কর্পোরেট সংবাদ
ডেঙ্গু পরীক্ষার পেমেন্ট বিকাশ করলে মিলবে ডিসকাউন্ট
ডেঙ্গু রোগের নির্ণয় ও চিকিৎসার জন্য জরুরি পরীক্ষা করতে পেমেন্ট বিকাশ করলেই গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক ও ডিসকাউন্ট। রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) বিকাশের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এতে বলা হয়, এভারকেয়ার হাসপাতাল, ল্যাবএইড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, কমফোর্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মেডিনোভা মেডিকেল সার্ভিসেস ও প্রো-অ্যাকটিভ হাসপাতালে নির্ধারিত ডেঙ্গু টেস্টের ক্ষেত্রে অফারটি গ্রহণ করা যাবে ৬ নভেম্বর পর্যন্ত।
এভারকেয়ার হাসপাতালে ডেঙ্গু টেস্ট সার্ভিসে ৩০০ অথবা ৪০০ টাকা বিকাশ পেমেন্টে ৫০ টাকা, ল্যাবএইড ডায়াগনস্টিক সেন্টার-এ ৭০০ অথবা ১ হাজার অথবা ১ হাজার ৪০০ টাকায় ৫০ টাকা, কমফোর্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টার-এ ৯০০ টাকায় ৫০ টাকা এবং মেডিনোভা মেডিকেল সার্ভিসেস-এ ১ হাজার টাকায় ১০০ টাকা ক্যাশব্যাক পাচ্ছেন গ্রাহকরা। অফার চলাকালীন একজন গ্রাহক একবারই ক্যাশব্যাক অফারটি গ্রহণ করতে পারবেন।
এছাড়া, প্রো-অ্যাকটিভ হাসপাতালে ডেঙ্গু টেস্ট প্যাকেজে ১ হাজার ৬০ টাকা বিকাশ পেমেন্টে থাকছে ১০০ টাকা ডিসকাউন্ট। অফার চলাকালীন একজন গ্রাহক যতবার প্রয়োজন ততবার ডিসকাউন্ট অফারটি গ্রহণ করতে পারবেন।
বিকাশ অ্যাপ, পেমেন্ট গেটওয়ে, *২৪৭# ডায়াল করে, বিকাশ অ্যাপ থেকে অথবা কিউআর স্ক্যান করে সরাসরি ভিসা কার্ড দিয়ে এবং বাংলা কিউআর ব্যবহার করে বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে অফারটি উপভোগ করতে পারবেন গ্রাহকরা। অফারটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে এই লিংকে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ঢাকায় চালু হচ্ছে রয়্যাল জর্ডানিয়ান এয়ারলাইন্সের কার্যক্রম
জর্ডানের পতাকাবাহী উড়োজাহাজ সংস্থা রয়্যাল জর্ডানিয়ান এয়ারলাইন্স (আরজে) বাংলাদেশে তার জেনারেল সেলস এজেন্ট (জিএসএ) হিসেবে নিয়োগ করেছে সায়মন এয়ার ট্র্যাভেলস লিমিটেডকে। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে এয়ারলাইন্সটি।
শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সায়মন এয়ার ট্র্যাভেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফসিয়া জান্নাত সালেহ এ তথ্য জানান।
এখন থেকে সায়মন এয়ার ট্র্যাভেলস মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বিমান সংস্থা রয়্যাল জর্ডানিয়ান এয়ারলাইন্স এর টিকিট বিক্রি ও বিপণন পরিষেবা প্রদানের পাশাপাশি সম্পূর্ণ গ্রাহক এবং এজেন্ট সহায়তা প্রদান করবে। ৮ ডিসেম্বর থেকে বাংলাদেশে অফলাইন টিকিট বিক্রি শুরু করবে রয়্যাল জর্ডানিয়ান এয়ারলাইন্স।
আফসিয়া জান্নাত জানান, প্রাথমিক অবস্থায় অফলাইনে টিকিট বিক্রি দিয়ে বাংলাদেশে জর্ডানিয়ান এয়ারলাইন্স কার্যক্রম শুরু করলেও তা খুব দ্রুত অনলাইনে চলে আসবে। এয়ারলাইন্সটি জর্ডানের রাজধানী আম্মান থেকে ৪৫ টিরও বেশি গন্তব্যে এবং ৫০ টিরও বেশি সংযোগকারী পয়েন্টে সরাসরি ফ্লাইট পরিচালনা করছে। যে কোন যাত্রী রয়্যাল জর্ডানিয়ান এয়ারলাইন্সের টিকিট পেতে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন : সায়মন সেন্টার (৬ তলা), হাউজ -৪এ , রোড -২২, গুলশান -১, ঢাকা। হটলাইন: +৮৮ ০২ ২২২২৮২২৭৩-৭৪, +৮৮ ০১৪০৪০৩৩১১০। এ ছাড়া ভিজিট করতে পারেন www .rj.com এই ঠিকানায়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি ফ্লাইট চালু শিগগিরই
