Connect with us

লাইফস্টাইল

শীতে ঠোঁট ফাটার সমস্যা দূর করবেন যেভাবে

Published

on

আর্থিক খাতে

শীতের সময় ঘনিয়ে আসছে। এখন থেকেই ঠোঁট শুকিয়ে চামড়ায় টান পড়ছে। মুখে হালকা ময়েশ্চারাইজার মাখতেই হচ্ছে। আর কয়েকদিন পর থেকে বেছে নিতে হবে ভারী ময়েশ্চারাইজার। কিন্তু শুধু লিপ বাম ব্যবহার করে ঠোঁট ফাটার সমস্যাকে এড়ানো যায় না।

শীত মৌসুমে ঠোঁট ফাটার সমস্যা কীভাবে এড়াবেন?
১) বারবার ঠোঁটে জিভ লাগাবেন না। এটি আপনার ঠোঁটের আর্দ্রতা কেড়ে নেয় এবং ঠোঁটকে শুষ্ক করে দেয়। তাছাড়া সালভিয়ার মধ্যে যে এনজাইম রয়েছে, যা খাদ্য হজমের জন্য। কিন্তু এটি ঠোঁটের সংস্পর্শে এলে অস্বস্তি তৈরি করে।

২) এমন কোনো লিপ বাম ব্যবহার করবেন না, যার মধ্যে কর্পূ‌র, ইউক্যালিপটাস ও মেনথলের মতো উপাদান রয়েছে। এই ধরনের উপাদানগুলো ঠোঁটকে শুষ্ক করে দেয় এবং ঠোঁটের অবস্থা আরও খারাপ করে দেয়।

৩) ফাটা ঠোঁটের যত্ন না নিলে এখান থেকে সংক্রমণের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। তাই শীত পড়ার আগে থেকেই ঠোঁটের যত্ন নিন। ঠোঁট অন্যান্য অংশের ত্বকের তুলনায় দ্রুত শুকিয়ে যায়। তাই ঠোঁটে সকাল-বিকেল লিপ বাম লাগিয়ে রাখুন।

৪) পেট্রোলিয়াম জেল, এসেনশিয়াল অয়েল বা গ্লিসারিন রয়েছে, এমন লিপ বাম ব্যবহার করুন। এই সব উপাদানগুলো আপনার ঠোঁটকে দীর্ঘক্ষণ সুরক্ষা প্রদান করবে। পাশাপাশি ঠোঁটের আর্দ্রতা বজায় রাখবে।

৫) ঠোঁটে সানস্ক্রিন লাগাতে ভুলবেন না। প্রতিদিন ঠোঁটে সানস্ক্রিন লাগান। এতে ঠোঁট গোলাপি আভা চিরকাল বজায় রাখতে পারবেন।

৬) শীতকালে খুব বেশি জল তেষ্টা পায় না। কিন্তু ঠোঁটকে শুষ্কতার হাত থেকে রক্ষা করতে গেলে আপনাকে হাইড্রেটেড থাকতে হবে। তবেই ফাটা ঠোঁটের সমস্যা রুখতে পারবেন।

৭) ঠোঁটের সৌন্দর্য বজায় রাখার ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর ডায়েটও জরুরি। রোজকার খাবার পাতে ভিটামিন, মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার রাখুন। বিশেষত, ভিটামিন এ স্বাস্থ্যকর ঠোঁট গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

৮) ঠোঁট থেকে মরা কোষ দূর করা জরুরি। তবেই, শুষ্ক আবহাওয়ার মধ্যেও ঠোঁট থাকবে নরম ও কোমল। নির্দিষ্ট সময় অন্তর ঠোঁট এক্সফোলিয়েট করুন। চিনির সঙ্গে অল্প মধু মিশিয়ে ঠোঁটের ওপর ঘষুন। খুব বেশি চাপ দেবেন না। এরপর ঈষদুষ্ণ গরম জল দিয়ে ঠোঁট ধুয়ে ফেলুন। তারপর অবশ্যই লিপ বাম লাগিয়ে নিন। এতে ফাটা ঠোঁটের সমস্যা সহজেই এড়াতে পারবেন।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

লাইফস্টাইল

শীতে বেশিরভাগ মানুষই কেন বিষন্নণতায় ভোগেন?

