Connect with us

জাতীয়

বায়ুদূষণে ১০৭ শহরের মধ্যে শীর্ষে ঢাকা

Published

on

আর্থিক খাতে

বায়ুদূষণের তালিকায় ১০৭টি শহরের মধ্যে শীর্ষে আজ রাজধানী ঢাকা। সোমবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ৮টা ২১ মিনিটের দিকে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা গেছে এ তথ্য।

রাজধানী ঢাকার বায়ুর মানের স্কোর ১৯৪ অর্থাৎ এখানকার বায়ুর মান অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে।

দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি এবং এই শহরের বায়ুর মানের স্কোর ১৭৮ অর্থাৎ সেখানকার বায়ুর মান অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে।

তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে চীনের সাংহাই। শহরটির স্কোর ১৭৪ অর্থাৎ সেখানকার বায়ুর মানও অস্বাস্থ্যকর।

ক্রমবর্ধমান বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বের অন্যতম দূষিত অঞ্চলে পরিণত হয়েছে দক্ষিণ এশিয়া। ফলে দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে জনপ্রতি পাঁচ বছরেরও বেশি আয়ু কমতে পারে বলে ধারণা করছেন বিশ্লেষকরা।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শুরু আজ

Published

on

ইসি

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই আজ শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) থেকে শুরু হচ্ছে, যা চলবে আগামী সোমবার পর্যন্ত।

মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল গতকাল বৃহস্পতিবার। এদিন বিকেল ৪টায় শেষ হয় মনোনয়পত্র জমা নেওয়া। এ সময়ে ৩০টি নিবন্ধিত দলের মনোনীত ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার নির্ধারিত সময়সীমা শেষে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয় জানায়, ৩০০ সংসদীয় আসনের নির্বাচনে লড়তে চান দুই হাজার ৭৪১ জন প্রার্থী।

গত ১৫ নভেম্বর প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল নির্বাচনের তফিসল ঘোষণা করেন। তফসিল অনুযায়ী, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে আগামী ৭ জানুয়ারি। মনোনয়নপত্র জমার শেষ তারিখ ছিল ৩০ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই হবে ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর। ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ভোটের প্রচারণা চালাতে পারবেন প্রার্থীরা।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

আদিবাসীদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি

Published

on

আর্থিক খাতে

বাংলাদেশে বসবাসরত আদিবাসীদের সাংবিধানিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়া ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ইশতেহারে আদিবাসীদের অধিকারসমূহ অন্তর্ভুক্তি ও ২০২২ সালের জনশুমারীতে সঠিক সংখ্যাগত তথ্য যুক্তকরণের দাবি জানানো হয়েছে।

শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বৃহত্তর ময়মনসিংহের আদিবাসী সংগঠনসমূহের ঐক্য পরিষদ এবং বাংলাদেশ ইন্ডিজিয়াস ল’ইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে আদিবাসী অধিকারসমূহ অন্তর্ভুক্তি ও ২০২২ সালের জনশুমারিতে আদিবাসীদের সঠিক সংখ্যাগত তথ্য যুক্তিকরণের দাবি জানানো হয়।

বক্তব্যে ইউজিসিএমের সভাপতি মি অজয় এ মৃ বলেন, বাংলাদেশে কমপক্ষে ৫০টি বা তার অধিক সম্প্রদায়ের কয়েক লাখ আদিবাসী জনগোষ্ঠী বসবাস করে, যাদের শতকরা ৭৫ ভাগ মানুষ সমতল এলাকার বাসিন্দা। বাকি ২৫ ভাগ আদিবাসী জনগোষ্ঠীর মানুষ পার্বত্যাঞ্চল তথা খাগড়াছড়ি, বান্দরবন ও রাঙামাটি এই তিনটি পার্বত্য জেলার অধিবাসী। সমতল এলাকার আদিবাসীরা দেশের মধ্যাঞ্চল ও দক্ষিণাঞ্চলের কতিপয় জেলা বাদে প্রায় সবকয়টি জেলাতেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে বসবাস করে আসছে। তবে বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলা, উত্তর বঙ্গের বরেন্দ্র অঞ্চল, সিলেট, সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজার প্রভৃতি জেলাতে বেশি সংখ্যক আদিবাসীর বাস দেখা যায়। এ দেশে আমরা যারা নিজেদের আদিবাসী হিসেবে দাবি করি, আমাদের নিজস্ব ভাষা আছে, পোশাক আছে, সংস্কৃতি আছে, ঐতিহ্য আছে, নিজস্ব বাদ্য যন্ত্র আছে, নিজস্ব খাবার-দাবার আছে যার ওপর আমরা নির্ভরশীল।

