা বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য সাংহাইয়ে ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন উপদেষ্টা।

রোববার চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও এ সফরের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে অবহিত করেন। রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতি চীনের শ্রদ্ধার কথা পুনর্ব্যক্ত করে বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা, সংস্কার, গণতান্ত্রিক উত্তরণ ও উন্নয়ন উদ্যোগের প্রতি সমর্থনের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।

চীন সফরে যেসব বিষয় আলোচনায় থাকতে পারে :

অর্থনৈতিক ও উন্নয়ন সহযোগিতা

চীন বাংলাদেশে বড় বিনিয়োগকারী, বিশেষ করে অবকাঠামো প্রকল্পে ভিন্ন ভিন্ন সুদের হারে ঋণের সুবিধা দিচ্ছে।

এই সফরের মূল অগ্রাধিকারগুলোর মধ্যে রয়েছে ঋণের শর্তাবলি পুনর্বিবেচনা করা, যেমন- সুদের হার বর্তমান ২-৩ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১ শতাংশ করা, প্রতিশ্রুতি ফি মওকুফ করা ও গ্রেস পিরিয়ড ১৫ বছর থেকে বাড়িয়ে ৩০ বছর করা।

২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণের পর বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকারের পাশাপাশি চীনা বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও চীনে রপ্তানি বৃদ্ধির বিষয়েও আলাপ-আলোচনা হবে।

গত সপ্তাহে এক ব্রিফিংয়ে তৌহিদ হোসেন বলেন, আলোচনায় অর্থনৈতিক বিষয়গুলো প্রাধান্য পাবে। চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ঢাকা-বেইজিং সম্পর্কের ৫০ বছর উদযাপন

১৯৭৫ সালের ৩১ আগস্ট চীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ায় ঢাকা-বেইজিং কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তিতে এ সফর অনুষ্ঠিত হচ্ছে। দুদেশই এই মাইল ফলকটি স্মরণীয় করে রাখতে বছরব্যাপী নানা অনুষ্ঠান উদযাপনের পরিকল্পনা করেছে। ৫০তম বার্ষিকী উদযাপনের কর্মসূচি এ সফরকালে ঘোষণা করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এ সফর পারস্পরিক সমঝোতা, বন্ধুত্ব এবং দুদেশের মধ্যে একটি প্রাণবন্ত অংশীদারিত্ব বৃদ্ধি করবে, কৌশলগত ও কারিগরি সহযোগিতাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।

রোহিঙ্গা ইস্যু

এখনো কোনো সমাধান অর্জিত না হলেও, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যকার রোহিঙ্গা সংকটে চীন দীর্ঘদিন ধরে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করে আসছে। এবারের সফরে রোহিঙ্গা ইস্যু প্রধান আলোচনায় আসবে বলে মনে করা হচ্ছে।

তৌহিদ রোববার চীনা রাষ্ট্রদূতকে জানিয়েছেন, নির্যাতনের হাত থেকে বাঁচার জন্য পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহণকারী রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন সহজতর করতে ঢাকা চীনের কাছ থেকে ‘অত্যন্ত জোরদার’ ও ‘সক্রিয়’ ভূমিকা প্রত্যাশা করে।

স্বাস্থ্য সহযোগিতা

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বাংলাদেশি নাগরিকদের উন্নত চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশের নিকটবর্তী কুনমিংয়ে কমপক্ষে তিন থেকে চারটি সেরা পর্যায়ের হাসপাতাল মনোনীত করার জন্য চীনকে অনুরোধ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

হোসেন আরও জানান, ঢাকার উপকণ্ঠে পূর্বাচলে একটি পূর্ণাঙ্গ আধুনিক চীনা হাসপাতাল স্থাপনে বাংলাদেশ ভূমি ও লজিস্টিক সহায়তা দিতে প্রস্তুত রয়েছে।

বাণিজ্য ভারসাম্যহীনতা মোকাবিলা

চীন বাংলাদেশের বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার। বাংলাদেশ চীন থেকে বছরে ২৪ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করে, অপরদিকে রপ্তানির পরিমাণ মাত্র ৬৭০ মিলিয়ন ডলার।

চীনের বাজারে শতভাগ শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশের রপ্তানি এখনো কম, যার ফলে উল্লেখযোগ্য বাণিজ্য ভারসাম্যহীনতা দেখা দিয়েছে।

