লাইফস্টাইল
‘মৃতদেহ ফুল’ বিলুপ্তপ্রায়, বিজ্ঞানীদের সতর্কতা

বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফুলের নাম হলো র্যাফলশিয়া। এ ফুল করপস ফ্লাওয়ার বা মৃতদেহ ফুল নামেও পরিচিত। এর কারণ, এই ফুলে পচন ধরলে মৃতদেহের মতো দুর্গন্ধ ছড়ায়। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এ বিষয়টি কৌতুহলী করে রেখেছে বিজ্ঞানীদের। পরজীবী এই ফুলটি এখন বিলুপ্তির ঝুঁকিতে বলে বিজ্ঞানীরা সতর্কতা দিয়েছেন।
বিশ্বে এখন পর্যন্ত র্যাফলশিয়া ফুলের ৪২ রকম প্রজাতির সন্ধান পাওয়া গেছে। বিলুপ্তির পথে থাকার কারণে বিজ্ঞানীরা এই ফুলকে রক্ষা করতে পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন দ্য গার্ডিয়ান। এতে বলা হয়, র্যাফলশিয়া ব্যাপকভাবে পরিচিতি পেয়েছে পচে যাওয়া মাংসের দুর্গন্ধের জন্য। এমন দুর্গন্ধে তার কাছে উড়ে যায় মাংসখেকো মাছি। এই ফুলের ব্যাস কমপক্ষে এক মিটার।
দেখা যায় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়। কিন্তু এ অঞ্চলে যেভাবে বন ধ্বংস করা হচ্ছে, তাতে এই প্রজাতির ফুল টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। তারা বলছেন, এখন পর্যন্ত জ্ঞাত ৪২ প্রজাতির মধ্যে ২৫টিকে অত্যন্ত ঝুঁকিতে থাকা শ্রেণিতে রাখা হয়েছে। ১৫টিকে রাখা হয়েছে ঝুঁকিপূর্ণ ক্যাটেগরিতে।
প্লান্টস, পিপল, প্লান্টে জার্নালে প্রকাশিত নতুন এক জরিপে বলা হয়েছে, সংরক্ষণ কৌশল অবলম্বন করে এখন টিকিয়ে রাখা হয়েছে এদের দুই-তৃতীয়াংশকে। এই ফুল যে বিলুপ্তির মুখে এ বিষয়ে এটাই বিশ্বে প্রথম মূল্যায়ন।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

লাইফস্টাইল
৭ ঘণ্টার কম ঘুমালে কী হয়?

আমাদের সুস্থতার জন্য ঘুমের বিকল্প নেই। একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির দিনে অন্তত ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। এর কম ঘুমালে শরীরে বাসা বাঁধতে পারে নানা ধরনের রোগ। বর্তমান কর্মব্যস্ত বিশ্বে কম ঘুমানো লোকের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েই চলেছে। এজন্য সচেতন হওয়া জরুরি।
ঘুমের সময় আমাদের কোষ এবং পেশী পুনর্নির্মিত হয়। যা আমাদের মস্তিষ্ককে শক্তিশালী করে। সজাগ ও মনোযোগী থাকার জন্য এর বিকল্প নেই। পর্যাপ্ত ঘুম হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়। এর অন্যথা হলে শরীরে ঘটে নানা সমস্যা। চলুন জেনে নেওয়া যাক ৭ ঘণ্টার কম ঘুমালে শরীরের কী ক্ষতি হয়-
৭ ঘণ্টার কম ঘুমালে শরীর ঘুমের চক্রের মধ্য দিয়ে যাওয়ার জন্য পর্যাপ্ত সময় পায় না। যে কারণে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর অনেকেরই ক্লান্তি বোধ হয়। এর ফলে সব ধরনের কাজে মনোযোগ অনেকটাই কমে যায়। ফলে চিন্তাভাবনা ও সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতাও কমে আসে। তাই প্রতিদিন ৭ ঘণ্টা ঘুমানোর অভ্যাস করতে হবে।
ঘুম কম হলে তা হতে পারে ওজন বৃদ্ধির কারণও। কম ঘুমের কারণে ঘেরলিন ও লেপটিন নামক দুটি হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। তখন শরীরে ঘেরলিন হরমোনের মাত্রা বেড়ে যায়, যা মানুষকে ক্ষুধার্ত করে তোলে। তখন উচ্চ ক্যালোরি এবং চিনিযুক্ত খাবার খাওয়ার ইচ্ছা তৈরি হয়। বিশেষ করে বেশি রাত জেগে থাকলে এই সমস্যা বেশি হয়। এর ফলে বাড়তে থাকে ওজনও।
ঘুম কম হলে শরীর নিজেকে সারানোর জন্য পর্যাপ্ত সময় পায় না। এ কারণে শরীরের দূষিত পদার্থ পরিষ্কা হয় না এবং বেড়ে যায় উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকিও। এর ফলে বৃদ্ধি পায় হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কাও। তাই বুঝতেই পারছেন, প্রতিদিন অন্তত ৭ ঘণ্টা ঘুম কতটা জরুরি!

