Connect with us

লাইফস্টাইল

যেসব কাজ ডায়াবেটিস বাড়িয়ে দেয়

Published

on

পুঁজিবাজার

ডায়াবেটিস বেড়ে যাওয়ার পেছনে দায়ী হতে পারে আপনার কিছু কাজ। আপনি হয়তো জানতেও পারেন না, আপনার প্রতিদিনের কিছু কাজ কীভাবে ডায়াবেটিসের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। তাই সেসব কাজ করা থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ ডায়াবেটিস একবার দেখা দিলে তা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে যায়। এর হাত ধরে আসে নানা ধরনের রোগ। তখন সেসব সামলানো মুশকিল হয়ে যায়।

ডায়াবেটিস হলো মেটাবলিক ডিজর্ডার। শরীরের নিয়মে গন্ডগোল হলেই বাসা বাঁধে এই রোগ। তাই এই সমস্যাকে বলা হয় মেটাবলিক ডিজর্ডার। মেটাবলিজম সিস্টেম আমাদের খাবার হজম ও অন্যান্য প্রক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে। তাই এর দিকে বিশেষ যত্নশীল হওয়া জরুরি।

আমাদের প্রতিদিনের জীবনযাপন অনিয়মিত হলে এই মেটাবলিজমে গন্ডগোল দেখা দেয়।‌ এটি আসলে একটি ঘড়ির মতো কাজ করে। মেটাবলিজমে গন্ডগোল দেখা দিলে সেই ঘড়ি নষ্ট হয়ে যায়। কী রয়েছে এই খারাপ অভ্যাসের তালিকায়? দেখে নিন-

ডায়াবেটিস বৃদ্ধির জন্য যেসব কাজ বা অভ্যাস দায়ী তার মধ্যে প্রথমেই রাত জেগে থাকার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। রাত জেগে কাজ করা বা অবসর উপভোগ করা আসলে শরীরের পক্ষে কাজ করে না। আমাদের মধ্যে অনেকেরই অভ্যাস রয়েছে রাত জেগে কাজ করার বা মুভি দেখার। এই অভ্যাস ডায়াবেটিস বাড়িয়ে দিতে পারে। সেইসঙ্গে রয়েছে অনিয়মিত খাবার খাওয়া। একেকদিন একেক সময়ে খাবার খেলে তা খাবার হজমে সমস্যা সৃষ্টি করে। ফলে ব্যাহত হয় মেটাবলিজম প্রক্রিয়া। সেখান থেকে ডায়াবেটিস দেখা দিতে পারে।

আরেকটি অভ্যাস হলো অসময়ে খাবার খাওয়া। যখন যা মন চায় খেতে শুরু করলে তা একটা সময় আপনাকে বিপদে ফেলতে পারে। অসময়ে ভাজাপোড়া খাবার, জাঙ্কফুড খেলে ডায়াবেটিসের আশঙ্কা বাড়তে থাকে। যে কারণে অল্প বয়স থেকেই এই রোগের লক্ষণও দেখা দিতে থাকে। তাই এ ধরনের অভ্যাস থাকলে তা আজই বাদ দিন।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

লাইফস্টাইল

যেসব লক্ষণে বুঝবেন শরীরে আয়রন ঘাটতি

Published

on

পুঁজিবাজার

আয়রন একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ, যা লাল রক্ত কোষকে শরীরের মাধ্যমে অক্সিজেন বহন করতে সহায়তা করে। এই খনিজ উপদান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়া ত্বক, চুল ও নখের স্বাস্থ্যও ভালো রাখে। এমনকি আপনার শেখার ক্ষমতাকেও বিকশিত করে।

আয়রনের ঘাটতি নারীদের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ এক সমস্যা। বেশিরভাগ নারীই জানেন না যে তিনি আয়রন স্বল্পতায় ভোগেন। একটি নতুন সমীক্ষা জানাচ্ছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নারী ও যুবতীদের বেশিরভাগই এই খনিজের স্বল্পতায় ভোগেন।