শিগগির বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে সরাসরি ফ্লাইট চালু হতে যাচ্ছে। পাকিস্তানে নিযুক্ত বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনার এস এম মাহবুবুল আলম এই তথ্য জানিয়েছেন। তার ভাষ্য, সরাসরি ফ্লাইট চালু হলে উভয় দেশের ব্যবসায়িক সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্পর্ক উল্লেখযোগ্যভাবে শক্তিশালী হবে।
ডেপুটি হাইকমিশনার জানান, পাকিস্তানের ব্যবসায়ী সংগঠন হায়দরাবাদ চেম্বার অব স্মল ট্রেডার্স অ্যান্ড স্মল ইন্ডাস্ট্রির (এইচসিএসটিএসআই) সহযোগিতায় একটি প্রদর্শনীর আয়েজন করা হবে। সেখানে দুই দেশের আমদানিকারক ও রপ্তানিকারকরা অংশ নেবে।
এছাড়া মাহবুবুল আলম ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে ঢাকায় হতে যাওয়া বার্ষিক বাণিজ্য প্রদর্শনী অর্থাৎ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নেওয়ার জন্য পাকিস্তানের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কে আমন্ত্রণও জানিয়েছেন। তিনি আশ্বাস দিয়েছেন, এই প্রদর্শনীতে পাকিস্তানের ব্যবসায়ীদের অংশগ্রহণের সুবিধার্থে ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করা হবে।
এক্সপ্রেস ট্রিবিউন বলছে, সম্প্রতি হায়দরাবাদ চেম্বার পরিদর্শনকালে বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনার এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আগ্রহী।
এসময় তিনি পাকিস্তানের ব্যবসায়ীদের কাছে বাংলাদেশকে অত্যন্ত আকর্ষণীয় বাজার হিসেবে বর্ণনা করেন ও এইচসিএসটিএসআইকে ঢাকায় তাদের একটি প্রতিনিধি দল পাঠাতে বলেন। তিনি ব্যবসায়ীদের ভিসা প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ ও ত্বরান্বিত করারও প্রতিশ্রুতি দেন।
অনুষ্ঠানে এইচসিএসটিএসআই-এর সভাপতি মুহাম্মদ সেলিম মেমন উভয় বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্কের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির কথা তুলে ধরেন। তাছাড়া ইতিহাসে প্রথমবারের মতো গত ১১ নভেম্বর পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে সরাসরি কার্গো জাহাজ পৌঁছানোর বিষয়টিকে তিনি মাইলফলক হিসেবে উল্লেখ করেন।
সেলিম মেনন বলেন, পাকিস্তান-বাংলাদেশ সম্পর্ক অভিন্ন ইতিহাস, সংস্কৃতি ও বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত। দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার এই উদ্যোগ উভয় দেশের বৃহত্তর বাণিজ্য সহযোগিতার পথ আরও প্রশস্ত করবে।
মেমন এসময় বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের পাকিস্তানের প্রদর্শনীতে সক্রিয়ভাবে অংশ নেওয়ার জন্য আহ্বান জানান, বিপরীতে বাংলাদেশের বাণিজ্য মেলায় যোগদানের জন্য পাকিস্তানি ব্যবসায়ীদের যথাযথ সুবিধা নিশ্চিতেরও আহ্বান জানান। এছাড়া মেনন ঢাকায় শুল্ক ছাড়পত্র পেতে পাকিস্তানি পণ্য রপ্তানিকারকরা যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়ে থাকেন, সেগুলো দ্রুত সমাধানের আহ্বান জানান।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ভারতে শেখ হাসিনার ১২০ দিন
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট ভারতে পালিয়ে যান ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৫ ডিসেম্বর তার পালানোর চার মাস পূর্তি হলো।
