রাজনীতি
রাষ্ট্রপতির কাছে রওশনের পুনঃতফসিলের আহ্বান

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে পুনঃতফসিলের অনুরোধ জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রধান পৃষ্ঠপোষক বেগম রওশন এরশাদ। এর ব্যাখ্যায় তিনি বলেছেন, নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর আরো সময় দরকার। ৩০ নভেম্বর মনোনয়নপত্র জমার শেষ দিন। অন্যদিকে আয়কর রিটার্ন দাখিলেরও শেষ দিন।
আজ রবিবার দুপুরে রওশন এরশাদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির একটি প্রতিনিধি দল বঙ্গভবনে যায়। সাক্ষাৎকালে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতির সহযোগিতা চান রওশন এরশাদ।
রাষ্ট্রপতির প্রেসসচিব মো. জয়নাল আবেদীন বলেন, সংসদে বিরোধী দলীয় নেতা রওশন এরশাদ রাষ্ট্রপতিকে জানান, তাঁর দল ‘জাতীয় পার্টি নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত।’ জাতীয় পার্টি একটি নির্বাচনমুখী দল।
তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য ইতোমধ্যে প্রস্তুতিও নিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতিকে রওশন এরশাদ বলেন, ‘আমরা সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই নির্বাচন কমিশন যে তফসিল ঘোষণা করেছে তা আমরা স্বাগত জানাই।’ এ সময় নির্বাচনের পুনঃতফসিলের জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে অনুরোধ জানান রওশন এরশাদ।

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘সংবিধানকে অক্ষুণ্ন রাখতে হলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করতে সরকার নির্বাচন কমিশনকে প্রয়োজনীয় সকল সহযোগিতা নিশ্চিত করবে।’
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

রাজনীতি
মনোনয়নপত্র জমা দিলেন দীপু মনি

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে চাঁদপুর-৩ (সদর ও হাইমচর) আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) দুপুরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক (ডিসি) কামরুল হাসানের কাছে তিনি মনোনয়নপত্র জমা দেন।
চাঁদপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ তোফায়েল হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি মো. ইউসুফ গাজী, সহ-সভাপতি ও মন্ত্রীর বড় ভাই ডাক্তার জে আর ওয়াদুদ টিপু, চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র মো. জিল্লুর রহমান, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক মাসুদা নুর খান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এদেশের যত বড় বড় উন্নয়ন ও অর্জন তা আওয়ামী লীগের হাত ধরেই হয়েছে। বর্তমান সরকারের আমলে দেশের প্রতিটি ক্ষেত্রে উন্নয়ন হয়েছে। যার সুফল এখন দেশের সকল জনগণ পাচ্ছে।
দীপু মনি বলেন, যারা আগুন-সন্ত্রাস করে, মানুষ পুড়িয়ে মারে, তাদের সঙ্গে এ দেশের জনগণ নেই। দেশের জনগণ শান্তি ও উন্নয়নের পক্ষে। তাই উন্নয়নের মার্কা নৌকার সঙ্গেই এদেশের জনগণ থাকবে। শান্তিপূর্ণভাবে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে আমি দৃঢ় বিশ্বাস করি।

এর আগে বুধবার (২৯ নভেম্বর) বিকেলে শিক্ষামন্ত্রী হাইমচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) চাই থোয়াইহলা চৌধুরীর কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
ওই সময় হাইমচর উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
পদত্যাগ করলেন সজীব ওয়াজেদ জয়

প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়। প্রধানমন্ত্রী তার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন।
বুধবার (২৯ নভেম্বর) প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এম এম ইমরুল কায়েস এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী রুলস অব বিজনেস, ১৯৯৬-এর রুল ৩(বি) (১)-এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ২০১৯ সালের ১৫ জানুয়ারি সজীব ওয়াজেদ জয়কে উপদেষ্টা পদে পুনঃনিয়োগ দেওয়া হয়।
এর আগে ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় মেয়াদের সরকার গঠন করার পর প্রধানমন্ত্রীর অবৈতনিক উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পান বঙ্গবন্ধুর এ দৌহিত্র।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
জোটে যারা গ্রহনযোগ্য তারা মনোনয়ন পাবেন