আমাদের মানসিক অবস্থার ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে ঘুমের স্বল্পতা। কারণ আমরা যখন ঘুমাই তখন আমাদের মস্তিষ্ক নতুন করে শক্তি সংগ্রহ করে। কিন্তু পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়ার কারণে মন সতেজ হতে পারে না। এর ফলে দেখা দেয় অবসাদ। সেইসঙ্গে দেখা দিতে পারে স্মৃতিশক্তি সংক্রান্ত সমস্যাও।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
লাইফস্টাইল
রক্তস্বল্পতা দূর করতে যা খাবেন

রক্তস্বল্পতার সমস্যা আরও অনেক সমস্যাকে ডেকে আনে। যাদের এই সমস্যা রয়েছে তাদের খাবারের দিকে আরও বেশি মনোযোগী হতে হবে। খেতে হবে এমন সব খাবার যেগুলো রক্তস্বল্পতা বাড়াতে কাজ করে। কিছু খাবার আছে যেগুলো খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ে। ফলে সেসব খাবার খেলে রক্তস্বল্পতার ভয় কমে। চলুন জেনে নেওয়া যাক রক্তস্বল্পতার সমস্যায় কোন খাবারগুলো খাবেন-
বেদানা
রক্তস্বল্পতা দূর করতে সবচেয়ে কার্যকরী একটি খাবার হলো বেদানা। উপকারী এই ফলে থাকে প্রচুর ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং ফাইবার রয়েছে যা হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় অনেকটাই। তাই যারা রক্তাস্বল্পতায় ভুগছেন বা যাদের শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কম তারা নিয়মিত বেদানা খাওয়ার অভ্যাস করবেন। এতে উপকার পাবেন দ্রুতই।
জাম
বেরি বা জাম জাতীয় ফলেও থাকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। এ ধরনের ফল প্রতিদিন খেলে তা আয়রনের ঘাটতি কমাতে কাজ করে। এতে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি শরীরের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। তাই আপনার খাবারের তালিকায় এ জাতীয় ফল রাখুন নিয়মিত। এতে রক্তস্বল্পতার শিকার হওয়ার ভয় থাকবে না।
লেবু
লেবুতে ভিটামিন সি এর পরিমাণ থাকে অনেক বেশি যা শরীরে থাকা আয়রনের ঘাটতি পূরণে কাজ করে। তাই রক্তস্বল্পতা থেকে দূরে থাকতে ও শরীর সুস্থ রাখতে খাবারের তালিকায় নিয়মিত লেবু রাখতে পারেন। এই ফল হিমোগ্লোবিন বাড়াতে কাজ করে। বুঝতেই পারছেন, নিয়মিত লেবু খাওয়া কেন জরুরি।
আপেল
প্রতিদিন একটি আপেল খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। এতে আপনার শরীর সুস্থ রাখা সহজ হয়। আপেলে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যা হিমোগ্লোবিন বাড়াতে সাহায্য করে। যে কারণে নিয়মিত আপেল খেলে রক্তস্বল্পতার ভয় থাকে না। সেইসঙ্গে দূরে থাকে আরও অনেক অসুখ।

ব্রকোলি
অনেকটা ফুলকপির মতো দেখতে সবুজ রঙের এই সবজি নানা পুষ্টিগুণে ভরা। বলছি ব্রকোলির কথা। এই সবজিতে থাকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ভিটামিন সি ও ফোলেট যা হিমোগ্লোবিন বাড়াতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত ব্রকোলি খেলে রক্তস্বল্পতা থেকে দূরে থাকা যায়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
লাইফস্টাইল
শীতে লবণ জলে গোসল করার ৫ উপকারিতা