তবে এই সময়ে তিনি কোথায় গা ঢাকা দিয়ে আছেন, কী করে তার দিন কাটছে, তা নিয়ে কৌতূহল কম নেই। কৌতূহল থাকলেও তার অবস্থান সম্পর্কে খুব বেশি কিছু জানা যাচ্ছে না। কারণ, কঠোর গোপনীয়তার মধ্যে তাকে রেখেছে ভারত সরকার।
শেখ হাসিনা ভারতে আশ্রয় নেওয়ার পাঁচদিন পর একটি ভিডিও বক্তব্য সামনে আসে। এরপর তার কয়েকটি অডিও রেকর্ড ফাঁস হয়। আবার যুক্তরাষ্ট্র ও নেদারল্যান্ডসে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে তার ভিডিও কনফারেন্সে অংশও নেওয়ার খবরও শোনা যায়।
ঢাকা ছাড়ার পর শেখ হাসিনা দিল্লিতে ছিলেন। তখন গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, নয়াদিল্লির লোদি গার্ডেনের লুটেনস বাংলো জোনে একটি সুরক্ষিত বাড়িতে ছিলেন তিনি। ভারত সরকারই থাকার জন্য বাড়িটির ব্যবস্থা করে দেয়।
দুই মাস পর দিল্লি থেকে উত্তর প্রদেশের মিরাটের ক্যান্টনমেন্ট এলাকার একটি বাড়িতে তাকে রাখা হয় বলে জানা যায়। সেখানেই একটি বাড়িতে তিনি রয়েছেন। নিরাপত্তার জন্য দিল্লি থেকে ৮৩ কিলোমিটার দূরে তাকে সরিয়ে নেয়া হয়। সেখানেই এখনো তার সর্বশেষ অবস্থানের খবর গণমাধ্যম বিভিন্ন সূত্র দিয়ে প্রকাশ করেছে।
শেখ হাসিনা ভারতে আশ্রয় নেওয়ার ৪৫ দিনের মধ্যেই তার কূটনৈতিক পাসপোর্ট বাতিল হয়ে যায়। তারপর থেকে তিনি ভারতে কোন স্ট্যাটাসে আছে, সেটিও প্রকাশ করেনি ভারত। এ ছাড়া ভারতে শেখ হাসিনা কোথায় এবং কীভাবে দিন কাটাচ্ছেন, সেটিও ভারত সরকারের পক্ষ থেকে গোপন রাখা হয়েছে।
শেখ হাসিনাকে ভারতের আশ্রয় দেওয়ার ক্ষেত্রে সেদেশের সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিজেপি সরকারের একটি সমঝোতা হয়েছে। সব রাজনৈতিক দলই শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। যে কারণে তাকে আশ্রয় দেওয়াটা বিজেপি সরকারের জন্য খুব সহজ হয়েছে।
শেখ হাসিনাকে কেন এত গোপনীয়তার মধ্যে রাখা হয়েছে, সে বিষয়ে ব্যাখ্যাও দিয়েছেন ভারতীয় কূটনীতিকেরা। বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের সাবেক হাইকমিশনার পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তী গণমাধ্যমকে বলেন, নিরাপত্তার জন্যই শেখ হাসিনাকে গোপনীয়তার সঙ্গে রাখা হয়েছে। অন্য কোনো কারণে নয়।
শেখ হাসিনা ভারতের আশ্রয়ের নেওয়ার আট দিন পর ১৪ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা প্রথম বৈঠক করেন। প্রথম বৈঠকেই পররাষ্ট্র উপদেষ্টা হাইকমিশনারকে সতর্ক করেন, শেখ হাসিনা ভারত থেকে যেন কোনো বক্তব্য না দেন।
তিনি ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানান, যদি ভারত থেকে শেখ হাসিনা বক্তব্য দিতে থাকেন, তবে সেটি দুই দেশের সম্পর্কের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। ধারণা করা হচ্ছে, সে অনুযায়ী মিডিয়ায় শেখ হাসিনার বক্তব্য তেমন আসেনি।
অবশ্য শেখ হাসিনা ভারতে আশ্রয় নিলেও দুই দেশের সম্পর্কে কোনো প্রভাব পড়বে না বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেন, একজন (শেখ হাসিনা) যদি কোনো এক দেশে গিয়ে থাকে, তাহলে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হবে কেন? তার তো কোনো কারণ নেই। দ্বিপক্ষীয় বিষয় অনেক বড়। এটি স্বার্থের সম্পর্ক।
এদিকে ভারতের কাছে শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে বলে সরকারের নীতি নির্ধারকেরা জানিয়েছেন। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হলে তাকে ফেরত চাওয়া হবে। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসও বলেছেন, জুলাই-অগাস্ট হত্যাকাণ্ডের বিচারের জন্য পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনাকে আমরা ভারত থেকে ফেরত চাইব।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে রাজধানী ঢাকা
