Connect with us

জাতীয়

ব্রাউন ইউনিভার্সিটি থেকে সম্মাননা পেলেন প্রধানমন্ত্রী

Published

on

ব্রাউন ইউনিভার্সিটি

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ব্রাউন ইউনিভার্সিটি বিশেষ সম্মাননায় ভূষিত করেছে। জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে কমিউনিটি ক্লিনিক মডেল তৈরির জন্য জাতিসংঘ স্বীকৃতির পরিপ্রেক্ষিতে তাকে এই বিশেষ সম্মাননায় ভূষিত করা হয়।

ব্রাউন ইউনিভার্সিটির স্বাস্থ্য বিষয়ক সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং ওয়ারেন অ্যালপার্ট মেডিকেল স্কুলের মেডিসিন অ্যান্ড বায়োলজিক্যাল সায়েন্সের ডিন ডা. মুকেশ কে. জৈন এখানে প্রধানমন্ত্রীর কাছে তার অবস্থানস্থল দ্য লোটে নিউইয়র্ক হোটেলে প্রশংসাপত্রটি হস্তান্তর করেন।

প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি মো. নূর এলাহি মিনা এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘ব্রাউনের ওয়ারেন অ্যালপার্ট মেডিকেল স্কুল কমিউনিটি ক্লিনিক মডেলের উদ্যোগ নেওয়ার জন্য জাতিসংঘ কর্তৃক প্রধানমন্ত্রীকে তার স্বীকৃতির জন্য বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে।’

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে প্রদত্ত প্রশংসাপত্রে বলা হয়েছে, ‘জাতিসংঘ কর্তৃক “শেখ হাসিনা উদ্যোগ”র সাম্প্রতিক স্বীকৃতির জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন।’

এতে আরও বলা হয়, ‘কমিউনিটি-ভিত্তিক প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যার একটি সফল মডেল: প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা, নারীর ক্ষমতায়ন এবং কমিউনিটি সম্পৃক্ততা উন্নয়নের মাধ্যমে সর্বজনীন স্বাস্থ্য পরিধির জন্য একটি অংশগ্রহণমূলক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক পদ্ধতি।’

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের সময় ড. জৈন জনস্বাস্থ্য ও গবেষণার ক্ষেত্রে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের একটি সম্ভাব্য প্লাটফর্ম হিসেবে বাংলাদেশ-ব্রাউন বায়োমেডিকেল রিসার্চ অ্যান্ড এডুকেশন ইনিশিয়েটিভ সম্পর্কে আলোচনা করেন।

প্রধানমন্ত্রী এই উদ্যোগের প্রশংসা করেন এবং এর প্রতি তার সমর্থন ব্যক্ত করেন।

প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে চিকিৎসা ও ক্লিনিক্যাল গবেষণার উন্নয়নের ওপর জোর দেন।

তিনি বলেন, ‘আমরা সবসময় গবেষণাকে গুরুত্ব দিচ্ছি। এটি চিকিৎসা বিজ্ঞানের গবেষণায় দারুণ ভূমিকা রাখতে পারে।’

ব্রাউন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় সার্ভিক্যাল ক্যানসারের পরীক্ষা করছে।

ড. জৈন আরও বলেন, তারা ক্লিনিক থেকে স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণকারী রোগীদের রেকর্ড রাখার জন্য বিভিন্ন কমিউনিটি ক্লিনিককে ইলেকট্রনিক ডেটা ম্যানেজমেন্ট চালু করতে বাংলাদেশকে সাহায্য করতে পারে। ব্রাউন ইউনিভার্সিটি গবেষণা ও শিক্ষা ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে একটি অংশীদারিত্ব গড়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে।

এ লক্ষ্যে একটি চুক্তি সইয়ের ইচ্ছাও প্রকাশ করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়

স্মৃতিসৌধ যে কারণে ১২ দিন বন্ধ থাকবে

Published

on

বিএসইসি

সাভারে অবস্থিত জাতীয় স্মৃতিসৌধে আগামী ১২ দিন দর্শনার্থীদের প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে গণপূর্ত বিভাগ। মূলত মহান বিজয় দিবস উদযাপন ঘিরে প্রস্তুতি নিতেই এ আদেশ দেয়া হয়। এ সময় প্রতিষ্ঠানটিতে সংস্কার ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ করা হবে।

