পুঁজিবাজার
ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ পুনর্বিবেচনার অনুরোধ ডিবিএর
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গত রোববার সাত জন স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। তবে স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগের বিষয়টিকে ঘিরে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। তাই বিএসইসিকে বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করার দাবি জানিয়েছে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)। পাশাপাশি স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগে ডিমিউচুয়ালাইজেশন আইন ২০১৩-এর ২৪ ধারা যথাযথভাবে অনুসরণ এবং পুনর্বিবেচনার অনুরোধ জানায় সংস্থাটি।
বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বরাবর এ সংক্রান্ত এক চিঠি পাঠানো হয়েছে। ডিবিএ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ডিবিএ প্রেসিডেন্ট সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, ডিএসই পর্ষদের ৭ জন স্বাধীন পরিচালক নিয়োগে বিএসইসি ডিমিউচুয়ালাইজেশন আইন ২০১৩-এর ২৪ ধারা প্রয়োগ করেছে। তবে ডিবিএ আইনি পরামর্শ নিয়ে জেনেছি যে, ডিমিউচুয়ালাইজেশন আইনের ২৪ ধারাটি আরও কার্যকরভাবে এবং যথাযথভাবে অনুসরণ করে এবং ডিমিউচুয়ালাইজেশন স্কিম মেনে ডিএসইর এনআরসি গঠন, পুনর্গঠনে কার্যকরভাবে প্রয়োগ করা যেতে পারে।
এ বিষয়ে একটি প্রক্রিয়া সুপারিশ করে ডিবিএ জানায়, ডিমিউচুয়ালাইজেশন আইন ২০১৩-এর ধারা ২৪ প্রয়োগ করে বিদ্যমান চারজন নির্বাচিত শেয়ারহোল্ডার পরিচালকের সমন্বয়ে এনআরসি গঠন করা যেতে পারে। এছাড়া ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক মনোনয়নের সুপারিশ বিএসইতে প্রেরণের জন্য এনআরসিকে যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণ করতে দেওয়া যেতে পারে। পাশাপাশি ডিএসই ও পুঁজিবাজারের স্বার্থে, ডিমিউচুয়ালাইজেশন স্কিম অনুযায়ী বিএসইসি থেকে পরিচালক চূড়ান্ত করার পদ্ধতি অনুসরণ করার দাবি জানায় ডিবিএ।
চিঠিতে বলা হয়, ডিবিএর সুপারিশকৃত এ প্রক্রিয়া বিনিয়োগকারী-বান্ধব বাজার তৈরি করতে এবং ডিএসইকে “বৈচিত্রপূর্ণ ও কার্যকরী প্রার্থী” মনোনয়নে স্বাধীনভাবে কাজ করতে সাহায্য করবে।
প্রসঙ্গত, গত ১ সেপ্টেম্বর বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ৯১৮তম কমিশন সভায় ডিএসইতে স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিএসইসি থেকে মনোনীত ডিএসইর নতুন স্বতন্ত্র পরিচালকরা হলেন- মালদ্বীপ ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান কে এ এম মাজেদুর রহমান, আর্মি ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের ডিরেক্টর জেনারেল- প্রফেসর মেজর জেনারেল (অব.) ডক্টর মো. কামরুজ্জামান, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. নাহিদ হোসেন, বাংলাদেশ আর্মির ৪৬ ব্রিগেডের ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মফিজুল ইসলাম রাশেদ, সেন্টার অন ইনটিগ্রেটেড ডেভেলপমেন্ট ফর এশিয়া অ্যান্ড প্যাসিফিকের (সিরডাপ) রিসার্চ ডাইরেক্টর ড. মো. হেলালউদ্দিন, মেটলাইফ বাংলাদেশের সাবেক জেনারেল ম্যানেজার সৈয়দ হাম্মাদুল করীম এবং বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার ও ডিজাস্টার রিকভারি সাইট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও, চিফ ইনফরমেশন সিকিউরিটি অফিসার (সিআইএসও) বাংলাদেশ ব্যাংক (লিয়েন) মো. ইসহাক মিয়া।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সোনালী সিকিউরিটিজের লেনদেন স্থগিত
