Connect with us

জাতীয়

অক্টোবরে ইলিশ ধরা বন্ধ থাকবে ২২ দিন

Published

on

আর. এন.

ইলিশের নিরাপদ প্রজননের লক্ষ্যে এ বছর অক্টোবর দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে ২২ দিন সারাদেশে ইলিশ আহরণ, পরিবহন, ক্রয়-বিক্রয়, মজুদ ও বিনিময় নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে সরকার। এ লক্ষ্যে বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) বৈঠকে বসবে ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত জাতীয় টাস্কফোর্স কমিটি।

বৈঠক থেকে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে বলে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
রাজধানীর মৎস্য ভবনে মৎস্য অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে প্রধান প্রজনন মৌসুমে ইলিশ আহরণ বন্ধের সময় নির্ধারণ ও মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান ২০২২ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত জাতীয় টাস্কফোর্স কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এতে সভাপতিত্ব করবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। বৈঠক থেকে ইলিশ ধরা বন্ধ চলাকালীন জেলেদের সরকার ভিজিএফ খাদ্য সহায়তার ঘোষণাও দেওয়া হবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সরকারের নানাবিধ উদ্যোগে ইলিশ উৎপাদন বৃদ্ধির কারণে গ্রামগঞ্জে এখন ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে। রপ্তানিও করা হচ্ছে। ইলিশ রক্ষায়, ধ্বংসকারী দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থাও নেওয়া হবে। দিনে অভিযানের পাশাপাশি রাতেও অভিযান জোরদার করা হবে। সংশ্লিষ্ট জেলা-উপজেলায় বরফ কল বন্ধে স্থানীয় প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে। গত বছরের ন্যায় এবারও অবৈধ জাল উৎপাদনস্থলে অভিযান পরিচালনা করা হবে।

অবৈধ পথে ইলিশ পাচার রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ইলিশ সম্পৃক্ত জেলা উপজেলায় নদীতে ড্রেজিং বন্ধে স্থানীয় প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে। ইলিশের নিরাপদ প্রজননের মাধ্যমে ইলিশ সম্পদ উন্নয়নে যা যা করা দরকার তা করা হবে। এছাড়া মাছ ধরা বন্ধের সময় যাচাই-বাছাই করে নিবন্ধিত জেলেদের নানাভাবে সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয় থাকে। একই সঙ্গে তাদের বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানা গেছে।

বৈঠকে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব শ্যামল চন্দ্র কর্মকার, মো. তৌফিকুল আরিফ, এ টি এম মোস্তফা কামাল ও মো. আব্দূল কাইয়ূম, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খ. মাহবুবুল হক, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ, বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের পরিচালক মো. মনজুর হাসান ভুঁইয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ, বাংলাদেশ নৌবাহিনী, বাংলাদেশ বিমান বাহিনী, বর্ডার গার্ড অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ কোস্টগার্ড, বিআইডব্লিউটিএ, বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি, র‌্যাব, নৌ পুলিশ, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও গবেষক, মৎস্য বিজ্ঞানী, ইলিশ সম্পৃক্ত জেলাসমূহের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারগণ, ওয়ার্ল্ড ফিশের প্রতিনিধি, মৎস্যজীবী সংগঠনের প্রতিনিধি এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও মৎস্য অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করবেন।

বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএফআরআই) সূত্রে জানা গেছে, একটি ইলিশ ৩ থেকে ২১ লাখ পর্যন্ত ডিম দেয়। মিঠা পানিতে ডিম দেওয়ার পর ২২-২৬ ঘণ্টার মধ্যে ডিম ফুটে বাচ্চা হয় এবং ৫-১৫ সেন্টিমিটার আকার পর্যন্ত ৫-৭ মাস এরা নদীতে থাকে। পরবর্তী সময়ে এরা আবার সাগরের দিকে ধাবিত হয়। ইলিশ ১-২ বছর বয়সে (২২-২৫) সেন্টিমিটার আকারে পুরুষ; ২৮-৩০ সেন্টিমিটার আকারের স্ত্রী প্রজননক্ষম হয়। তখন এরা আবার মিঠা পানির দিকে অভিপ্রয়াণ করে। তখনই সাগর মোহনায় স্ত্রী ইলিশ অপেক্ষাকৃত বেশি ধরা পড়ে। ইলিশ সারা বছরই কম-বেশি ডিম দেয়। তবে সেপ্টেম্বর-অক্টোবরই হচ্ছে ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুম। অক্টোবর অর্থাৎ আশ্বিন মাসের প্রথম পূর্ণিমার ভরা চাঁদে এ মাছ প্রধানত ডিম ছাড়ে। এ জন্য চলতি বছরে আশ্বিনের বড় পূর্ণিমার দিনসহ পূর্বের ১৭ দিন এবং পরের ৪ দিন (১৭+১+৪) মোট ২২ দিন ইলিশ আহরণ, বিতরণ, বিপণন, পরিবহন, মজুত ও বিনিময় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়।

বিএফআরআই সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশে মোট ৩ প্রজাতির ইলিশ পাওয়া যায়। এর মধ্যে দুটি (চন্দনা ও গোর্তা ইলিশ) সারা জীবন উপকূল ও সাগরে কাটায় এবং অপরটি মিঠা পানি ও লোনা পানিতে জীবন অতিবাহিত করে। ইলিশ স্রোতের বিপরীতে দৈনিক ৭১ কিলোমিটার অভিপ্রয়াণ করতে পারে। পৃথিবীর মোট ১১টি দেশে বর্তমানে ইলিশ পাওয়া যায়। দেশগুলো হচ্ছে- বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার, পাকিস্তান, ইরান, ইরাক, কুয়েত, বাহরাইন, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ড। বিশ্বে আহরিত ইলিশের প্রায় ৭৫ ভাগ বাংলাদেশ আহরণ করে। দ্বিতীয় অবস্থানে আছে, মিয়ানমার এবং তৃতীয় অবস্থানে ভারত। ১০ বছর আগে দেশের ২১টি উপজেলার নদ-নদীতে ইলিশ পাওয়া যেত। বর্তমানে ১২৫টি উপজেলার নদ-নদীতে ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে।

মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, মৎস্য অধিদপ্তর, প্রশাসন ও বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা কর্তৃক ইলিশ ব্যবস্থাপনা কৌশল মাঠপর্যায়ে সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করায় দেশব্যাপী ইলিশের বিস্তৃতি ও উৎপাদন বেড়েছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ইলিশের উৎপাদন ২ লাখ ৯৮ হাজার মেট্রিক টন ছিল। সরকার গৃহীত ব্যবস্থাপনা ও কৌশল সঠিকভাবে বাস্তবায়নের ফলে ২০২১-২০২২ অর্থবছরে তা বেড়ে ৫ লাখ ৭১ হাজার মেট্রিক টনে উন্নীত হয়েছে।

এদিকে ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে ২০১৯ সালে ২৪৬ কোটি টাকার ‘ইলিশ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্প’ হাতে নেয় মৎস্য অধিদপ্তর। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ইলিশের উৎপাদন ছিল ৫ লাখ ৩৩ হাজার মেট্রিক টন। ৪ বছরে বার্ষিক উৎপাদন ৬ লাখ ২০ হাজার টন বা ১৬ শতাংশ বাড়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে মৎস্য অধিদপ্তর। তবে ৩ বছরে ৬ দশমিক ৩৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে, যা লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেকেরও কম।

২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৩ দশমিক ৩ শতাংশ এবং ২০২০-২১ অর্থবছরে ছিল ২ দশমিক ৬৮ শতাংশ। ২০২১-২২ সালে প্রবৃদ্ধির হার আরও কমে শূন্য দশমিক ২৫ শতাংশে নেমে এসেছে। মৎস্য অধিদপ্তর এখনো ২০২২-২৩ অর্থবছরের তথ্য প্রকাশ করেনি।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়

