সারাদেশ
এভারকেয়ার হসপিটাল চট্টগ্রামে শিশু হৃদরোগ বিষয়ক সচেতনতামূলক সভা
এভারকেয়ার হসপিটাল চট্টগ্রামে স্থানীয় পল্লী চিকিৎসকদের সাথে শিশু হৃদরোগ বিষয়ক এক সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২৯ এপ্রিল) হাসপাতালের অডিটোরিয়ামে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের হৃদরোগ ও প্রতিকার সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়। এভারকেয়ার হসপিটালের পেডিয়াট্রিক কার্ডিওলজি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা ও সিনিয়র কনসালট্যান্ট এবং কো-অর্ডিনেটর ডা. তাহেরা নাজরিন উপস্থিত ছিলেন। তিনি ২০২১ সালে এভারকেয়ার হসপিটাল চট্টগ্রামে পেডিয়াট্রিক কার্ডিওলজি বিভাগ প্রতিষ্ঠান করেন। ডা. তাহেরা সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য বিনামূল্যে ডিভাইস এবং বেলুন সহ স্বল্প মূল্যের প্যাকেজ চালু করেছেন। এভারকেয়ার হসপিটাল চট্টগ্রাম বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদানের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের কল্যাণে সক্রিয়ভাবে অবদান রেখে যাচ্ছে।
এভারকেয়ার হসপিটালের পেডিয়াট্রিক কার্ডিওলজি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা ও সিনিয়র কনসালট্যান্ট এবং কো-অর্ডিনেটর ডা. তাহেরা নাজরিন বলেন, আমাদের দেশে শিশু হৃদরোগের ভয়াবহতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, যার প্রধান শিকার হচ্ছে সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা। অনুন্নত জীবনযাপন, মানসম্মত চিকিৎসাসেবার অভাব এবং আর্থিক সংকটের কারণে শিশুরা নিজেদের ও পরিবারের অজান্তেই হৃদরোগে আক্রান্ত হচ্ছে। তাই সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণে সুবিধাবঞ্চিত শিশু তথা দেশের ভবিষ্যৎ রক্ষার এখনই সময়। এভারকেয়ার হসপিটাল চট্টগ্রাম বিনামূল্যে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সেবা দিয়ে থাকে। আমরা চাই, সব শিশুর জন্য মানসম্মত স্বাস্থ্য-পরীক্ষা, পরামর্শ ও চিকিৎসা প্রদান করতে এবং এই কাজে সরকারি-বেসরকারি শ্রেণীর দায়িত্ববানদের আমাদের পাশে থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় শুধু শিশু হৃদরোগের হারই নয়, দেশের ভবিষ্যতকে বিরাট ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করা সম্ভব বলে আমি মনে করি।
সভায় উপস্থিত স্থানীয় পল্লী চিকিৎসকদের উদ্দেশ্যে ডা. তাহেরা নাজরিন বলেন, আপনাদের নিজ নিজ এলাকায় সুবিধাবঞ্চিত বা দরিদ্র শিশুদের মানসম্মত চিকিৎসা সেবা আওতায় আনতে আপনাদের কাজ করতে হবে। এই কাজে আপনাদের সবরকম সহায়তা প্রদানে এভারকেয়ার হসপিটাল চট্টগ্রাম সর্বদা প্রস্তুত থাকবে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন এভারকেয়ার হসপিটালের ব্যবস্থাপনা পরিষদের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং অন্যান্য চিকিৎসকবৃন্দ।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারাদেশ
বন্যার্তদের ১০ লাখ টাকার ত্রাণ সহায়তা দিল রোহিঙ্গারা
বন্যার্ত মানুষদের সহায়তায় ১০ লাখ টাকার ত্রাণ সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গারা। তাদের সংগ্রহ করা ত্রাণগুলো বেসরকারি সংস্থা আল মানাহিল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের মাধ্যমে নোয়াখালী ও ফেনীর ক্ষতিগ্রস্ত ৫০০ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। বিশেষ করে ফেনী ও নোয়াখালী বন্যা কবলিতদের পাশে দাঁড়াতে ত্রাণ বিতরণ করে রোহিঙ্গারা।
শুক্রবার সকালে নোয়াখালী কবির হাট এলাকায় ২০০ মানুষের মাঝে ২ হাজার টাকা সমমূল্যের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের প্যাকেজ প্রদান করা হয়। এর আগে কয়েকদিনে আগে ফেনীর বিভিন্ন এলাকার ৩০০ ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের মাঝে ৩০০ প্যাকেজ ত্রাণ সহায়তা তুলে দেন তারা।