শীতকাল মানেই গরম পানিতে গোসল। তবে এই গরম পানিতে অল্প লবণ ঢাললেই হাজার উপকার আছে। শীতের সময় যা না হলেই নয়। ভারতের হিন্দুস্থান টাইমসের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। আসুন জেনে নেওয়া যাক লবণ জলে গোসল করার ৫ উপকারিতা
১. শীতকালে ঘন ঘন মেজাজ খারাপ হতে থাকে। এর পিছনে অবশ্য বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। সেই মনখারাপ ভালো করে দিতে পারে লবণ পানিতে গোসল।
২. শীতকালে বয়স্করা প্রায়ই গাঁট ও পেশির ব্যথাতে ভোগেন। গরম পানিতে গোসল করলে যেন অনেকটা আরাম পাওয়া যায়। কিন্তু পানিতে একটু লবণ মিশিয়ে নিলে আরও ভালো হয় । গাঁটের ব্যথা থেকে পেশির ব্যথা অনেকটাই কমে যায়।
৩. শীত পড়তেই ত্বক শুষ্ক ও রুক্ষ হতে থাকে। এই সময় ত্বককে বাঁচাতে আমরা নানা ক্রিম মাখি। এমনকী ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে বিশেষ খাবার খাই। কিন্তু গরম পানিতে এক চামচ নুন ঢেলে নিলেই ত্বক দারুণ থাকবে।
৪. ত্বকের উপরে একটি প্রাকৃতিক আবরণ থাকে। এই আবরণকে রক্ষা করে নোনা পানি। লবণের মধ্যে রয়েছে বেশ কয়েকটি খনিজ পদার্থ। ত্বকের জন্য এই খনিজগুলি বিশেষভাবে জরুরি। ফলে ত্বক পুষ্টও হয়।

৫. সাধারণ সাদা লবণ জলে মেশালে হবে না। সাদা লবণের বদলে ব্যবহার করতে হবে সামুদ্রিক লবণ। এতে খনিজের পরিমাণও অনেকটাই বেশি। ফলে দ্রুত উপকার পাবেন।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
লাইফস্টাইল
যে পাঁচ লক্ষণে বুঝবেন হাড়ের অবস্থা ভালো নেই

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাড়ের ক্ষয় হওয়া স্বাভাবিক। তবে অল্পবয়সীদের মধ্যেও অস্টিওপোরেসিসের ঝুঁকি বেড়েছে। হাড়ের যত্নের ক্ষেত্রে আমরা ভীষণ উদাসীন।
অতিরিক্ত পরিমাণে বাইরের খাবার, ভাজাভুজি, রাস্তার পাশের তেল মসলাদার খাবার খাওয়া হাড়ের ক্ষতি করে। ধূমপায়ীদের ক্ষেত্রে অবশ্য বয়সের আগেই হাড়জনিত সমস্যা শুরু হয়।
হাড়ের সমস্যাগুলো শরীরে বাসা বাঁধার আগে কিছু উপসর্গ দেখলেই সতর্ক হতে হবে। কোন কোন লক্ষণ দেখলেই চিকিৎসককে দেখাবেন-
পিঠের যন্ত্রণা
অফিসে একটানা ল্যাপটপ বা কম্পিউটারের সামনে বসে কাজের জন্য অনেকেই পিঠের যন্ত্রণায় ভোগেন। কিছু দিন শরীরচর্চা ও যোগাসনের করলেই অবশ্য এই ব্যথা দূর করা সম্ভব। তবে এই সমস্যা দীর্ঘ দিনের হলে বুঝবেন, আপনার হাড়ের অবস্থা ভাল নয়।
নখ ভেঙে যাওয়া
নখের স্বাস্থ্য দেখেও বুঝতে পারবেন, হাড় মজবুত রয়েছে কি না! বার বার নখ ভেঙে গেলে বুঝতে হবে, শরীর দুর্বল হাড়ের ইঙ্গিত দিচ্ছে।

