পুঁজিবাজার
ব্লকে ১৪৫ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের চুতুর্থ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ৬৭টি কোম্পানির সর্বমোট ২ কোটি ৮৮ লাখ ৬৫ হাজার ৭৬৮টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ১৪৫ কোটি ৭১ লাখ টাকা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) ব্লকে সবচেয়ে বেশি টাকার লেনদেন হয়েছে সী পার্ল বীচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা লিমিটেডের। কোম্পানিটির এদিন ৪২ কোটি ১০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে থাকা ইসলামী ব্যাংকের ৪১ কোটি ৮৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর ১৩ কোটি ৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক ।
এছাড়া, আজ ব্লকে লেনদেন করা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- বিকন ফার্মা ২ কোটি ৮৮ লাখ, বিএসআরএম স্টিল ৪ কোটি ৯৮ লাখ, সি অ্যান্ড এ টেক্সটাইল ২ কোটি ৪১ লাখ, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স ৩ কোটি ৫১ লাখ, এমারেল্ড অয়েল ১০ কোটি ৮ লাখ, জেমিনী সী ১ কোটি ৫৬ লাখ, প্রাইম ইন্স্যুরেন্স ১ কোটি ৩৪ লাখ, রেনেটা ১ কোটি ২৫ লাখ, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স ৩ কোটি ৩০ লাখ, স্যালভো কেমিক্যাল ২ কোটি ৭৩ লাখ, সোনালী পেপার ১ কোটি ৫৯ লাখ ও স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ১৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
হামিদ ফেব্রিক্সের এজিএমের সময় পরিবর্তন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি হামিদ ফেব্রিক্স লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির এজিএম ২৮ ডিসেম্বর সকাল ১১টার পরিবর্তে একই দিনে বিকেল সাড়ে ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়া এজিএমের অন্যান্য বিষয় অপরিবর্তিত থাকবে বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি।
অর্থসংবাদ/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
স্পট মার্কেটে যাচ্ছে ৭ কোম্পানি

রেকর্ড ডেটের আগে আগামীকাল মঙ্গলবার (০৫ ডিসেম্বর) স্পট মার্কেটে যাচ্ছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৭ কোম্পানি।
কোম্পানিগুলো হলো- ফু-ওয়াং সিরামিকস, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকস, মুন্নু সিরামিকস, ইনটেক, ড্রাগন সোয়েটার, ফার্মা এইডস, সোনালী আঁশ ও এস.আলম কোল্ড রোল্ড স্টিল লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পনিগুলোর স্পট মার্কেটে লেনদেন শেষ হবে বুধবার (৬ ডিসেম্বর)। কোম্পানিগুলোর রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী বুধবার (৭ ডিসেম্বর)।
আর রেকর্ড ডেটের দিন কোম্পানিগুলোর লেনদেন বন্ধ থাকবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
দেড় ঘণ্টায় লেনদেন ১৮২ কোটি টাকা

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে। এদিন প্রথম দেড় ঘন্টায় লেনদেন ছাড়ালো ১৮২ কোটি টাকার বেশি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সোমবার (৪ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক বা ‘ডিএসইএক্স’ সূচক ৯ দশমিক ৩২পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ২৪১ পয়েন্টে।
অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ‘ডিএসইএস’ ০ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট বেড়েছে এবং ‘ডিএস৩০’ সূচক ১ দশমিক ৬২ পয়েন্ট বেড়েছে।
এসময় ডিএসইতে ১৮২ কোটি ৫০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

এ সময়েরে মধ্যে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১০০ টির, কমেছে ৪৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১১৮টি কোম্পানির শেয়ারের।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
নভেম্বরে ৪ হাজারের বেশি বিও হিসাব বেড়েছে

নভেম্বর মাসে শেয়ারবাজারে নতুন করে ৫ হাজারের বেশি বিনিয়োগকারী এসেছে। সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, নভেম্বরের শেষ দিন শেয়ারবাজারে বিও হিসাব ছিল ১৭ লাখ ৬৫ হাজার ৬২৪টি। আর অক্টোবর মাসের শেষ দিন বিও হিসাব ১৭ লাখ ৬১ হাজার ৪৬টিতে দাঁড়ায়। অর্থাৎ নভেম্বর মাসে ৪ হাজার ৫৭৮টি বিও হিসাব বেড়েছে।
নভেম্বর মাসে পুরুষদের বিও ৩ হাজার ৩৯৮টি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ২১ হাজার ১৯৯টিতে। অক্টোবর মাসের শেষ দিন পুরুষদের বিও হিসাব ছিল ১৩ লাখ ১৭ হাজার ৮০১টিতে।
আর নভেম্বর মাসে নারী বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব ৯৮০টি বেড়ে চার ৪ লাখ ২৭ হাজার ৪৫৫টিতে দাঁড়িয়েছে। অক্টোবর মাসের শেষ দিন নারী বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব ছিল ৪ লাখ ২৬ হাজার ৪৭৫টিতে।
নভেম্বর মাসে কোম্পানি বিও হিসাব বেড়েছে ২০০টি। আলোচ্য মাসের শেষ দিন কোম্পানি বিও হিসাব ছিল ১৬ হাজার ৯৭০টিতে। আর অক্টোবর মাসে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৭৭০টিতে।