Published

on

আর্থিক খাতে

শীত অনেকের কাছে প্রিয়। তবে জানেন কি, এ সময় বাড়ে বিষন্ণতা। শীতে অনেকেই আক্রান্ত হন উইন্টার ব্লুজ নামক মানসিক রোগে। এক্ষেত্রে মন-মেজাজ খারাপ হয়ে থাকে।

যে কাজ আপনি করতে ভালবাসেন, তার প্রতি আগ্রহ হারাতে পারেন। একই সঙ্গে ক্লান্তি, ঘুমের সমস্যা, মানুষের সঙ্গে মেলামেশা কমিয়ে দেওয়ার মতো উপসর্গ দেখা দেয়।

উইন্টার ব্লুজ হলো একটি সিজনাল অ্যাফেক্টিভ ডিজর্ডার। এটি এক ধরনের ডিপ্রেশন বা মানসিক অবসাদ। সাধারণত শীতকালে এই সমস্যা দেখা দেয় ও বসন্ত শেষ হওয়া পর্যন্ত বিষন্ণতা পিছু ছাড়ে না।

এ সময় রোদের তেজ কম থাকে। মূলত সূর্যালোকের অভাবের কারণেই এই সমস্যা দেখা দেয়। শীতকালে এই সিজনাল অ্যাফেক্টিভ ডিজর্ডার থেকে মুক্তি পেতে কী করবেন জেনে নিন-

প্রথমত, আপনাকে অবশ্যই শরীরচর্চা করতে হবে। এটি এনার্জি লেভেল বাড়াতে সাহায্য করে। একই সঙ্গে পাশাপাশি দিনের বেশ কিছুটা সময় রোদের মধ্যে কাটাতে হবে।

তার সঙ্গে দরকার দেহে বিশ্রাম। পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম দরকার। এছাড়া আপনি ডায়েটের মাধ্যমে উইন্টার ব্লুজ এর উপসর্গ কমিয়ে ফেলতে পারেন।

পাশাপাশি ডায়েটের দিকেও যত্নবান হতে হবে। যেসব খাবারে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড আছে, সেগুলো বেশি করে খেতে হবে। ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার দেহে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান হিসেবে কাজ করে।

এমনকি মেজাজকে উন্নত করতে সাহায্য করে। ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার হিসেবে আপনি সামুদ্রিক মাছ, আখরোট, ফ্ল্যাক্স সিড খেতে পারেন।

এছাড়া মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করতে ও মেজাজকে ভালো রাখতে ভিটামিন বি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
ভিটামিন বি সমৃদ্ধ খাবার উইন্টার ব্লুজের সঙ্গে লড়াই করতে সাহায্য করে। এর জন্য আপনি ডাল, শাকসবজি, গোটা শস্য ও বাদাম খেতে পারেন।

অন্যদিকে সূর্যালোকের অভাবে দেহে ভিটামিন ডি’র ঘাটতি তৈরি হয়। মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে ও ঘুমের চক্র ঠিক রাখতে গেলে এই ভিটামিন অপরিহার্য। তাই এ সময় ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ ফ্যাটি ফিশ, ডিম, দুধ ও দুগ্ধজাত খাবারও নিয়মিত খেতে হবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

পাওনা টাকা আদায়ের ৫ উপায়

Published

on

আর্থিক খাতে

প্রয়োজনে টাকা ধার দিয়ে তা আদায়ে অনেকেই সমস্যায় পড়েন। কিছু দিনের কথা বলে নিলেও বহু দিন পেরিয়ে যায় কিন্তু টাকা আর ফেরত আসে না। অন্যদিকে লজ্জায় মুখ ফুটে টাকা চাইতে পারেন না অনেকেই। এভাবে অনেক দিন হয়ে গেলে কেউ কেউ ভুলেও যান টাকার কথা। তাই জেনে নিন যে ৫ উপায়ে পাওনা টাকা আদায় সম্ভব হয়ে থাকে-

১. টাকার আদায়ের ক্ষেত্রে লজ্জা পেলে হবে না তাকে বুঝিয়ে বলুন যে টাকাটি আপনার খুব প্রয়োজন। তার টাকা দেয়ার ইচ্ছা থাকলে সে অবশ্যই বুঝবেন ও টাকা ফেরত দেবেন।

২. অনেকবার বলার পরও টাকা না দিলে এমন কারো কাছে বলুন যিনি ওই ব্যক্তির ঘনিষ্ঠ। অনেক ক্ষেত্রেই এতে কাজ হয়। পরিবারের মানুষ জেনে গেলে ইচ্ছা না থাকলেও টাকা ফেরত দিতে হয়।