দেশের সব থানার ওসি বদলির নির্দেশ

Published

on

ইসি

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে উদ্দেশ্য করে সারাদেশের সব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বদলি করতে নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) ইসির উপসচিব মো. মিজানুর রহমান এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা পাঠিয়েছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিবকে।

ইসি জানায়, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে সব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের (ওসি) পর্যায়ক্রমে বদলি করার জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছে। এ লক্ষ্যে প্রথম পর্যায়ে যেসব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বর্তমান কর্মস্থলে ছয় মাসের অধিক চাকরিকাল সম্পন্ন হয়েছে তাদের অন্য জেলায়/অন্যত্র বদলির প্রস্তাব আগামী ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন কমিশনে প্রেরণ করা প্রয়োজন। এ অবস্থায় উল্লিখিত সিদ্ধান্ত অনুসারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশিত হয়ে বিনীত অনুরোধ করা হলো।

চিঠিটি মন্ত্রিপরিষদ সচিব এবং মহাপুলিশ পরিদর্শকের কাছে পাঠানো হয়েছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

জলবায়ুর প্রভাব মোকাবিলায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে রাখার আহ্বান

Published

on

আর. এন.

বিখ্যাত আমেরিকান সাপ্তাহিক নিউজ ম্যাগাজিন নিউজউইকে জলবায়ু পরিবর্তনের ওপর লেখা এক নিবন্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লিখেছেন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার লড়াইয়ে আমাদের ক্ষতিগ্রস্তদের দায়িত্ব দিতে হবে এবং লড়াইয়ে তাদের (ক্ষতিগ্রস্ত) অর্থায়ন করতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে যৌথভাবে নিবন্ধটি লিখেছেন গ্লোবাল সেন্টার অন অ্যাডাপটেশনের সিইও প্যাট্রিক ভারকুইজেন।

নিবন্ধটি বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) প্রকাশিত হয়েছে, যখন বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের উপায় খুঁজে বের করার জন্য বিশ্বনেতারা দুবাইতে কোপ-২৮ জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী ও প্যাট্রিক ভারকুইজেনের লেখা সম্পূর্ণ নিবন্ধটি তুলে ধরা হলো–

লেটস পুট ব্যাক পিপল অ্যাট দ্য হার্ট অব ক্লাইমেট অ্যাকশন:
জলবায়ু পরিবর্তন হলো একটি বৈশ্বিক বিপর্যয়, যা গরিবদের ওপর ধনীরা চাপিয়ে দেয় এবং ক্রমবর্ধমান হারে এটি তাদের নিজেদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়। দুবাইতে কোপ-২৮ জলবায়ু সম্মেলনের জন্য আমন্ত্রিত বিশ্বনেতাদের বুঝতে হবে যে তাদের টপ-ডাউন (উপর থেকে নিচে) পদ্ধতি কখনোই কাজ করতে পারে না। বরং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার লড়াইয়ের জন্য আমাদের ক্ষতিগ্রস্তদেরকে দায়িত্ব দিতে হবে এবং এ লড়াইয়ে তাদের অর্থায়ন করতে হবে।

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় নেতাদের মতদ্বৈততায় জলবায়ু বিপর্যয় থেমে থাকবে না। এর ফলে ইতোমধ্যে জনপদের ওপর টাইফুন ও বন্যা হচ্ছে এবং খরার কারণে ফসল উৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় ক্ষুধা ছড়িয়ে পড়ছে। জলবায়ু তহবিলের একটি ক্ষুদ্র অংশ জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে খারাপ প্রভাবের সঙ্গে লড়াই করা লোকেদের কাছে পৌঁছায় তাদের নিজেদের এবং জীবিকা রক্ষায় প্রয়োজনীয় সংস্থান ছাড়া তারা আরও দুর্বল হয়ে পড়ছে। জলবায়ু অনাচার ও বৈষম্য আরও বাড়ছে।

জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিগ্রস্তদের প্রথম সারিতে থাকা মানুষকে রক্ষায় সাহায্য না করলে বৈশ্বিক পর্যায়ে জলবায়ু কার্যক্রমের কোনো মানে হয় না। আমাদের স্থানীয়ভাবে পরিচালিত জলবায়ু-স্থিতিস্থাপক উদ্যোগের জন্য সমস্ত প্রয়োজনীয় তহবিল দ্রুত এবং দক্ষতার সঙ্গে হস্তান্তর করার উপায় খুঁজে বের করতে হবে। এজন্য নতুন চিন্তাভাবনা এবং একটি নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন প্রয়োজন। কোপ-২৮-এ বিশ্বকে অভিযোজন অর্থায়ন দ্বিগুণ করতে হবে। ক্ষতিগ্রস্ত তহবিলটি অবশ্যই সম্পূর্ণরূপে কার্যকর হতে হবে, যাতে আমরা অবকাঠামো পুনর্নির্মাণ এবং জলবায়ু প্রভাবগুলোর সঙ্গে আরও কার্যকরভাবে খাপ খাইয়ে নিতে স্থানীয় সম্প্রদায়ের চাহিদা মেটাতে দ্রুত এবং জরুরিভিত্তিতে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারি। এটি জলবায়ু ন্যায়বিচারের প্রতিও একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

মুভিং ফরম গ্লোবাল টু লোকাল
গ্লাসগোতে কোপ-২৬-এর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী, ২০২৫ সালের মধ্যে উন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে অভিযোজন অর্থের প্রবাহ দ্বিগুণ করে ৪০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছানো নিশ্চিত করতে অর্থ প্রদানকারীদের অবশ্যই ২০২২ এবং ২০২৫ এর মধ্যে বার্ষিক অভিযোজন প্রবাহ গড়ে কমপক্ষে ১৬ শতাংশ বৃদ্ধি করতে হবে। তবুও অভিযোজন অর্থায়ন প্রবাহ বিকাশে দেশগুলো ২০২১ সালে ১৫ শতাংশ কমে ২১.৩ বিলিয়ন হয়েছে। এ অর্থ খুবই সামান্য। তবুও এই অর্থের ৬ শতাংশেরও কম, এবং সম্ভবত ২ শতাংশের কম স্থানীয় সম্প্রদায়ের নেতৃত্বে জলবায়ু-স্থিতিস্থাপকতা প্রকল্পগুলোতে পৌঁছায়। সঠিকভাবে ট্র্যাকিং এবং অর্থ প্রবাহের প্রতিবেদন না করার কারণে অনুমান পরিবর্তিত হয়-এবং এটির উন্নতি করা দরকার। এর কারণ জলবায়ু নীতি-কার্যক্রম এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ উপর থেকে নিচে প্রবাহিত হয়।

কোন শহর, রাস্তা, মাঠ এবং বাড়ি সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ তা যারা জানে তারাই সেখানে বসবাস করে। জলবায়ু পরিবর্তনের পরিণতি থেকে নিজেদের রক্ষা করার জন্য আমাদের অবশ্যই তাদের একত্রিত হতে এবং তাদের নিজস্ব প্রকল্প তৈরি ও বাস্তবায়ন করতে উৎসাহিত করতে হবে এবং ক্ষমতায়িত করতে হবে।

এটি বলা সহজ, করা কঠিন। জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা জোরদার করার লক্ষ্যে দীর্ঘমেয়াদি প্রকল্পগুলো পরিচালনা করার জন্য স্থানীয় সম্প্রদায়ের প্রায়শই সময় এবং দক্ষতার অভাব হয়। প্রকল্পের প্রস্তাবনা তৈরি করার জন্য তাদের সাহায্য এবং প্রশিক্ষণের প্রয়োজন এবং তহবিল সুবিধা নেওয়ার জন্য তাদের মৌলিক জিনিসগুলোর প্রয়োজন যেমন- আইনিভাবে গঠিত সংস্থা এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্ট।