সফর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বেইজিংয়ে উপদেষ্টার আলোচনার সময় এ বৈষম্য মোকাবিলার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ এজেন্ডা হবে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়

আ. লীগকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত শিগগিরই আসছে: আসিফ মাহমুদ

Published

on

ডিএসই

রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার শিগগিরই পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন (এলজিআরডি) ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) বার্তাসংস্থা বাসসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা জানান তিনি।

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে জনগণ ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ‘ঐকমত্য’ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে দাবি করে আসিফ মাহমুদ বলেন, এটা অত্যন্ত ইতিবাচক যে, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেও এক ধরনের ‘ঐকমত্য’ তৈরি হচ্ছে। দেশের মানুষ তৎকালীন ক্ষমতাসীন ওই দলের অগণতান্ত্রিক এবং একগুঁয়েমি মনোভাব ও কার্যকলাপ মেনে নিতে পারেনি বলেই ৫ আগস্টের আগে ও পরে তাদের মধ্যে দলটি নিষিদ্ধ করার বিষয়ে ‘ঐকমত্য’ প্রতিষ্ঠিত হয়। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এমন ঐকমত্য তৈরি হলে সরকারের জন্য যে কোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা সহজ হবে।

এ সময় এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, সাধারণ মানুষ কিংবা রাজনৈতিক দল; যে বা যারাই হই না কোন, আমরা এ দেশের জনগণকে ‘রিপ্রেজেন্ট’ করি। ফলে, ৫ আগস্টের পরে জনগণের যে আকাঙ্ক্ষা ও চাওয়ার জায়গা আছে, সেগুলোকে প্রাধান্য দেওয়াটাই আমাদের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত। সে জায়গা থেকে বিএনপির পক্ষ থেকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের যে দাবি উঠেছে, আমি বিষয়টিকে সাধুবাদ জানাতে চাই।

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের প্রক্রিয়া সম্পর্কে তিনি বলেন, বিচারিক প্রক্রিয়া ছাড়াও ৪টি আইন রয়েছে, যেখানে সরকার নির্বাহী আদেশে যে কোনো দলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারে। তবে, এটার লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্কটা (আইনি কাঠামো) কী হবে, এ বিষয়ে সরকার এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।

আসিফ মাহমুদ বলেন, বিচারিক প্রক্রিয়ায় স্বাভাবিকভাবেই জুলাই-আগস্টের গণহত্যার সঙ্গে স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের সম্পৃক্ততা প্রমাণিত হওয়ার কথা। সেক্ষেত্রে আওয়ামী লীগকে দলীয়ভাবে নিষিদ্ধ করা, নিবন্ধন বাতিল করাসহ যেকোনো ব্যবস্থা সরকার গ্রহণ করতে পারে। তবে, বিষয়টি যেহেতু আইনের বাস্তয়নের সঙ্গে যুক্ত, সেক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সকল প্রক্রিয়া অনুসরণ করেই আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার বিষয়ে একটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে আসবে সরকার।

উপদেষ্টা আরও বলেন, আমি আশ্বস্ত করতে চাই, বাংলাদশের জনগণের চাওয়ার প্রতিফলন ঘটাতে সরকার এ ব্যাপারে দ্রুতই পদক্ষেপ নেবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

টঙ্গীর ময়দান হস্তান্তর, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২য় পর্ব শুরু

Published

on

ডিএসই

আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শেষ হবার পর টঙ্গীর তুরাগ তীরের ময়দান গাজীপুর জেলা প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টার দিকে কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটির কাছে ইজতেমা ময়দান হস্তান্তর করা হয়।

শুরায়ি নেজামের আয়োজক কমিটির প্রধান সমন্বয়ক প্রকৌশলী মাহফুজ হান্নান সাংবাদিকদের বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সার্বিক সহযোগিতায় শুরায়ি নেজামের তত্ত্বাবধানে ছয় দিনব্যাপী ইজতেমা সফলভাবে সম্পন্ন করতে পেরেছি। সরকার যে তিন শর্তে আমাদের ইজতেমা করার অনুমতি দিয়েছিল, আমরা তা পূরণ করে ইজতেমা সম্পন্ন করেছি। আমরা আশা করি এবার সরকারি সিদ্ধান্ত মেনে বিশ্ব ইজতেমার পরবর্তী কার্যক্রম পরিচালনা করবে জেলা প্রশাসন।

