ক্ষমার মহান বার্তা নিয়ে সমহিমায় হাজির হয়েছে রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস পবিত্র মাহে রমজান। এ মাসে প্রতিটি ইবাদতের প্রতিদান যেমন বহুগুণে বেড়ে যায়। এই মাস কল্যাণময় মাস। এ মাসে পবিত্র আল-কোরআন নাজিল হয়েছিল। এ মাস তাকওয়া ও সংযম প্রশিক্ষণের মাস। এ মাস সবরের মাস। এ মাস জীবনকে সব পাপ-পঙ্কিলতা থেকে মুক্তি দেয়।
নাজাত বা মুক্তি পাওয়ার জন্য রাসুল (সা.) রমজানে যে ৪ আমল করার নির্দেশ দিয়েছেন, সে বিষয়গুলো তুলে ধরা হলো-
রাসুল (সা.) বলেন, পবিত্র রমজান মাস হচ্ছে একজন মুমিনের জন্য আল্লাহ তাআলার অধিক থেকে অধিকতর নৈকট্য লাভের সেরা মাস।
এই মাস কল্যাণময় মাস। এ মাসে পবিত্র আল-কোরআন নাজিল হয়েছিল। এ মাস তাকওয়া ও সংযম প্রশিক্ষণের মাস। এ মাস সবরের মাস। এ মাস জীবনকে সব পাপ-পঙ্কিলতা থেকে মুক্তি দেয়।
আল্লাহপাক পবিত্র কোরআনে ঘোষণা করেন, ‘হে ঈমানদারগণ, তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হয়েছে। যেমন ফরজ করা হয়েছিলো তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের উপর। যেন তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পার। ’ (সুরা বাকারা, আয়াত: ১৮৩)
পুরো রমজান তাসবিহ, ইসতেগফার ও দোয়ার মাধ্যমে অতিবাহিত করতে বিশেষ আদেশ দিয়েছেন প্রিয়নবী (সা.)। যাতে মানুষ এ বিশেষ আমল ও দোয়ার মাধ্যমে নিজেকে দুনিয়া ও পরকালের কল্যাণে পূর্ণাঙ্গভাবে তৈরি করতে পারেন।
বিশ্বনবি হযরত মুহাম্মদ (সা.) রমজান মাসে বেশি বেশি করে চারটি আমল করতে নির্দেশ দিয়েছেন। মুমিন মুসলমান যদি রমজান মাস জুড়ে আল্লাহর কাছে এ ৪টি কাজ করেন, তবে দুনিয়া ও পরকাল সফলকাম হবেন।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘এই রোজার মাসে তোমরা ৪টি কাজ বেশি বেশি করো-
১. বেশি বেশি কালেমা শাহাদাত ‘আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ পড়া।
২. আল্লাহর কাছে বেশি বেশি ইসতেগফার করা।
৩. আল্লাহর কাছে জান্নাত প্রার্থনা করা।
৪. জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি চাওয়া।
কাফি