গতকাল রোববার (৩ ডিসেম্বর) স্মৃতিসৌধের মূল ফটকে এ সংক্রান্ত একটি নোটিশ প্রদর্শন করা হয়। এ লক্ষ্যে আজ সোমবার (৪ ডিসেম্বর) থেকে আগামী ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

নোটিশে বলা হয়েছে, মহান বিজয় দিবস ২০২৩ উদযাপন উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও ভিআইপি নিরাপত্তার জন্য ৪ ডিসেম্বর থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত সব ধরনের দর্শনার্থীদের প্রবেশ বন্ধ থাকবে।

নোটিশের সত্যতা নিশ্চিত করে জাতীয় স্মৃতিসৌধের ইনচার্জ গণপূর্ত বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান জানান, স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও বিদেশি কূটনীতিকরা শ্রদ্ধা জানাবেন বিজয় দিবসে। এ জন্য ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত স্মৃতিসৌধে জনসাধারণের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এ সময় স্মৃতিসৌধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ করা হবে।

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সর্বসাধারণের জন্য স্মৃতিসৌধের উন্মুক্ত করা হবে।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

কমেছে বিদেশি বিনিয়োগ

Published

on

বিএসইসি

২০২১-২২ অর্থবছরে দেশে বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) এসেছিল ৩৪৪ কোটি ডলার। গত অর্থবছরে এসেছে ৩২৫ কোটি ডলার। আলোচ্য সময়ে এফডিআই কমেছে ৫ দশমিক ৫২ শতাংশ।

রবিবার (৩ ডিসেম্বর) প্রকাশিত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। বৈদেশিক ঋণ ও বিনিয়োগে গত জুন পর্যন্ত তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে আরও দেখা যায়, মোট এফডিআইয়ের মধ্যে মাত্র ৮০ কোটি ডলার এসেছে বিদেশ থেকে পুঁজি হিসাবে। বাকি অর্থ দেশে কার্যরত বিদেশি কোম্পানিগুলোর মুনাফা থেকে পুনরায় বিনিয়োগ ও এক কোম্পানি থেকে অন্য কোম্পানির ঋণ।

দেশে ক্রিয়াশীল বিদেশি কোম্পানিগুলোর অর্জিত মুনাফা থেকে পুনরায় বিনিয়োগ হিসাবে এফডিআই এসেছে ২৩৭ কোটি ডলার।

মাত্র ৮ কোটি ডলার এসেছে এক কোম্পানি থেকে অন্য কোম্পানির ঋণ হিসাবে। গত অর্থবছরে সবচেয়ে বেশি নিট পুঁজি এসেছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৬ কোটি ডলার। সব মিলে এসেছে ২৯ কোটি ডলার।

২০২১-২২ অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্র বিনিয়োগ এসেছিল ৬২ কোটি ডলার। আলোচ্য এক বছরের ব্যবধানে দেশটি থেকে বিনিয়োগ কমেছে। বিদেশে বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগের স্থিতি গত বছরের জুনে ছিল ৪০ কোটি ডলার, চলতি বছরের জুনে তা সামান্য কমে ৩৮ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। আলোচ্য সময়ে বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের বিদেশে বিনিয়োগের স্থিতি কমেছে ২ কোটি ডলার। এদিকে বৈদেশিক ঋণ গত এক বছরে বেড়েছে ৩৪৯ কোটি ডলার।

টাকার অঙ্কে যা ৩৮ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা। গত বছরের (২০২২) জুনে মোট বৈদেশিক ঋণের স্থিতি ছিল ৯ হাজার ৫৪৫ কোটি ডলার। আর চলতি বছরের জুনে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৮৯৪ কোটি ডলার। এই সময়ে ব্যাপকভাবে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের পরও পরিমাণ বেড়ে চলেছে। আলোচ্য সময়ে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ বেড়েছে, কমেছে স্বল্পমেয়াদি ঋণ।

প্রতিবেদনে দেখা যায়, গত বছরের (২০২২) জুনের তুলনায় চলতি বছরের জুনে দেশের বৈদেশিক ঋণের স্থিতি বেড়েছে। দেশে আসা সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ বা এফডিআই কমেছে। আর বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের বিদেশে বিনিয়োগের স্থিতিও সামান্য কমেছে।