অ্যান আর্বরের মিশিগান মেডিকেল স্কুল বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি নতুন গবেষণায় অংশ নেওয়া ১২-২১ বছর বয়সী প্রায় সাড়ে তিন হাজার নারীর আয়রন স্তর পরিমাপ করা হয়।

এই গবেষণার ফলাফল আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষকরা দেখেছেন, প্রায় ৪০ শতাংশ অংশগ্রহণকারীদের শরীরে আয়রনের ঘাটতি ছিল।

আয়রনের ঘাটতির লক্ষণ কী কী?
শরীরে আয়রনের ঘাটতির বিভিন্ন লক্ষণ ও উপসর্গগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো- মস্তিষ্কের কুয়াশা, ক্লান্তি, হালকা মাথাব্যথা ও শ্বাসকষ্ট। ফ্যাকাশে ত্বকও আয়রনের ঘাটতির লক্ষণ হতে পারে।

এসব লক্ষণ দেখলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। সাধারণ রক্ত পরীক্ষা করেই শরীরে আয়রনের ঘাটতি আছে কি না তা পরিমাপ করা যায়।

আয়রনের ঘাটতি হলে কী হয়?
সিডিসি তথ্য অনুসারে, যে শিশুরা আয়রন সমৃদ্ধ খাবার বা পরিপূরক থেকে পর্যাপ্ত আয়রন পায় না তাদের রক্ত স্বল্পতা হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। দীর্ঘদিন ধরে আয়রনের ঘাটতিতে ভুগলে অ্যানিমিয়াসহ বিভিন্ন রোগের সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে।

এছাড়া হৃদপিণ্ড বা ফুসফুসকে প্রভাবিত করে এমন জটিল রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। গর্ভাবস্থায় আয়রনের ঘাটতি সন্তান জন্মের আগে ও পরে মায়ের শরীরে জটিলতা বাড়াতে পারে।

আয়রন সমৃদ্ধ খাবার কী কী?
এনএইচএস ইউকে অনুসারে, শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী আয়রন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণের পরিমাণ বাড়াতে হবে।

এজন্য গাঢ় সবুজ শাকসবজি, গমের রুটি, মাংস, কলিজা, শুকনো ফল যেমন- এপ্রিকট, প্রুন, কিশমিশ ও ডাল যেমন- মটরশুটি, মটর, মসুর ডাল খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা।

এসবের পাশাপাশি চা, কফি, দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার গ্রহণ কমাতে হবে। এসব পানীয় শরীরের আয়রন শোষণে বাধা দেয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

শীতে ত্বক ভালো রাখার ঘরোয়া উপায়

Published

on

পুঁজিবাজার

সারা বছরই ত্বকের যত্ন নিতে হয়। তবে শীতকালের গুরুত্ব আরও বেড়ে যায়। কারণ শীতের সময়ে আবহাওয়ার প্রভাব আমাদের ত্বকে অনেক বেশি পড়ে। এসময় আবহাওয়া অনেক শুষ্ক হয়ে যায়। যার ফলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয় আমাদের ত্বকেও। এতে ত্বক ও চুল শুষ্ক, নিষ্প্রাণ হয়ে যায়। তাই শীতে ত্বক ভালো রাখার ঘরোয়া উপায় জেনে রাখা জরুরি। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

ঠান্ডা পানিতে গোসল করবেন না
শীতকালেও ঠান্ডা পানিতে গোসল করার অভ্যাস থাকে অনেকের। এই অভ্যাস থেকে বিরত থাকুন। কারণ শীতকালে ঠান্ডা পানিতে গোসল করলে ত্বক আরও বেশি শুষ্ক হয়ে যায়। সেইসঙ্গে ত্বকে দেখা দিতে পারে ব়্যাশও। তাই শীতের সময়ে হালকা গরম পানিতে গোসল করার অভ্যাস করুন। এই সময়ে হালকা গরম পানিতে গোসল করলে ত্বকের তাপমাত্রা ঠিক থাকে ও ত্বক ভালো থাকে।

ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন
শীতে প্রতিদিন দুইবেলা ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। কারণ ময়েশ্চারাইজার ব্যবহারের ফলে তা ত্বকে সঠিক হাইড্রেশন দেয় ও ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে। আপনি চাইলে খাঁটি নারিকেল তেল বা অলিভ অয়েলও ময়েশ্চারাইজার হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন। এতেও শীতের দিনে ত্বক ভালো থাকবে।

হিউমিডিফাইয়ার ব্যবহার
শীতের সময়ে হিউমিডিফাইয়ার ব্যবহার করতে পারেন। এর থেকে গরম বাস্প বের হয় যা ঘরের আর্দ্রতা বজায় রাখে। যে কারণে আপনার ত্বকও ভালো থাকবে। তাই শীতের দিনগুলোতে আপনি এর সাহায্য নিতেই পারেন।

সানস্ক্রিন ব্যবহার
শীতের সময়েও নিয়মিত ত্বকে সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। বাইরে বের হলে ত্বকে সানস্ক্রিন ব্যবহার করে তবেই বের হবেন। কারণ এটি শীতে সূর্যের আল্ট্রা ভায়োলেটের থেকে বাঁচতে আপনাকে সাহায্য করবে। ত্বকে নিয়মিত সানস্ক্রিন ব্যবহার করলে রোদের তাপে ত্বক পুড়ে যায় না এবং ত্বকের রং ও ঠিক থাকে।

গ্লিসারিনযুক্ত সাবান ব্যবহার
শীতের সময়ে এমন কোনো সাবান ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন যা আপনার ত্বককে শুষ্ক করে দিতে পারে। কারণ শীতের সময়ে আমাদের ত্বক এমনিতেই শুষ্ক হয়ে যায়। এরপর এ ধরনের সাবার ব্যবহার করলে তা ত্বককে আরও ক্ষতির দিকে নিয়ে যেতে পারে। তাই শীতে এমন সাবান ব্যবহার করুন যাতে গ্লিসারিন রয়েছে। এতে ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা বজায় রাখা সহজ হবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

চোখের জ্বালাপোড়া ও ব্যথা কমানোর ৫ উপায়

Published

on

পুঁজিবাজার

চোখে শুষ্কভাব থাকার কারণে হতে পারে জ্বারাপেড়া। এছাড়া অনেকেই কম্পিউটার বা স্মার্টফোনের মনিটরে চোখ রেখে কাজ করেন অনেকেই। ফলে চোখে জ্বালাপোড়া ও ব্যথায় ভুগতে হয় প্রায়শই। চোখের অস্বস্তিতে বাড়ে মাথাব্যথাও। নিয়মিত এ সমস্যায় ভুগলে, তা হতে পারে দুশ্চিন্তার কারণ।

চোখের সমস্যার শুধু আপনি নন, অনেকেই এই সমস্যায় ভুগে থাকেন। অ্যালার্জির কারণেও অনেকের এই সমস্যা হয়। চোখ জ্বালা করে ও লাল হয়ে যায়। তাই চোখের এই কষ্ট থেকে মুক্তি পেতে আপনি কয়েকটি ঘরোয়া সমাধানের উপর অবশ্যই ভরসা করতে পারেন।

কয়েকটি ঘরোয়া উপায় মেনে চললেই এ সমস্যায় আর ভুগতে হবে না। জেনে নিন ড্রাই আইজ থেকে মুক্তি পেতে কী কী সাবধানতা মেনে চলবেন?

১. চোখ পরিষ্কার রাখুন: নিয়মিত চোখ পরিষ্কার রাখার অভ্যাস গড়ুন। সামান্য পরিমাণে গরম বা ঠান্ডা পানিতে তুলো ভিজিয়ে চোখ পরিষ্কার করতে পারেন। এভাবে চোখের পাতা, আইল্যাশ ভালো করে পরিষ্কার করে নিতে পারেন। দিনে যতবার পারবেন, চোখ ভিজিয়ে রাখার চেষ্টা করুন।

২. ওমেগা: মাছের তেলে থাকে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। নিয়মিত মাছের তেল খেতে না পারলে সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করুন। এই উপাদানটি চোখের জন্য খুবই ভালো। চোখের মেইবোমিয়ান গ্ল্যান্ড ভালো রাখে। চোখের পাতার একদম কোণায় এই গ্ল্যান্ড থাকে।