বাংলাদেশ সবসময়ই স্থানীয়ভাবে নেতৃত্বাধীন জলবায়ু অভিযোজনে একটি শীর্ষস্থানীয় অবস্থানে রয়েছে এবং সম্প্রতি সরকার স্থানীয় সম্প্রদায়ের কাছে জলবায়ু সহায়তা পৌঁছানোর বিভিন্ন উপায় অন্বেষণ করছে। মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা অভিযোজনের জন্য স্বল্প সুদে ঋণ সুবিধা সহজ করে তোলে, অভিযোজনে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য সম্প্রদায় এবং স্থানীয় সরকারগুলোকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য একটি জলবায়ু ঝুঁকি তহবিল রয়েছে, সবুজ ব্যাংকিং পরিষেবাগুলো প্রসারিত করে এবং বাস্তুতন্ত্র পরিষেবাগুলোর জন্য অর্থপ্রদানকারী সম্প্রদায়গুলোকে অন্বেষণ করে।

ঢাকায় গ্লোবাল হাব অন লোকালি লিড অ্যাডাপ্টেশনের মাধ্যমে সরকার সমাধান জোরদারে এবং বিশ্বের অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলগুলোর সঙ্গে সর্বোত্তম অনুশীলন বিনিময় করতে সহায়তা করছে। এই প্রচেষ্টা ইতোমধ্যেই মাঠ পর্যায়ে নাটকীয় সাফল্য অর্জন করেছে।

চ্যালেঞ্জ থেকে সম্ভাবনা
বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর মংলায়, মেয়র এবং বাসিন্দারা তাদের জলবায়ু চ্যালেঞ্জের মধ্যে অর্থনৈতিক সুযোগ চিহ্নিত করার জন্য একটি পরিকল্পনা তৈরি করছে। অন্যান্য বড় শহরগুলোর মতো মংলা জলবায়ু অভিবাসীদের একটি বড় আগমন দেখেছে, যদিও এটি ক্রমবর্ধমান সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে লড়াই করছে।

গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের ফলস্বরূপ-শহরের বিশুদ্ধ পানি সরবরাহকে দূষিত হচ্ছে। মংলা জনবসতির মানচিত্র তৈরি করছে, জলবায়ুর প্রধান দুর্বলতা চিহ্নিত করছে এবং স্থানীয়ভাবে নেতৃত্বাধীন উদ্যোগের উন্নয়ন করছে। ব্র্যাক, একটি আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা এবং এটি যুক্তরাজ্য এবং কানাডার সরকারের সহায়তায় গ্লোবাল সেন্টার অন অ্যাডাপটেশনের মাধ্যমে কাজ করছে। এটি আশা করা যায় যে মংলার জনগণের অভিযোজন পরিকল্পনাগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়া অন্যান্য শহর ও শহরগুলোর জন্য একটি ব্লুপ্রিন্ট হয়ে উঠতে পারে।

এটি আমাদের দেখায় যে স্থানীয়ভাবে পরিচালিত অভিযোজনই এগিয়ে যাওয়ার পথ। কিন্তু আমাদের এই পদ্ধতিগুলো ব্যাপকভাবে জোরদার করতে হবে। এজন্য দাতাদের জন্য অযাচিত ঝুঁকি তৈরি না করে আমাদের স্থানীয় সম্প্রদায়গুলোকে অর্থায়ন করার উপায় খুঁজে বের করতে হবে। বিশ্বব্যাংক এবং এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের মতো আন্তর্জাতিক অর্থ সংস্থাগুলোসহ বৃহৎ অর্থদাতাদের পোর্টফোলিওতে জনগণের অভিযোজন পরিকল্পনাগুলোকে ত্বরান্বিত করার জন্য একটি ট্রান্সমিশন বেল্ট হিসেবে কাজ করার জন্য শক্তিশালী মধ্যস্থতাকারী সংস্থাগুলো এখানে মূল্যবান হতে পারে।

