ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
লটারিতে স্কুলে ভর্তি, শূন্য আসনের তথ্য চেয়েছে মাউশি
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন আগামী শিক্ষাবর্ষের (২০২৫) জন্য প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে লটারি পদ্ধতিতে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য দেশের সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোকে শূন্য আসনের তথ্য পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
আজ রবিবার (৩ নভেম্বর) এ বিষয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মাউশি।
এতে বলা হয়েছে, দেশের সব সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং মহানগর ও জেলা সদর উপজেলায় অবস্থিত বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আগামী শিক্ষাবর্ষের (২০২৫) জন্য প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে লটারি পদ্ধতিতে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য সরকারি ও মহানগর এবং জেলা সদর উপজেলায় অবস্থিত বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোকে শূন্য আসনের তথ্য পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হল।
গত ৩০ অক্টোবর থেকে এই তথ্য জমা দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে এবং ৮ নভেম্বরের মধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে gsa.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য জমা দিতে হবে।
ভর্তি প্রক্রিয়ার গুরুত্বপূর্ণ সময়সূচি
তথ্য জমা দেয়ার শেষ তারিখ: ৮ নভেম্বর ২০২৪
অনলাইন আবেদন গ্রহণের শুরু: ১২ নভেম্বর ২০২৪
অনলাইন আবেদন গ্রহণের শেষ তারিখ: ৩০ নভেম্বর ২০২৪
ভর্তির লটারি: ডিসেম্বর ২০২৪ (তারিখ পরে জানানো হবে)
শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক নির্ধারিত নীতিমালা অনুসরণ করে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে সঠিক তথ্য প্রদান করতে হবে। ঢাকার প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য নির্ধারিত এলাকায় সর্বোচ্চ তিনটি থানাকে অন্তর্ভুক্ত করার নিয়ম রয়েছে। এছাড়া অনলাইন আবেদন ফরমে ব্যাংক সংক্রান্ত তথ্য যুক্ত করতে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের অনলাইন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর ও রাউটিং নম্বর প্রদান বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ভুল তথ্য জমা দিলে প্রতিষ্ঠানের প্রধানকে ব্যক্তিগতভাবে দায়ী হতে হবে বলে নির্দেশ দিয়েছে মাউশি।
ভর্তিতে কোটা পদ্ধতিতে পরিবর্তন
এবার কোটাভিত্তিক ভর্তি প্রক্রিয়ায় কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। আগে মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের জন্য ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকত, কিন্তু আসন শূন্য থাকলে নাতি-নাতনিদেরও সেই কোটায় ভর্তির সুযোগ দেয়া হতো। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, এখন শুধুমাত্র মুক্তিযোদ্ধা বা শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানরাই এই কোটা সুবিধা পাবেন। আসন শূন্য থাকলে মেধাতালিকা থেকে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
বিসিএসের আবেদন ফি কমাচ্ছে সরকার
বিসিএস পরীক্ষার আবেদন ফি ৭০০ টাকা থেকে কমিয়ে ২০০ টাকা নির্ধারণ করছে সরকার। বুধবার (৪ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত সচিব কমিটির সভা শেষে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এ তথ্য জানান।
এক সপ্তাহের মধ্যে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে বলেও জানান তিনি।
তিনি আরও জানান, সরকারি, আধা সরকারি, ব্যাংক এবং বীমা প্রতিষ্ঠানে চাকরির আবেদনে সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত নিতে পারবে। বিসিএস ভাইভা ২০০ নম্বরের জায়গায় ১০০ নম্বরে অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) বিসিএস পরীক্ষার আবেদন ফি ও ভাইভার নম্বর কমানোর প্রস্তাব করে । জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো ওই প্রস্তাবে আবেদন ফি ৩৫০ টাকা করার কথা বলা হয়েছিল। আর ভাইভা নম্বর ২০০ থেকে ১০০ করার প্রস্তাব করে প্রতিষ্ঠানটি।
এবার প্রস্তাবের চেয়েও আরও করে ২০০ টাকায় আবেদনের সুযোগ পাচ্ছেন পরীক্ষার্থীরা।
মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিলে ৪৭তম বিসিএস থেকে পরীক্ষা ফি এবং ৪৪তম বিসিএস থেকে ভাইভার বিষয়টি কার্যকর হতে পারে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
সাফের সব টুর্নামেন্ট স্থগিত
২০২৫ সালে নির্ধারিত সাউথ এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশনের (সাফ) সব টুর্নামেন্ট স্থগিত করা হয়েছে। যার ফলে ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিতব্য সাফ নারী অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপের খেলা কবে হবে, তা এখন অনিশ্চিত।
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রাজনৈতিক সম্পর্ক অবনতির কারণে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে মনে করেন অনেকে।
তবে সাফের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক হেলাল সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, আমাদের কিছু সিডিউল এএফসির সঙ্গে সমন্বয় করতে হবে। এএফসি ২০২৫ সালের ক্যালেন্ডার পুননির্ধারণ করার পর আমরা সাফের খেলাগুলোর তারিখ আবার নির্ধারণ করবো। তাই আমরা আগামী বছরের নির্ধারিত সব টুর্নামেন্ট স্থগিত করেছি।
ফেব্রুয়ারির সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য বাংলাদেশের প্রস্তুতি এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। গত সোমবার থেকে মেয়েদের নিয়ে মাঠে নেমে পড়েছেন ইংলিশ কোচ পিটার বাটলার।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর যাচাইয়ে কমিটি
রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করা সম্ভব কি না, তা যাচাইয়ে ৫ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। উপসচিব মো. শাহিনূর ইসলামের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের যৌক্তিকতা ও সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের নিমিত্ত কমিটি গঠন করা হলো।
