Connect with us

কর্পোরেট সংবাদ

রূপালী ব্যাংক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি রিপন, সম্পাদক নবী

Published

on

শেয়ারবাজার

রূপালী ব্যাংক কর্মচারী ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। সম্প্রতি ২০২৩-২০২৫ সালের জন্য গঠিত এ কমিটিতে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মো. রিপন মৃধা এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মো. গোলাম নবী।

এর আগে দীর্ঘদিন যাবত কর্মচারী ইউনিয়নের নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হওয়ায় গত ২৮ আগস্ট কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচনসহ কতিপয় বিষয় উল্লেখ করে তলবী সভা আহবানের জন্য ইউনিয়নের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে অনুরোধ করেন ইউনিয়নের দুই-তৃতীয়াংশ সদস্য। কিন্তু ইউনিয়নের পক্ষ হতে তলবী সভা আহ্বান না করায় আহ্বানকারীদের পক্ষে মো. হাফিজুর রহমান আহবায়ক হয়ে গত ১৬ সেপ্টেম্বর তলবী সভা আহ্বান করেন।

সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক তানভীর হাসনাইন মইন। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন ইউনিয়নের সাবেক কার্যকরী সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সফিউদ্দিন ভূইয়া, প্রধান বক্তা ছিলেন ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আলী আহমেদ বাচ্চু এবং শ্রম অধিদপ্তরের পক্ষে প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-পরিচালক মাসুদা সুলতানা ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. খাইরুল ইসলাম।

তলবী সভায় মো. আহসান উল্লাহকে চেয়ারম্যান করে ৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাচন সাব কমিটি গঠন করা হয়। এই সাব কমিটি সকল আনুষ্ঠানিকতা শেষে গত ১৫ অক্টোবর ২৫ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদকে পরবর্তী ২ বছরের জন্য বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হিসেবে ঘোষণা করে।

২৫ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের অন্য সদস্যরা হলেন কার্যকরী সভাপতি মো. কাদের আহমেদ, সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. মফিজুর রহমান, সহ-সভাপতি মো. বিল্লাল হোসেন, মো. গোলাম সারোয়ার, মো. মোতাহার হোসেন ভূইয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মোস্তফা কামাল, সহ-সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল, মো. হারুন-অর-রশিদ ও কামরুল হাসান, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. নাসির উদ্দিন, প্রচার সম্পাদক মাহবুব আলম, দপ্তর সম্পাদক উত্তম কুমার রায়, অর্থ সম্পাদক মো. ইসাহাক আলী মোল্লা, ক্রীড়া সম্পাদক ছাব্বির আহমেদ ভূইয়া, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মো. আবুল কামাল, অভ্যর্থনা সম্পাদক মো. আহসান হাবিব, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মো. খোরশেদ আলম, সদস্য মো. নবী হোসেন, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, নুরে আলম, শেখ আনোয়ার রহমান ও মো. রুবেল শেখ।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

কর্পোরেট সংবাদ

ই-কুরিয়ারের মার্চেন্টদের এসএমই লোন প্রদান করবে ব্র্যাক ব্যাংক

Published

on

শেয়ারবাজার

লজিস্টিক কোম্পানির হাজার হাজার মার্চেন্টদের দেশের প্রথম ডিজিটাল এসএমই লোন-সুবিধা প্রদান করতে ই-কুরিয়ারের সাথে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।

ডটলাইনসের মালিকানাধীন ই-কুরিয়ার লিমিটেড (eCourier Ltd.) বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় লজিস্টিক কোম্পানি। এই চুক্তির আওতায় ব্র্যাক ব্যাংক সারাদেশে ক্ষুদ্র ই-কুরিয়ার ব্যবসায়ীদের দেশের প্রথম ডিজিটাল এসএমই লোন ‘সাফল্য’ এবং ডিজিটাল মাইক্রো লোন ‘জীবিকা’ ঋণসুবিধা প্রদান করবে।

এই ডিজিটাল লোনের আওতায় উদ্যোক্তারা কোনো প্রকার কাগজ-সংক্রান্ত ঝামেলা ছাড়াই দিনরাত ২৪ ঘণ্টা তাত্ক্ষণিক ঋণ নিতে পারবেন।
এই পারস্পরিক সহযোগিতার উদ্দেশ্য হলো, ব্র্যাক ব্যাংকের বিস্তৃত এসএমই নেটওয়ার্কের সাহায্যে সারাদেশের তৃণমূল পর্যায়ে ই-কমার্স এবং উদীয়মান ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে জড়িত ক্রমবর্ধমান ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়িক প্রয়োজন পূরণ করা।

