আসন্ন গ্রীষ্মে ফ্লাইটের ভাড়া বাড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছে উড়োজাহাজ পরিষেবা কোম্পানি রায়ানএয়ার। নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং উড়োজাহাজ সরবরাহে দেরি করায় এমন সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে আয়ারল্যান্ডের কোম্পানিটি।
রায়ানএয়ারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মাইকেল ও’লেরি বলেন, বোয়িংয়ের বিলম্বিত ডেলিভারি আমাদের যাত্রী পরিবহন ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করবে। ফলে আসছে গ্রীষ্মে রায়ানএয়ারের টিকিটের দাম ১০ শতাংশ পর্যন্ত ব্যয়বহুল হতে পারে।
আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনকেন্দ্রিক আকাশ পরিষেবা প্রতিষ্ঠান রায়ানএয়ার হোল্ডিং পিএলসি। কম খরচের ক্যারিয়ারের জন্য বেশ পরিচিত কোম্পানিটি।
কোম্পানিটির সিইও আরো বলেন, রায়ানএয়ার কিছু ক্ষতিপূরণ পাওয়ার আশা করছে। তবে উড়োজাহাজ সরবরাহ করার দিকেই বেশি মনোনিবেশ করছে তারা।
তিনি বলেন, আগামী মার্চের মধ্যে বোয়িং ম্যাক্স ৭৩৭ মডেলের ৫৭টি উড়োজাহাজ ডেলিভারি দেয়ার কথা ছিল। তবে সংস্থাটি মনে করছে, গ্রীষ্ম মৌসুমে কেবল ৪০-৪৫টির মতো তারা সরবরাহ করতে পারবে।
গত জানুয়ারিতে বোয়িংয়ের একটি যাত্রীবাহী উড়োজাহাজে চলন্ত অবস্থায় এক টুকরো খসে পড়ে। এ ঘটনায় তদন্তের মুখোমুখি হয়েছে নির্মার্তা প্রতিষ্ঠানটি। আলাস্কা এয়ারলাইনসের ওই যাত্রীবাহী ফ্লাইটটি গুরুতর কোনো ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়নি। প্রাণঘাতী দুর্ঘটনার আগেই জরুরি অবতরণ করতে সক্ষম হয়। মার্কিন নিয়ন্ত্রক ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিষয়টি তদন্ত করছে।
মাইকেল ও’লেরি বলেন, জ্বালানি হেজিংয়ের মাধ্যমে কিছুটা খরচ সাশ্রয় হয়েছে। তার মানে বোঝা যাচ্ছে, রায়ানএয়ারের ভাড়া বৃদ্ধি পেলেও ২০২৩ সালের মতো ১৭ শতাংশের বেশি হবে না।
তিনি বলেন, উড়োজাহাজে সংখ্যা পর্যাপ্ত না হওয়ায় অন্যান্য এয়ারলাইনসেরও যাত্রী পরিবহন ক্ষমতায় সীমাবদ্ধতা থাকবে। ফলে ইউরোপে আসন্ন গ্রীষ্মে উচ্চ ভাড়ার প্রবণতা বজায় থাকতে পারে।
২০২৫ সালে মার্চের শেষ পর্যন্ত এক বছরের জন্য রায়ানএয়ারের পূর্বাভাস ছিল, ২০ কোটি ৫০ লাখ যাত্রী বহন করবে তারা, যা আগের ১২ মাসে ছিল ১৮ কোটি ৩৫ লাখ। রায়ানএয়ার সিইও বলেন, যদি এয়ারক্রাফট বাড়ানো সম্ভব হয়, তাহলে ভাড়া কমতে পারে।
