Connect with us

অন্যান্য

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু

Published

on

মতিন স্পিনিং

সারাদেশে গত একদিনে (শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ডেঙ্গু জ্বরে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় একজন এবং ঢাকার বাইরে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।

একইসঙ্গে এই সময়ে ডেঙ্গু শনাক্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ৯১৪ জন রোগী। আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২০৪ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭১০ জন।

শনিবার (১৮ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৫১৮৬ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ১৩০৭ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৩৮৭৯ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ২ লাখ ৯৯ হাজার ৯৬৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ১ লাখ ৫ হাজার ২৮৮ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ১ লাখ ৯৪ হাজার ৬৭৬ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২ লাখ ৯৩ হাজার ২৩৫ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ১ লাখ ৩ হাজার ৮২ এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ৯০ হাজার ১৫৩ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

চলতি বছর এখন পর্যন্ত ১৫৪৩ জন ডেঙ্গুতে প্রাণ হারিয়েছেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অন্যান্য

বিয়ের একদিন পরেই হাসপাতালে পরমব্রতের স্ত্রী

Published

on

মতিন স্পিনিং

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন অভিনেতা পরমব্রত চ্যাটার্জির স্ত্রী পিয়া চক্রবর্তী। অভিনেতাকে বিয়ের একদিন পরেই মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাকে ভর্তি করানো হয়েছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বেশ কিছু দিন আগে পিয়ার কিডনিতে পাথর ধরা পড়ে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কলকাতার ঢাকুরিয়ার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তার অস্ত্রোপচার করা হবে।

অভিনেতার স্ত্রীর জটিলতা হঠাৎ করে বেশি হওয়ায় তড়িঘড়ি করে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে বলে দাবি কলকাতার পত্রিকার। পিয়ার বর্তমান শারীরিক অবস্থা নিয়েও পরমব্রতের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কিছু জানানো হয়নি।

এর আগে সোমবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে পারিবারিক আয়োজনে রেজিস্ট্রির মাধ্যমে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেছেন পরম-পিয়া। টলিউডের এই নতুন জুটির আইনি বিয়েতে উপস্থিত ছিলেন তাদের পরিবারের লোকজন এবং নিকট বন্ধুরা।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের খবর, এদিন তাদের বিয়ের অনুষ্ঠানে নিকট আত্মীয় এবং বন্ধুরা মিলে প্রায় ২৫-৩০ জন উপস্থিত ছিলেন। তাদের জন্য ভাত, ডাল, মাছের কালিয়া, মাংস, চাটনি এবং মিষ্টির আয়োজন করা হয়েছিল।

বিয়ের পরেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্ত্রীর সঙ্গে বেশ কিছু ছবি প্রকাশ করেছেন অভিনেতা। যেখানে টলিউডের নতুন এই জুটিকে বেশ হাস্যোজ্জ্বল অবস্থায় দেখা গেছে।

স্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে পরমব্রত বলেছেন, তাহলে চলো যাই, তুমি আর আমি যখন সন্ধ্যা ছড়িয়ে পড়ে আকাশে…।

উল্লেখ্য, পিয়া চক্রবর্তী সংগীতশিল্পী অনুপম রায়ের প্রাক্তন স্ত্রী। ২০২১ সালে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন অনুপম। ওই সময়ে গুঞ্জন উঠেছিল, পরমব্রতর সঙ্গে পরকীয়ার কারণে অনুপমের সংসার ভেঙেছে। গতকাল পিয়ার গলায় মালা পরিয়ে সেই গুঞ্জন বাস্তবে রূপ দেন পরমব্রত।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

দেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯৮ লাখ

Published

on

মতিন স্পিনিং

দেশের প্রকৃত জনসংখ্যার সংখ্যা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। জাতীয় পরিসংখ্যান সংস্থাটির দেওয়া তথ্যমতে বাংলাদেশের প্রকৃত জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন।

মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে সংস্থাটির কার্যালয়ে আয়োজিত প্রকাশনা অনুষ্ঠানে এই তথ্য জানানো হয়।