৩. আইড্রপ ব্যবহার করুন: সারাদিন কম্পিউটারে কাজ করার কারণে চোখে ভীষণ চাপ পড়ে। এজন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে আইড্রপ ব্যবহার করুন। এই ধরনের আইড্রপগুলো চোখ পরিষ্কার রাখে ও চোখের শুষ্কতা দূর করে। ড্রপ ব্যবহারের পর অবশ্যই বিশ্রাম নেবেন এবং চোখ ম্যাসাজ করবেন।

৪. পানি খেতে হবে: পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেলে শরীরের একাধিক সমস্যার সমাধান ঘটে। ঠিক একইভাবে চোখও ভালো রাখে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি না খেলে চোখের শুষ্কতা বেড়ে যায়। চোখের দৃষ্টিও কমে যায়।

৫. ভিটামিন: সূর্য রশ্মি থেকে পাওয়া ভিটামিন ডি অনেকের শরীরেই লাগে না। এর ফলে শরীরে ভিটামিন ডি শূন্যতা হয়ে যায়। যা বিভিন্ন রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। প্রয়োজনে ভিটামিন ডি এর সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করতে পারেন। এই ভিটামিনের অভাবে ড্রাই আইজের সমস্য়া শুরু হয়।

সূত্র: হেলথলাইন

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

রক্তের গ্রুপ অনুযায়ী খাবেন যেসব খাবার

Published

on

ফুসফুস

রক্তের গ্রুপ অনুযায়ী আমাদের খাবারের তালিকা একেকজনের একেক রকম হয়ে থাকে। কারণ, রক্তের গ্রুপ অনুযায়ী বেশকিছু খাবার হজম করতে সমস্যায় পড়তে হয়। বিশেষ করে অনেকেই খাসি, গরু বা মুরগির মাংস হজম করতে পারেন না।

গবেষণায় দেখা গেছে, প্রত্যেকের রক্তের গ্রুপ অনুযায়ী খাদ্যাভাস নির্ধারণ না করলেই বিপদ। অর্থাৎ, আপনার খাদ্যাভ্যাস নির্ভর করা উচিত আপনার রক্তের গ্রুপের ওপরও।

মানুষের শরীরের চার ধরনের রক্তের গ্রুপ হয়। ও, এ, বি এবং এবি। এই চার রক্তের গ্রুপের মানুষ কে কী ধরনের খাবার খেতে পারে তা সরাসরি নির্ভর করে রক্তের গ্রুপের ওপর। তাই চলুন এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কোন রক্তের গ্রুপের মানুষ কেমন খাবার খাবেন—

‘এ’ রক্তের গ্রুপ
এই গ্রুপের মানুষদের রোগ প্রতিরোধ খুবই সংবেদনশীল। তাই এদের নিজেদের ডায়েটের দিকে অনেক বেশি নজর দিতে হয়। মূলত নিরামিষ খাবারই এই গ্রুপের মানুষের জন্য উপযোগী। এই রক্তের গ্রুপের মানুষরা শরীর সহজে মাংস হজম করতে পারে না। তাই এদের খাসি, গরু বা মুরগির মাংস কম খাওয়াই ভালো। এ ছাড়া সামুদ্রিক খাওয়ার ও বিভিন্ন ধরনের ডাল অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।

‘বি’ রক্তের গ্রুপ
এই গ্রুপের মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশ ভালো। তাই খাসি, মুরগি বা আমিষ খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ বাধানিষেধ মানতে হয় না। তবে সবুজ শাকসবজি, ফল, মাছ খাদ্য তালিকায় থাকা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।

‘এবি’ এবং ‘ও’ রক্তের গ্রুপ
এই দুই গ্রুপের মানুষের ক্ষেত্রেও ভারসাম্য বজায় রাখা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। বিশেষ বাধা-নিষেধ না থাকলেও খাসি-গরু ও মুরগি খাওয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা লাগাম টানা ভালো।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