গাজীপুর মহানগর পুলিশের কমিশনার ড. মো. নাজমুল করিম খান জানিয়েছেন, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরের পর দ্বিতীয় পর্বের বিশ্ব ইজতেমার আয়োজক কমিটির মুরুব্বিদের কাছে টঙ্গীর ইজতেমা ময়দান বুঝিয়ে দেওয়া হবে।

তারপর আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি শুরু হবে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব। তিনদিনের এ পর্বে মাওলানা সাদ আহমদ কান্ধলভী অনুসারী মুসল্লিরা অংশ নেবেন। ১৬ ফেব্রুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে এবারের বিশ্ব ইজতেমা।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়, গাজীপুরের উপ-পরিচালক মো. ওয়াহিদ হোসেন বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে বিশ্ব ইজতেমা পরিচালনার তিন সদস্যের কমিটির পক্ষ থেকে প্রতিনিধি হিসেবে আমরা ইজতেমা ময়দান প্রথম পর্বের আয়োজক কমিটির কাছ থেকে বুঝে নিয়েছি। যথাযথ নিয়মে পরবর্তী পক্ষকে ময়দান হস্তান্তর করা হবে।

বৃহস্পতিবার রাতে ইজতেমা ময়দান হস্তান্তরের সময় গাজীপুর জেলা প্রশাসকের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপপরিচালক ওয়াহিদ হোসেন, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ফিরোজ আল মামুন, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের অপরাধ দক্ষিণ বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার হাফিজুল ইসলাম, প্রথম পর্ব ইজতেমা আয়োজক কমিটির প্রধান সমন্বয়ক প্রকৌশলী মাহফুজ হান্নান, মেজবাহ উদ্দিন, আবু মামুন হাশেমী, আলমগীর হোসেন, রেজাউল করিম, মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান প্রমুখ।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

ডিবিতে শাওন-সাবাকে জিজ্ঞাসাবাদ, যা জানা গেলো

Published

on

ডিএসই

অভিনেত্রী ও গায়িকা মেহের আফরোজ শাওন এবং অভিনেত্রী সোহানা সাবাকে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের অভিযোগে আটক করা হয়েছে। বর্তমানে তাদের ডিবি হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তবে গ্রেপ্তারের বিষয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি।

শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার রেজাউল করিম মল্লিক এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, মেহের আফরোজ শাওন ও অভিনেত্রী সোহানা সাবাকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। তাদের কোন মামলায় গ্রেফতার দেখানো হবে, সে সিদ্ধান্ত হয়নি। এ বিষয়ে পরবর্তী সময়ে জানানো হবে।

গত ১৫ জানুয়ারি কলকাতার হোটেল পার্কে অনুষ্ঠিত সভায় সরাসরি এবং ভার্চুয়ালি যারা উপস্থিত ছিলেন তাদের মধ্যে শাওনের নাম উঠে এসেছে। এরপরই বৃহস্পতিবার (৬ ফ্রেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টার দিকে এ অভিনেত্রীকে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের অভিযোগে নিজেদের হেফাজতে নেয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

অন্যদিকে একই দিনে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অভিযোগে আলো আসবে গ্রুপের অ্যাডমিন অভিনেত্রী সোহানা সাবাকে ধানমন্ডি থেকে গ্রেপ্তার ডিবি হেফাজতে নেয়া হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

হাসিনা দিল্লি থেকে সন্ত্রাসীদের সক্রিয় করার চেষ্টা করছেন: ড. ইউনূস

Published

on

ডিএসই

শেখ হাসিনা দিল্লিতে আশ্রয় নিয়েও তার সন্ত্রাসীদের সক্রিয় করার চেষ্টা করছেন বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

তিনি বলেন, (শেখ হাসিনার এ কর্মকাণ্ড) দেশকে তার নিপীড়নের যুগ থেকে পুনরুদ্ধার হতে বাধাগ্রস্ত করছে। অবিলম্বে সম্পূর্ণ আইনশৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার করতে হবে। কোনো অজুহাতে শেখ হাসিনার পরিবার ও ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ দলের রাজনীতিবিদদের সম্পত্তির বিরুদ্ধে বা কোনো নাগরিকের বিরুদ্ধে আর কোনো হামলা করা যাবে না।

শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সরকারি এক বিবৃতিতে এসব কথা জানান।