সেখানে জানানো হয়, দেশের মোট জনসংখ্যার ১১ কোটি ৬০ লাখ ৬৫ হাজার ৮০৪ জন গ্রামে বসবাস করেন। আর শহরে বাস করেন ৫ কোটি ৩৭ লাখ ৬৩ হাজার ১০৭ জন।

অনুষ্ঠানে আরও জানানো হয়, ২০১১ সালে প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৯৭৬ জন করে বাস করলেও ২০২২ সালে এসে প্রতি বর্গকিলোমিটারে এক হাজার ১১৯ করে বাস করছেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত আছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। বিশেষ অতিথি আছেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন। মূল প্রতিবেদন উপস্থাপন করছেন প্রকল্প পরিচালক মো. দিলদার হোসেন।

এর আগে প্রাথমিক প্রতিবেদন দেয় সংস্থাটি। পরে তৃতীয় পক্ষ হিসাবে যাচাই-বাছাই করে আরও একটি প্রতিবেদন দেয় বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস)।

সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী দেশের জনসংখ্যা ছিল ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১। গত জুলাইয়ে বিবিএস প্রকাশিত পরিসংখ্যানে যা দেখানো হয়েছিল ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬।

২০০১ সালে দেশে জনসংখ্যা ছিল ১২ কোটি ৪৩ লাখ ৫৫ হাজার ২৬৩ জন। ১৯৯১ সালে ছিল ১০ কোটি ৬৩ লাখ ১৪ হাজার ৯৯২ জন। ১৯৮১ সালে ছিল ৮ কোটি ৭১ লাখ ১৯ হাজার ৯৬৫ জন এবং ১৯৭৪ সালে দেশে জনসংখ্যা ছিল ৭ কোটি ১৪ লাখ ৭৯ হাজার ৭১ জন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

চার মাসে রাজস্ব ঘাটতি ৪ হাজার ৮০২ কোটি টাকা

Published

on

মতিন স্পিনিং

চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই আয়কর থেকে রাজস্ব আয়ে অব্যাহত বাড়ছে ঘাটতির পরিমাণ। জুলাই-অক্টোবর পর্যন্ত চার মাসে এ খাত থেকে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৬ হাজার ৬২ কোটি টাকা। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ৩১ হাজার ২৫৯ কোটি ১৬ লাখ টাকা। সে হিসাবে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৮০২ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তবে এনবিআরের আয়কর উইংয়ের কর্মকর্তাদের দাবি, অর্থবছরের প্রথম দিকে সবসময়ই কম রাজস্ব আয় হয়। শেষের তিন-চার মাসে আদায় উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ে। এছাড়া আয়কর সেবা মাস উপলক্ষে চলতি মাসে রিটার্ন জমার পরিমাণ এবং আয়কর রাজস্ব আয় বাড়বে বলেও মনে করছেন তারা।

এ বিষয়ে এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ বলেন, ‘বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে আয়কর থেকে রাজস্ব আয় বাড়ার কথা। এ সময় অনেক প্রার্থী তাদের আয়কর জমা দেন।’ ঘাটতির কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘এনবিআর লক্ষ্যমাত্রা যেভাবে নির্ধারণ করেছে, তাতেই গলদ রয়েছে। যার জন্য ঘাটতি থাকছে রাজস্ব আয়ে।’

জানা গেছে, আয়কর থেকে রাজস্ব আয় বাড়াতে সম্প্রতি স্বল্পমেয়াদি রাজস্ব আয়ের কৌশল নিয়েছে এনবিআর। ওই কৌশল অনুযায়ী, ভূমি রেজিস্ট্রেশন থেকে ৩ হাজার কোটি টাকা, ভ্রমণ কর খাত থেকে ৫০০ কোটি, টোব্যাকো কর থেকে ৩০০ কোটি, পরিবেশ সারচার্জ থেকে ৫০০ কোটি, করের পরিধি বৃদ্ধির মাধ্যমে ২৫০ কোটি, কার্বোনেটেড বেভারেজ থেকে ১ হাজার কোটি ও বকেয়া কর আয়ের মাধ্যমে ৩ হাজার ৫৫০ কোটি টাকা আয় করার পরিকল্পনা রয়েছে আয়কর বিভাগের।