ভদ্রভাবে ‘না’ বলার ৫ উপায়

Published

on

পুঁজিবাজার

পারস্পরিক শ্রদ্ধা রক্ষা করে না’ বলতে পারাটা একটি শিল্প। অনেকে আছেন, যাঁরা কিছুতেই অনুরোধ উপেক্ষা করতে বা ‘না’ বলতে পারেন না। এর জন্য আপনাকে ইতিবাচক সম্পর্ক বজায় রাখার দৃঢ়তা এবং কৌশলের ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। আপনি যদি এমন ব্যক্তি হতে চান যিনি অভদ্র না হয়েও না বলতে পারেন, তাহলে পারস্পরিক শ্রদ্ধা রক্ষা করে অনুরোধ বা আমন্ত্রণ সদয়ভাবে প্রত্যাখ্যান করার কিছু কার্যকর উপায় নিচে দেওয়া হলো –

১. প্রশংসা করুন

কৃতজ্ঞতার সঙ্গে আপনার প্রতিক্রিয়া শুরু করুন। তার অনুরোধের প্রশংসা করুন। কেউ অনুরোধ করলে তা গ্রহণ করুন এবং আপনার সম্পর্কে চিন্তা করার জন্য বা কাজের জন্য আপনাকে বিবেচনা করার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন। এভাবে বলতে পারেন, ‘সুযোগটি নিয়ে আমার কাছে আসার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আমি সত্যিই আমার ক্ষমতার প্রতি আপনার আস্থার প্রশংসা করি।’

২. সত্যিটাই বলুন

অনুরোধটি পূরণ করতে আপনার অক্ষমতার জন্য সংক্ষিপ্ত এবং সত্যি ব্যাখ্যা দিন। মানুষ সাধারণত স্বচ্ছতার প্রশংসা করে। কঠোর সময়সূচী, অন্য কোনো প্রতিশ্রুতি বা ব্যক্তিগত অগ্রাধিকারের কারণে হোক না কেন, আন্তরিকতার সাথে কারণটি তাকে জানান। এভাবে বলতে পারেন, ‘দুর্ভাগ্যবশত, আমার অন্য জায়গায় ব্যস্ততা আছে যে কারণে এটি আমার পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না।’

না বলার ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভাষা ব্যবহার করুন। আপনি যা করতে পারবেন না তার ওপর ফোকাস করার পরিবর্তে, আপনি কী করতে পারবেন বিকল্প কিছুর পরামর্শ দিতে পারেন। এটি সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও আপনার সহযোগিতার মনোভাব প্রকাশ করবে। আপনি তাকে বলতে পারেন, ‘যদিও এই মুহূর্তে আমি এটি করতে পারছি না, তবে ভবিষ্যতে কোনো কাজে সাহায্য করতে পারলে খুশি হবো।’

৪. দুঃখ প্রকাশ করুন

আপনার ফিরিয়ে দেওয়ার কারণে তার মন খারাপ হতে পারে সেটি বোঝার চেষ্টা করুন এবং আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করুন। তার পরিস্থিতির জন্য সহানুভূতি প্রকাশ করুন। তাকে বলতে পারেন, ‘আমি দুঃখিত যে আমি এই মুহূর্তে আপনাকে সাহায্য করতে পারছি না। আমি এর গুরুত্ব বুঝতে পারি এবং আপনি যেন ভালো কোনো সমাধান খুঁজে পান, সেই প্রত্যাশা করি।’

৫. ধন্যবাদ দিন

একটি ইতিবাচক এবং দূরদর্শী প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে বিষয়টি শেষ করুন। সম্পর্ক বা সহযোগিতায় আপনার ওপর আস্থা রাখার কারণে তাকে ধন্যবাদ দিন। তাকে বলতে পারেন, ‘যদিও আমি এই সময়ে অংশগ্রহণ করতে পারছি না, ভবিষ্যতে একসঙ্গে কাজ করার জন্য উন্মুখ। আমাকে বিবেচনা করার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ।’

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
Advertisement
Advertisement IBBL_AD_300 x 250

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

December 2023
S M T W T F S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31