নিষিদ্ধ হওয়া সংগঠনের সদস্যরা সরকারি চাকরিতে নিয়োগ পাবেন না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।
পোস্টে আসিফ মাহমুদ লেখেন, নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো সদস্য প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত হতে পারবে না। যেসব নিয়োগ এখনও প্রক্রিয়াধীন, সেখান থেকেও তাদের বাদ দেওয়া হবে। পরবর্তী সার্কুলারে শূন্য পদগুলোতে মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হবে।
তিনি আরও লেখেন, আসন্ন সার্কুলারগুলোতে সংখ্যাগত দিক থেকে অধিক সংখ্যক প্রার্থীর নিয়োগের সুযোগ তৈরি হবে। ঘুস দিয়ে নিয়োগ বাণিজ্য বন্ধে সরকার বদ্ধপরিকর। নিয়োগের জন্য ঘুস দেওয়া এবং নেওয়া থেকে বিরত থাকুন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দাবির মুখে বুধবার রাতে নিষিদ্ধ করা হয় আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সন্ত্রাস বিরোধী আইন ২০০৯ অনুযায়ী ক্ষমতাবলে আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো এবং ওই আইনের তফসিল-২ অনুযায়ী বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ সত্তা হিসাবে তালিকাভুক্ত করা হলো।
এমআই