বিবৃতিতে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, যারা (আওয়ামী লীগ নেতাদের) সম্পত্তির ওপর হামলা চালিয়েছে এতে তাদের ক্ষোভ বোঝা যায়। কারণ তারা এবং তাদের আত্মীয়-স্বজন শেখ হাসিনার শাসনামলে বছরের পর বছর নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। সরকার বুঝতে পারে যে, শেখ হাসিনা দিল্লিতে আশ্রয় নিয়েও তার সন্ত্রাসীদের সক্রিয় করার চেষ্টা করছেন। তবে এই বাস্তবতা বোঝার পরও, সরকার সব নাগরিকের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছে যে, আমাদের অবশ্যই আইন মেনে চলতে হবে। বিশ্বকে দেখাতে হবে যে আমরা আইনের শাসনকে সম্মান করি। আইনের শাসন মেনে চলাই আমাদের নতুন বাংলাদেশের বৈশিষ্ট্য, যা পুরোনো ফ্যাসিবাদী শাসন থেকে আমাদের আলাদা করেছে। আমাদের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার ভিত্তিকে দুর্বল করা যাবে না। আইনের প্রতি কোনো অবজ্ঞা নাগরিকদের জীবন ও সম্পত্তিকে ঝুঁকির মুখে ফেলবে।

তিনি বলেন, যেসব নাগরিক শেখ হাসিনার শাসনের বিরুদ্ধে জুলাই ও আগস্ট মাসে রুখে দাঁড়িয়েছিল, তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য নিজেদের ও বিশ্বের বন্ধুদের সামনে প্রমাণ করতে হবে যে, আমরা ন্যায়বিচারের পক্ষে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। পরস্পরের নাগরিক ও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং আইন মেনে চলার বিষয়ে অবিচল। একটি ন্যায়সঙ্গত নতুন বাংলাদেশের পক্ষের সংগ্রামীদের এমন কিছু করা উচিত নয়, যা বর্তমান প্রতিষ্ঠানগুলোর আচরণকে আগের স্বৈরাচারী শাসনের সঙ্গে তুলনা করার সুযোগ তৈরি করে।

ড. ইউনূস বলেন, আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী এ বিষয়ে সচেতন। সরকার আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখতে এবং সব বাংলাদেশির জীবন ও সম্পত্তির সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কাজ করছে। যদি কেউ দেশে অস্থিরতা সৃষ্টি করার জন্য উসকানিমূলক কার্যকলাপে লিপ্ত হয়, তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাৎক্ষণিক কঠোর ব্যবস্থা নেবে। যে কোনো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টাকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে।

তিনি আরও বলেন, ফ্যাসিবাদী নেতারা দেশকে চরম দুর্দশার মধ্যে ফেলে গেছেন। যতদিন আমরা সজাগ থাকবো এবং নৈতিক উচ্চতা ধরে রাখবো, ততদিন তারা ফিরে আসার কোনো সুযোগ পাবে না। তাদের সম্পত্তির ওপর হামলা চালালে তারা আন্তর্জাতিক মনোযোগ আকর্ষণের সুযোগ পাবে এবং তাদের সাজানো গল্প ছড়ানোর চেষ্টা করবে। আমরা তাদের মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য বিচারের আওতায় আনছি। সারাবিশ্ব আমাদের সঙ্গে আছে। আইনশৃঙ্খলার কোনো অবনতি হলে তা বিশ্বে ভুল বার্তা দেবে।

এসময় দেশের সব নাগরিকের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা যেন এমন একটি দেশ গড়ে তুলি, যেখানে সব বাংলাদেশি নিরাপত্তা ও সম্মানের সঙ্গে বসবাস করতে পারে। এজন্য আমাদের আত্মনিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে হবে। ইতিবাচক পরিবর্তনের পক্ষে গঠনমূলক ও শান্তিপূর্ণ উদ্যোগে নিজেদের শক্তিকে কাজে লাগাতে হবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

বোটানিক্যাল গার্ডেনকে প্রকৃতি সংরক্ষণস্থল হিসেবে গড়ে তোলা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

Published

on

ডিএসই

পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বোটানিক্যাল গার্ডেন শুধু বিনোদনের স্থান নয়, এটি প্রকৃতি সংরক্ষণের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। এসব উদ্যানকে প্রকৃতির সংরক্ষণস্থল হিসেবে গড়ে তুলতে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে। কেউ এ সংক্রান্ত কার্যকর প্রস্তাব দিলে তা গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা হবে।

শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত বার্ষিক বোটানিক্যাল কনফারেন্স ২০২৪-এর উদ্বোধনী অধিবেশনে অনলাইনে যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, দেশের পাহাড়ি ও উপকূলীয় বনসহ বিপন্ন বনাঞ্চল রক্ষায় সরকার কাজ করছে। বন সংরক্ষণে ট্যুরিজম নিয়ন্ত্রণের চেষ্টায় নানা প্রতিবন্ধকতা তৈরি হচ্ছে।

রিজওয়ানা হাসান বলেন, অবৈধ দখলমুক্ত করে পুনরায় বনায়ন করতে হবে। কোনো উন্নয়ন প্রকল্পের কারণে বন উজাড় হলে বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে সঙ্গে সঙ্গে পুনরায় বৃক্ষরোপণ নিশ্চিত করতে হবে।

রিজওয়ানা বলেন, শালবন পুনরুদ্ধারে একটি মহাপরিকল্পনা গ্রহণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শুধু দেশীয় গাছ রোপণ করলেই হবে না, এগুলো টিকিয়ে রাখার ব্যবস্থাও জরুরি। সামাজিক বনায়নের মাধ্যমে প্রাকৃতিক বন পুরোপুরি ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়। তাই কোনো বনায়ন প্রকল্পের কারণে প্রাকৃতিক বন ধ্বংস করা যাবে না।

নগরায়ণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ঢাকাসহ দেশের নগর এলাকায় সবুজায়ন ও আরবান ফরেস্ট্রি প্রসারে পরিকল্পিত উদ্যোগ নেওয়া জরুরি। সংবিধানে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের অঙ্গীকার করা হয়েছে, তা বাস্তবায়নে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশের প্রশংসা করে তিনি বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশবাদীদের উত্থানের অন্যতম কারণ এখানকার প্রকৃতিবান্ধব পরিবেশ। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়েও এ ধরনের প্রাকৃতিক পরিবেশ গড়ে তোলা প্রয়োজন।

বাংলাদেশ বোটানিক্যাল সোসাইটির সভাপতি অধ্যাপক ড. এম. আজিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই কনফারেন্সে বিশেষ অতিথি ছিলেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান, প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর (একাডেমিক) প্রফেসর ড. এম. মাহফুজুর রহমান, প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর (প্রশাসন) প্রফেসর ড. সোহেল আহমেদ প্রমুখ।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার8 hours ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ৯ হাজার কোটি টাকা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদায়ী সপ্তাহে (০২ জানুয়ারি-০৬ জানুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্য...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার1 day ago

ব্লকে ১৭ কোটি টাকার লেনদেন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ৩১টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার1 day ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে ইস্টার্ন হাউজিং

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৫ কোম্পানির...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার1 day ago

খুলনা প্রিন্টিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৫টি কোম্পানির...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার1 day ago

লেনদেনের শীর্ষে ইস্টার্ন হাউজিং

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার1 day ago

শেষ কার্যদিবসে ডিএসইতে কমেছে লেনদেন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

রবিবার লেনদেনে ফিরবে দুই কোম্পানি

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানি আগামী রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) শেয়ার লেনদেনে ফিরবে। কোম্পানিগুলো হলো- পাওয়ার গ্রিড...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

আরামিট সিমেন্টের পর্ষদ সভা স্থগিত

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আরামিট সিমেন্ট পিএলসির পর্ষদ সভা স্থগিত করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

ডিএসইতে দেড় ঘণ্টায় লেনদেন দেড়শ কোটি টাকা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন চলছে।...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে কে অ্যান্ড কিউ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি কে অ্যান্ড কিউ (বাংলাদেশ) লিমিটেড গত ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

বিএটি বাংলাদেশের লভ্যাংশ ঘোষণা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

সেনা ইন্স্যুরেন্সের লভ্যাংশ ঘোষণা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সেনা ইন্স্যুরেন্স পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করেছে ইন্স্যুরেন্স...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

পুঁজিবাজার উন্নয়নে ১০ সদস্যের কমিটি গঠন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন দেশের পুঁজিবাজারের টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে ১০ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

দুদকের মামলায় আদালতে ম্যাক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ও বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় আদালতে ম্যাক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোহাম্মদ আলমগীর ও বিএসইসির...

