Connect with us

স্বাস্থ্য

কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ প্রদান জরুরি

Published

on

কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ প্রদান জরুরি

সম্প্রতি কমিউনিটি ক্লিনিকের ওষুধ তালিকায় উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ অন্তর্ভুক্ত করার যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে সরকার। এটি দ্রুত বাস্তবায়ন করা হলে দেশব্যাপী উচ্চ রক্তচাপজনিত বিভিন্ন অসংক্রামক রোগের ক্রমবর্ধমান প্রকোপ ও মৃত্যু কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে। পাশাপাশি কমিউনিটি ক্লিনিক ও উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্সে ওষুধের সরবরাহ নিরবিচ্ছিন্ন রাখতে এ খাতে প্রয়োজনীয় বাজেট বরাদ্দ নিশ্চিত করতে হবে।

সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বিএমএ ভবনে ‘হাইপারটেনশন কন্ট্রোল ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক সাংবাদিক কর্মশালায় এসব তথ্য ও সুপারিশ তুলে ধরা হয়।

গ্লোবাল হেলথ অ্যাডভোকেসি ইনকিউবেটর (জিএইচএআই) এর সহযোগিতায় প্রজ্ঞা (প্রগতির জন্য জ্ঞান) এই কর্মশালার আয়োজন করে। কর্মশালায় প্রিন্ট, টেলিভিশন এবং অনলাইন মিডিয়ায় কর্মরত ২৪ জন সাংবাদিক অংশগ্রহণ করেন।

কর্মশালায় জানানো হয়, বাংলাদেশে প্রতি চারজন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে একজন উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত। ডব্লিউএইচও এর গ্লোবাল রিপোর্ট অন হাইপারটেনশন ২০২৩ অনুযায়ী, বাংলাদেশে উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্তদের মধ্যে চিকিৎসা সেবা গ্রহণের হার খুবই কম, মাত্র ৩৮ শতাংশ। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, ২০১৯ সালে বাংলাদেশে ২ লক্ষ ৭৩ হাজার মানুষ হৃদরোগজনিত অসুস্থতায় মৃত্যুবরণ করেছে, যার ৫৪ শতাংশের জন্য দায়ী উচ্চ রক্তচাপ।

কর্মশালায় এসেনসিয়াল ড্রাগস্ কোম্পানী লিমিটেড (ইডিসিএল) এর উপ-মহাব্যবস্থাপক (বিক্রয় ও বিপণন) মো. জাকির হোসেন জানান, আগামী অর্থবছরে কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।

ব্র্যাক জেমস পি গ্রান্টস স্কুল অব পাবলিক হেলথ এর অধ্যাপক ডা. মলয় কান্তি মৃধা বলেন, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনাচরণে পরিবর্তন আনা জরুরি।

উল্লেখ্য, ডব্লিউএইচও’র প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বব্যাপী উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত প্রতি ৫ জনে ৪ জনই প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা পায়না। এক্ষেত্রে সেবার আওতা বাড়ানো হলে ২০৫০ সালের মধ্যে ৭.৬ কোটি মৃত্যু এড়ানো সম্ভব হবে।

সভায় আলোচক হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন জিএইচএআই বাংলাদেশ কান্ট্রি লিড মুহাম্মাদ রূহুল কুদ্দুস, ঢাকা ট্রিবিউন এর নির্বাহী সম্পাদক রিয়াজ আহমেদ এবং প্রজ্ঞা’র নির্বাহী পরিচালক এবিএম জুবায়ের। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে মূল উপস্থাপনা তুলে ধরেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের হাইপারটেনশন কন্ট্রোল বিষয়ক প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. শামীম জুবায়ের এবং প্রজ্ঞার উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক কর্মসূচির সমন্বয়ক সাদিয়া গালিবা প্রভা।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

স্বাস্থ্য

ডেঙ্গুতে আরও সাতজনের মৃত্যু

Published

on

আর্থিক খাতে

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। এদিন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে আরও ৮৭৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ৮৭৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকাতে ১৪৪ জন এবং সারা দেশে (ঢাকা সিটি ব্যতীত) ৭৩৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে মোট ৯৭৮ ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে ২০৭ জন এবং সারা দেশের (ঢাকায় ব্যতীত) বিভিন্ন হাসপাতালে থেকে ৭৭১ জন ছাড়পত্র পেয়েছেন।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে তিনজন ঢাকাতে এবং চারজন সারা দেশে (ঢাকা সিটি ব্যতীত) মারা যান।

এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৬২২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকাতে ৯৩৭ জন এবং সারা দেশে (ঢাকা সিটি ব্যতীত) ৬৮৫ জন মারা যান।

চলতি বছরের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন তিন লাখ ১১ হাজার ৮৯১ জন। এর মধ্যে ঢাকাতে এক লাখ সাত হাজার ৮৩৬ জন ও সারা দেশে (ঢাকা সিটি ব্যতীত) দুই লাখ চার হাজার ৫৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন।

চলতি বছরে এ পর্যন্ত মোট তিন লাখ ছয় হাজার হাজার ৭৯০ ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে এক লাখ পাঁচ হাজার ৯৯১ জন এবং সারা দেশের (ঢাকা সিটি ব্যতীত) বিভিন্ন হাসপাতাল দুই লাখ ৭৯৯ জন ছাড়পত্র পেয়েছেন।

বর্তমানে সারা দেশে মোট তিন হাজার ৪৭৯ ডেঙ্গুরোগী হাসপাতালে ভর্তি আছেন। ঢাকায় ৯০৮ জন এবং সারা দেশে (ঢাকা সিটি ব্যতীত) দুই হাজার ৫৭১ রোগী হাসপাতালে ভর্তি আছেন।

এতে আরও বলা হয়, চলতি বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পাওয়ার হার শতকরা ৯৮ শতাংশ। হাসপাতালে ভর্তি থাকার হার এক শতাংশ এবং মৃত্যুর হার শূন্য দশমিক পাঁচ শতাংশ।

গত বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা সর্বমোট ৬২ হাজার ৩৮২ জন এবং ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ২৮১ জন মারা যান।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

স্বাস্থ্য

ডেঙ্গু কাড়লো আরও ৫ প্রাণ

Published

on

আর্থিক খাতে

সারাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৬১৫ জনে।

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯৬৮ জন। অন্যদিকে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন তিন হাজার ৫৮৭ জন ডেঙ্গুরোগী।

বুধবার (২৯ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলাম সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) সকাল ৮টা থেকে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ৯৬৮ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১৯৩ এবং ঢাকার বাইরের ৭৭৫ জন। অন্যদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া পাঁচজনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৩ জন, ঢাকার বাইরের ২ জন।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট তিন লাখ ১১ হাজার ১৪ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১ লাখ ৭ হাজার ৬৯২ জন, আর ঢাকার বাইরের ২ লাখ ৩ হাজার ৩২২ জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৯৪৩ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ২১৬ জন এবং ঢাকার বাইরের ৭২৭ জন।

গত ১ জানুয়ারি থেকে ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন তিন লাখ ৫ হাজার ৮১২ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৫ হাজার ৭৮৪ জন এবং ঢাকার বাইরের ২ লাখ ২৮ জন।

২০২২ সালে ডেঙ্গুতে ২৮১ জন মারা যান। ওই বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। একই সঙ্গে আলোচ্য বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬২ হাজার ৩৮২ জন।

২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গু সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। একই বছর দেশব্যাপী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২০২২ সালে ২৮১ জন, ২০২১ সালে ১০৫ জন, ২০২০ সালে সাতজন ও ২০১৯ সালে ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

স্বাস্থ্য

এন্টিবায়োটিকের বিরুদ্ধে ব্যাকটেরিয়ার সহনশীলতা ৯০ শতাংশ

Published

on

আর্থিক খাতে

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের উদ্যোগে ‘ওয়ান হেলথ এসেসমেন্ট অব ইমাজিং এন্টিমাইক্রোবিয়াল রেসিসটেন্স জেন্স ইন বাংলাদেশি লিভস্টক, ফিডস অ্যান্ড ম্যানার’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেমিনারে গবেষকরা জানান, বিভিন্ন ধরনের রোগ সৃষ্টিকারী কিছু ব্যাকটেরিয়া এন্টিবায়োটিকের বিরুদ্ধে ৯০ শতাংশেরও বেশি সহনশীল।

মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্রে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ একাডেমি অব সায়েন্স এবং ইউনাইটেড স্টেটস ডিপার্টমেন্ট অব এগ্রিকালচার’র অর্থায়নে সেমিনারের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন ট্রেজারার অধ্যাপক রাশেদা আখতার ও জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. নূহু আলম।

গবেষকেরা জানান, বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে পোল্ট্রি ফিড, গোবর এবং জৈব সারের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রাপ্ত নমুনা থেকে বিভিন্ন ধরনের রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া পৃথকীকরণের মাধ্যমে শনাক্ত করা হয়। এদের একটি বড় অংশ বিভিন্ন এন্টিবায়োটিক (বিটা ল্যাকটাম, কার্বাপেনেম, কোলিস্টিন)-এর প্রতি সহনশীল। যেসব ক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিকের ব্যবহার আগে থেকেই লক্ষণীয় ছিল, সেসব ক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিকের প্রতি সহনশীলতা বেশি দেখা গেছে।

গবেষণা থেকে জানা যায়, অধিকাংশ ব্যাকটেরিয়াই ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ অ্যান্টিবায়োটিকের প্রতি সহনশীল। এমনকি শেষ প্রতিরক্ষাকারী অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে বিবেচিত যেমন- কার্বাপেনেম, কোলিস্টিনের প্রতি কিছু ব্যাকটেরিয়া ৯০ শতাংশের বেশি সহনশীল। আরটি-পিসিআরসহ অন্যান্য অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে সংগৃহীত ব্যাকটেরিয়া থেকে ১৯টিরও বেশি আন্টিবায়োটিক সহনশীল জীন পাওয়া গেছে।

বক্তারা জানান, এ গবেষণা কাজের মাধ্যমে লাইভস্টোকর মোট ২৪০টি নমুনা থেকে ৩০টিরও বেশি জেনাসসহ মোট ২২৫টি ব্যাকটেরিয়া শনাক্ত হয়েছে। মানুষের মোট ১১০টি নমুনা (ডাইরিয়াল নমুনা) থেকে ৩০টিরও বেশি জেনাসসহ ১৪০টি ব্যাকটেরিয়া শনাক্তকরণ হয়েছে। প্রাপ্ত ব্যাকটেরিয়াগুলো মোট ৯টি অ্যান্টিবায়োটিক গ্রুপের ২০টি অ্যান্টিবায়োটিকের প্রতি ‘অ্যান্টিবায়োটিক অ্যাসসেপটিবিলিটি টেস্ট’ করা হয়েছে।

সেমিনারে আদ দীন উইমেন্স মেডিকেল কলেজের প্রধান ড. কাজী সেলিম আনোয়ার বলেন, গবেষণায় প্রাপ্ত নমুনা সাভারের একটি নির্দিষ্ট এলাকায় সীমাবদ্ধ না থেকে সামগ্রিক প্রেক্ষাপট; অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্ট জানার জন্য সমগ্র বাংলাদেশ থেকে নমুনা সংগ্রহ করা উচিত।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পোস্ট ডক্টরাল ফেলো ড. সাবরিনা হোসাইন বলেন, গবাদি পশুর অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের ইতিহাস এবং রেজিস্ট্যান্ট জিনগুলো কোন প্রক্রিয়ার স্থানান্তর হচ্ছে তা শনাক্তকরণ করা জরুরি।

সেমিনারে উপস্থিতি ছিলেন প্রজেক্টের প্রধান তত্ত্বাবধায়ক অধ্যাপক ড. সালেকুল ইসলাম ও সহকারী তত্ত্বাবধায়ক অধ্যাপক ড. শামসুন নাহার। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের বিভিন্ন বর্ষের শিক্ষার্থী ও গবেষকরাও উপস্থিত ছিলেন।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

স্বাস্থ্য

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু

Published

on

আর্থিক খাতে

সারাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৬১০ জনে।

গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯৫৯ জন ডেঙ্গুরোগী। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন তিন হাজার ৫৬৭ জন ডেঙ্গুরোগী।

মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুর্মের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলাম সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, সোমবার (২৭ নভেম্বর) সকাল ৮টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ৯৫৯ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ২০১ এবং ঢাকার বাইরের ৭৫৮ জন। এসময়ে মারা যাওয়া চারজনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১ জন, ঢাকার বাইরের ৩ জন।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট তিন লাখ ১০ হাজার ৪৬ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১ লাখ ৭ হাজার ৪৯৯ জন, আর ঢাকার বাইরের ২ লাখ ২ হাজার ৫৪৭ জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৮৮১ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ২১১ জন এবং ঢাকার বাইরের ৬৭০ জন।

গত ১ জানুয়ারি থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন তিন লাখ ৪ হাজার ৮৬৯ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৫ হাজার ৫৬৮ জন এবং ঢাকার বাইরের ১ লাখ ৯৯ হাজার ৩০১ জন।

২০২২ সালে ডেঙ্গুতে ২৮১ জন মারা যান। ওই বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। একই সঙ্গে আলোচ্য বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬২ হাজার ৩৮২ জন।

২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গু সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। একই বছর দেশব্যাপী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২০২২ সালে ২৮১ জন, ২০২১ সালে ১০৫ জন, ২০২০ সালে সাতজন ও ২০১৯ সালে ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

স্বাস্থ্য

ডেঙ্গুতে আরও আটজনের মৃত্যু

Published

on

আর্থিক খাতে

সারাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আটজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৬০৬ জনে।

গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯২০ জন ডেঙ্গুরোগী। অন্যদিকে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন ৩ হাজার ৪৯৩ জন ডেঙ্গুরোগী।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলাম সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, রোববার (২৬ নভেম্বর) সকাল ৮টা থেকে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ৯২০ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ২১৯ এবং ঢাকার বাইরের ৭০১ জন। অন্যদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া আটজনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৪ জন, ঢাকার বাইরের ৪ জন।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট তিন লাখ ৯ হাজার ৮৭ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১ লাখ ৭ হাজার ২৯৮ জন, আর ঢাকার বাইরের ২ লাখ ১ হাজার ৭৮৯ জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন এক হাজার ১৪ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ২২১ জন এবং ঢাকার বাইরের ৭৯৩ জন।

গত ১ জানুয়ারি থেকে ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন তিন লাখ ৩ হাজার ৯৮৮ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৫ হাজার ৩৫৭ জন এবং ঢাকার বাইরের ১ লাখ ৯৮ হাজার ৬৩১ জন।

২০২২ সালে ডেঙ্গুতে ২৮১ জন মারা যান। ওই বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। একই সঙ্গে আলোচ্য বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬২ হাজার ৩৮২ জন।

২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গু সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। একই বছর দেশব্যাপী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২০২২ সালে ২৮১ জন, ২০২১ সালে ১০৫ জন, ২০২০ সালে সাতজন ও ২০১৯ সালে ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
আর্থিক খাতে
পুঁজিবাজার3 hours ago

আর্থিক খাতে জবাবদিহি ছাড়া এসডিজি অর্জন সম্ভব নয়

আর্থিক খাতে
কর্পোরেট সংবাদ3 hours ago

যুক্তরাজ্যে আইএফআইসি ব্যাংক রেমিট্যান্স রোডশো অনুষ্ঠিত

আর্থিক খাতে
অর্থনীতি3 hours ago

এক সপ্তাহে রিজার্ভ কমলো ১২০ মিলিয়ন ডলার

আর্থিক খাতে
অন্যান্য4 hours ago

জয়িতা ফাউন্ডেশন ও এবি ব্যাংকের মধ্যে চুক্তি

আর্থিক খাতে
পুঁজিবাজার4 hours ago

মতিন স্পিনিং মিলসের লভ্যাংশ অনুমোদন

আর্থিক খাতে
স্বাস্থ্য4 hours ago

ডেঙ্গুতে আরও সাতজনের মৃত্যু

ডিআরইউ
গণমাধ্যম5 hours ago

ডিআরইউর সভাপতি শুভ, সম্পাদক মহিউদ্দিন

ইসি
জাতীয়5 hours ago

মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় শেষ, বাড়ছে না মেয়াদ

আর্থিক খাতে
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার5 hours ago

ইবিতে সেইভ ইয়ুথ কর্মশালা

আর্থিক খাতে
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার6 hours ago

৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

Advertisement
Advertisement IBBL_AD_300 x 250

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

November 2023
S M T W T F S
 1234
567891011
12131415161718
19202122232425
2627282930