রোহিঙ্গারা জানায়, বন্যার্ত মানুষদের সহায়তার জন্য কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের ৩০টি ক্যাম্প থেকে ‘রোহিঙ্গা সাপোর্ট’ নামে একটি গ্রুপ করা হয়। এতে ক্যাম্পের লোকজনের মাঝে ব্যাপক সাড়া মেলে। পরে ক্যাম্প থেকে রোহিঙ্গা মাঝিদের (নেতা) নেতৃত্বে নগদ টাকা ও চাল সংগ্রহ করা হয়। সাধারণ রোহিঙ্গারা কেউ টাকা, কেউ চাল দিয়ে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন।
ত্রাণ সংগ্রহে কাজ করা কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের অ্যাক্টিভিস্ট ইউনুছ আরমান বলেন, আমরা যখন মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নির্যাতন থেকে বাঁচতে বাংলাদেশে আশ্রয় নিই, তখন বাংলাদেশের মানুষ আমাদের আশ্রয় দিয়েছে। এখন বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে বন্যা দেখা দিয়েছে। মানুষ বিপদে পড়েছে। তাই আমরা সবাই মিলে বন্যার্ত মানুষদের সহায়তায় ত্রাণ সংগ্রহ করি। এতে প্রত্যেক ক্যাম্পে থাকা রোহিঙ্গাসহ দেশ বিদেশ থেকে ব্যাপক সাড়া পেয়েছি। আমরা একটি বেসরকারি সংস্থার ফিল্ড সহায়তায় ইতোমধ্যে নোয়াখালী-ফেনীতে ১০ লাখ টাকার ত্রাণ বিতরণ করেছি। আমাদের ত্রাণ সংগ্রহে কাজ এখনো চলছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারাদেশ
বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫৪
দেশের পূর্বাঞ্চলের ১১ জেলায় বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫৪ জনে পৌঁছেছে। যা গতকাল (বৃহস্পতিবার) ছিল ৫২ জন। এছাড়া একজন নিখোঁজের তথ্য পাওয়া গেছে।
শুক্রবার (৩০ আগস্ট) দুপুর ১টা পর্যন্ত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বন্যায় মৃতদের মধ্যে রয়েছেন, পুরুষ ৪১ জন, মহিলা ৬ জন ও ৭ জন শিশু। এর মধ্যে কুমিল্লায় ১৪ জন, ফেনীতে ১৯, চট্টগ্রামে ৬, খাগড়াছড়িতে ১, নোয়াখালীতে ৮, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১, লক্ষ্মীপুরে ১ ও কক্সবাজার ৩ ও মৌলভীবাজার ১ জন মারা গেছেন। এছাড়া, মৌলভীবাজারে একজন নিখোঁজ রয়েছেন।
বন্যায় ১০ লাখ ৯ হাজার ৫২২ পরিবার পানিবন্দি হয়েছেন। পানিবন্দি ও ক্ষতিগ্রস্ত লোকদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য মোট তিন হাজার ২৬৯টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে মোট ৪ লাখ ৬৮ হাজার ৬৮৭ জন মানুষ এবং ৩৮ হাজার ১৯২টি গবাদি পশুকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারাদেশ
শুক্রবারেও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট
ছুটির দিনেও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের সাইনবোর্ড থেকে মদন এলাকা পর্যন্ত চট্টগ্রামমুখী লেনে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে। শুক্রবার (৩০ আগস্ট) ভোর থেকে শুরু হয়ে সেটি বেলা ১১টা পর্যন্ত অব্যাহত আছে।
চিটাগাংরোডের বাস কাউন্টারের ম্যানেজার জাহাঙ্গীর বলেন, মহাসড়কে যানজট নিরসনে হাইওয়ে পুলিশ এখনও পুরোপুরি দায়িত্ব পালন করছেন না। এ কারণে যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। শিমরাইল এলাকায় হাইওয়ে পুলিশের কোনো সদস্যকে যানজট নিরসনে দায়িত্ব পালন করতে দেখা যায়নি।
পরিবহণ শ্রমিক ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শুক্রবার ভোরের দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চট্টগ্রামমুখী লেনে যান চলাচল হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায়। এতে চট্টগ্রামমুখী লেনে যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। ছুটির দিনে দূরপাল্লার শত শত যাত্রীবাহী বাসসহ বিভিন্ন ধরনের যান মহাসড়কে আটকে পড়ে আছে। এ কারণে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
আশরাফুল ইসলাম নামে এক যাত্রী বলেন, কুমিল্লা যাওয়ার জন্য ঢাকা থেকে আমি সকাল ৮টায় বাসে উঠি। কিন্তু এখনও চিটাগাং রোড পার হতে পারিনি।
শুক্রবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, অনেকেই যানজটের কারণে হেঁটে ও ছোট ছোট যানবাহনে করে বিকল্প রাস্তায় গন্তব্যে যাচ্ছেন।
