সারাদেশ
লটারিতে ৩ কোটি টাকা জিতলেন বাংলাদেশি প্রবাসী

লটারিতে এক মিলিয়ন দিরহাম বা প্রায় তিন কোটি টাকা জিতেছেন সৌদি আরব প্রবাসী এক বাংলাদেশি। সংযুক্ত আরব আমিরাতের ‘মাহজুজ ড্র’ জেতা ওই বাংলাদেশির নাম মোহাম্মদ শাহিন। ৩১ বছর বয়স্ক শাহিন দাম্মামের একটি ঠিকাদারি কোম্পানিতে সুপারভাইজার হিসেবে কাজ করেন। হঠাৎ এত বড় লটারি জয়ে তিনি পুরোপুরি হতবাক। খবর গালফ নিউজ
গালফ নিউজ জানায়, একা বসে থাকার সময় হঠাৎ করেই লটারি জয়ের ই-মেইল পান শাহিন। ইমেইলে মাহজুজ ড্রয়ের তরফ থেকে তাকে জানানো হয় যে, তাদের সাপ্তাহিক র্যাফেল পুরস্কারটি পাচ্ছে শাহিনের কাছে থেকে ৩৮২২৫৮১৯ নম্বরের লটারি টিকিটটি। প্রথমে তিনি লটারি জয়ের বিষয়টি বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না। নিশ্চিত হওয়ার জন্য তার অ্যাকাউন্টে লগইন করেন শাহিন। আর তাতেই শাহিন নিশ্চিত হন যে এক মিলিয়ন দিরহাম জিতেছেন তিনি।
নিজের অনুভূতি জানাতে গিয়ে শাহিন বলেন, আমি হতবাক এবং বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম যখন আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে আমি জিতেছি।
তিনি বলেন, আমার মাহজুজ একাউন্টে টাকা দেখে আমি নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। এই প্রথম আমি আমার অ্যাকাউন্টে এত শূন্য দেখলাম।
লটারি জয়ের বিষয়টি নিশ্চিত হয়েই শাহিন বাংলাদেশে তার পরিবারকে সুসংবাদটি জানায়

অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

সারাদেশ
সুন্দরবনে বাঘ গণনা শুরু

বাগেরহাটের পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের চাঁদপাই ও শরণখোলা রেঞ্জে একই সাথে শুরু হয়েছে ক্যামেরা ট্রাপিংয়ের মাধ্যমে বাঘ জরিপের কাজ। রবিবার দুপুরে পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জে হাড়বাড়ীয়া ইকোট্যুরিজম কেন্দ্রে আনুষ্ঠানিক ভাবে বাঘ গণনার উদ্বোধন করেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার।
আগামী বছরের এপ্রিলে মাসে এই সুন্দরবনের এই দুই রেঞ্জের বাঘ জরিপের কাজ শেষ হবে। আগামী বছরের ২৯ জুলাই বাঘ দিবসে সমগ্র সুন্দরবনের বাঘের হালনাগাদ সংখ্যা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করবে বন বিভাগ। ২০১৮ সালে সর্বশেষ জরিপে সুন্দরবনে রাজা রয়েল বেঙ্গল টাইগারের সংখ্যা ছিল ১১৪টি।
সুন্দরবনের দুই রেঞ্জে বাঘ জরিপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও ছিলেন খুলনা অঞ্চলের বন সংরক্ষক (সিএফ) মিহির কুমার দে, বাঘ সংরক্ষণ প্রকল্পের পরিচালক ড. আবু নাসের মহসিন হোসেন, বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা বিভাগের খুলনা বিভাগীয় বন কর্মকর্তা নির্মল কুমার পাল, বাগেরহাট পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) কাজী মো. নুরুল করিম, চাঁদপাই রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক (এসিএফ) রানা দেব ও করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন ও পর্যটন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাওলাদার আজাদ কবিরসহ বাঘ গণনার কাজে নিয়োজিত বিশেষজ্ঞরা।
সুন্দরবনে বাঘ সংরক্ষণ প্রকল্পের পরিচালক ড. আবু নাসের মহাসিন হোসেন জানান, সুন্দরবনে বাঘ জরিপের কাজ শরিু হয় ২০১৩-১৪ সালে। ২০১৮ সালে সর্বশেষ জরিপে সুন্দরবনে রাজা রয়েল বেঙ্গল টাইগারের সংখ্যা ছিল ১১৪টি। এবার বাঘ সংরক্ষণ প্রকল্পের আওতায় বাঘ জরিপে ব্যয় হচ্ছে ২ কোটি ৭০ লাখ টাকা। ইতিমধ্যেই সুন্দরবনের খুলনা ও সাতক্ষীরা রেঞ্জে ক্যামেরা ট্রাপিংয়ের মাধ্যমে বাঘ জরিপের কাজ শেষ হয়েছে। বাকি দুটি রেঞ্জ বাগেরহাটের পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের চাঁদপাই ও শরণখোলা ৫ নভেম্বর থেকে জরিপ চালানোর কাজ শুরু হয়েছে। আগামী বছরের এপ্রিল মাসে এই জরিপ কাজ শেষ হবে। চাঁদপাই ও শরণখোলা রেঞ্জে ৩০০টি স্থানে দুটি করে মোট ৬০০টি ক্যামেরা বসিয়ে বাঘের তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করা হবে। বিশ্লেষণ শেষে ২০২৪ সালের ২৯ জুলাই বিশ্ব বাঘ দিবসে সুন্দরবনে বাঘের প্রকৃত সংখ্যা আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রকাশ করা হবে। ২০১৫ সালের সেই জরিপে ১০৬টি বাঘ সুন্দরবনে আছে বলে জানা যায়। এরপর ২০১৮ সালে জরিপ সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা ছিল ১১৪টি। এখন বাঘের সেই সংখ্যা কমেছে, নাকি বেড়েছে তা জানতে নতুন করে জরিপ চালানো হচ্ছে। আগামী বছরের এপ্রিল মাসে এই জরিপ কাজ শেষ হবে।
তিনি আরও জানান, গত বছব সুন্দরবনে বাঘের শিকার করা প্রাণীর সংখ্যা ছিল ৮২ হাজার। এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৪২ হাজারে। তাই ধারনা করা হচ্ছে সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা অনেক বেড়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারাদেশ
কুমিল্লার মুরাদনগরে জেলার বৃহৎ বিজয়া দশমী

কুমিল্লায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্যদিয়ে শেষ হয়েছে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দূর্গাপূজা।
মঙ্গলবার রাতে জেলার মুরাদনগর রামচন্দ্রপুরে সবচেয়ে বড় দূর্গা বিসর্জন অনুষ্ঠানের উদ্ধোধন করেন কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম সরকার।
ঐতিহ্যবাহী রামচন্দ্রপুর বিজয়া দশমীর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কুমিল্লা জেলা প্রশাসক খন্দকার মোহাম্মদ মুশফিকুর রহমান। অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি ছিলেন কুমিল্লা পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান।
প্রধান বক্তা ছিলেন কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সভাপতি ম. রুহুল আমিন, বিশেষ বক্তা ছিলেন মুরাদনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ডক্টর আহসানুল আলম সরকার কিশোর।
নরেশ চন্দ্র পাল এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন মুরাদনগর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার পিজুষ চন্দ্র দাস, মুরাদনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আহমেদ হোসেন আউয়াল মুরাদনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম সারোয়ার হাসান চিনু, কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মাসুকুল ইসলাম মাসুকসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, রাজনৈতিক নেতাকর্মী এবং এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

অনুষ্ঠানে বাদ্যযন্ত্র প্রতিযোগিতা, সেরা মন্ডপসহ বিভিন্ন বিষয়ে সেরাদের মাঝে পুরুষ্কার বিতরন করা হয়।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারাদেশ
কক্সবাজারে ঘূর্ণিঝড় হামুনের আঘাত