কোপ-২৮ তখনই সফল হবে যখন এটি জলবায়ু সংকটে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত কমিউনিটির জন্য প্রকৃত সুবিধা অর্জন করবে। এ বছরের জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলনে অবশ্যই জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দরিদ্র সম্প্রদায়ের কাছে অর্থ প্রবাহ এবং স্থানীয়ভাবে নেতৃত্ব, উপযুক্ত এবং কার্যকর অভিযোজন নিশ্চিত করতে হবে। আমরা যদি এটি অর্জন করতে পারি, তাহলে সেটি হবে বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তনের গুরুতর অবিচার প্রতিকারের একটি বড় পদক্ষেপ।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

নির্বাচনে ২৭১৩টি মনোনয়ন জমা, ৭৪৭ জন স্বতন্ত্র

Published

on

আর. এন.

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০টি আসনে রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মিলিয়ে মোট ২ হাজার ৭১৩টি মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৩২ টি রজনৈতিক দল রয়েছে। যার প্রার্থী রয়েছে ১ হাজার ৯৬৬ জন। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছে ৭৪৭ জন।

শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান, নির্বাচনে ৩০০টি সংসদীয় আসনে ৩২টি রাজনৈতিক দলের ১ হাজার ৯৬৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এছাড়া, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ৭৪৭ জন প্রার্থী মনোনয়ন দাখিল করেছেন।

রাজনৈতিক দলগুলো যে কয়টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে তা হলো; আওয়ামী লীগ ২৯৮টি (পাঁচটি আসনে দুটি করে মনোনয়ন জমা দেয় দলটি), জাতীয় পার্টি ২৮৬টি (১৮টি আসনে দুইটি করে দলীয় মনোনয়ন জমা দিয়েছে দলটি), তৃণমূল বিএনপি ১৫১টি, জাসদ ৯১টি, ইসলামী ঐক্যজোট ৪৫টি, জাকের পার্টি ২১৮টি, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ৩৯টি, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি ৩৩টি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ৩৪টি, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ৩৭টি, গণফ্রন্ট ২৫টি, গণফোরাম ৯টি ও জমিয়তে ইসলাম বাংলাদেশ ১টি।

আরও রয়েছে, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ১৪২টি, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ ২টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ১৩টি, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন ৪৭টি, জাতীয় পার্টি (জেপি) ২০টি, বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল ০৬টি, গণতন্ত্রী পার্টি ১২টি, বাংলাদেশ ন্যশনাল আওয়ামী পার্টি ৬টি, বিকল্প ধারা বাংলাদেশ ১৪টি, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল ১টি, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি ১৩টি, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি ১৮টি, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ১টি, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ বিএমএল ৫টি, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট ৭৪টি, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট বিএনএফ ৫৫টি, বাংলাদেশ কংগ্রেস ১১৬টি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন বিএনএম ৪৯টি ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি ৮২। এছাড়া, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ৭৪৭ জন।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর রিটার্নিং কর্মকর্তারা তা বাছাই করবেন ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কমিশনে আপিল দায়ের ও নিষ্পত্তি ৫ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর। রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করবেন ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনী প্রচার চলবে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। আর ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি (রোববার)।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

রেমিট্যান্সে ডলারের দর বেড়ে দাঁড়ালো ১২৩ টাকায়

Published

on

প্রবাসী আয়

বুধবার (২৯ নভেম্বর) ডলারের আনুষ্ঠানিক দর কমিয়ে ১০৯ টাকা ৭৫ পয়সা নির্ধারণ করা হয়। এক সপ্তাহের মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো যা কমানো হয়। কিন্তু, এভাবে নিয়ন্ত্রণের সব প্রচেষ্টা সত্ত্বেও, মাত্র একদিন পরেই বৃহস্পতিবার রেমিট্যান্স সংগ্রহে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২৩ টাকায়।