সাইফুল ইসলাম নামে এক পথচারী বলেন, আমি কাঁচপুর তারাবো যাওয়ার জন্য নাফ বাসে উঠেছিলাম। প্রায় আধা ঘণ্টা বাসে বসে থাকার পরেও গাড়ি ছাড়েনি। তাই এখন রিকশায় করে আগে কাঁচপুর যাবো।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারাদেশ
নির্যাতনের শিকার সেই হাতি উদ্ধার, মালিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের নির্দেশে সম্প্রতি নির্মমভাবে পিটুনির শিকার একটি হাতিকে বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) ভোরে উদ্ধার করেছে বন বিভাগ।
কুমিল্লার দাউদকান্দিতে আহত হাতিটিকে দেবীদ্বারের বাখরাবাদ গ্যাস ফিল্ড এলাকায় শনাক্ত করা হয়। রাতভর প্রচেষ্টার পর মুরাদনগরের সোনাউল্লাহ গ্রাম থেকে হাতিটিকে উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক স্বাস্থ্যপরীক্ষা শেষে হাতিটিকে গাজীপুর সাফারি পার্কে পাঠানো হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং প্রধান বন সংরক্ষকের তদারকিতে কুমিল্লার বন বিভাগ এবং ভলান্টিয়ারদের সহায়তায় হাতিটিকে শনাক্ত করা হয়। মাহুতের অসহযোগিতায় পরিস্থিতি জটিল হলেও বৃহস্পতিবার সকালে তাকে আটক করে হাতিটিকে নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। উদ্ধার টিম হাতিটি নিয়ে গাজীপুর সাফারি পার্কের উদ্দেশে রওনা করেছে।
এছাড়া হাতির মালিকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারাদেশ
ইলিশ নিয়ে বিশ্বস্ত ৪১ ফেসবুক পেজের তালিকা দিলেন ব্যবসায়ীরা
অনলাইনে চাঁদপুরের ইলিশ মাছ কিনতে গিয়ে প্রতারণার শিকার হয়েছেন অনেক ক্রেতা। প্রতারকদের ফেসবুক পেজে দেওয়া ইলিশের ছবি দেখে ও লোভনীয় অফার পেয়ে অনেকেই ফাঁদে পড়ছেন। চড়া মূল্যে চাঁদপুরের ইলিশের অর্ডর দিলেও পাচ্ছেন না সঠিক পণ্য। বিষয়টি নিয়ে ক্রেতাদের মধ্যে ক্ষোভ ও হতাশার দেখা দিয়েছে।
যার ফলে প্রতারকদের থেকে ক্রেতাদের রক্ষায় বিশ্বস্ত ৪১টি প্রতিষ্ঠানের একটি তালিকা প্রকাশ করেছেন চাঁদপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের ব্যবসায়ীরা। এই ৪১ প্রতিষ্ঠান থেকে অনলাইনে ইলিশ কিনলে প্রতারণা হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) রাতে ব্যবসায়ীদের এই তালিকা প্রকাশ করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চাঁদপুর জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক নুর হোসেন। ওই তালিকায় অনলাইনে ফেসবুক পেজের মাধ্যমে ইলিশ বিক্রি করা ৪১ প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করেন।
ইলিশ বিক্রেতা বিশ্বস্ত ৪১ ফেসবুক পেজ
অনলাইনে ফেসবুক পেজে তালিকাভুক্ত ইলিশ বিক্রির প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- মেসার্স খান এন্টার প্রাইজ, ইলিশ ভাইয়া চাঁদপুর, ইলিশ তনয়া, রূপালী বাজার, মাছ বিচিত্রা, অর্গানিক ভাইয়া, বহরিয়া ফিস, চাঁদপুরের ইলিশ.কম, চাঁদ মোহনা ফিস, ইলিশেগুড়ি, চাঁদপুর ইলিশ, সজিব ইলিশের বাজার, ইনটাইম ম্যানেজমেন্ট, হাতুড়ে.কম, চাঁদপুর ইলিশ বাজার, শাহীন ইলিশ ঘর, চাঁদপুর ফিস, মেসার্স আলম ট্রেডার্স, ফ্রেশ মৎস্য ভাণ্ডার, তাজা ফিস, ফারজানা আক্তার, চাঁদপুর মাছের বাজার, এক্সেপশনাল টি এন্ড প্রোডাক্ট, পঙ্খিরাজ, নগদ বাজার অনলাইন শপিং, পাঁচ মিশালী, ইলিশ বাড়ী, ইলিশের বাড়ী চাঁদপুর, ঢালী মৎস্য আড়ৎ, চাঁদপুর রুপালী ইলিশ, চাঁদপুরের রুপালী ইলিশের বাজার ২.০, মাছের মেলা, চাঁদপুর ইলিশ বাজার, চাঁদপুর তাজা ইলিশের বাজার, চাঁদপুরের ইলিশ, ফ্রেস পণ্য, আসসুন্নাহ হালাল উপার্জন, রুহামা ফুড, তাজা ইলিশ ঐস্যি বাজার।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চাঁদপুর জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক নুর হোসেন বলেন, অনলাইনে ইলিশ মাছ কেনাকাটার ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করুন। যারা অনলাইনে ইলিশ বিক্রি করেন তাদের নাম-তালিকা চাঁদপুর মৎস্য সমবায় সমিতির সভাপতি আবদুল বারি জমাদার মানিকের কাছে সংরক্ষিত।
এমআই