৩. এমন যদি হয় যে মানুষটি টাকা ফেরত দিতে তবে তাকে দিয়ে কৌশলে অন্য কাজ করিয়ে নিন। এতে পাওনাও শোধ হবে আর সম্পর্কও ভাল থাকবে।

৪. যদি তিনি কিছুতেই অর্থ ফেরত দিতে না পারেন আর আপনার খুবই জরুরি প্রয়োজন হয়, তাহলে তার কাছ থেকে নগদ টাকার বদলে এমন কিছু নিন যা আপনার প্রয়োজন।

৫. টাকা একবারে ফেরত দিতে যদি তার খুব সমস্যা হয় তবে ধাপে ধাপে দিতে বলুন। কিস্তিতে টাকা আদায় করুন এতে তার কষ্টও কম হবে টাকা আদায়ও হবে।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

হার্ট দুর্বল কি না বুঝে নিন পাঁচ লক্ষণে

Published

on

আর্থিক খাতে

বর্তমানে হৃদরোগে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। সব বয়সীদের মধ্যেই এখন দেখা দিচ্ছে হার্টের নানা সমস্যা। এর অন্যতম কারণ হলো অনিয়মিত জীবনযাত্রা।

আবার করোনায় আক্রান্তদের বেশিরভাগই সুস্থ হওয়ার পর ভুগছেন লং কোভিডে। এক্ষেত্রে হৃদযন্ত্রের নানা জটিলতায় ভুগছেন তারা।

তবে হার্টের বিভিন্ন রোগের লক্ষণ কমবেশি সবাই সাধারণ ভেবে এড়িয়ে যান। যা হার্ট অ্যাটাক কিংবা স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

এজন্য সবারই জেনে রাখা উচিত ঠিক কোন কোন লক্ষণ দেখলে বুঝবেন যে আপনার হার্ট দুর্বল হয়ে পড়েছে ও দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া জরুরি-

হৃদস্পন্দন বেড়ে বা কমে যাওয়া
হঠাৎ করেই হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়ার ঘটনা কিন্তু মোটেও স্বাভাবিক নয়। পালস রেট ৬০-১০০ এর মধ্যে থাকাটা স্বাভাবিক। তবে এর কমবেশি হলেই বুঝবেন আপনার হৃদযন্ত্র ঠিকমতো কাজ করছে না। প্রায়িই এ সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

দুর্বলতা
বিভিন্ন রোগের লক্ষণ হিসেবে শরীরে প্রকাশ পায় দুর্বলতা। তবে বিশ্রামে থাকার পরও যদি ক্লান্ত লাগে তাহলে কিন্তু বিষয়টি মোটেও সুবিধার নয়।

আসলে সারাদেহে অক্সিজেনসমৃদ্ধ রক্তকে পাম্প করে পৌঁছে দেয় হার্ট। তাই হার্ট দুর্বল হয়ে গেলে কিন্তু রক্ত ঠিকমতো সারা দেহে পৌঁছায় না। ফলে শরীরে দেখা দেয় দুর্বলতা ও ক্লান্তি।

বুকে ব্যথা
প্রায়ই বুকে ব্যথার লক্ষণকে বেশিরভাগ মানুষই অ্যাসিডিটি ভেবে ভুল করেন। তবে বুকে ব্যথার সমস্যা নিয়ে হেলাফেলা করা ঠিক নয়। কারণ এটি হতে পারে হৃদরোগের অন্যতম কারণ। প্রায়ই বুকে ব্যথা হলে অবহেলা করবেন না।

শ্বাসকষ্ট
হার্টে কোনো সমস্যা থাকলে শ্বাসকষ্টে ভোগেন রোগী। আসলে হার্ট ঠিকমতো কাজ না করলে শ্বাসকষ্ট হতে পারে। তাই এই লক্ষণ দেখলেও অবহেলা করবেন না।

শরীরে বিভিন্ন স্থানে ব্যথা
ঘাড়, চোয়াল, গলা, উপরের পেট বা পিঠে ব্যথা, মাথা ঘোরা কিংবা অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার লক্ষণও কিন্তু হৃদরোগের ইঙ্গিত দেয়। সাধারণ হলেও শারীরিক এসব সমস্যা কখনো উপেক্ষা করবেন না।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