Advertisement
Advertisement

Advertisement

সোশ্যাল মিডিয়া

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭  
ডিএসই
আইন-আদালত7 hours ago

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় আইনজীবীদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবে: ড. হেলাল উদ্দিন

ডিএসই
জাতীয়8 hours ago

আ. লীগকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত শিগগিরই আসছে: আসিফ মাহমুদ

ডিএসই
পুঁজিবাজার8 hours ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ৯ হাজার কোটি টাকা

ডিএসই
রাজধানী9 hours ago

প্রাথমিকের নিয়োগ বাতিল হওয়া প্রার্থীদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ

ডিএসই
জাতীয়9 hours ago

টঙ্গীর ময়দান হস্তান্তর, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২য় পর্ব শুরু

ডিএসই
জাতীয়10 hours ago

ডিবিতে শাওন-সাবাকে জিজ্ঞাসাবাদ, যা জানা গেলো

ডিএসই
জাতীয়10 hours ago

হাসিনা দিল্লি থেকে সন্ত্রাসীদের সক্রিয় করার চেষ্টা করছেন: ড. ইউনূস

ডিএসই
আন্তর্জাতিক10 hours ago

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য প্রার্থনা করতে মন্দিরে ভিড় ভারতীয়দের

ডিএসই
জাতীয়10 hours ago

বোটানিক্যাল গার্ডেনকে প্রকৃতি সংরক্ষণস্থল হিসেবে গড়ে তোলা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

ডিএসই
ধর্ম ও জীবন11 hours ago

সুস্থতার জন্য যে তিন দোয়া পড়বেন

ডিএসই
আইন-আদালত7 hours ago

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় আইনজীবীদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবে: ড. হেলাল উদ্দিন

ডিএসই
জাতীয়8 hours ago

আ. লীগকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত শিগগিরই আসছে: আসিফ মাহমুদ

ডিএসই
পুঁজিবাজার8 hours ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ৯ হাজার কোটি টাকা

ডিএসই
রাজধানী9 hours ago

প্রাথমিকের নিয়োগ বাতিল হওয়া প্রার্থীদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ

ডিএসই
জাতীয়9 hours ago

টঙ্গীর ময়দান হস্তান্তর, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২য় পর্ব শুরু

ডিএসই
জাতীয়10 hours ago

ডিবিতে শাওন-সাবাকে জিজ্ঞাসাবাদ, যা জানা গেলো

ডিএসই
জাতীয়10 hours ago

হাসিনা দিল্লি থেকে সন্ত্রাসীদের সক্রিয় করার চেষ্টা করছেন: ড. ইউনূস

ডিএসই
আন্তর্জাতিক10 hours ago

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য প্রার্থনা করতে মন্দিরে ভিড় ভারতীয়দের

ডিএসই
জাতীয়10 hours ago

বোটানিক্যাল গার্ডেনকে প্রকৃতি সংরক্ষণস্থল হিসেবে গড়ে তোলা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

ডিএসই
ধর্ম ও জীবন11 hours ago

সুস্থতার জন্য যে তিন দোয়া পড়বেন

ডিএসই
আইন-আদালত7 hours ago

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় আইনজীবীদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবে: ড. হেলাল উদ্দিন

ডিএসই
জাতীয়8 hours ago

আ. লীগকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত শিগগিরই আসছে: আসিফ মাহমুদ

ডিএসই
পুঁজিবাজার8 hours ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ৯ হাজার কোটি টাকা

ডিএসই
রাজধানী9 hours ago

প্রাথমিকের নিয়োগ বাতিল হওয়া প্রার্থীদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ

ডিএসই
জাতীয়9 hours ago

টঙ্গীর ময়দান হস্তান্তর, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২য় পর্ব শুরু

ডিএসই
জাতীয়10 hours ago

ডিবিতে শাওন-সাবাকে জিজ্ঞাসাবাদ, যা জানা গেলো

ডিএসই
জাতীয়10 hours ago

হাসিনা দিল্লি থেকে সন্ত্রাসীদের সক্রিয় করার চেষ্টা করছেন: ড. ইউনূস

ডিএসই
আন্তর্জাতিক10 hours ago

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য প্রার্থনা করতে মন্দিরে ভিড় ভারতীয়দের

ডিএসই
জাতীয়10 hours ago

বোটানিক্যাল গার্ডেনকে প্রকৃতি সংরক্ষণস্থল হিসেবে গড়ে তোলা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

ডিএসই
ধর্ম ও জীবন11 hours ago

সুস্থতার জন্য যে তিন দোয়া পড়বেন