সম্প্রতি ২৯৮ আসনে প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ। ১৪ দলীয় জোট ও সমমনাদের সঙ্গে আসনে সমঝোতা কিনা এ নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। এ বিষয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের জানিয়েছেন, ১৪ দলে কারা কারা নমিনেশন চায় দেখে নিই, এদের মধ্যে যাঁরা গ্রহনযোগ্য তাঁরা মনোনয়ন পাবেন।
আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে মঙ্গলবার সকালে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
সমমনাদের ছাড় দেওয়ার বিষয়ে সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ৩০০ আসনেই নৌকার প্রার্থী থাকবে। কোথাও প্রয়োজন হলে সেখানে সমন্বয় করে ছাড় দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, আমরা ১৪ দলের জোট তো অস্বীকার করি না। এখনো তো মনোনয়নপত্র দাখিল ও প্রত্যাহারের সময় আছে। ১৪ দলে কারা কারা নমিনেশন চায়, আমাদের আগে বুঝতে হবে। এদের মধ্যে যাঁরা গ্রহনযোগ্য তাঁরা মনোনয়ন পাবেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক ওয়াসিকা আয়শা খান, কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী, আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে দুটি আসনে নৌকা প্রতীকে প্রার্থী ঘোষণা করেনি আওয়ামী লীগ। এছাড়া বাকি ২৯৮ আসনে নৌকার প্রার্থী কে কে, তা জানিয়েছে দলটি।
এ প্রসঙ্গে সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের জানিয়েছেন, এই দুই আসনের প্রার্থী পরে জানানো হবে। আসন দুটি হলো কুষ্টিয়া-২ ও নারায়ণগঞ্জ-৫। কুষ্টিয়া-২ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের হাসানুল হক ইনু এবং নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে জাতীয় পার্টির সেলিম ওসমান।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
আমরা যুক্তরাষ্ট্রকে উপেক্ষা করতে পারি না

বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের পরামর্শকে উপেক্ষা করতে পারে না এবং তা করেও না বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র অনেক দিন ধরে বলছে, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা। সম্প্রতি তারা বলছে, সংঘাতমুক্ত নির্বাচন চায়। আমরাও চাই। যুক্তরাষ্ট্র একটি পরাশক্তি। আমরা তাদের উপেক্ষা করতে পারি না এবং করিও না। আমরা তো এ জন্য তাদের পরামর্শকে অত্যন্ত গুরত্বসহকারে গ্রহণ করি।
সোমবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশের যারা বন্ধু রাষ্ট্র, তারা বিভিন্ন সময় নানা বিষয়ে উপদেশ দেয় উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, অন্যের যদি ভালো উপদেশ থাকে স্বচ্ছ, সুন্দর নির্বাচনের জন্য, আমরা সেটা গ্রহণ করি। আমরা তা স্বাগত জানাই। আমরা তো পণ্ডিত না। যারা মাতব্বরি করবে, আমরা তাদের সহ্য করব না।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ রাখি।’

যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় উল্লেখ করে আব্দুল মোমেন বলেন, আমরা নিজেরা একটা সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন চাই। তারা আমাদের সাহায্য করছে। আমরা যদি এটা করি, আমেরিকা আমাদের সঙ্গে থাকবে। তারা আমাদের বন্ধু দেশ। শুধু নির্বাচন নয়, তাদের সঙ্গে আমাদের বিভিন্ন রকম সম্পর্ক আছে। আমেরিকা সব সময় বাস্তববাদী।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার অনুমতি দলীয় কৌশলগত সিদ্ধান্ত

