১২৬ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় ব্যাংকের গোডাউন কিপার কারাগারে

খুলনায় সোনালী ব্যাংকের ১২৬ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলার অন্যতম আসামি গোডাউন কিপার মো. কামরুজ্জামানকে কারাগারে প্রেরণ করেছে আদালত।

মঙ্গলবার দুপুরে খুলনা মহানগর সিনিয়র বিশেষ আদালতে (দায়রা জজ আদালত) হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন আসামি মো. কামরুজ্জামান। পরে শুনানি শেষে বিচারক মো. শহিদুল ইসলাম তার জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন। এই মামলায় দীর্ঘদিন পলাতক ছিলেন মো. কামরুজ্জামান।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পিপি অ্যাডভোকেট খন্দকার মজিবর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।
জানা যায়, ব্যাংকের অনুকূলে মর্টগেজ করা গোডাউন থেকে প্লেজ করা মালামাল অন্যত্র সরিয়ে ফেলতে সহায়তা করেন কামরুজ্জামান। একই সাথে এ দুর্নীতিতে জড়িত ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করেছেন। মামলার মূল এজাহারে তার নাম না থাকলেও তদন্তের পর আদালতে দেওয়া দুদকের অভিযোগপত্রে তার নাম বেরিয়ে আসে। এই মামলার প্রধান আসামি মেসার্স সোনালী জুট মিলস লিমিটেডের চেয়ারম্যান এসএম এমদাদুল হোসেন পলাতক রয়েছেন।

তবে মামলার অপর আসামিরা ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক নেপাল চন্দ্র সাহা, খুলনা করপোরেট শাখার সাবেক উপ-মহাব্যবস্থাপক সমীর কুমার দেবনাথ, সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার শেখ তৈয়াবুর রহমান ও সহকারী কর্মকর্তা কাজী হাবিবুর রহমান কারাগারে রয়েছেন।

জানা যায়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে তিন দফায় ব্যাংক থেকে ৮৫ কোটি ৮০ লাখ ৬৯ হাজার ১৭৪ টাকা ঋণ নিয়ে কোনো মালামাল না কিনে টাকা আত্মসাৎ করেন। এতে সরকারের সুদ-আসলে মোট ১২৬ কোটি ৮২ লাখ ৯৩ হাজার ২৮২ টাকার আর্থিক ক্ষতিসাধন হয়েছে। এ ঘটনায় ২০১৭ সালে খানজাহান আলী থানায় মামলা দায়ের করে দুদক।

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

পা-বিহীন টিকটিকিসহ শতাধিক নতুন প্রজাতির আবিষ্কারের বছর ২০২৩
গলাব্যথা সারাতে কেন লবণ-পানি পান করবেন
থার্টিফার্স্টে মেট্রোরেলের আশপাশে ফানুস না ওড়ানোর অনুরোধ
মাশরাফির দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড ভাঙলেন সোহান
ঢাবির অধীনে এডুকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ভর্তির সুযোগ
আজ পীরগঞ্জ যাচ্ছেন শেখ হাসিনা
প্রকৃতি ও সংস্কৃতির সমন্বয়ে পরিবেশবান্ধব বাংলাদেশ গড়তে হবে
দুই বাংলাদেশির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করলো সৌদি
প্রথম দিনেই ‘সালার’ আয় ১৭৫ কোটি
টানা তিন বছর মুনাফা না থাকলে ব্যাংকাস্যুরেন্স সেবা নয়