গত মাসে দেশে অবস্থানকারী বিনিয়োগকারীদে বিও হিসাব বেড়েছে। এর মাধ্যমে নভেম্বর মাসের শেষ দিন দেশি বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখ ৯৩ হাজার ১৬৫টিতে। যা অক্টোবর মাসের শেষ দিন ছিল ১৬ লাখ ৮৮ হাজার ৭৭১টিতে।
নভেম্বর মাসে বিদেশে অবস্থানকারী বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব ৫৫ হাজার ৪৮৯টিতে দাঁড়িয়েছে। সেপ্টেম্বর মাসে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব ছিল ৪৮৯ হাজার ৫০৫টিতে।
অর্থসংবাদ/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বিএসইসির শীর্ষ কর্মকর্তাদের বড় রদবদল

কমিশনার থেকে সহকারী পরিচালক পর্যায়ের কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পুনর্বণ্টনে বড়সড় পরিবর্তন এনেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। জানা যায়, সংস্থাটির দুই কমিশনার, চার নির্বাহী পরিচালক, আট পরিচালক, দুই অতিরিক্ত পরিচালক ও আট সহকারী পরিচালকের দপ্তর বদল হয়েছে।
বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বিএসইসির কমিশনার অধ্যাপক ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদকে বিদ্যমান ইস্যুয়ার কোম্পানি অ্যাফেয়ার্স, করপোরেট ফাইন্যান্স ও ফাইন্যান্সিয়াল লিটারেসি ডিভিশনের সঙ্গে মার্কেট অ্যান্ড ইন্টারমিডিয়ারিজ অ্যাফেয়ার্স ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। অন্যদিকে তার অধীনে থাকা চিফ অ্যাকাউন্ট্যান্ট ডিভিশনের দায়িত্ব বিএসইসির আরেক কমিশনার মো. আব্দুল হালিমের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে।
পাশাপাশি আব্দুল হালিমকে মার্কেট ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন ও ডেরিভেটিভস ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। অন্যদিকে তার কাছে থাকা মার্কেট অ্যান্ড ইন্টারমিডিয়ারিজ অ্যাফেয়ার্স ডিভিশনের দায়িত্ব কমিশনার শেখ শামসুদ্দিন আহমেদের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে। বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম অ্যাডমিন অ্যান্ড ফাইন্যান্স ডিভিশন ও কমিশনস সেক্রেটারিয়েটস ডিভিশনের সরাসরি দায়িত্বে থাকবেন।
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. আনোয়ারুল ইসলামকে ডেরিভেটিভস ও রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিমকে বিদ্যমান মুখপাত্রের দায়িত্বের পাশাপাশি ইনভেস্টমেন্ট ম্যানেজমেন্ট ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ শফিউল আজমকে ফাইন্যান্সিয়াল লিটারেসি ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। মার্কেট অ্যান্ড ইন্টারমিডিয়ারিজ অ্যাফেয়ার্স ডিভিশনের দায়িত্ব পেয়েছেন নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম। এছাড়া বিএসইসির আট পরিচালক, দুই অতিরিক্ত পরিচালক ও আট সহকারী পরিচালকের দায়িত্ব পুনর্বণ্টন করা হয়েছে।

বিএসইসির পরিচালক মোহাম্মদ মাহমুদুল হককে মার্কেট ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন ও কমিশনস সেক্রেটারিয়েট ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। পরিচালক প্রদীপ কুমার বসাককে বিদ্যমান অ্যাডমিন অ্যান্ড ফাইন্যান্স ডিভিশনের দায়িত্বে রাখা হয়েছে। তবে তাকে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্টের দায়িত্বও দেয়া হয়েছে। পরিচালক মো. আবুল কালামকে বিদ্যমান ল ডিভিশনের পাশাপাশি চিফ অ্যাকাউন্ট্যান্ট বিভাগের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। পরিচালক মো. মনসুর রহমানকে বিদ্যমান ইস্যুয়ার কোম্পানি অ্যাফেয়ার্স ডিভিশনের পাশাপাশি মার্কেট অ্যান্ড ইন্টারমিডিয়ারিজ অ্যাফেয়ার্স বিভাগের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। পরিচালক মোহাম্মদ আবুল হাসানকে ইনভেস্টমেন্ট ম্যানেজমেন্ট ডিভিশন ও ডেরিভেটিভস ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
বিএসইসির পরিচালক শেখ মাহবুব উর রহমানকে বিদ্যমান মার্কেট অ্যান্ড ইন্টারমিডিয়ারিজ অ্যাফেয়ার্স ডিভিশনের পাশাপাশি নতুন করে ফাইন্যান্সিয়াল লিটারেসি ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। পরিচালক আবু রায়হান মোহাম্মদ মোতাসিম বিল্লাহকে বিদ্যমান রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ডিভিশনের পাশাপাশি নতুন করে ইন্টারনাল অডিট অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। বিএসইসির পরিচালক মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম মজুমদারকে করপোরেট ফ্যাইন্যান্স ডিভিশন ও এনফোর্সমেন্ট ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।