কর্পোরেট সংবাদ
এনআরবি ব্যাংক ও অ্যাস্ট্রা এয়ারওয়েজের চুক্তি

অভ্যন্তরীন বিমানপথে গ্রাহকদের সুবিধা বাড়াতে এনআরবি ব্যাংক লিমিটেড ও অ্যাস্ট্রা এয়ারওয়েজের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
সম্প্রতি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এনআরবি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মামুন মাহমুদ শাহের উপস্থিতিতে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শাহীন হাওলাদার এবং অ্যাস্ট্রা এয়ারওয়েজ লিমিটেডের হেড অব মার্কেটিং অ্যান্ড সেলস মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক ভূইয়া উভয় প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
চুক্তির অধীনে এনআরবি ব্যাংক লিমিটেডের সকল ডেবিট এবং ক্রেডিট কার্ডধারীরা অ্যাস্ট্রা এয়ারওয়েজ লিমিটেড থেকে অভ্যন্তরীণ রুটে টিকিটের বেইজ ফেয়ারের উপর ১০ শতাংশ ডিসকাউন্ট সুবিধা পাবেন।
অনুষ্ঠানে এনআরবি ব্যাংকের কার্ড ডিভিশনের ইনচার্জ খাজা ওয়াসিউল্লাহ, অ্যাস্ট্রা এয়ারওয়েজের ব্র্যান্ড মার্কেটিং ও সহকারী মহাব্যবস্থাপক এ এফ এম রুবায়াত উল জান্নাত, ব্যাংকের স্ট্র্যাটেজিক অ্যালায়েন্সের প্রধান মো. শফিকুল হাসান এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

কর্পোরেট সংবাদ
ব্র্যাক ব্যাংকে অ্যানুয়াল রিস্ক কনফারেন্স

দৈনন্দিন ব্যাংকিং কার্যক্রমে জড়িত ঝুঁকি সম্পর্কে ব্যাংকের সহকর্মীদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি এবং সেগুলো কার্যকরভাবে কাটিয়ে ওঠার কৌশল নির্ধারণের লক্ষ্যে ব্র্যাক ব্যাংক ‘বার্ষিক রিস্ক কনফারেন্স-২০২৩’ আয়োজন করেছে।
ব্যাংকের সহকর্মীদের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কাঠামো সম্পর্কে জানাতে এবং ব্যাংক অপারেশনাল ও অনান্য যেসব ঝুঁকিসমূহের সম্মুখীন হয়, সেগুলো মোকাবেলায় সহকর্মীদের সহায়তা করার লক্ষ্যে ‘বাংলাদেশ ব্যাংক রিস্ক ম্যানেজমেন্ট গাইডলাইনস ফর ব্যাংকস ২০১৮’- এর সাথে সঙ্গতি রেখে ব্র্যাক ব্যাংক এই কনফারেন্সের আয়োজন করে।
ব্রাঞ্চ ম্যানেজার, ব্রাঞ্চ অপারেশনস ম্যানেজার এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ৭০০ জনেরও বেশি সহকর্মী দিনব্যাপী চলা এই সম্মেলনে সরাসরি এবং ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অংশগ্রহণ করেন।
শনিবার (২ ডিসেম্বর) ঢাকায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেনবাংলাদেশ ব্যাংকের অফ-সাইট সুপারভিশন ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর মো. জবদুল ইসলাম। সম্মেলনে ব্র্যাক ব্যাংকের ইন্ডিপেনডেন্ট ডিরেক্টর অ্যান্ড বোর্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারপারসন সালেক আহমেদ আবুল মাসরুর
সমাপনী বক্তব্য প্রদান করেন।
ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট আহমেদ রশীদ জয় সঞ্চালিত ‘সামষ্টিক অর্থনীতি অস্থিরতা এবং ক্রেডিট ও মার্কেট রিস্কের ওপর এর প্রভাব’ বিষয়ক একটি প্যানেলডিসকাশনে অংশ নেন ব্র্যাক ব্যাংকের ভাইস চেয়ারপারসন ফারুক মঈনউদ্দীন আহমেদ এবং ইন্ডিপেনডেন্ট ডিরেক্টর অ্যান্ড বোর্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারপারসন সালেক আহমেদ আবুল মাসরুর।

এছাড়াও দিনব্যাপী চলা এই সম্মেলনে অংশপগ্রহণ করেছিলেন ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব এসএমই ব্যাংকিং সৈয়দ আব্দুল মোমেন এবং সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট কমিটির অন্যান্য সদস্যরা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের অফ-সাইট সুপারভিশন ডিপার্টমেন্টের অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর ড. কাজী আরিফ উজ জামান, জয়েন্ট ডিরেক্টর এস এম. খালেদ আবদুল্লাহ এবং মিডল্যান্ড ব্যাংকের ইনডিপেনডেন্ট ডিরেক্টর এবং কমার্শিয়াল ব্যাংক অব দুবাইয়ের সাবেক হেড অব ফ্যাসিলিটিজ রিস্ট্রাকচারিং অ্যান্ড রিকভারি খন্দকার তানভীর শামসুল ইসলাম ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন দিক নিয়ে পৃথক পৃথক সেশন পরিচালনা করেন।
এই সম্মেলন সম্পর্কে মন্তব্য করে ব্র্যাক ব্যাংকের ভাইস চেয়ারপারসন ফারুক মঈনউদ্দীন আহমেদ বলেন, ব্যাংকগুলো প্রায়ই নিজেদের দৈনন্দিন ব্যাংকিং কার্যক্রমে বহুমুখী ঝুঁকির সম্মুখীন হয়। এ জন্য আমাদের অবশ্যই প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় দক্ষ করে তুলতে হবে, যাতে তারা কার্যকরভাবে এবং দক্ষতার সাথে দৈনন্দিন ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারেন।
আমরা মনে করি, ঝুঁকি মোকাবেলায় সক্ষমতা বৃদ্ধিতে এ ধরনের নলেজ-শেয়ারিং সম্মেলনের আয়োজন অপরিহার্য। আজ আমরা এই সম্মেলনের আয়োজন করেছি, বিশেষ করে আমাদের ফ্রন্ট-লাইন সহকর্মীদের জন্য, যাদের দৈনন্দিন কার্যক্রমে ঝুঁকির বিষয়টি সরাসরি জড়িত।
আমরা আশা করি, আমাদের সহকর্মীরা আজকের এই সম্মেলন থেকে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ে যথেষ্ট জ্ঞান অর্জন করবেন এবং তাদের নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে তা প্রয়োগ করবেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকে সাইবার সিকিউরিটি বিষয়ক কর্মশালা

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির উদ্যোগে ঢাকা ইস্ট, চট্টগ্রাম নর্থ, বরিশাল ও বগুড়া জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং কর্মকর্তাদের জন্য ‘সাইবার সিকিউরিটি প্রটেকশন’ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর আবুল ফায়েজ মুহাম্মাদ কামালউদ্দিন।
ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এ কে এম মাহবুব মোরশেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ আবু সাঈদ। এতে মূল বিষয়ের উপর বক্তব্য উপস্থাপন করেন অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট কাজী মোহাম্মদ ইসমাঈল ও মোঃ সাইফুল ইসলাম। দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় জোনসমূহের অধীন বিভিন্ন শাখা ও এজেন্ট আউটলেটের ৭৮৩ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।
অর্থসংবাদ/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের চুক্তি

মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি. খাদ্যে কৃষি গবেষণা উন্নয়ন ও প্রযুক্তি উদ্ভাবনে এক কোটি ৬০ লাখ টাকা অনুদান দেয়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মো. কামরুল ইসলাম চৌধুরী ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রিকালচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন অধ্যাপক ড. মো. জয়নুল আবেদীন নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
মঙ্গলবার (০৫ ডিসেম্বর) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ফসল, মাছ ও খাদ্যপণ্য সংরক্ষণের জন্য হাইব্রিড সোলার ড্রায়ার পদ্ধতি উদ্ভাবন প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। মার্কেন্টাইল ব্যাংকের বিশেষ সিএসআর ফান্ডের আওতায় চার ধাপে এই অনুদানের অর্থ ছাড় করা হবে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আদিল রায়হান, শামীম আহম্মদ, হাসনে আলম এবং মু. মাহমুদ আলম চৌধুরী, সিএফও ড. তাপস চন্দ্র পাল, এসইভিপিবৃন্দ শাহ মো. সোহেল খুরশীদ ও মোহাম্মদ ইকবাল রেজওয়ান, কোম্পানি সেক্রেটারি ও হেড অব এইচআরডি আবু আসগার জি. হারুনী ও এগ্রিকালচার ক্রেডিট ডিভিশনের প্রধান ও এফভিপি মোহাম্মদ সফরুজ্জামান খান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্ম পাওয়ার অ্যান্ড মেশিনারি বিভাগের অধ্যাপক ও প্রকল্পের প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর ড. চয়ন কুমার সাহা, ফুড টেকনোলজি অ্যান্ড রুরাল ইন্ডাস্ট্রিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. পলি কর্মকার, এগ্রোমেক ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ ফাউন্ডেশনের কো-অর্ডিনেটর ড. সুরজিত সরকার ও ফার্ম পাওয়ার অ্যান্ড মেশিনারি বিভাগের প্রভাষক মো. আবু হানিফ উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদ/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইবির শাপলা ফোরামের নেতৃত্বে পরেশ-রবিউল