গত বছরের (২০২২) জুনে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ ছিল ৭ হাজার ৪৮০ কোটি ডলার। আর চলতি বছরের জুনে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ২৯০ কোটি ডলার। গত বছরের (২০২২) জুনে স্বল্পমেয়াদি ঋণ ছিল ২ হাজার ৬৫ কোটি ডলার। আর চলতি বছরের জুনে তা কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬০৩ কোটি ডলার। সাম্প্রতিক সময়ে এ ঋণ আরও কমেছে।

গত দেড় বছর ধরে দেশে ডলার সংকট চলছে। সার্বিকভাবে মোট বৈদেশিক ঋণের স্থিতি বেড়ে গেছে, যা পরিশোধে ডলারের ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করতে পারে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করছে, বাজারে ডলারের প্রবাহ বেড়েছে। আগে যেসব ঘাটতি ছিল তা এখন কমে এসেছে। দীর্ঘমেয়াদি ঋণ পরিশোধে ডলারের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করবে না।

প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, বৈদেশিক ঋণ বাড়লেও প্রবৃদ্ধির হার কমেছে। ২০২১ সালের জুনে মোট ঋণ বেড়েছিল ১৯ শতাংশের বেশি। গত বছরের জুনে তা কমে ঋণ বৃদ্ধির হার দাঁড়ায় ১৭ শতাংশে। চলতি বছরের জুনে তা আরও কমে ঋণ প্রবৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৭০ শতাংশ।

গত বছরের (২০২২) জুনে তুলনায় চলতি বছরের জুনে স্বল্পমেয়াদি ঋণ কমেছে ২২ দশমিক ৩০ শতাংশ এবং দীর্ঘমেয়াদি ঋণ কমেছে প্রায় ১০ দশমিক ৮০ শতাংশ। গত বছরের (২০২২) জুনে স্বল্পমেয়াদি ঋণ বেড়েছিল ৪৭ শতাংশ এবং দীর্ঘমেয়াদি ঋণ বেড়েছিল ১১ শতাংশ।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বস্ত্র খাতের অবদান অপরিসীম

Published

on

বিএসইসি

দেশের মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮৫ ভাগ অর্জিত হয় বস্ত্র খাত থেকে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জিডিপিতে এ খাতের অবদান প্রায় ১৩ শতাংশ। তৈরি পোশাক খাতে প্রায় ৪৪ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে যার ৫৩ শতাংশ নারী। পরোক্ষভাবে প্রায় চার কোটিরও বেশি মানুষ এ শিল্পের ওপর নির্ভরশীল।

সোমবার (৪ ডিসেম্বর) জাতীয় বস্ত্র দিবস উপলক্ষে গতকাল রোববার দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বস্ত্র খাতের অবদান অপরিসীম। আওয়ামী লীগ সরকার সবসময়ই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ধারণ করে দেশ ও জাতির ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করেছে। বস্ত্র কারিগরি শিক্ষার হার বৃদ্ধিসহ বস্ত্র শিল্পকে সহায়তার মাধ্যমে দেশের অভ্যন্তরীণ বস্ত্র চাহিদা পূরণ, রপ্তানি বৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিসহ নিরাপদ, টেকসই, শক্তিশালী এবং প্রতিযোগিতা সক্ষম বস্ত্রখাত গড়ে তুলতে আমরা ‘বস্ত্রনীতি, ২০১৭’, ‘বস্ত্র আইন, ২০১৮’ এবং ‘বস্ত্রশিল্প (নিবন্ধন ও ওয়ানস্টপ সার্ভিস কেন্দ্র) বিধিমালা, ২০২১’ প্রণয়ন করেছি।”

শেখ হাসিনা বলেন, ‘প্রাচীনকাল থেকেই বস্ত্র শিল্পে বাংলাদেশের সুনাম ছিল গৌরবময় এবং জগদ্বিখ্যাত। ঢাকাই মসলিন থেকে শুরু করে জামদানি আর বেনারসি এ দেশের বস্ত্রশিল্পের গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির ধারক ও বাহক। বস্ত্রখাত দেশের অর্থনীতি, সমাজ ও সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হিসেবে ভূমিকা রেখে চলছে।’