তিনি বলেন, গত বিশ শতকের গোড়ার দিকে ব্রিটিশ শাসকগণ এদেশের বিশেষ করে তৎকালীন পূর্ববঙ্গের আদিবাসীদের স্বার্থ সংরক্ষণে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছিল, যা প্রায়োগিক কিছু জটিলতার কারণে কার্যকর করা সম্ভব হয়নি। ফলে সমতল এলাকার আদিবাসীদের অস্তিত্ব রক্ষা বিরাট এক হুমকির মুখে পড়ে যায়। গত শতাব্দীর চল্লিশ দশকের পরবর্তী সময়ে এই হুমকি ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং ষাটের দশকে এসে সেটি চূড়ান্ত রূপ পায়। গত শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়কালে আদিবাসীদের ওপর যে অত্যাচার, নিপীড়ন চালানো হয়েছে তা বিশ্বের অন্যান্য আদিবাসীদের ওপর চালানো নিপীড়ন নির্যাতনের চাইতে বহুগুণে বেশি। বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে নানা উপায়ে সেইসব নির্যাতন- নিপীড়ন প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষভাবে চলছে যা আদিবাসীদের নিঃস্ব করেছে কিংবা দেশান্তর হতে বাধ্য করেছে। তাই, এদেশের বিশেষভাবে সমতল অঞ্চলের আদিবাসীদের সমস্যা ও সেগুলো নিরসনের উপায়সমূহ বের করতে গেলে এদেশের মানবসৃষ্ট বিভিন্ন প্রেক্ষাপটগুলোকেও অবশ্যই স্মরণে রাখতে হবে, যা আদিবাসীদের বর্তমান পর্যায়ে নিয়ে এসেছে।

সভাপতি বলেন, বর্তমান সরকার এ দেশের আদিবাসীদের জন্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী আইন ২০১০ প্রণয়ন করে পঞ্চদশ সংশোধনীর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ সংবিধানের ২৩ (ক) ধারায় সংযোজন করেছে যা আদিবাসীদের জন্য একটি যুগান্তকারী ঘটনা ছিল। উক্ত পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে এ দেশের সর্বস্তরের মানুষের প্রতিফলন ঘটানোর চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হচ্ছে তাতে আদিবাসী জনগোষ্ঠীকে আদিবাসী হিসেবে সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান করা হয়নি।যার মাধ্যমে তাদের অধিকার ও অস্তিত্বকে অস্বীকার করা হয়েছে। তাই আদিবাসী জনগোষ্ঠীর অধিকার ও অস্তিত্ব রক্ষার নিমিত্তে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে আদিবাসী অধিকার বিষয়ক ইস্যুসমূহ অন্তর্ভুক্তির দাবি জানাচ্ছি।

সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব দ্রং, ইউসিজিএমের সভাপতি মি অজয় এ মৃ, মহাসচিব অরন্য ই. চিরান, বাংলাদেশ আদিবাসী ল ইয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক দীনেশ দারু প্রমুখ।

সংবাদ সম্মেলনে যেসব দাবি জানানো হয় সেগুলো হলো—

১. বাংলাদেশ সংবিধানে আদিবাসীদের ‘আদিবাসী’ হিসেবে সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান করতে হবে।

২. আদিবাসীদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করে সমতল অঞ্চলের আদিবাসীদের জন্য ‘পৃথক মন্ত্রণালয়’ গঠনসহ একজন আদিবাসীকে পূর্ণমন্ত্রীর দায়িত্ব প্রদান করতে হবে।

৩. আদিবাসীদের জন্য মহান জাতীয় সংসদে ৫% সংরক্ষিত আসন বরাদ্দ দিতে হবে।

৪. সমতল অঞ্চলের আদিবাসীদের ভূমি অধিকার নিশ্চিত করার জন্য একটি ‘পৃথক ভূমি কমিশন’ গঠন করতে হবে।

৫. মহান সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনে সমতল আদিবাসী নারীদের মনোনয়ন প্রদান করতে হবে।

৬. আইএলও কনভেশন নং ১০৭ এর আলোকে আইন ও বিধিমালা প্রণয়ন পূর্বক তা বাস্তবায়ন করতে হবে।

৭. শিক্ষা ও সরকারি চাকরির সকল স্তরে আদিবাসীদের জন্য ৫% কোটা বরাদ্দ বহাল রাখতে হবে।