পুঁজিবাজারে মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান ডিএসইর ট্রেক হোল্ডার সোনালী সিকিউরিটিজ লিমিটেডের লেনদেন স্থগিত করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ইক্যুইটি ঘাটতিতে থাকায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশনা মোতাবেক প্রতিষ্ঠানটির লেনদেন স্থগিত করেছে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। ফলে গত তিনদিন ধরে ট্রেকটির লেনদেন বন্ধ রয়েছে। সোনালী সিকিউরিটিজের মালিকানায় রয়েছেন শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান এবং সোনালী পেপারের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইউনুস।
গত রবিবার (১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রবাবর এ সংক্রান্ত এক চিঠি পাঠিয়েছে ডিএসই। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ব্রোকারেজ হাউজটি পরিশোধিত মূলধনের ন্যূনতম ৭৫ শতাংশ নিট অর্থ বা ইক্যুইটি রাখতে ব্যর্থ হয়েছে। বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী, স্টক ব্রোকার ও ডিলারের ডিপোজিটরি অংশগ্রহণকারীদের নিবন্ধন সনদ ইস্যু এবং নবায়নের ক্ষেত্রে বিদ্যমান পরিশোধিত মূলধনের ন্যূনতম ৭৫ শতাংশ ইক্যুইটি থাকার শর্ত থাকলেও সোনালী সিকিউরিটিজ তাতে ব্যর্থ হয়েছে। ফলে ব্রোকারেজ হাউজটির নিবন্ধন সনদ নবায়ন না করে ট্রেকের কার্যক্রম বন্ধ রাখতে ডিএসইকে নির্দেশ দেয় বিএসইসি। ফলে গত ২ ডিসেম্বর ব্রোকারেজ হাউজটির লেনদেন বন্ধ করে ডিএসই। যা এখনও পর্যন্ত স্থগিত রয়েছে।
বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী, বর্তমানে স্টক ব্রোকার ও ডিলারের ডিপোজিটরি অংশগ্রহণকারীদের নিবন্ধন সনদ ইস্যু এবং নবায়নের ক্ষেত্রে বিদ্যমান পরিশোধিত মূলধনের ন্যূনতম ৭৫ শতাংশ সার্বক্ষণিক নিট অর্থ বা ইক্যুইটি রাখতে হবে। ফলে, স্টক ব্রোকার ও ডিলারের পরিশোধিত মূলধনের সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ ঘাটতি বা লোকসান থাকতে পারবে। এর বেশি হলে সেই ব্রোকার ও ডিলারের সনদ বাতিল করা হবে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডিএসইর একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা অর্থসংবাদকে বলেন, ব্রোকারেজ হাউজটি নিবন্ধন সনদ নবায়নের জন্য বিএসইসিতে আবেদন করে। তবে ইক্যুইটি ঘাটতিতে থাকায় নিবন্ধন সনদ নবায়ন না করে বিএসইসি থেকে ডিএসইকে চিঠির মাধ্যমে অভিহিত করা হয়। সেই সঙ্গে সিকিউরিটিজ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেয়। ফলে পর্যাপ্ত ইক্যুইটি ঘাটতিতে থাকায় গত ২ ডিসেম্বর লেনদেন স্থগিত করা হয়।
এবিষয়ে জানতে সোনালী সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ আহসানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। তবে অর্থসংবাদের পরিচয় পেয়ে তিনি মিটিংয়ে আছেন বলে পরে কথা বলবেন।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সিকিউরিটিজ আইন ভঙ্গের দায়ে মোনার্ক হোল্ডিংসকে জরিমানা
পুঁজিবাজারে মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান ব্রোকারেজ হাউজ মোনার্ক হোল্ডিং লিমিটেডকে জরিমানা করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। মূল ব্যবসার বাইরে বিনিয়োগ করার প্রমাণ পাওয়ায় প্রতিষ্ঠানটিকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে ৯৩৪ তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভা শেষে বিএসইসির নিবাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মূল ব্যবসার বাইরে বিনিয়োগ করায় মোনার্ক হোল্ডিংকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। একই সঙ্গে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে মোনার্ক মার্ট এবং সফটাভিন লিমিটেড-এ বিনিয়োগ করা অর্থ মোনার্ক হোল্ডিংয়ের হিসাবে ফেরত আনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া, কমিশন সভায় আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে এ অর্থ ফেরত আনতে ব্যর্থ হলে প্রতিদিনের জন্য ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