‘বস্ত্র শিল্পকে সহায়তা ও প্রয়োজনীয় সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে বস্ত্র অধিদপ্তরকে পোশাক কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছে’ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আধুনিক ও প্রযুক্তি নির্ভর বস্ত্রশিল্প গড়ার অঙ্গীকার নিয়ে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অধীন বস্ত্র অধিদপ্তর এখাতে দক্ষ জনবল তৈরির জন্য বিভিন্ন পর্যায়ে কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপন ও পরিচালনা করছে। পাশাপাশি আমাদের সরকার এখাতে রপ্তানি বৃদ্ধির লক্ষ্যে নতুন নতুন বাজার সৃষ্টিতে কাজ করছে।’

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

বদলি হচ্ছেন ডিএমপির ৩৩ থানার ওসি

Published

on

বিএসইসি

নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা পরিপালনে পুলিশের সবচেয়ে বড় একক ইউনিট ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ৩৩ ওসিকে বদলি করা হচ্ছে।

রবিবার সন্ধ্যায় ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার জানান, ছয় মাসের বেশি এক থানায় দায়িত্ব পালন করা ওসিদের বদলি করতে নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সে অনুযায়ী ৩৩ থানার ওসিকে বদলি করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনারের নির্দেশনা অনুযায়ী আগামী ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে ডিএমপির ৩৩ থানার ওসিকে বদলি করা হবে। দুয়েকদিনের মধ্যে বদলির আদেশ হতে পারে। বদলির ফলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কোনো প্রভাব পড়বে না বলেও জানান হাফিজ আক্তার।

ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের এডিসি কে এন রায় নিয়তি জানান, গত ৩০ নভেম্বরের নির্বাচন কমিশনের পত্রের আলোকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের যেসব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার বর্তমান কর্মস্থলে ছয় মাসের অধিক চাকরিকাল সম্পন্ন হয়েছে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তাদের অন্যত্র বদলির প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য শিগগিরই নির্বাচন কমিশনে পাঠানো হবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে স্মার্ট জনশক্তি প্রয়োজন

Published

on

বিএসইসি

বিশ্বায়নের এ যুগে উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে দক্ষ ও স্মার্ট জনশক্তি গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। তিনি বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়ন ও দ্রুত বিকাশের কারণে বিশ্ব পরিস্থিতি খুব দ্রুত গতিতে বদলে যাচ্ছে। পরিবর্তনশীল এ পরিস্থিতিতে উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে স্মার্ট জনশক্তি প্রয়োজন।

রোববার (৩ ডিসেম্বর) মিরপুর সেনানিবাসের শেখ হাসিনা কমপ্লেক্সে ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের এনডিসি এবং আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্সে অংশগ্রহণকারীদের সনদ প্রদান অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে রাষ্ট্রপতি এ কথা বলেন।

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ৯৯ জন, বেসামরিক প্রশাসনের ১৩ জন এবং ১৭ টি দেশের ২৯ জন সামরিক কর্মকর্তা প্রশিক্ষণসমূহে অংশ নেন।

এ সময় বাংলাদেশকে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলায় পরিণত করতে এবং স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে বর্তমান সরকারের নানা কর্মকাণ্ড তুলে ধরেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন, ২০৩১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ উচ্চ মধ্যম এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উচ্চ আয়ের দেশে পরিণত হবে।

এ সময় জাতির আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাদের ভূমিকার রাখার আহ্বানও জানান রাষ্ট্রপতি।

প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী কর্মকর্তাদের অভিনন্দন জানিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন আশা প্রকাশ করেন যে, কর্মকর্তারা তাদের অর্জিত জ্ঞান কাজে লাগিয়ে জাতীয় উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবেন।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডেন্ট এয়ার ভাইস মার্শাল মুহাম্মদ কামরুল ইসলাম।

অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ১০ জন কর্মকর্তার হাতে সার্টিফিকেট তুলে দেন। পরে তিনি পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন এবং ফটোসেশনে অংশ নেন। মন্ত্রিপরিষদের সদস্য এবং তিন বাহিনীর প্রধানরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
Advertisement
Advertisement IBBL_AD_300 x 250

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

December 2023
S M T W T F S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31