পুঁজিবাজার
আইপিওতে ৬২ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহ করবে হুন্দাই মোটর

প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে বিশাল অংকের অর্থ সংগ্রহ করতে চায় হুন্দাই মোটর ইন্ডিয়া লিমিটেড। দক্ষিণ কোরিয়ার গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হুন্দাই মোটরের ভারতীয় এই ইউনিট ৫৬০ কোটি ডলার (বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ৬২ হাজার কোটি টাকা) সংগ্রহ করার পরিকল্পনা করেছে। চলতি বছরের নভেম্বর নাগাদ আইপিওতে আসবে কোম্পানিটি।
ভারতের পুঁজিবাজারের ইতিহাসে হুন্দাই মোটরের আইপিও হবে সবচেয়ে বড় আইপিও। আর আগের লাইফ ইন্স্যুরেন্স করপোরেশন অব ইন্ডিয়া (এলআইসি) ২০২২ সালে আইপিওর মাধ্যমে সর্বোচ্চ ২৭০ কোটি ডলার সংগ্রহ করেছিল।
প্রকাশিত খবর অনুসারে, গোল্ডম্যান স্যাক্স, জেপি মর্গান, মর্গান স্ট্যানলি, সিটি ব্যাংক এবং ব্যাংক অফ অ্যামেরিকার মতো বড় বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান হুন্দাইয়ের আইপিওতে অংশ নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানগুলো গত সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে হুন্দাইয়ের সাথে এ নিয়ে বৈঠক করেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র মনে করছে, ভারতের লোকসভা নির্বাচন শেষ হওয়ার পরে হুন্দাইয়ের আইপিও প্রক্রিয়ায় নতুন গতি সঞ্চার হবে। চলতি বছরের জুনে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে।
আইপিওতে হুন্দাই মোটর ইন্ডিয়া ১৫ থেকে ২০ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করতে পারে। কোম্পানিটির মূল্য দাঁড়াতে পারে ৩০ বিলিয়ন ডলার।
হুন্দাই মোটর ১৯৯৬ সালে ভারতে তার কার্যক্রম শুরু করে। ইতোমধ্যে কোম্পানিটি দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম গাড়ি প্রস্তুতকারকে পরিণত হয়েছে। ভারতে বিশাল গাড়ির বাজারের প্রায় ২০ শতাংশ হুন্দাইয়ের দখলে। গত অর্থ বছরে হুন্দাই ভারতে ৫ লাখ ৬৭ হাজার গাড়ি বিক্রয় করেছে।
এটিই একমাত্র বিদেশী কোম্পানি যেটি ভারতীয় গাড়ির বাজারের নেতৃত্বে থাকা মারুতি সুজুকির সাথে প্রতিযোগিতা করছে, যেখানে ফোর্ড মোটর এবং জেনারেল মোটরসের মতো কোম্পানিগুলি ভারতে তাদের ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছে৷
প্রধানত এর ছোট গাড়ির বিস্তৃত পোর্টফোলিও এবং ক্রেতারা কী চায় তা বোঝার কারণে এর জনপ্রিয়তা বেড়েছে। টাটা মোটরসের মতো দেশীয় খেলোয়াড়দের থেকে ক্রমবর্ধমান প্রতিযোগিতা করে বেশ কয়েকটি নতুন SUV এবং লঞ্চ করেছে এওং বৈদ্যুতিক গাড়িও লঞ্চ করেছে হুন্দাই। বিশেষ করে সাশ্রয়ী মূল্যে মানসম্পন্ন এসইউভি বাজারে এনে কোম্পানিটি ভারতের গাড়ির বাজারে আলোড়ন তৈরি করেছে। হুন্দাইয়ের ক্রেটা ও আলকেজার (বাংলাদেশের বাজারে যা ক্রেটা গ্র্যান্ড নামে পরিচিত) ওই সেগমেন্টের গাড়ির বাজারে এখন একচ্ছত্র নেতৃত্ব দিচ্ছে।
স্থানীয় বাজারের পাশাপাশি রপ্তানি বাজারেও নিজস্ব অবস্থান তৈরি করে নিতে পেরেছে হুন্দাই মোটর ইন্ডিয়া লিমিটেড। কোম্পানিটি বর্তমানে ৫০টির বেশি দেশে গাড়ি রপ্তানি করছে। ইতোমধ্যে কোম্পানিটি ১০ লাখের বেশি গাড়ি রপ্তানি করেছে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন টেসলার ভারতীয় বাজারে প্রবেশের খবেরের মাঝেই হুন্দাই এর ইন্ডিয়া ইউনিট আইপিওতে নিয়ে আসার চিন্তা করছে। কারণ এর মাঝেই যদি হুন্দাইয়ের এই ইউনিট যদি ভারতীয় বাজারে তালিকভুক্ত হয়, তবে এটি হুন্দাই কে ভবিষ্যতে ভারতীয় ইভি বাজারে টেসলার সাথে আরও ভালভাবে প্রতিযোগিতা করতে সাহায্য করতে পারে।
কোম্পানিটি বলেছে যে তারা নতুন ইভি, চার্জিং স্টেশন এবং একটি ব্যাটারি প্যাক অ্যাসেম্বলি ইউনিট চালু করতে আগামী দশ বছরে ভারতীয় বাজারে ৪০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করার পরিকল্পনা করছে।
হুন্ডাই বর্তমানে দক্ষিণ ভারতের চেন্নাই শহরে তার প্ল্যান্টে গাড়ি তৈরি করে যাকে এশিয়ার ডেট্রয়েট বলা হয়।
হুন্দাই মোটর ইন্ডিয়া চলতি বছরের শুরুর দিকে ঘোষণা দেয় যে, তারা যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গাড়ি কোম্পানি জেনারেল মোটর্সের ভারতীয় ইউনিট কিনে নিয়েছে। ভারতের মহারাষ্ট্রে অবস্থিত এর কারখানায় ৬ হাজার কোটি রুপি বিনিয়োগ করবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
ডিএসইর বাজার মূলধন কমলো আরও ৭ হাজার কোটি টাকা