এনআরবিসি ব্যাংকের শেয়ার কারসাজির দায়ে ৯ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
পুঁজিবাজারে তালিকভুক্ত এনআরবি কমার্সিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের শেয়ার লেনদেনে কারসাজির দায়ে ৯ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ৬ কোটি ৭৩ লাখ টাকা জরিমানা করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
বিএসইসি’চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে ৯৩৪ তম কমিশন সভা গত (৩ ডিসেম্বর) কমিশনের সভা কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় ফর্চুন সুজের বিরুদ্ধে এ সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিমের স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অক্টোবর ২০২১ তারিখ হতে ২৭ অক্টোবর ২০২১ তারিখ পর্যন্ত এনআরবি কমার্সিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের শেয়ার লেনদেনে কারসাজি করে সংশ্লিষ্ট সিকিউরিটিজ আইন ভঙ্গের দায়ে মো: আবুল খায়েরকে ২ কোটি ৩০ লাখ, মোঃ আবুল কালাম মাতবরকে ৪ কোটি ১৫ লাখ, কাজী সাদিয়া হাসানকে ১১ লাখ, কোনিকা আফরোজকে ১ লাখ, ডিআইটি কোপারেটিভ লিমিটেডকে ১২ লাখ, আলিয়া বেগমকে ১ লাখ, মহাম্মদ বাসারকে ১ লাখ, মোনার্ক হোল্ডিংস লিমিটেডকে ১ লাখ, সাজিদ মাতবরকে ১ লাখ টাকা অর্থদন্ডে দণ্ডিত করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ফার্স্ট প্রাইম ফাইন্যান্স মিউচুয়াল ফান্ডের কারসাজির দায়ে ২ জনকে জরিমানা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ফার্স্ট প্রাইম ফাইন্যান্স মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট কারসাজির দায়ে মাহফুজা আক্তার ও দেওয়ান শালেহিন মাফুজকে জরিমানা করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
মঙ্গলবার (০৩ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে ৯২৪ তম কমিশন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভা শেষে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিমের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে,ফার্স্ট প্রাইম ফাইন্যান্স মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেনে কারসাজির কারণে সিকিউরিটিজ আইন ভঙ্গ করায় মাহফুজা আক্তারকে ১০ লক্ষ টাকা ও দেওয়ান শালেহিন মাফুজকে ৪০ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
এএনডব্লিউ সিকিউরিটিজকে জরিমানা করলো বিএসইসি
সমন্বিত গ্রাহক হিসাবে ঘাটতি থাকায় দেশের পুঁজিবাজারে মধ্যস্থতাকারী ব্রোকারেজ হাউজ এএনডব্লিউ সিকিউরিটিজ লিমিটেডকে জরিমানা করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ব্রোকারেজ হাউজটিকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে ৯৩৪ তম কমিশন সভায় এ জরিমানার সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। সভা শেষে বিএসইসির নিবাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, সমন্বিত গ্রাহক হিসাব ঘাটতি থাকার কারণে সিকিউরিটিজ আইন ভঙ্গের দায়ে এএনডব্লিউ সিকিউরিটিজ লিমিটেডকে ৫ লাখ জরিমানা করা হয়েছে। তবে পরবর্তীতে সমন্বিত গ্রাহক হিসাব ঘাটতি পূরণ হয়েছে।
এসএম