গত ২০ নভেম্বর ঢাকায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ চুক্তিতে স্বাক্ষরিত হয়। ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব এসএমই ব্যাংকিং সৈয়দ আব্দুল মোমেন এবং ই-কুরিয়ার লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিপ্লব ঘোষ রাহুল এ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ব্র্যাক ব্যাংক এবং ই-কুরিয়ার লিমিটেডের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।

এ চুক্তি সম্পর্কে আশাবাদ ব্যক্ত করে সৈয়দ আব্দুল মোমেন বলেন, প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই ব্র্যাক ব্যাংক আর্থিক অন্তর্ভুক্তির ওপর লক্ষ্য রেখে এসএমই অর্থায়নের ওপর বিশেষ মনোযোগ দিয়ে আসছে। আমাদের এই ডিজিটাল লোন- সুবিধা দেশের ব্যাংকিং সেবার বাইরে থাকা ক্ষুদ্র ও ছোট উদ্যোক্তাদের ফরমাল ব্যাংকিং ব্যবস্থার আওতায় নিয়ে আনার মাধ্যমে দেশে বৃহৎ পরিসরে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিতকরণ এবং জাতীয় উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে।

এ চুক্তি তৃণমূল উদ্যোক্তাদের ডিজিটাল টুল ব্যবহার করে সহজে ঋণপ্রাপ্তির সুযোগ প্রদানের মাধ্যমে তাদের ব্যবসা সম্প্রসারণে সাহায্য করবে। এভাবে এসএমই গ্রাহকদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিতের মাধ্যমে আমরা আমাদের ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন যাত্রা অব্যাহত রাখব।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

কর্পোরেট সংবাদ

মার্সেল ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন নোয়াখালীর আলাউদ্দিন

Published

on

শেয়ারবাজার

দেশের জনপ্রিয় ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড মার্সেলের ফ্রিজ কিনে এবার ১ লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেয়েছেন নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের অটোমেকানিক আলাউদ্দিন। দেশব্যাপী চলমান মার্সেলের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৯ এ ঘোষিত ক্রেতা সুবিধার আওতায় ওই ক্যাশ ভাউচার পান আলাউদ্দিন।

এর আগে মার্সেল ফ্রিজ কিনে ১ লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেয়েছিলেন ময়মনসিংহের ত্রিশালের কলা ব্যবসায়ি রফিকুল ইসলাম।

বুধবার (৬ ডিসেম্বর) চৌমুহনীর মার্সেল ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম ‘বর্ণা ইলেকট্রনিক্স’ এ আনুষ্ঠানিকভাবে আলাউদ্দিনের হাতে ১ লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার তুলে দেন মার্সেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান।

এসময় উপস্থিত ছিলেন মার্সেল ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের (দক্ষিণ) ইনচার্জ নূরুল ইসলাম রুবেল, ফ্রিজের প্রোডাক্ট ম্যানেজার শহিদুল ইসলাম রেজা, নোয়াখালী জোনের ডিভিশনাল সেলস ম্যানেজার শিহাবুল হক এবং বর্ণা ইলেকট্রনিক্সের স্বত্তাধিকারী মিল্লাত হোসেন প্রমুখ।

উল্লেখ্য, সিজন-১৯ এর আওতায় দেশব্যাপী মার্সেলের যেকোনো শোরুম থেকে ফ্রিজ কিনে ক্রেতারা ১ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্যাশ ভাউচার পাচ্ছেন। এছাড়াও পাচ্ছেন লাখ লাখ টাকার নিশ্চিত ক্যাশব্যাক। ক্রেতারা এসব সুবিধা পাবেন চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