তবে লক্ষ্যমাত্রা ঠিক থাকলেও ভূমি রেজিস্ট্রেশন এবং কার্বোনেটেড বেভারেজের ওপর করহার কমিয়েছে এনবিআর। এছাড়া বেশকিছু এসআরও জারি করে আরো কিছু খাতের ওপর থেকে করহার কমানো হয়েছে, অনেক ক্ষেত্রে দেয়া হয়েছে কর অব্যাহতিও। এ বিষয়টি আয়কর আয়ে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে এনবিআরের। এর মধ্যে আয়কর খাতে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্য ১ লাখ ৫৪ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। স্থানীয় পর্যায়ে মূসক (ভ্যাট) থেকে ১ লাখ ৫৯ হাজার ১০০ কোটি টাকা এবং আমদানি ও রফতানি পর্যায়ের রাজস্ব থেকে ১ লাখ ১৬ হাজার ১০০ কোটি টাকা।

চলমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থিরতার কারণে এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন অনেকটাই চ্যালেঞ্জিং বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে করসেবা মাসের উদ্বোধনীতে রাজস্ব আহরণ কমার আশঙ্কা প্রকাশ করেন এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিমও। তিনি বলেন, ‘দেশের বিদ্যমান রাজনৈতিক অস্থিরতায় অর্থনীতি বাধাগ্রস্ত হলে অবশ্যই রাজস্ব আহরণে নেতিবাচক প্রভাব এবং এ খাত চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে।’

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

অবরোধ অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর, বিদেশি বিনিয়োগকারীরা ভয় পায়

Published

on

মতিন স্পিনিং

ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি মাহবুবুল আলম অবরোধ ও হরতালের রাজনীতি পরিহারের আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, এ ধরনের বিক্ষোভের দিনে অর্থনীতিতে সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত ক্ষতি হয়।

চলতি সপ্তাহে ইউএনবির সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘আমরা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকারের পরিবর্তন চাই। হরতাল বা অবরোধে প্রতিদিন সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়। তাই আমরা দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা চাই।’

‘আমরা ধর্মঘট বা অবরোধ চাই না। ধর্মঘট বা অবরোধ অর্থনীতির জন্য খুবই ক্ষতিকর। এ নিয়ে আমরা খুবই উদ্বিগ্ন,’ বলেন তিনি।

এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, এ ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড মহাসড়কে সহিংসতা সৃষ্টি করছে, যা বিদেশি ক্রেতা ও বিনিয়োগকারীদের কাছে ভুল বার্তা দিচ্ছে।

তিনি বলেন, রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে সরবরাহ প্রক্রিয়া বিঘ্নিত হওয়ায় এবং পরিবহন ভাড়া বৃদ্ধি পাওয়ায় মানুষ বেশি দামে পণ্য কিনছে।

রাজনৈতিক কর্মসূচির কারণে মহাসড়কে যানবাহন চলাচল ব্যাহত হওয়ায় ব্যবসায়ীরা তাদের পূর্বে ক্রয় করা পণ্য সময়মতো পাচ্ছেন না। তিনি বলেন, সরবরাহকারী ও পণ্য উৎপাদনকারীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।

হরতাল ও অবরোধের কারণে কাঁচামাল সরবরাহ ব্যাহত হওয়ায় শিল্পখাতে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি।

তিনি বলেন, ‘আসন্ন রমজানে বাজার স্থিতিশীল রাখতে পর্যাপ্ত ভোগ্যপণ্য আমদানির জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে এলসি খোলার জন্য ডলার সরবরাহের ব্যবস্থা করতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘ডলার সংকটে ব্যবসায়ীরা এলসি খুলতে অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছেন। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে বিলাসবহুল ও অপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি বন্ধ এবং রমজান পর্যন্ত শিল্পকারখানার কাঁচামাল ও ভোগ্যপণ্য আমদানিতে অগ্রাধিকার দেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।’

তিনি বলেন, কোভিড-১৯ মহামারি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির প্রভাবের পর উদ্যোক্তারা রাজনৈতিক সহিংসতার কারণে সৃষ্ট ক্ষতি সহ্য করতে পারছেন না।

তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে অবশ্যই মেনে নিতে হবে যে স্থিতিশীলতা ছাড়া অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অসম্ভব এবং নিম্ন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দিয়ে জনগণের কল্যাণ আসবে না।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি উদীয়মান অর্থনীতির দেশ এবং বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তারা ব্যাপক প্রচেষ্টায় এখানে বেশ কয়েকটি শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপন করেছে।’

অভ্যন্তরীণ অঙ্গনে ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড বিদেশি ক্রেতাদের নেতিবাচক সংকেত দেবে বলেও উল্লেখ করেন এফবিসিসিআই সভাপতি।

তিনি বলেন, ‘সেক্ষেত্রে রপ্তানি আয় ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, যা শিল্প খাতের টিকে থাকার পাশাপাশি তরুণদের কর্মসংস্থানের জন্য অপরিহার্য।’

তাই সরকার ও বিরোধী দলের উচিত রাজনৈতিক ইস্যু নিয়ে আলোচনা করে হরতাল-অবরোধের পরিবর্তে বিকল্প কর্মসূচি নির্ধারণ করার পরামর্শ দেন তিনি।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

শিক্ষার্থীদের ব্যাংক হিসাব বাড়লেও কমছে আমানত

Published

on

মতিন স্পিনিং

চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্কুল ব্যাংকিংয়ে মোট হিসাবের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৯ লাখ ৩৮ হাজার ২১০টি। গত বছরের সেপ্টেম্বরে যেখানে স্কুল ব্যাংকিংয়ের হিসাব ছিল ৩১ লাখ ৮১ হাজার ১৬০টি। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে স্কুল ব্যাংকিং হিসাব বেড়েছে ৭ লাখ ৫৬ হাজার ৩৫০টি। তবে একই সময়ে এ খাতে আমানতের পরিমাণ কমেছে।

সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, বছরের ব্যবধানে ৭ লাখ ৫৬ হাজার ৩৫০টি হিসাব বাড়লেও স্কুল ব্যাংকিংয়ে আমানত কমেছে। গত বছর সেপ্টেম্বরে স্কুল ব্যাংকিংয়ের আমানত ছিল দুই হাজার ২৮৭ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। আর চলতি বছরের সেপ্টেম্বর শেষে আমানতের পরিমাণ কমে দুই হাজার ২৩২ কোটি ৪৮ লাখ টাকায় স্থির হয়েছে। এ হিসেবে এক বছরের ব্যবধানে স্কুল ব্যাংকিংয়ে আমানত কমেছে ৫৪ কোটি ৮৫ লাখ টাকা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত স্কুল ব্যাংকিয়ে হিসাব খোলায় এগিয়ে রয়েছে ছেলেরা। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ছেলেদের ব্যাংক হিসাব ছিল ২০ লাখ ৫২ হাজার ৭২৬টি। বিপরীতে নারী শিক্ষার্থীদের ব্যাংক হিসাবের সংখ্যা ১৮ লাখ ৮৫ হাজার ৪৮৪টি।

সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্কুল ব্যাংকিংয়ে জমা হওয়া আমানতের মধ্যে ৭১ দশমিক ৮৩ শতাংশই ছিল শহরে। শহরাঞ্চলের শিক্ষার্থীরা এ সময়ে ১ হাজার ৬০৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকার আমানত জমা করেছে। বিপরীতে গ্রামীণ শিক্ষার্থীদের আমানতের পরিমাণ ছিল ৬২৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকা, যা মোট আমানতের ২৮ দশমিক ১৬ শতাংশ।

শিক্ষার্থীদের আর্থিক অন্তর্ভুক্তির আওতায় আনতে ২০১০ সালে তফসিলি ব্যাংকগুলোকে স্কুল ব্যাংকিংয়ের পরামর্শ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। পরবর্তীতে ২০১৩ সালে কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্কুল ব্যাংকিং কার্যক্রম নীতিমালা গ্রহণ করে। এরপর থেকেই দেশে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে স্কুল ব্যাংকিং।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
Advertisement
Advertisement IBBL_AD_300 x 250

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

November 2023
S M T W T F S
 1234
567891011
12131415161718
19202122232425
2627282930