শীতে শরীর গরম রাখতে যে ৫ খাবার খাবেন

Published

on

আর্থিক খাতে

শহর জুড়ে এখন শীতের মরসুম। বাতাসে ঠান্ডার আমেজ। সকালের হাওয়ায় একটা হালকা শিরশিরানি। আলমারি থেকে ইতিমধ্যেই গরম জামাকাপড় বার হয়ে গিয়েছে। অনেকেই আছেন যাঁরা প্রচন্ড শীতকাতুড়ে। শীত পড়তেই শুরু হয়ে যায় তাঁদের আতঙ্ক। সারা ক্ষণই প্রায় গরম জামাকাপড় গায়ে চাপিয়ে রাখেন। সব সময় সোয়েটার পরে থাকার ফলে আবার অনেক সময় পেট গরম হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকে। গরম পোশাক পরা ছাড়াও শীতের হাত থেকে বাঁচার আরও একটি উপায় রয়েছে। কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলি খেলে ভিতর থেকে উষ্ণ থাকা সম্ভব।

মধু

শরীর গরম রাখতে দারুণ উপকারী মধু। সর্দি-কাশি কমাতেও মধুর জুড়ি মেলা ভার। মধুতে থাকা উপাদান শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দিয়ে ঠান্ডা লাগা কমায়। মধু খেলে এই জন্য ঠান্ডা কম লাগে।

মশলা

শরীর সুস্থ রাখতে রান্নায় বেশি মশলা ব্যবহার করেন না অনেকেই। অথচ এই মশলা যে কোনও রান্নার স্বাদ বাড়াতে জরুরি ভূমিকা পালন করে। তবে কিছু মশলা রয়েছে যেগুলি শীতে উষ্ণ রাখতেও সাহায্য করে। লবঙ্গ, দারচিনি, গোলমরিচের মতো চেনা উপকরণগুলি খেলে সোয়েটার পরতে হবে না।

আদা

রান্নার আরও একটি প্রয়োজনীয় উপকরণ হল আদা। নিরামিষ কিংবা আমিষ— দু’রকম রান্নাতেই আদা ব্যবহার করা হয়। আদায় উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরের জন্য ভাল। শীতের সকালে এক কাপ আদা চা সারা দিন আপনাকে চনমনে রাখবে।

মুলো

অনেকেরই অপছন্দের এই সবজি। শীতকালীন এই সবজির উপকারিতা কিন্তু কম নয়। ফাইবার-সমৃদ্ধ মুলো শীতের দিনে শরীরের তাপমাত্রা অনেকটা বাড়িয়ে দেয়। শীতের হাতে কাবু হতে না চাইলে রোজ না হলেও মুলোর দিকে থেকে একেবারে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া ঠিক হবে না।

বাদাম এবং খেজুর

শীত শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কিছুটা হলেও কমে যায়। এই সময় সুস্থ থাকতে যে খাবারগুলি বেশি পরিমাণে খাওয়া প্রয়োজন তার মধ্যে অন্যতম বাদাম এবং খেজুর। প্রাকৃতিক উপায়ে শরীর গরম রাখতে সাহায্য করে এগুলি। এ ছাড়াও শরীর চনমনে রাখতেও বাদাম এবং খেজুর বেশ উপকারী।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

শরীরের যে ৬টি অংশে হাত দেওয়া ক্ষতিকর

Published

on

আর্থিক খাতে

আমাদের শরীরের নানা অংশে সারাদিনে আমরা অনেকবার হাত দিয়ে স্পর্শ করি। কখনো প্রয়োজনে, কখনো অভ্যাসবশত এমনটা করা হয়। হঠাৎ আপনার পিঠ চুলকাতে শুরু করলে সেখানে স্পর্শ করতেই হবে। কিন্তু অনেক সময় কেবল অভ্যাসের কারণে এমন অনেক স্থানে স্পর্শ করি যা ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সুস্থ থাকতে চাইলে শরীরের সেসব অংশ স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকতে হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, শরীরের কোন অংশগুলোতে হাত দেওয়া ক্ষতিকর-

১. চোখ
অনেকেরই হাত দিয়ে চোখ ঘষাঘষি করার অভ্যাস রয়েছে। এটি ক্ষতিকর। এমন অভ্যাস থাকলে আজই বাদ দিন। চোখ চুলকানো বা পরিষ্কারের জন্য চোখে সরাসরি হাত দেবেন না। এর ফলে হাতে থাকা জীবাণু চোখের ভেতর ছড়াতে পারে। চোখ ধোওয়ার সময় পানির ঝাপটা দিন চোখে। সরাসরি হাত দিয়ে ধোবেন না।

২. মুখ
অনেকেই আমরা দিনের মধ্যে অনেকবার মুখ স্পর্শ করি। খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া মুখ থেকে হাত দূরে রাখুন। কারণ হাত দিয়ে আমরা সারাদিন অনেক কিছু ধরে থাকি। ফলে হাতে বিভিন্ন ধরনের জীবাণু হাতে লেগে থাকে। সেই হাত মুখে দিলে জীবাণু ছড়ানোর ভয় থাকে। যে কারণে হতে পারে ব্রণসহ ত্বকের নানা সমস্যা।

৩. ঠোঁট ও মুখের ভেতরের অংশ
গবেষণায় দেখা গেছে, আমাদের শরীর যেসব জীবাণুর দ্বারা আক্রান্ত হয় তার এক তৃতীয়াংশ প্রবেশ করে মুখের মাধ্যমে। তাই প্রয়োজন ছাড়া ঠোঁট কিংবা মুখের ভেতরের অংশ হাত দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। এভাবে অভ্যাস করতে পারলে বিভিন্ন ধরনের অসুখ-বিসুখ থেকে বাঁচা সহজ হবে।

৪. কানের ছিদ্র
কান খোঁচাখুঁচির অভ্যাস থাকলে তা আজই বাদ দিন। কানের ভেতরে কিছু প্রবেশ করানো উচিত নয়। কারণ কানের ভেতরের চামড়া বেশ পাতলা। তাই কানের ভেতরে কাঠি, আঙুল বা পেনসিল জাতীয় কিছু প্রবেশ করালে বিপদ ঘটতে পারে। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন, কান চুলকালে সেই অস্বস্তিটুকু সহ্য করার।

৫. নাকের ভেতর
নাকের ভেতরে আঙুল দেওয়ার অভ্যাস আছে কি? এ ধরনের অভ্যাস থাকলে আজই তা বাদ দিন। এটি যেমন দৃষ্টিকটু তেমনই অস্বাস্থ্যকর। এ ধরনের অভ্যাসের ফলে হতে পারে স্টাফাইলোকোকাস অরিয়াস নামক ব্যাক্টেরিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ভয়। সেখান থেকে দেখা দিতে পারে আরও অনেক সমস্যা।

৬. নখের ভেতর
হাতের নখ কিছুটা বড় হলে তার ভেতরে অন্য নখ দিয়ে খোটাখুটি করার অভ্যাস থাকে কারও কারও। এমনটা করবেন না। নখ পরিষ্কার করার কাজে নরম ব্রাশ ব্যবহার করতে হবে। নখ দিয়ে নখ পরিষ্কার করলে এর ভেতরে থাকা জীবাণু এবং মৃত কোষ শরীরের অন্য অংশে প্রবেশের সুযোগ পায়। যা হতে পারে ক্ষতির কারণ।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
আর্থিক খাতে
পুঁজিবাজার4 hours ago

আর্থিক খাতে জবাবদিহি ছাড়া এসডিজি অর্জন সম্ভব নয়

আর্থিক খাতে
কর্পোরেট সংবাদ4 hours ago

যুক্তরাজ্যে আইএফআইসি ব্যাংক রেমিট্যান্স রোডশো অনুষ্ঠিত

আর্থিক খাতে
অর্থনীতি4 hours ago

এক সপ্তাহে রিজার্ভ কমলো ১২০ মিলিয়ন ডলার

আর্থিক খাতে
অন্যান্য4 hours ago

জয়িতা ফাউন্ডেশন ও এবি ব্যাংকের মধ্যে চুক্তি

আর্থিক খাতে
পুঁজিবাজার5 hours ago

মতিন স্পিনিং মিলসের লভ্যাংশ অনুমোদন

আর্থিক খাতে
স্বাস্থ্য5 hours ago

ডেঙ্গুতে আরও সাতজনের মৃত্যু

ডিআরইউ
গণমাধ্যম5 hours ago

ডিআরইউর সভাপতি শুভ, সম্পাদক মহিউদ্দিন

ইসি
জাতীয়5 hours ago

মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় শেষ, বাড়ছে না মেয়াদ

আর্থিক খাতে
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার5 hours ago

ইবিতে সেইভ ইয়ুথ কর্মশালা

আর্থিক খাতে
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার6 hours ago

৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

Advertisement
Advertisement IBBL_AD_300 x 250

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

November 2023
S M T W T F S
 1234
567891011
12131415161718
19202122232425
2627282930