ক্রেতা আলাউদ্দিন জানান, গত ২১ নভেম্বর মার্সেলের শোরুম ‘বর্ণা ইলেকট্রনিক্স’ থেকে মাত্র ১২ হাজার টাকা ডাউনপেমেন্ট দিয়ে ৪৮ হাজার ৪৯০ টাকা মূল্যের একটি মার্সেল ফ্রিজ কেনেন। এরপর ডিজিটাল পদ্ধতিতে আমার নাম, মোবাইল নাম্বার এবং ক্রয়কৃত ফ্রিজের মডেল নাম্বার রেজিস্ট্রেশন করা হয়। ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করার পর আমার মোবাইলে মার্সেল থেকে এক লাখ টাকা ক্যাশ ভাউচার পাওয়ার মেসেজ আসে। প্রথমে বিশ্বাস হচ্ছিল না। লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেয়ে পরিবারের সবাই খুব খুশি। ওই ক্যাশ ভাউচারের বিপরীতে মার্সেল শোরুম থেকে ফ্রিজ, এলইডি টিভি, গ্যাস স্টোভ, ফ্রাই প্যান, বেল্ডান্ডারসহ ঘরের প্রয়োজনীয় অনেক ইলেকট্রনিক্স পণ্য কিনেছি। ক্রেতাদের এতো বড় সুবিধা দেয়ায় মার্সেল প্রতিষ্ঠানকে ধন্যবাদ।

ক্যাশ ভাউচার হস্তান্তর অনুষ্ঠানে সবাইকে দেশীয় প্রতিষ্ঠান মার্সেলের পণ্য কেনার আহবান জানিয়ে চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, দেশপ্রেমিক এবং বিবেকমান মানুষরা দেশে উৎপাদিত পণ্য কিনে থাকেন। তারা দেশের অর্থনৈতিক ভিত্তি মজবুত করে তুলতে সহায়ক ভূমিকা পালন করেন। দেশীয় প্রতিষ্ঠান মার্সেল ক্রেতাকে দেয়া প্রতিশ্রæতি যে শতভাগ রক্ষা করে তারই প্রমাণ আজকের এই অনুষ্ঠান।

বর্ণা ইলেকট্রনিক্সের স্বত্তাধিকারী মিল্লাত হোসেন বলেন, পূর্বের সিজনের মত ক্যাম্পেইনের এই সিজনেও ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। সারা বছরই ক্রেতাদের নানান সুবিধা দিচ্ছে মার্সেল। পণ্য বিক্রিতে ডিজিটাল পদ্ধতি চালু হওয়ায় খুশি ক্রেতারাও। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শতভাগ বিক্রোত্তর সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে।

মার্সেল সংশ্লিষ্টরা জানান, ক্যাম্পেইন চলাকালীন ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে ক্রেতার নাম, ফোন নম্বর এবং পণ্যের মডেল নম্বরসহ বিস্তারিত তথ্য মার্সেলের সার্ভারে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। ফলে, ওয়ারেন্টি কার্ড হারিয়ে গেলেও দেশের যেকোনো মার্সেল সার্ভিস সেন্টার থেকে দ্রুত কাঙ্খিত সেবা নিতে পারছেন গ্রাহক। সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের চাহিদা, রুচি ও প্রয়োজনীয় তথ্য সম্পর্কে তাদের ফিডব্যাক জানতে পারছেন সার্ভিস সেন্টারের প্রতিনিধিরা। এসব তথ্য মার্সেলের গবেষণা ও উন্নয়ন বিভাগকে উদ্ভাবনী নতুন মডেলের পণ্য উৎপাদনে সহায়তা করছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

কর্পোরেট সংবাদ

মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ক্লাস্টারভিত্তিক অর্থায়ন বিষয়ক কর্মশালা

Published

on

শেয়ারবাজার

মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসির উদ্যোগে সম্প্রতি রাঙ্গামাটিতে দিনব্যাপী ‘ক্লাস্টারভিত্তিক অর্থায়ন’ বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক চট্টগ্রাম অফিসের নির্বাহী পরিচালক এ. বি. এম. জহুরুল হুদা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে কর্মশালার উদ্বোধন করেন।

মার্কেন্টাইল ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চট্টগ্রাম অঞ্চল প্রধান মো. জাকির হোসাইনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক চট্টগ্রাম অফিসের অতিরিক্ত পরিচালক মো. ইকবাল হোসেন, রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ সদস্য সবীর চাকমা, সোনালী ব্যাংক পিএলসি এর ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান ও রাঙ্গামাটি চেম্বার অফ কমার্স এর সভাপতি আবদুল ওয়াদুদ।

এছাড়াও মার্কেন্টাইল ব্যাংক রাঙ্গামাটি শাখার প্রধান শ্যামল কান্তি বড়–য়াসহ অন্যান্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শাখাপ্রধানগন, ক্রেডিট ডেস্কের কর্মকর্তাবৃন্দ, রাঙ্গামাটি জেলার বর্তমান এবং সম্ভাব্য উদ্যোক্তাবৃন্দ কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