কভিডের পর ভ্রমণের চাহিদা বাড়ায় সরবরাহ চেইনে ব্যাঘাত এভিয়েশন খাতে পর্বতসম চাপ তৈরি করেছে, যা কাটিয়ে উঠতে হিমশিম খাচ্ছে উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোআসন্ন গ্রীষ্মে ফ্লাইটের ভাড়া বাড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছে উড়োজাহাজ পরিষেবা কোম্পানি রায়ানএয়ার। নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং উড়োজাহাজ সরবরাহে দেরি করায় এমন সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে আয়ারল্যান্ডের কোম্পানিটি। খবর বিবিসি।
রায়ানএয়ারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মাইকেল ও’লেরি বলেন, বোয়িংয়ের বিলম্বিত ডেলিভারি আমাদের যাত্রী পরিবহন ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করবে। ফলে আসছে গ্রীষ্মে রায়ানএয়ারের টিকিটের দাম ১০ শতাংশ পর্যন্ত ব্যয়বহুল হতে পারে।
আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনকেন্দ্রিক আকাশ পরিষেবা প্রতিষ্ঠান রায়ানএয়ার হোল্ডিং পিএলসি। কম খরচের ক্যারিয়ারের জন্য বেশ পরিচিত কোম্পানিটি।
কোম্পানিটির সিইও আরো বলেন, রায়ানএয়ার কিছু ক্ষতিপূরণ পাওয়ার আশা করছে। তবে উড়োজাহাজ সরবরাহ করার দিকেই বেশি মনোনিবেশ করছে তারা।
তিনি বলেন, আগামী মার্চের মধ্যে বোয়িং ম্যাক্স ৭৩৭ মডেলের ৫৭টি উড়োজাহাজ ডেলিভারি দেয়ার কথা ছিল। তবে সংস্থাটি মনে করছে, গ্রীষ্ম মৌসুমে কেবল ৪০-৪৫টির মতো তারা সরবরাহ করতে পারবে।
গত জানুয়ারিতে বোয়িংয়ের একটি যাত্রীবাহী উড়োজাহাজে চলন্ত অবস্থায় এক টুকরো খসে পড়ে। এ ঘটনায় তদন্তের মুখোমুখি হয়েছে নির্মার্তা প্রতিষ্ঠানটি। আলাস্কা এয়ারলাইনসের ওই যাত্রীবাহী ফ্লাইটটি গুরুতর কোনো ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়নি। প্রাণঘাতী দুর্ঘটনার আগেই জরুরি অবতরণ করতে সক্ষম হয়। মার্কিন নিয়ন্ত্রক ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিষয়টি তদন্ত করছে।
মাইকেল ও’লেরি বলেন, জ্বালানি হেজিংয়ের মাধ্যমে কিছুটা খরচ সাশ্রয় হয়েছে। তার মানে বোঝা যাচ্ছে, রায়ানএয়ারের ভাড়া বৃদ্ধি পেলেও ২০২৩ সালের মতো ১৭ শতাংশের বেশি হবে না।
তিনি বলেন, উড়োজাহাজে সংখ্যা পর্যাপ্ত না হওয়ায় অন্যান্য এয়ারলাইনসেরও যাত্রী পরিবহন ক্ষমতায় সীমাবদ্ধতা থাকবে। ফলে ইউরোপে আসন্ন গ্রীষ্মে উচ্চ ভাড়ার প্রবণতা বজায় থাকতে পারে।
২০২৫ সালে মার্চের শেষ পর্যন্ত এক বছরের জন্য রায়ানএয়ারের পূর্বাভাস ছিল, ২০ কোটি ৫০ লাখ যাত্রী বহন করবে তারা, যা আগের ১২ মাসে ছিল ১৮ কোটি ৩৫ লাখ। রায়ানএয়ার সিইও বলেন, যদি এয়ারক্রাফট বাড়ানো সম্ভব হয়, তাহলে ভাড়া কমতে পারে।
কভিডের পর ভ্রমণের চাহিদা বাড়ায় সরবরাহ চেইনে ব্যাঘাত এভিয়েশন খাতে পর্বতসম চাপ তৈরি করেছে, যা কাটিয়ে উঠতে হিমশিম খাচ্ছে উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো।