পুঁজিবাজার
সাত কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সাত কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানিগুলো হলো- আরএন স্পিনিং মিলস লিমিটেড, ব্রাক ব্যাংক, ন্যাশনাল ফিড মিল, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স, স্টাইল ক্রাফট, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।
সূত্র মতে, আরএন স্পিনিং এবং ব্রাক ব্যাংকের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে ইমার্জিং ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড। আর ন্যাশনাল ফিড মিল, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড। এছাড়া স্টাইল ক্রাফটের ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অফ বাংলাদেশ এবং কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে আলফা ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড।
আরএন স্পিনিং মিলসের দীর্ঘমেয়াদে ‘বি’ এবং স্বল্প মেয়াদে ‘এসটি-৫’রেটিং হয়েছে। গত ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত ৯ মাসের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক দৃষ্টিভঙ্গির উপর ভিত্তি করে এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
ব্রাক ব্যাংকের দীর্ঘমেয়াদে ‘এএএ’ এবং স্বল্প মেয়াদে ‘এসটি-১’রেটিং হয়েছে। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক দৃষ্টিভঙ্গির উপর ভিত্তি করে এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
ন্যাশনাল ফিড মিলের দীর্ঘমেয়াদে ‘বিবিব -’ এবং স্বল্প মেয়াদে ‘এসটি-৪’রেটিং হয়েছে। গত ৩০ জুন, ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত নিরীক্ষিত এবং ৩১ মার্চ ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক দৃষ্টিভঙ্গির উপর ভিত্তি করে এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
পিপলস ইন্স্যুরেন্সের দীর্ঘমেয়াদে ‘এএ+’ রেটিং হয়েছে। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত নিরীক্ষিত এবং ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক দৃষ্টিভঙ্গির উপর ভিত্তি করে এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের দীর্ঘমেয়াদে ‘এএএ’ রেটিং হয়েছে। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত নিরীক্ষিত এবং ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক দৃষ্টিভঙ্গির উপর ভিত্তি করে এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
স্টাইল ক্রাফটের দীর্ঘমেয়াদে ‘বিবিবি ২’ এবং স্বল্প মেয়াদে ‘এসটি-৩’রেটিং হয়েছে। গত ৩০ জুন, ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত নিরীক্ষিত এবং ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক দৃষ্টিভঙ্গির উপর ভিত্তি করে এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের দীর্ঘমেয়াদে ‘এএ+’ এবং স্বল্প মেয়াদে ‘এসটি-১’রেটিং হয়েছে। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক দৃষ্টিভঙ্গির উপর ভিত্তি করে এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ৯০০ কোটি টাকা
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থান-পতনের মধ্যদিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইতে বাজার মূলধন বেড়েছে ৮৯৮ কোটি টাকা। পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৯৩ হাজার ৩২৯ কোটি টাকা। গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এ মূলধন ছিল ৬ লাখ ৯২ হাজার ৪৩১ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে দশমিক ১৩ শতাংশ বা ৮৯৮ কোটি টাকা।
গত সপ্তাহের চেয়ে কমেছে ডিএসইর দুইটি সূচক। চলতি সপ্তাহে প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ দশমিক ১৩ পয়েন্ট বা দশমিক ০৪ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ১৩ দশমিক ৬১ পয়েন্ট বা দশমিক ৬৪ শতাংশ। তবে ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ১৬ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
সূচকের পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩ হাজার ২২১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার ৯৯৪ কোটি ৬ লাখ টাকা। লেনদেন কমেছে ৭৭২ কোটি ৬১ লাখ টাকা।
এদিকে প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ১৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ বা ১৫৪ কোটি ৫২ লাখ টাকা। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৬৪৪ কোটি ২৯ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৭৯৮ কোটি ৮১ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৭টি কোম্পানির, কমেছে ২৭১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ব্যাংক খাতে এক মাসে ৫ হাজার কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সর্বশেষ ২৯ কার্যদিবসে তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোর ৫ হাজার কোটি টাকার বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এ সময়ে প্রায় প্রতিদিন খাতভিত্তিক লেনদেনে শীর্ষে ছিল ব্যাংক খাত। ডিএসইর দৈনিক বাজার প্রতিবেদন পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য অনুসারে, চলতি সেপ্টেম্বরের ১০ কার্যদিবসে ব্যাংক খাতে মোট ১ হাজার ৩৭৭ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। এর আগের মাসে অর্থাৎ আগস্টের ১৯ কার্যদিবসে খাতটিতে লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার ৭৮২ কোটি টাকা। সে হিসাবে ২৯ কার্যদিবসে এক্সচেঞ্জটিতে খাতটির মোট লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ১৫৯ কোটি টাকায়। ডিএসইতে গত আগস্টের প্রথম দুই সপ্তাহে ব্যাংক খাতের শেয়ারে ইতিবাচক রিটার্ন দেখা গেছে। সর্বশেষ গত তিন সপ্তাহে এ খাতে কিছুটা নেতিবাচক রিটার্ন এসেছে। এর আগে জুলাই, জুন ও মে মাসে ব্যাংক খাতে লেনদেন হয়েছে যথাক্রমে ৯৩১ কোটি, ৫০০ কোটি ও ৮৫৪ কোটি টাকা।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত আগস্টে ওষুধ ও রসায়ন খাতে ২ হাজার ৬৫৫ কোটি, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে ১ হাজার ৬৪৭ কোটি ও বস্ত্র খাতে ১ হাজার ৩১৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। এর আগে জুনে খাত তিনটিতে লেনদেন হয়েছিল যথাক্রমে ১ হাজার ৫১৭ কোটি, ১ হাজার ২৫২ কোটি ও ৮১৬ কোটি টাকা। এছাড়া মে মাসে এসব খাতে লেনদেন হয়েছিল যথাক্রমে ২ হাজার ৯০৯ কোটি, ১ হাজার ৩৭৭ কোটি ও ১ হাজার ৭৬৬ কোটি টাকা।