কর্পোরেট সংবাদ

মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে বিকাশের সেমিনার

Published

on

শেয়ারবাজার

মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন (এএমএল-সিএফটি) প্রতিরোধে নিয়োজিত কর্মকর্তাদের দক্ষতা আরো বাড়াতে দুই দিনব্যাপী সেমিনার আয়োজন করেছে দেশের সবচেয়ে বড় মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বিকাশ।

বুধবার (০৬ ডিসেম্বর) রাজধানীতে আয়োজিত এ সেমিনারে- অবৈধ পথে রেমিটেন্স, বেটিং, জুয়া, ফোরেক্স, ক্রিপ্টো কারেন্সির মতো অননুমোদিত বৈদেশিক লেনদেন প্রতিরোধে পরিচালিত নতুন ‘রিস্ক-বেজড ওভারসাইট ফ্রেমওয়ার্ক’ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।

এ সেমিনারে বিকাশের ডিস্ট্রিবিউশন হাউজ, এজেন্ট, ব্যক্তি অ্যাকাউন্ট এবং মার্চেন্টদের মনিটরিং কার্যক্রম বাড়াতে ভূমিকা রাখবে। বিকাশ-এর এএমএল-সিএফটি বিভাগের ঢাকাসহ সারা দেশের আঞ্চলিক পর্যায়ের কর্মকর্তারা এতে অংশগ্রহণ করেন।

এই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বিকাশ-এর চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার কামাল কাদীর, চিফ এক্সটার্নাল অ্যান্ড কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার ও চিফ অ্যান্টি মানি লন্ডারিং কমপ্লায়েন্স অফিসার মেজর জেনারেল শেখ মো. মনিরুল ইসলাম (অবঃ), চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ, চিফ লিগ্যাল অফিসার ও কোম্পানি সেক্রেটারি এম মাজেদুল ইসলাম, চিফ রিস্ক অফিসার আহম্মেদ আশিক হোসেন, চিফ কমিউনিকেশন্স অফিসার মাহফুজ সাদিক সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

সেমিনার চলাকালে ‘এএমএল ৩৬০’ কমপ্লায়েন্স টুলে ‘অটোমেটেড কন্ট্রোল রিপোর্ট মডিউল’ উদ্বোধন করেন বিকাশ-এর চিফ এক্সটার্নাল অ্যান্ড কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মেজর জেনারেল শেখ মো. মনিরুল ইসলাম (অবঃ)। এছাড়া, সেমিনারে অংশ নিয়ে ৪০ ঘণ্টার ফান্ডামেন্টাল ও অ্যাডভান্সড মাই এসকিউএল ট্রেনিং সম্পন্ন করা অ্যান্টি মানি লন্ডারিং কর্মকর্তাদের সবাইকে সার্টিফিকেটও দেওয়া হয়।

রিপোর্টিং অর্গানাইজেশন হিসেবে বিকাশ দেশের একমাত্র এমএফএস সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান যারা নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার নির্দেশনা অনুসারে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে কমপ্লায়েন্স টিম নিয়োগ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি নিয়মিতভাবে অ্যান্টি মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধের পাশাপাশি ঝুঁকিমুক্ত লেনদেন নিশ্চিতে বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।

উল্লেখ্য, বিকাশ বিশেষ কাস্টমাইজড কমপ্লায়েন্স টুল ‘এএমএল ৩৬০ ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সল্যুশন’ ও স্ক্রিনিং ইনটেলিজেন্স সিস্টেম (এসআইএস) – এর মাধ্যমে যেকোনো ধরনের সন্দেহজনক লেনদেন সনাক্ত ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে এমএফএস খাতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

কর্পোরেট সংবাদ

ব্র্যাক ব্যাংকে অ্যানুয়াল রিস্ক কনফারেন্স

Published

on

শেয়ারবাজার

দৈনন্দিন ব্যাংকিং কার্যক্রমে জড়িত ঝুঁকি সম্পর্কে ব্যাংকের সহকর্মীদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি এবং সেগুলো কার্যকরভাবে কাটিয়ে ওঠার কৌশল নির্ধারণের লক্ষ্যে ব্র্যাক ব্যাংক ‘বার্ষিক রিস্ক কনফারেন্স-২০২৩’  আয়োজন করেছে।