৮. আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকায় স্থানীয় সরকার (জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদে) ও প্রশাসনের বিভিন্ন কমিটিতে আদিবাসী প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে হবে।

৯. আদিবাসীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা বন মামলাসহ ও অন্যান্য হয়রানিমূলক মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করতে হবে এবং নতুন করে মিথ্যা বন মামলা দায়ের করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

১০. আদিবাসী এলাকায় সরকারি উন্নয়ন প্রকল্প তৈরির পূর্বে আদিবাসীদের সঙ্গে সুস্পষ্ট আলোচনা করে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে।

১১. আদিবাসী জনগোষ্ঠীর প্রকৃত সংখ্যা ও জীবিকা নির্বাহ নিয়ে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে বিভিন্ন ধরনের মতবিরোধ রয়েছে, যা প্রকৃত সংখ্যা নির্ণয়ের ক্ষেত্রে সমস্যার সৃষ্টি করে আসছে। এ ক্ষেত্রে বৃহত্তর ময়মনসিংহ বিভাগে বসবাসরত ৮টি আদিবাসী জনগোষ্ঠী তথা; গারো, হাজং, কোচ, বর্মণ, বানাই, ডালু, হদি, ক্ষত্রিয় ইত্যাদি জনগোষ্ঠীর ওপর গত ২০২১ সালে ডিজিটাল পদ্ধতিতে কারিতাস বাংলাদেশ ময়মনসিংহ অঞ্চল কর্তৃক একটি আদিবাসী জনশুমারি পরিচালনা করা হয়েছে। উক্ত শুমারির প্রাপ্ত তথ্যে সরকারি ও উক্ত জরিপের মধ্যে বিরাট পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়েছে। তাই আদিবাসীদের নিয়ে পুনরায় একটি পৃথক জনশুমারি পরিচালনা করে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর প্রকৃত সংখ্যা নির্ণয় ও সংরক্ষণ করতে হবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

ঋণখেলাপি প্রার্থীদের তথ্য চেয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

Published

on

আর্থিক খাতে

আইন অনুযায়ী কোনো ঋণখেলাপি গ্রাহকের পক্ষে নির্বাচনে অংশগ্রহণ সম্ভব নয়। এ কারণে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের ব্যাংকঋণের হালনাগাদ তথ্য চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে সব সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী বরাবর পাঠানো হয়েছে।

গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২’র ১২ অনুচ্ছেদ অনুসারে, কোনো ঋণখেলাপি ব্যক্তি জাতীয় সংসদের সদস্য হওয়ার যোগ্যতা রাখেন না। এর ফলে কেউ খেলাপি হলে তিনি প্রার্থী হতে পারবেন না। অতীতে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সাতদিন আগে খেলাপি ঋণ পুনঃতফসিল করে নিয়মিত করার নিয়ম ছিল। তবে ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে ব্যাংকঋণ পরিশোধ সংক্রান্ত বিধান সংশোধন করা হয়। এরপর ঋণখেলাপি সংক্রান্ত বিধান সংশোধন করা হয় চলতি বছর জুলাইয়ে।

নতুন আইনে, মনোনয়নপত্র জমার একদিন আগে খেলাপিঋণ পরিশোধ করলেই তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ছাড় দেওয়ার কারণে ঋণখেলাপিদের নির্বাচনে অংশগ্রহণ সহজ হয়েছে। ভোটে দাঁড়াতে আগের মতো ১০ শতাংশ নগদ অর্থ জমা দিয়ে ঋণ পুনঃতফসিল করতে হচ্ছে না। এখন অনেক কম অর্থ জমা দিলেই হয়। আবার, ঋণ পুনঃতফসিলের প্রস্তাবও কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠানোর প্রয়োজন হচ্ছে না। ব্যাংকগুলো যে যার মতো করে খেলাপি ঋণ পুনঃতফসিল করে দিচ্ছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

