ব্যক্তিগত কিংবা অফিসিয়াল কাজে মেইল ব্যবহার করছেন সবাই। অনেকেই অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া বা মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম থেকে মেইলকে বেশি নিরাপদ মনে করেন। আপনার জি-মেইল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার আরও সহজ ও মসৃণ করতে পারে এর কিছু ফিচার।
ফিচারগুলো আমাদের ই-মেইল ব্যবহারের অভিজ্ঞতাকে আরও প্রসারিত করেছে। তবে এমন কিছু ফিচারও এখানে আছে যা কাজ সহজ করে দিলেও তা অনেকেরই অজানা। চলুন তেমনই কিছু ফিচার সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক-
১. কাস্টমাইজড সোয়াইপ অ্যাকশন
জি-মেইলে দ্রুত সোয়াইপ অ্যাকশন কাস্টমাইজ করা যেতে পারে। এর সাহায্যে আর্কাইভ অ্যাক্সেস, কোনো কিছু ডিলিট করা, রিড/আনরিড মার্ক করা, ই-মেইল স্নুজ করা ইত্যাদি ফিচারগুলো ব্যবহার করা যেতে পারে। এজন্য ব্যবহারকারী এই ধাপটি অনুসরণ করতে পারেন, সেটিংস> জেনারেল সেটিংস> সোয়াইপ অ্যাকশনে গিয়ে পছন্দ মতো কাস্টমাইজড করা।
২. কনফিডেন্সিয়াল মোড
এই ফিচারের সাহায্যে যে কেউ গোপনীয় ই-মেইল পাঠাতে পারেন। এজন্য মেইল কম্পোজ করার সময় একেবারে নিচের দিকের লক অ্যান্ড ব্লক আইকনে ক্লিক করতে হবে। এর সাহায্যে কোনো মেইলের এক্সপায়রেশন ডেট, ই-মেইল খোলার জন্য প্রয়োজনীয় পাসওয়ার্ড ইত্যাদি সেট করা যায়।
৩. মেল শিডিউল করা
ব্যবহারকারীরা খুব সহজেই কোনো মেল শিডিউল তৈরি করে রাখতে পারেন। এতে মেইলটি সেট করা টাইমে প্রাপকের কাছে পৌঁছে যাবে। এটি করতে মেইলটিকে ড্রাফটে সেভ করা যেতে পারে।
৪. অ্যাডভান্স সার্চ অপারেটর
জি-মেইলের সার্চ বার বিভিন্ন অ্যাডভান্স সার্চ অপারেটরের মাধ্যমে আরও সহজে এবং নির্ভুল ভাবে মেইল খুঁজতে সাহায্য করে।
৫. কিবোর্ড শর্টকাট
জিমেলের কিবোর্ডে এমন অনেক শর্টকাট রয়েছে যা আমাদের জিমেল ব্যবহারের অভিজ্ঞতাকে আরও মসৃণ করে তোলে। এর জন্য এই সহজ কয়েকটি পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে, সেটিংস> অল সেটিংস> জেনারেল সেটিংস> কিবোর্ড শর্টকাট। এছাড়া আরও কিছু শর্টকাট রয়েছে যেমন- শিফট+ ইউ- আনরিড হিসেবে মার্ক করা, জি+ আই- গো টু ইনবক্স।