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) প্রগতিশীল শিক্ষক সংগঠন শাপলা ফোরামের কার্যনির্বাহী পরিষদের নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি (আইসিটি) বিভাগের অধ্যাপক ড. পরেশ চন্দ্র বর্মণ সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. রবিউল হোসেন দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছেন।
সোমবার (৪ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টায় দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান ভবনের ২৩৬ নং কক্ষে অনুষ্ঠিত এক সভায় পুর্নাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়। এসময় পরিচালনা কমিটির তত্ত্বাবধানে নির্বাচিত ১৫ জন সদস্যের উপস্থিতিতে প্রস্তাব-সমর্থন পদ্ধতিতে সর্বসম্মতভাবে কমিটি গঠন করা হয়।
এছাড়া কমিটির সহ-সভাপতি হিসেবে গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আনিছুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জয়শ্রী সেন এবং কোষাধ্যক্ষ হিসেবে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. রফিকুল ইসলাম দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছেন।
এছাড়া, প্রাপ্ত ভোট সংখ্যার ক্রমানুসারে সদস্য হিসেবে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহা. জাহাঙ্গীর হোসেন, অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবর রহমান, ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মামুনুর রহমান, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. তপন কুমার জোদ্দার, বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহা. আনোয়ারুল হক, ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুল আরফিন, হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের অধ্যাপক ড. শেলীনা নাসরীন, আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. শাহজাহান মন্ডল এবং পরিসংখ্যান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন রয়েছেন।
সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. রবিউল হোসেন বলেন, বাঙালি জাতীয়তাবাদ এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষে সকল কাজ শাপলা ফোরাম করবে এবং সেক্ষেত্রে আমি আমার সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করবো। বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো অনিয়ম থাকলে সেগুলো নিরাময়ের চেষ্টা থাকবে।

সভাপতি অধ্যাপক ড. পরেশ চন্দ্র বর্মন বলেন, প্রশাসনিক ও একাডেমিক উভয়ভাবেই বিশ্ববিদ্যালয় আরো গতিশীল হওয়া প্রয়োজন। বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রমগুলোতে স্মার্টনেস আনা প্রয়োজন। যাতে করে শিক্ষা ও প্রশাসনিক উভয়ক্ষেত্রে কার্যক্রম বেগবান করা যায়। এরই আলোকে শাপলা ফোরামের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে দিকনির্দেশনা ও সুপারিশমালা উপস্থাপন করা হবে।
এর পূর্বে, শনিবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত মমতাজ ভবনের দ্বিতীয় তলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওইদিন রাতে ভোটগণনা সমাপ্তির পরে ফলাফল ঘোষণা করেন কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচনের আহ্বায়ক অধ্যাপক মিজানুর রহমান।
নির্বাচনে ৩০ জন প্রার্থীর মধ্যে সর্বোচ্চ ভোট প্রাপ্তদের মধ্যে থেকে ১৫ জন প্রতিনিধি নির্বাচিত হয়। নির্বাচনে মোট ২৫২ জন শিক্ষকের মধ্যে ২২৪ জন ভোট প্রদান করেন। এর মধ্যে ৭টি ভোট বাতিল ঘোষণা করা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ব্র্যাক ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট হলেন রশীদ আহমেদ

ব্র্যাক ব্যাংকের হেড অব লিগ্যাল অ্যান্ড রিকভারি ব্যারিস্টার রশীদ আহমেদকে ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। গত ১ ডিসেম্বর থেকে এ পদোন্নতি কার্যকর হয়েছে।
আইন পেশায় অভিজ্ঞ ব্যারিস্টার রশীদ আহমেদ ২০১০ সালে ব্র্যাক ব্যাংকে হেড অব লিগ্যাল অ্যাফেয়ার্স হিসেবে যোগদান করেন। ব্যতিক্রমী দক্ষতা এবং নেতৃত্ব-গুণাবলির মাধ্যমে তিনি ২০১৭ সালে এসএমই স্পেশাল অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট ফাংশনের অতিরিক্ত দায়িত্ব গ্রহণের মধ্য দিয়ে ব্যাংকে নিজের ভূমিকা আরও সম্প্রসারিত করেন।
ব্র্যাক ব্যাংকে যোগদানের পূর্বে ব্যারিস্টার রশীদ গ্রামীণফোন, এরিকসন, হুয়াওয়ে এবং বাংলালিংকসহ বেশ কয়েকটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানের আইন বিভাগে কাজ করেছেন। এই প্রতিষ্ঠানগুলোতে তার অর্জিত অভিজ্ঞতা ব্যাংকিং খাতের লিগ্যাল প্র্যাকটিস বিশদভাবে বোঝার ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে অবদান রেখেছে।
ব্যারিস্টার রশীদের কৃতিত্বের প্রশংসা করে ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও সেলিম আরএফ. হোসেন বলেন, ব্যারিস্টার রশীদ ব্র্যাক ব্যাংকে এক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে আছেন। তিনি ব্যাংকের সামগ্রিক আইনি কার্যক্রম এবং এসএমই স্পেশাল অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট ফাংশন – উভয়ই দেখাশোনা করছেন।
রশীদের নেতৃত্ব-দক্ষতায় গত কয়েক বছর ধরে ব্র্যাক ব্যাংক ব্যাংকিং খাতের সর্বোত্তম কালেকশান এবং রিকভারি নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়েছে। রশীদের ব্যবস্থাপনা কৌশল, শক্তিশালী নেটওয়ার্কিং এবং সক্রিয় ফলো-আপ দক্ষতা তাকে বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতের আইনি কার্যক্রমে একজন রোল মডেলে পরিণত করেছে।