আমরা কাউকে পিছিয়ে রেখে যাবো না

Avatar of মাহদি হাসান

Published

on

আর্থিক খাতে

বাংলাদেশ উন্নত হওয়ার অনেকগুলো অনুষঙ্গ রয়েছে। তার মধ্যে একটি হলো আমরা কাউকে পিছিয়ে রেখে যাবো না। সবাইকে আমরা সঙ্গে নিয়ে যাবো। আমাদের সমাজে যারা প্রতিবন্ধী রয়েছে তাদের সবাইকে নিয়ে আমরা এগিয়ে যেতে চাই বলে মন্তব্য করেছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) আরটিভি কার্যালয়ে ২১তম আন্তর্জাতিক ও ২৫তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস উপলক্ষে আরটিভি অদম্য সম্মাননা ২০২৩ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন ।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, একজন ব্যক্তি হিসেবে, একজন মানুষ হিসেবে আমাদের প্রতিবেশী যারা প্রতিবন্ধী রয়েছে তাদের নিয়ে আমাদের ভাবা উচিত। অনেকে জন্মগতভাবে কিংবা দুর্ঘটনাজনিত কারণে প্রতিবন্ধী। আমাদের একটু সদিচ্ছা ও কাজে যদি তাদের উন্নয়ন হয় সেটি আমাদের করা উচিত। আমাদের প্রধানমন্ত্রী নিজে প্রতিবন্ধীদের নিয়ে কাজ করছেন। তার কন্যা সালমা ওয়াজেদ পুতুল প্রতিবন্ধীদের নিয়ে কাজ করার পর বাংলাদেশে একটি বিপ্লব সূচিত হয়েছে। এরপর বিভিন্ন জায়গায় অর্গানাইজেশন হয়েছে, স্কুল হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তি প্রতিবন্ধীদের উন্নয়নে এগিয়ে আসছে।

তিনি আরও বলেন, প্রতিবন্ধীদের নিয়ে আরটিভির যে আয়োজন সেই আলোকিত আয়োজনের আলো চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ুক। ২০৪১ সালে আমরা সোনালি সূর্যের বাংলাদেশ দেখতে চাই সেখানে কোনো প্রতিবন্ধী অসহায় থাকবে না।

প্রতিবন্ধীদের জন্য যারা অবদান রেখেছেন তাদের কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনজন ব্যক্তি ও দুটি প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কৃত করছে আরটিভি।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ, আরটিভির প্রধান নির্বাহী সৈয়দ আশিক রহমানসহ ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

এমসিসিআই সভাপতি হলেন কামরান

Published

on

আর্থিক খাতে

কামরান তানভিরুর রহমান ২০২৪ সালের জন্য মেট্রপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এমসিসিআই) সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত সংগঠনটির নতুন বোর্ডের প্রথম সভায় সর্ব সম্মতিক্রমে পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা তাকে নির্বাচিত করেন।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত এমসিসিআইয়ের ১১৯তম বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) তা নিশ্চিত করা হয়।

তিনি বাংলাদেশের পাট ও চা খাতের একজন নেতৃস্থানীয় উদ্যোক্তা। তিনি পূবালী জুট মিলস লিমিটেড এবং কাপনা টি কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক। কামরান তানভিরুর রহমান ২০২৩-২০২৫ সালের জন্য বাংলাদেশ চা অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান। তিনি অ্যাডভান্সড ক্যামিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এবং একই গ্রুপের কিছু সাবসিডিয়ারির স্বতন্ত্র পরিচালক। ২০২২ এবং ২০২৩ সালে এমসিসিআইয়ের সিনিয়র ভাইস-প্রেসিডেন্ট ছিলেন কামরান তানভিরুর রহমান।

অন্যদিকে হাবিবুল্লাহ এন. করিম ২০২৪ সালের জন্য মেট্রপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এমসিসিআই) সিনিয়র ভাইস-প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন।

এছাড়া সিমিন রহমান ২০২৪ সালের জন্য এমসিসিআই-এর নতুন সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন।

পরিচালনা পর্ষদের অন্য সদস্যরা হলেন- মডার্ন ইন্ডাস্ট্রিজ (বিডি) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ তারেক মো. আলী, শেলটেক (প্রা.) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভির আহমেদ, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাসের এজাজ বিজয়, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তপন চৌধুরী, এগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালক উজমা চৌধুরী, অ্যাডভান্সড কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. আরিফ দৌলা, পিকার্ড বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সায়ফুল ইসলাম, সাতগাঁও টি এস্টেটের ম্যানেজিং পার্টনার আরদাশীর কবির, ডব্লিউ অ্যান্ড ডব্লিউ গ্রেইনস করপোরেশনের পরিচালক আনিস এ খান, রহমান রহমান হকের সিনিয়র পার্টনার আদিব হোসেন খান, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম্যান গোলাম মাইনুদ্দিন এবং এম. জে. আবেদিন অ্যান্ড কো.-এর অংশীদার হাসান মাহমুদ।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
Advertisement
Advertisement IBBL_AD_300 x 250

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

December 2023
S M T W T F S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31