ফুটবল কিংবদন্তি ডিয়েগো ম্যারাডোনার মৃত্যুতে আর্জেন্টিনায় তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক শুরু হয়েছে। আজ (২৬ নভেম্বর) বিবিসি অনলাইনের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।
ডিয়েগো ম্যারাডোনা আর্জেন্টিনায় নিজ বাড়িতে গতকাল বুধবার হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তখন তাঁর বয়স হয়েছিল ৬০ বছর।
ম্যারাডোনার মৃত্যুতে শুধু আর্জেন্টিনাতেই নয়, সারা বিশ্বে ফুটবলপ্রেমীদের মধ্যে শোক নেমে এসেছে। দেশে দেশে ভক্তরা ফুটবলের এই জাদুকরকে নানাভাবে স্মরণ করছেন। তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানাচ্ছেন।
আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট আলবার্তো ফার্নান্দেজ গতকালই দেশটিতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেন। প্রেসিডেন্টের দপ্তর থেকে এ বিষয়ে গতকাল একটি বিবৃতি দেওয়া হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, ম্যারাডোনার মৃত্যুর দিন থেকেই তিন দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করেছেন প্রেসিডেন্ট।
আলবার্তো ফার্নান্দেজ বলেছেন, তিনি ম্যারাডোনার মৃত্যুর খবরটি যখন পান, তখন বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না। আর্জেন্টিনার মানুষ সবচেয়ে বাজে খবরটি পেল।
প্রেসিডেন্ট বলেন, তিনি বিপর্যস্ত। অবিশ্বাস্য রকমের দুঃখভারাক্রান্ত। তিনি ম্যারাডোনার পরিবারের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করছেন। প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবনে ম্যারাডোনার মরদেহ রাখা হবে। সেখানে তাঁর প্রতি রাষ্ট্রীয়ভাবে শ্রদ্ধা জানানো হবে। রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্পন্ন হবে শেষকৃত্যের আনুষ্ঠানিকতা।
দেশটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ম্যারাডোনার মরদেহের ময়নাতদন্ত হবে। তাঁর মৃত্যুর কারণ নিশ্চিতভাবে নির্ধারণের জন্য এই ময়নাতদন্ত করা হবে। তবে তাঁর মরদেহে সহিংসতার কোনো চিহ্ন নেই।
অর্থসংবাদ/এসএ/১৪:৩৫/১১:২৬:২০২০
ডিয়েগো ম্যারাডোনা আর্জেন্টিনায় নিজ বাড়িতে গতকাল বুধবার হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তখন তাঁর বয়স হয়েছিল ৬০ বছর।
ম্যারাডোনার মৃত্যুতে শুধু আর্জেন্টিনাতেই নয়, সারা বিশ্বে ফুটবলপ্রেমীদের মধ্যে শোক নেমে এসেছে। দেশে দেশে ভক্তরা ফুটবলের এই জাদুকরকে নানাভাবে স্মরণ করছেন। তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানাচ্ছেন।
আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট আলবার্তো ফার্নান্দেজ গতকালই দেশটিতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেন। প্রেসিডেন্টের দপ্তর থেকে এ বিষয়ে গতকাল একটি বিবৃতি দেওয়া হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, ম্যারাডোনার মৃত্যুর দিন থেকেই তিন দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করেছেন প্রেসিডেন্ট।
আলবার্তো ফার্নান্দেজ বলেছেন, তিনি ম্যারাডোনার মৃত্যুর খবরটি যখন পান, তখন বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না। আর্জেন্টিনার মানুষ সবচেয়ে বাজে খবরটি পেল।
প্রেসিডেন্ট বলেন, তিনি বিপর্যস্ত। অবিশ্বাস্য রকমের দুঃখভারাক্রান্ত। তিনি ম্যারাডোনার পরিবারের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করছেন। প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবনে ম্যারাডোনার মরদেহ রাখা হবে। সেখানে তাঁর প্রতি রাষ্ট্রীয়ভাবে শ্রদ্ধা জানানো হবে। রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্পন্ন হবে শেষকৃত্যের আনুষ্ঠানিকতা।
দেশটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ম্যারাডোনার মরদেহের ময়নাতদন্ত হবে। তাঁর মৃত্যুর কারণ নিশ্চিতভাবে নির্ধারণের জন্য এই ময়নাতদন্ত করা হবে। তবে তাঁর মরদেহে সহিংসতার কোনো চিহ্ন নেই।
অর্থসংবাদ/এসএ/১৪:৩৫/১১:২৬:২০২০