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দলীয় নেতারা চাইলে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়াতেই পারেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার অনুমতি দলের প্রয়োজনেই কৌশলগত সিদ্ধান্ত।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপচেষ্টা থাকতে পারে কারো কারো। কৌশলগত কারণে দলের প্রয়োজনেই স্বতন্ত্র প্রার্থীর অনুমতি।’
আজ সোমবার (২৭ নভেম্বর) আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডিস্থ রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে দলীয় মনোনয়ন প্রাপ্ত প্রার্থীদের চিঠি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে এ কথা জানান।
তিনি বলেন, ‘আমাদের মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি শেখ হাসিনা রোববার গণভবনে প্রার্থীদের উদ্দেশে যে বক্তব্য দিয়েছেন, সেখানে কোনো কিছু অপরিষ্কার, অস্পষ্ট নেই। সবকিছু খোলামেলা বলে দিয়েছেন। সবকিছু স্পষ্ট করেছেন। তার যে গাইডলাইন সেই গাইডলাইন অনুযায়ী যারা প্রার্থী হতে চান, তিনিই ডামি প্রার্থীর কথা বলেছেন। কাজেই এই গাইডলাইন অনুসরণ করে প্রার্থী হতে বাধা আছে বলে আমার জানা নেই। স্বয়ং সভাপতি গাইডলাইন দিয়েছেন।’
মনোনয়ন প্রাপ্তদের বিষয়ে সড়ক পরিবহন মন্ত্রী বলেন, বিজয়ী হতে পারবেন, এমন ব্যক্তিদেরই প্রার্থী করা হয়েছে।

তিনি বলেন, শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের চেষ্টা করছে সরকার। পরিবেশ বিঘ্নিত করছে বিরোধী দল। সরকারি দল কোনো সহিংসতা করছে না। একটা বিশেষ দল অংশ নিলেই কি নির্বাচন বৈধ হয়ে যায়? তারা এলেই কি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হয়ে যায়? ২৫-৩০টি দল এবারের নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। বিএনপি অংশ না নিলেও তাদের দলের কিছু নেতা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।
বিএনপি নির্বাচনে জিততে পারবে না বলেই ভোট এড়াতে চাচ্ছে উল্লেখ করে কাদের বলেন, ৩০ নভেম্বরের মধ্যেই পরিষ্কার হবে বিএনপি থেকে কারা কারা নির্বাচনে আসবে।
দুই আসনে প্রার্থী ঘোষণা না করার বিষয়ে তিনি বলেন, দলীয় কৌশলগত কারণেই দুটি আসনে প্রার্থী দেয়নি আওয়ামী লীগ। নির্বাচনী জোটের সুবিধা দেখে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। এখানে অ্যাডজাস্টমেন্ট-অ্যাকোমডেশনের বিষয় আছে। সেগুলো চূড়ান্ত করবে দল।
এর আগে সোমবার সকালে ওবায়দুল কাদের স্বৈরাচার বিরোধী গণআন্দোলনে শহীদ ডা.শামসুল আলম খান মিলনের মৃত্যুবার্ষিকীতে উপলক্ষে তার সমাধিতে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এ সময়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড.হাছান মাহমুদ ও আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, ও শফিউল আলম চৌধুরী, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, উপ-প্রচার সম্পাদক সৈয়দ আব্দুল আউয়াল শামীম, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, আসছে নির্বাচনে নতুন নতুন কৌশল নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের পাশাপাশি দলের নেতাদেরই স্বতন্ত্র প্রার্থী (ডামি) হওয়ার অনুমতি দলের প্রয়োজনে কৌশলগত সিদ্ধান্ত।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর এক বক্তব্যের জবাবে তিনি বলেন, দেশে নির্বাচনের পক্ষে গণজোয়ার তৈরি হয়েছে। বিক্ষিপ্ত বোমাবাজি করে এটা বন্ধ করা যাবে না। আওয়ামী লীগ নয় অপকর্মের জন্য বিএনপিই সঙ্গী খুঁজে বেড়াচ্ছে।
এরপর দলের বিভিন্ন অঙ্গ-সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতীম সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকেও শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
অর্থসংবাদ/এমআই