ব্যাংকের সহকর্মীদের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কাঠামো সম্পর্কে জানাতে এবং ব্যাংক অপারেশনাল ও অনান্য যেসব ঝুঁকিসমূহের সম্মুখীন হয়, সেগুলো মোকাবেলায় সহকর্মীদের সহায়তা করার লক্ষ্যে ‘বাংলাদেশ ব্যাংক রিস্ক ম্যানেজমেন্ট গাইডলাইনস ফর ব্যাংকস ২০১৮’- এর সাথে সঙ্গতি রেখে ব্র্যাক ব্যাংক এই কনফারেন্সের আয়োজন করে।

ব্রাঞ্চ ম্যানেজার, ব্রাঞ্চ অপারেশনস ম্যানেজার এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ৭০০ জনেরও বেশি সহকর্মী দিনব্যাপী চলা এই সম্মেলনে সরাসরি এবং ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অংশগ্রহণ করেন।

শনিবার (২ ডিসেম্বর) ঢাকায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেনবাংলাদেশ ব্যাংকের অফ-সাইট সুপারভিশন ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর মো. জবদুল ইসলাম। সম্মেলনে ব্র্যাক ব্যাংকের ইন্ডিপেনডেন্ট ডিরেক্টর অ্যান্ড বোর্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারপারসন সালেক আহমেদ আবুল মাসরুর
সমাপনী বক্তব্য প্রদান করেন।

ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট আহমেদ রশীদ জয় সঞ্চালিত ‘সামষ্টিক অর্থনীতি অস্থিরতা এবং ক্রেডিট ও মার্কেট রিস্কের ওপর এর প্রভাব’ বিষয়ক একটি প্যানেলডিসকাশনে অংশ নেন ব্র্যাক ব্যাংকের ভাইস চেয়ারপারসন ফারুক মঈনউদ্দীন আহমেদ এবং ইন্ডিপেনডেন্ট ডিরেক্টর অ্যান্ড বোর্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারপারসন সালেক আহমেদ আবুল মাসরুর।

এছাড়াও দিনব্যাপী চলা এই সম্মেলনে অংশপগ্রহণ করেছিলেন ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব এসএমই ব্যাংকিং সৈয়দ আব্দুল মোমেন এবং সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট কমিটির অন্যান্য সদস্যরা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের অফ-সাইট সুপারভিশন ডিপার্টমেন্টের অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর ড. কাজী আরিফ উজ জামান, জয়েন্ট ডিরেক্টর এস এম. খালেদ আবদুল্লাহ এবং মিডল্যান্ড ব্যাংকের ইনডিপেনডেন্ট ডিরেক্টর এবং কমার্শিয়াল ব্যাংক অব দুবাইয়ের সাবেক হেড অব ফ্যাসিলিটিজ রিস্ট্রাকচারিং অ্যান্ড রিকভারি খন্দকার তানভীর শামসুল ইসলাম ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন দিক নিয়ে পৃথক পৃথক সেশন পরিচালনা করেন।

এই সম্মেলন সম্পর্কে মন্তব্য করে ব্র্যাক ব্যাংকের ভাইস চেয়ারপারসন ফারুক মঈনউদ্দীন আহমেদ বলেন, ব্যাংকগুলো প্রায়ই নিজেদের দৈনন্দিন ব্যাংকিং কার্যক্রমে বহুমুখী ঝুঁকির সম্মুখীন হয়। এ জন্য আমাদের অবশ্যই প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় দক্ষ করে তুলতে হবে, যাতে তারা কার্যকরভাবে এবং দক্ষতার সাথে দৈনন্দিন ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারেন।

আমরা মনে করি, ঝুঁকি মোকাবেলায় সক্ষমতা বৃদ্ধিতে এ ধরনের নলেজ-শেয়ারিং সম্মেলনের আয়োজন অপরিহার্য। আজ আমরা এই সম্মেলনের আয়োজন করেছি, বিশেষ করে আমাদের ফ্রন্ট-লাইন সহকর্মীদের জন্য, যাদের দৈনন্দিন কার্যক্রমে ঝুঁকির বিষয়টি সরাসরি জড়িত।

আমরা আশা করি, আমাদের সহকর্মীরা আজকের এই সম্মেলন থেকে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ে যথেষ্ট জ্ঞান অর্জন করবেন এবং তাদের নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে তা প্রয়োগ করবেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
Advertisement

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

December 2023
S M T W T F S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31