বিদায়ী সপ্তাহে (২০ এপ্রিল থেকে ২৪ এপ্রিল) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের বড় পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেনের সঙ্গে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ৭ হাজার ৮৬ কোটি টাকা।
পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১ দশমিক ০৬ শতাংশ বা ৭ হাজার ৮৬ কোটি টাকা। চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬৩ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা। এর আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এ মূলধন ছিল ৬ লাখ ৭০ হাজার ৫৩৬ কোটি টাকা।
চলতি সপ্তাহে কমেছে ডিএসইর সব কয়টি সূচক। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১২৪ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৪৫ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ৩০ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬২ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক কমেছে ৩৯ দশমিক ০১ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ৪১ শতাংশ।
সূচকের পতনের পরও ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৭১৮ কোটি ১৮ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৫৯৬ কোটি ১৬ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ১২২ কোটি ২ লাখ টাকা।
তবে প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ৫৫ কোটি ৪১ লাখ টাকা বা ১৩ দশমিক ৮৮ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৩৪৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৩৯৯ কোটি ৪ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৭টি কোম্পানির, কমেছে ৩২৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
গ্রামীণফোনের ইপিএস কমেছে ৫৩ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত টেলিকম খাতের কোম্পানি গ্রামীণফোন লিমিটেড গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আলোচিত প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৫৩ শতাংশের বেশি কমেছে।
বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৬৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৯ টাকা ৯১ পয়সা আয় হয়েছিল। বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ৫২ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ১৪ টাকা ১১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১২ টাকা ৯৫ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫২ টাকা ৬৪ পয়সা।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ইজেনারেশনের আয় কমেছে ৫৭ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইজেনারেশন লিমিটেড গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ৫৭ শতাংশ কমেছে।
বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১৮ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৪২ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে, তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৫৮ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ১ টাকা ২২ পয়সা আয় হয়েছিল।
প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ১ টাকা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৬১ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৩ টাকা ২১ পয়সা।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারের মূল মার্কেটে আসতে প্রস্তুত মামুন এগ্রো

দেশের পুঁজিবাজারে কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর অফারের (কিউআইও) মাধ্যমে এসএমই মার্কেটে তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানি মামুন এগ্রো প্রোডাক্টস লিমিটেড মূল মার্কেটে আসতে চায়। সম্প্রতি কোম্পানিটি পরিচালনা পর্ষদ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এছাড়াও, কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ সভায় গৃহীত একগুচ্ছ সিদ্ধান্ত অনুমোদনের জন্য আগামী ১৫ জুন বিশেষ সাধারণ সভা (ইজিএম) করবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, গত বুধবার (২৩ (এপ্রিল) কোম্পানিটির পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় কোম্পানির শেয়ার এসএমই মার্কেট থেকে মূল মার্কেটে লেনদেন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। যা পরবর্তিতে কোম্পানির ইজিএমে শেয়ারহোল্ডারদের সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদিত হবে। সেই সঙ্গে মূল মার্কেটে আসতে প্রস্তুতি সম্পন্ন করে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সম্মতি নেবে। বিএসইসির সম্মতি পেলেই কোম্পানি মূল মার্কেটে লেনদেন শুরু হবে।
জানা গেছে, কোম্পানির ইজিএমে কোম্পানির নাম সংশোধন করে মামুন অ্যাগ্রো প্রোডাক্টস লিমিটেড থেকে মামুন অ্যাগ্রো প্রোডাক্টস পিএলসি করার সিদ্ধান্ত হয়। সভায় পরিচালনা পর্ষদ ইসরাত জাহান আনিকে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদে ১ বছরের জন্য স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যা শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদন সাপেক্ষে পরবর্তী বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে।
কোম্পানির ইজিএম ১৫ জুন সকাল সাড়ে ১১টায় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হবে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৮ মে। ইজিএমে শেয়ারহোল্ডাররা, যাদের নাম রেকর্ড তারিখে কোম্পানির সদস্যদের রেজিস্টারে থাকবে, তারা উপস্থিত থাকতে এবং ভোট দিতে পারবেন বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লোকসান বেড়েছে সিঙ্গার বাংলাদেশের

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান বেড়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩ টাকা ৫০ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২১ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ৪ টাকা ৭৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল মাইনাস ৩ টাকা ৮৪ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২১ টাকা ৩১ পয়সা।
এসএম