কমিটির সদস্যরা হলেন—
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের একজন সদস্য (সভাপতি), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) সদস্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর কর্তৃক মনোনীত একজন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (সদস্য), যুগ্মসচিব (বিশ্ববিদ্যালয়-২ অধিশাখা), মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ (সদস্য) ও কমিটিতে সদস্যসচিব হিসেবে রয়েছেন উপসচিব (সরকারি সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়), মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।
বিজ্ঞপ্তিতে কমিটির কার্যপরিধি সম্পর্কে বলা হয়েছে, সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের যৌক্তিকতা ও সম্ভাব্যতা যাচাই ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাত কলেজ পৃথকীকরণের মাধ্যমে একটি স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো তৈরির বিষয়ে প্রস্তাবিত উচ্চপর্যায়ের কমিটির সঙ্গে এ কমিটি সমন্বয়পূর্বক কাজ করবে।
এর আগে সোমবার (২ ডিসেম্বর) ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে তিতুমীর কলেজকে ‘বিশ্ববিদ্যালয় রূপান্তরে সম্ভাব্যতা যাচাই’ কমিটি ঘোষণার দাবি জানিয়েছিলেন শিক্ষার্থীরা।
গত ১৯ নভেম্বর মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম ও শিক্ষা উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম। ছয়জন শিক্ষার্থী প্রতিনিধি ওই আলোচনায় অংশ নেন।
প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে শিক্ষার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে রাজধানীর সাতটি সরকারি কলেজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়। এর মধ্যে একটি কলেজ হচ্ছে সরকারি তিতুমীর কলেজ।
অধিভুক্তির পর থেকে এখন পর্যন্ত এই কলেজের অ্যাকাডেমিক সব কার্যক্রম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পরিচালিত হয়ে আসছে। এর আগে সরকারি তিতুমীর কলেজ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ছিল।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইবিতে নতুন উপ-উপাচার্য ড. এয়াকুব, কোষাধ্যক্ষ ড. জাহাঙ্গীর
দীর্ঘ অপেক্ষার পর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) নবনিযুক্ত উপ-উপাচার্য হিসেবে আল কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. এয়াকুব আলী এবং কোষাধ্যক্ষ হিসেবে অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম নিয়োগ পেয়েছেন।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী হাসান এ নিয়োগের বিষয়টা নিশ্চিত করেছেন। নিয়োগের চিঠি হাতে পেয়েছেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পরবর্তী প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে কাজে যোগদান করবেন বলে জানান তিনি।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. শাহীনুর ইসলাম সাক্ষরিত পৃথক প্রজ্ঞাপনে জানা যায়, রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের অনুমোদনক্রমে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৮৮০ (সংশোধিত আইন, ২০১০) এর ১২(১) ধারা অনুযায়ী অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমকে ট্রেজারার এবং ১১ (ক) (১) ধারা অনুসারে আল কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. এম. এয়াকুব আলীকে প্রো-ভিসি পদে নিয়োগ প্রদান করা হলো। তারা আগামী ৪ বছরের জন্য নিয়োগ পান। বিধি অনুযায়ী পদসংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন এবং সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন। রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজনে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।
নবনিযুক্ত কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, চিঠি হাতে পেয়েছি। প্রতিটা দপ্তরে দুর্নীতিমুক্ত ও স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠা করাই মূল লক্ষ্য। এতে সবার সহযোগিতা প্রয়োজন।
নব-নিযুক্ত উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এয়াকুব আলী বলেন, সততার সাথে কাজ করতে চাই। পাশাপাশি একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী হিসেবে আন্তর্জাতিক মানের দিকে নিয়ে যেতে সবার সহযোগিতা কামনা করছি। এছাড়াও দায়িত্ব পাওয়ার পর আমার প্রথম কাজ হবে সেশনজট দূর করে বৈষম্য নিরসন করা।
অর্থসংবাদ/সাকিব/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
রেলওয়ের ৫১৬ পদের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা বাতিল
রেলওয়ের দশম গ্রেডের ১১ ক্যাটাগরির ৫১৬টি উপসহকারী প্রকৌশলী পদের প্রিলিমিনারি (এমসিকিউ) পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে।
সোমবার সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, পিএসসির অধীনে রেলওয়ের দশম গ্রেডের ৫১৬টি উপসহকারী প্রকৌশলী পদের এমসিকিউ লিখিত পরীক্ষা গত ৫ জুলাই অনুষ্ঠিত হয়। ওই পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। এ পরীক্ষা আগামী বছরের মার্চে সুবিধাজনক সময়ে অনুষ্ঠিত হবে।
২০১৯ ও ২০২৩ সালে রেলওয়ের দশম গ্রেডের ১১ ক্যাটাগরির ৫১৬টি উপসহকারী প্রকৌশলী পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। পরে ৫ জুলাই অনুষ্ঠিত প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ ওঠে।
এরপর রেলওয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী পদসহ বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত থাকার অভিযোগে পিএসসির দুজন উপপরিচালক, একজন সহকারী পরিচালকসহ ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। সেসময় এই নিয়োগ পরীক্ষা বাতিল চেয়ে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেন চাকরিপ্রার্থীরা। দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তদন্ত কমিটিও গঠন করেছিল পিএসসি।