গত আগস্টে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৬ হাজার ৩৭১ কোটি টাকা, আগের মাসে যা হয়েছিল ১১ হাজার ৯০ কোটি টাকা। দৈনিক গড় হিসাবে এক্সচেঞ্জটিতে গত মাসে লেনদেন হয়েছে ৮৬২ কোটি টাকা, আগের মাসে যা ছিল ৬১৬ কোটি টাকা। সে হিসাবে মাসের ব্যবধানে দৈনিক গড় লেনদেন বেড়েছে ৩৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
আইসিবি ইউনিট ফান্ডের লভ্যাংশ ঘোষণা
গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে বে-মেয়াদি আইসিবি ইউনিট ফান্ড। আলোচ্য বছরের জন্য কোম্পানিটি ইউনিট হোল্ডারদের শেয়ার প্রতি ৩৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে।
বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত ফান্ডের ট্রাস্টি কমিটির বৈঠকে সমাপ্ত হিসাববছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। আইসিবি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুযায়ী, আইসিবি ইউনিট ফান্ডের সার্টিফিকেটের পুনঃক্রয় মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে, যার পরিমাণ ২৭১ টাকা। এই মূল্য আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
অর্থের যোগানের জন্য পুঁজিবাজারমুখী হতে চাই: অর্থ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ, বাণিজ্য ও বিজ্ঞান প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, পুঁজিবাজার সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অর্থের যোগানের জন্য আমরা ব্যাংকনির্ভরতা থেকে বের হয়ে পুঁজিবাজারমুখী হতে চাই। বিনিয়োগকারীরা ব্যবসা সম্প্রসারণের জন্য ব্যাংক ঋণ না নিয়ে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করবেন। অন্যান্য দেশে পুঁজিবাজার থেকেই অর্থ সংগ্রহ করা হয়।
বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের ‘ন্যাশনাল বিজনেস ডায়লগ’- অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘১৫ বছর এই ধারা চলে আসায় আর্থিক খাতে একটি সংকট তৈরি হয়েছে। আমরা চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়েছি। এই ধারা থেকে বের হয়ে কাজ করা খুব সহজ নয়। আমরা বেশি দিন সময় পাব না, তবুও আস্থা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছি এবং আগের সরকারের সৃষ্টি করা সংকটগুলো দূর করার চেষ্টা করছি।’
বিভিন্ন সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে জানিয়ে ড. সালেহ উদ্দিন বলেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগ ও ব্যবসার ক্ষেত্রে একটা বড় সমস্যা হলো প্রতিটি দরজা, প্রতিটি চেয়ার, প্রতিটি টেবিল টাকা চায়। আমরা এই প্রবণতা থেকে বের হতে চাই। ব্যবসা সহজ করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এই বিষয়টি সংস্কার করে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে চাই।
তিনি বলেন, ‘ব্যবসা ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে একটি বড় বাধা এনবিআর। আমরা এর সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছি। ট্যাক্সের আইনগুলো যেনো ব্যবসাবান্ধব হয় সে উদ্যোগ নেব। ব্যবসা সহজ করে কর্মসংস্থান বৃদ্ধির উদ্যোগ নিচ্ছি। আমাদের কাজ হলো ব্যবসার বাধা দূর করে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করে দেওয়া।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাণিজ্য সংস্থাগুলোকে শুধু নিজেদের কথা ভাবলেই হবে না। রংপুরের মতো প্রন্তত অঞ্চলের ব্যবসায়ীদের কথা শুনতে হবে। সব ব্যবসায়ীকে সমান গুরুত্ব দিয়ে আইন প্রণয়নে সহায়তা করতে হবে। কেউ যেন অস্বাভাবিক মুনাফা না করতে পারেন সেটা নিশ্চিত করতে হবে। আবার কেউ যেন পুঁজি না হারান সেটিও নিশ্চিত করতে হবে।’
২০২৬ সালে বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীলের মর্যাদা পেলে শুল্কমুক্ত সুবিধাসহ অনেক সুবিধা হারাবে- এ আশঙ্কা প্রকাশ করে তা পিছিয়ে দেওয়ার দাবি করেন ব্যবসায়ীরা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ব্লকে ৫৪ কোটি টাকার লেনদেন
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ৩১টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মোট ৫৪ কোটি ৭৮ লাখ ৭০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) ব্লকে সবচেয়ে বেশি ইবনে সিনা ফার্মার ৩০ কোটি ৫২ লাখ ৬০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে থাকা বিচ হ্যাচারির ৪ কোটি ৫৩ লাখ ৯৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর ৩ কোটি ৮১ লাখ ৩২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন করে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে আলহাজ টেক্সটাইল।
অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ৩ কোটি ৩৫ লাখ ৫৪ হাজার টাকা, ওরিয়ন ইনফিউশনের ২ কোটি ৩৯ লাখ ১৭ হাজার টাকা, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ২ কোটি ৩০ লাখ ১৭ হাজার টাকা, খান ব্রাদার্সের ১ কোটি ৩৯ লাখ ২৭ হাজার টাকা, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ৩৪ লাখ ৪ হাজার টাকা, বেক্সিমকোর ১ কোটি ১১ লাখ ৩৪ হাজার এবং তাওফিকা ফুডস এন্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসির ১ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কাফি