হাতে ব্যথা
হাত দিয়ে কোনো কিছু আঁকড়ে ধরতে গেলে যন্ত্রণা হচ্ছে? গ্লাস ধরতে সমস্যা? আটা মাখতে গেলেও ব্যথায় নাজেহাল? হাড় দুর্বল হয়ে গেলে এমনটা হতে পারে।
দাঁতের মাড়ি আলগা হয়ে যাওয়া
দাঁতের মাড়ি আলগা হয়ে গেলেও তাকে দুর্বল হাড়ের লক্ষণ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। বয়সের আগেই দাঁত পড়তে শুরু করলে তা হাড়ের দুর্বলতার লক্ষণ।
সামান্য আঘাতেই হাড়ে চিড় ধরা
হাড় দুর্বল হয়ে গেলে আঘাতের ঝুঁকি বাড়ে। শরীরচর্চা কিংবা হাঁটার সময় সামান্য আঘাতেই যদি হাড়ে চিড় ধরে, তা হলে সতর্ক হন। হাড়ের প্রতি যত্নশীল হোন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
লাইফস্টাইল
যেসব ভিটামিনের অভাবে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়

এমন খাবার খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ যা আপনার শরীরকে সমস্ত প্রয়োজনীয় পুষ্টি এবং ভিটামিন পৌঁছে দেবে। ভিটামিনের ঘাটতি হলে তা আপনার ত্বকের স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলবে। যার ফলে বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে। ভিটামিনের ঘাটতি ত্বকে শুষ্কতা, নিস্তেজ ভাব, জ্বালা এবং এমনকি আরও গুরুতর সমস্যার কারণ হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন ভিটামিনের অভাবে আমাদের ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে-
ভিটামিন ই
নিস্তেজ এবং শুষ্ক ত্বকের অন্যতম কারণ হলো ভিটামিন ই এর অভাব। ভিটামিন ই হলো একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ফ্রি র্যাডিক্যাল এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের কারণে সৃষ্ট ক্ষতি থেকে ত্বককে রক্ষা করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি কোষের কার্যকারিতা বাড়িয়ে তোলে এবং সুস্থ ত্বক বজায় রাখতে সহায়তা করে। শরীরে পর্যাপ্ত ভিটামিন ই এর অভাব হলে ত্বক শুষ্ক ও নিস্তেজ হয়ে পড়ে। এমনকী ত্বকের জ্বালা বা প্রদাহ হতে পারে। এই ঘাটতির ফলে ত্বকের আর্দ্রতা কমে যায়, যার ফলে ত্বক বিবর্ণ হয়ে যায়।
ভিটামিন ডি
ভিটামিন ডি ত্বকের কোষের বৃদ্ধি এবং ত্বকের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি ক্ষতিকারক রোগ-জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা হিসেবে কাজ করে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, ভিটামিন ডি এর অভাবে একজিমা এবং সোরিয়াসিস হতে পারে। যা ত্বকের শুষ্কতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
ভিটামিন সি
ভিটামিন সি একটি শক্তিশালী, ত্বক-প্রতিরক্ষামূলক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এটি ত্বকের সংস্পর্শে আসা দূষিত পদার্থের সঙ্গে লড়াই করতে সাহায্য করে। এই ভিটামিন কোলাজেন উৎপাদনের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ, যা ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য প্রয়োজনীয়।
বি ভিটামিন
ভিটামিন বি এর অভাবে ব্রণ, ফুসকুড়ি, শুষ্ক ত্বক, ফাটা ঠোঁট এবং বলিরেখা হতে পারে। এটি ত্বককে রোদের প্রতি আরও সংবেদনশীল করে তুলতে পারে। ফলে ত্বক লালচে হয়ে যেতে পারে এবং ত্বকে জ্বালা হতে পারে। ভিটামিন বি-তে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা একজিমা, ব্রণ বা ত্বকের অন্যান্য ধরনের জ্বালা প্রতিরোধে সাহায্য করে।

ভিটামিন এ
প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করার পাশাপাশি ত্বকের কোষ তৈরি ও মেরামতের জন্য ভিটামিন এ অপরিহার্য। পর্যাপ্ত ভিটামিন এ না পাওয়া গেলে একজিমা এবং অন্যান্য ত্বকের সমস্যা দেখা দিতে পারে। বেশ কিছু ক্লিনিকাল গবেষণায় দেখা গেছে যে, ভিটামিন এ একজিমা দূরে রাখতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।