দস্তার দাম বাড়ছে দিন দিন

দস্তার দাম বাড়ছে দিন দিন
ব্যবহারিক ধাতুর বাজারে দস্তার দাম ক্রমাগত বাড়ছে। এ ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ সপ্তাহে লন্ডন মেটাল এক্সচেঞ্জে (এলএমই) ব্যবহারিক ধাতুটির দাম আগের তুলনায় আরো বেড়ে টনপ্রতি ২ হাজার ৬০০ ডলারের কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, এভাবে মূল্যবৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে চলতি সপ্তাহেই এলএমইতে দস্তার দাম টনপ্রতি ২ হাজার ৬০০ ডলারের মাইলফলক ছাড়িয়ে যেতে পারে। খবর মেটাল বুলেটিন ও বিজনেস রেকর্ডার।

এলএমই প্রাইস ইনডেক্সের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এক মাস আগেও ভবিষ্যতে সরবরাহ চুক্তিতে প্রতি টন দস্তার দাম ছিল ২ হাজার ৩০০ ডলারের নিচে। এক মাস ধরে ধারাবাহিকভাবে বাড়তির দিকে রয়েছে ব্যবহারিক ধাতুটির বাজার পরিস্থিতি। মূল্যবৃদ্ধির ধারাবাহিকতায় গত ৯ অক্টোবর এলএমইতে দস্তার দাম টনপ্রতি ২ হাজার ৪০০ ডলার ছাড়িয়ে যায়। ওই দিন ভবিষ্যতে সরবরাহ চুক্তিতে প্রতি টন দস্তা বিক্রি হয় ২ হাজার ৪১৫ ডলার ৫০ সেন্টে।

এরপর দস্তার বাজার পরিস্থিতি আরো চাঙ্গা হয়েছে। ২০ অক্টোবর ভবিষ্যতে সরবরাহ চুক্তিতে প্রতি টন দস্তা বিক্রি হয় ২ হাজার ৪৮৫ ডলারে। বড় উল্লম্ফনের মধ্য দিয়ে পরদিন এলএমইতে ভবিষ্যতে সরবরাহ চুক্তিতে প্রতি টন দস্তার দাম ২ হাজার ৫৪৭ ডলারে উন্নীত হয়। এরপর আর ব্যবহারিক ধাতুটির দাম টনপ্রতি ২ হাজার ৫০০ ডলারের নিচে নামেনি। ২৩ অক্টোবর ভবিষ্যতে সরবরাহ চুক্তিতে প্রতি টন দস্তা বিক্রি হয় ২ হাজার ৫৬৫ ডলার ৫০ সেন্টে।

উত্থান-পতনের ধারাবাহিকতায় নভেম্বরের প্রথম কার্যদিবসে এলএমইতে ভবিষ্যতে সরবরাহ চুক্তিতে প্রতি টন দস্তা বিক্রি হয় ২ হাজার ৫২৪ ডলারে। আর ৫ নভেম্বর ব্যবহারিক ধাতুটির দাম ওঠে টনপ্রতি ২ হাজার ৫৯৩ ডলার ৫০ সেন্টে। যেখানে গত ৫ অক্টোবর প্রতি টন দস্তা ২ হাজার ২৯৮ ডলারে বিক্রি হয়েছিল। অর্থাৎ, এক মাসের ব্যবধানে এলএমইতে ব্যবহারিক ধাতুটির দাম টনপ্রতি ২২৬ ডলার বেড়েছে।

অর্থসংবাদ/ এমএস

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

পোশাকখাতে উৎপাদন খরচ বেড়েছে, কমে গেছে চাহিদা
২০২৩ সালে স্বর্ণের দাম বেড়েছে ১৩ শতাংশ
২০২৩ সালে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে ১০ শতাংশ
ইভ্যালিতে বড় অফার আজ, ১০ টাকায় মিলবে পাঞ্জাবি
হিলিতে আদা-সবজিতে স্বস্তি, বাড়তি দামে রসুন
বাংলাদেশে বিনিয়োগের ঐক্যমতে শেষ হলো গ্লোবাল বিজনেস কনফারেন্স
১১ মাসে ৪৩ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রফতানি
২০২৪ সালে ৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ পাচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দর
আইসিএবির নতুন সভাপতি ফোরকান উদ্দীণ
বিসিক শিল্পনগরীতে এক হাজার ৯৮ প্লট খালি