আজ শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) ছুটির দিনেও বায়ুদূষণে বিশ্বের শীর্ষে রাজধানী ঢাকা। শুক্রবার ঢাকার বায়ুদূষণের বড় উৎসগুলো যেমন যানবাহনের চলাচল কম, আবার অনেক কলকারখানাও বন্ধ রয়েছে। তারপরও বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে রাজধানী ঢাকা। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভিয়েতনামের হো চি মিন শহর।
বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা গেছে এসব তথ্য।
বিশ্বের বায়ুদূষণ তালিকার শীর্ষে অবস্থান করা ঢাকার দূষণ স্কোর ২৪২ অর্থাৎ এই শহরের বাতাস খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা হো চি মিন শহরের দূষণ স্কোর ১৯০ অর্থাৎ সেখানকার বাতাসও অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে।
তৃতীয় ও চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের দুটি শহর করাচি ও লাহোর। ভারতের দিল্লি রয়েছে ৭ নম্বরে।
স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর।
১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
এই অবস্থায় নগরবাসীকে জানালা বন্ধ রাখার পাশাপাশি ঘরের বাইরে বের হলে মাস্ক ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এদিন ঢাকার সবচেয়ে দূষিত বাতাস বিরাজ করছে মিরপুরের ইস্টার্ন হাউজিং এলাকায়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
বঙ্গবন্ধু মৎস্যজীবী পরিষদের নেতা গ্রেফতার
বঙ্গবন্ধু মৎস্যজীবী পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি নাসির উদ্দিন আহমেদ ফেরদৌসকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় করা মামলায় ডিএমপির খিলগাঁও থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেছে ।
বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) রাত আনুমানিক ৮টায় ধানমন্ডি থানা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
সূত্র জানায়, গত ১৯ জুলাই খিলগাঁও থানার মেরাদিয়া বাজার মোড়ে অনেক ছাত্র-জনতার সাথে শান্তিপূর্ণ মিছিলে অংশগ্রহণ করেছিল ভিকটিম মো. আহাদুল ইসলাম। এ সময় আন্দোলনরত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার ওপর এলোপাথাড়ি গুলিবর্ষণ শুরু করে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। তাদের গুলিতে আহাদুল ইসলাম গুরুতর আহত হয়। আহত আহাদুল ইসলামকে স্থানীয় ফেমাস স্পেশালাইজড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার শারীরিক অবস্থা অবনতি হলে তাকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এ ঘটনায় ভিকটিমের পিতা বাকেরের অভিযোগের প্রেক্ষিতে গত ১৭ অক্টোবর খিলগাঁও থানায় একটি মামলা করা হয়।
সূত্র আরও জানায়, তদন্তাধীন এ মামলায় সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ, গোয়েন্দা তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তায় নাসির উদ্দিন আহমেদ ফেরদৌসকে খিলগাঁও থানার একটি দল ধানমন্ডি থানা পুলিশের সহায়তায় গ্রেফতার করে।
ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস্ বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, নাসির উদ্দিন আহমেদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।