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় হামুন কক্সবাজার সমুদ্র উপকূল অতিক্রম করছে। এর প্রভাবে কক্সবাজার ও আশপাশের অঞ্চলে দমকা হাওয়া ও বজ্রবৃষ্টি হচ্ছে। মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৭টার পরপরই এটি কক্সবাজার উপকূলে আঘাত হানে।
কক্সবাজার আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় হামুন সন্ধ্যা ৭টার পর থেকে কক্সবাজার উপকূলে পৌঁছে। গতিপথ পরিবর্তন করে এটি কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম সমুদ্র উপকূলের দিকে ধাবিত হচ্ছে।
কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে ৬ নম্বরের পরিবর্তে ৭ নম্বর বিপদসংকেত জারি করেছে আবহাওয়া অফিস। ঘূর্ণিঝড় হামুনের প্রভাবে বর্তমানে কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রবৃষ্টি হচ্ছে।
সাগরে জোয়ার থাকায় চার থেকে পাঁচ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় কক্সবাজারে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সৈকতে বিপদসংকেতের অংশ হিসেবে পর্যটকদের সতর্কতা হিসেবে মাইকিং করা হচ্ছে। এ ছাড়া সৈকতে দায়িত্বরত লাইফগার্ড কর্মীরা পর্যটকদের নিরাপদে থাকতে মাইকিং করছেন।

ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বঙ্গোপসাগর উত্তাল হয়ে পড়েছে। নৌযান এবং মাছ ধরার নৌকাগুলোকে উপকূলের নিরাপদ স্থানে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সাগরে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।
জেলা প্রশাসন বলে জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় হামুন মোকাবিলায় কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের আয়োজনে দুপুরে জেলা দুর্যোগ ব্যবস্হাপনা কমিটির প্রস্তুতি সভা হয়েছে। উপকূলীয় এলাকার লোকজনদের বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্র এবং নিরাপদ জায়গায় আশ্রয় নিতে মাইকিং করা হচ্ছে।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারাদেশ
লক্ষ্মীপুর-ভোলা-বরিশাল রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘হামুনের’প্রভাবে ঢাকা থেকে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের পথে লঞ্চ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)।
মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) বিআইডব্লিটিএর উপ-পরিচালক (মিডিয়া) মোবারক হোসেন মজুমদার গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘আগাম সতর্কতা হিসেবে সদরঘাট থেকে উপকূলীয় জেলাগুলোতে লঞ্চ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।’
এদিকে বিআইডব্লিটিএর উপ-পরিচালক ও বরিশাল নদী বন্দরের কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব বরিশাল ও ভোলায় বেশি পড়ে। তাই সকাল থেকে বরিশাল-ভোলাসহ বিভাগের সব নদ-নদীতে নৌযান চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আবহাওয়া পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত এই নির্দেশনা বহাল থাকবে।
এদিকে দক্ষিণাঞ্চল তথা গোটা বরিশাল বিভাগের নদ-নদীতে সব ধরনের লঞ্চ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)।

উল্লেখ্য, ঘূর্ণিঝড়টি উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। ঝড়ের কেন্দ্রে বাতাসের গতিবেগ উঠছে ১১০ কিলোমিটার পর্যন্ত। ঘূর্ণিঝড়টি ধীরে ধীরে বাংলাদেশ উপকূলের দিকে ধেয়ে আসছে।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারাদেশ
ভৈরবে দুই ট্রেনের ভয়াবহ সংঘর্ষ, নিহত ১৭

কিশোরগঞ্জের ভৈরব জংশনে যাত্রীবাহী এগারোসিন্ধুর গোধূলী ট্রেনের সঙ্গে মালবাহী একটি ট্রেনের ভয়াবহ সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত ১৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অনেকে। তবে প্রাথমিকভাবে ঘটনাস্থল থেকে আরও বেশি সংখ্যক প্রাণহানির খবর পাওয়া যাচ্ছে।
সোমবার (২৩ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ভৈরব জংশনের কাছাকাছি গাইনাহাটি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম আমিনুল হক দুর্ঘটনার তথ্যটি জানিয়েছেন।
ঢাকায় ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তর জানিয়েছে, দুর্ঘটনার পরপরই ফায়ার সার্ভিসের আট ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধারকাজ শুরু করে। এখন পর্যন্ত ১৭ মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরের ডিউটি অফিসার রোজিনা আক্তার গনমাধ্যমকে জানান, দুই ট্রেনের সংঘর্ষের ঘটনার সংবাদ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের আট ইউনিট পাঠানো হয়। আরও ইউনিট প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে।

উদ্ধার অভিযান এখনো চলমান জানিয়ে তিনি বলেন, আহতদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে।
ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে উদ্ধারকাজে অংশ নিয়েছেন র্যাব ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যরাও।
অর্থসংবাদ/এসএম