জানা গেছে, বৃহষ্পতিবার কিছু ব্যাংক সর্বোচ্চ ১২৩ টাকা দরে রেমিট্যান্সের ডলার কিনেছে। বুধবার তারা সর্বোচ্চ ১২১ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ১২২ টাকা পর্যন্ত দরে রেমিট্যান্সের ডলার কিনেছিল। আবার অনেক ব্যাংক ১১৮ থেকে ১১৯ টাকা দরে কিছু রেমিট্যান্সের ডলার কিনতে পারলেও– এ লেনদেনের পরিমাণ স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় কমই ছিল।

এক বছরেরও বেশি সময় ধরে বেড়েছে ডলারের দাম। এই ধারাবাহিকতা ভেঙে অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) এবং বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) রেমিট্যান্স সংগ্রহে ডলারের দর ৫০ পয়সা কমানোর ঘোষণা দেয়। কিন্তু, তার একদিন পরেই গত ২৩ নভেম্বরে বাজারের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে ব্যাংকগুলো দর কমানোর পরিবর্তে আগের দিনের চেয়েও ৩ টাকা বেশি হারে ডলার কিনেছে। গত ৭ নভেম্বর রেমিট্যান্সের ডলার দর উঠেছিল রেকর্ড ১২৪ টাকায়।

বুধবার (২৯ নভেম্বর) জারি করা এক সার্কুলারে দেশের ব্যাংকারদের শীর্ষ দুটি সংগঠন এবিবি ও বাফেদা – রেমিট্যান্সে ডলারের দাম আরও ২৫ পয়সা কমানোর ঘোষণা দেয়। এতে রপ্তানি আয় এবং রেমিট্যান্সের ডলার কেনার দর ১০৯ টাকা ৭৫ পয়সা নির্ধারণ করার কথা জানানো হয়, যা আগে ছিল ১১০ টাকা। এ ছাড়া, আমদানি দায় মেটাতে ডলার বিক্রির দর নির্ধারণ করা হয়েছে ১১০ টাকা ২৫ পয়সা, যা আগে ছিল ১১০ টাকা ৫০ পয়সা।

আগামী রোববার থেকে ব্যাংকগুলো নতুন এ দর কার্যকর করবে।

এর আগে গত ২২ নভেম্বরে সংগঠন দুটি ৫০ পয়সা কমিয়ে আমদানি দায় নিষ্পত্তির জন্য প্রতি ডলারের দর ১১০ টাকা ৫০ পয়সা নির্ধারণ করে। আর রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স সংগ্রহে তা ১১০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

অবশ্য ডলার কিনতে নির্ধারিত এই হারের চেয়ে সর্বোচ্চ ২.৫ শতাংশ পর্যন্ত প্রণোদনা ব্যাংকগুলোকে নিজস্ব তহবিল থেকে দেওয়ার মৌখিক নির্দেশনা দেয় বাফেদা। সে অনুযায়ী, সর্বোচ্চ ১১২ টাকা ৫০ পয়সা দরে ডলার কিনতে পারবে ব্যাংকগুলো। কিন্তু, বর্তমানে তারা এর চেয়েও ১০ টাকা বেশি দরে ডলার কিনছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলারের রেট রিপোর্টিং করার ক্ষেত্রে কম দেখানো হচ্ছে।

বাফেদা নির্ধারিত দরে ডলার বিক্রি করার কথা থাকলেও– ব্যাংকগুলো অতিরিক্ত এই দাম আমদানিকারকদের থেকে আদায় করছে। ফলে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ডলারের দাম কমানোর প্রচেষ্টা সফল হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন ব্যাংকাররা।

আমদানিকারকদের মতে, এলসি খোলার ক্ষেত্রে ডলারের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২৮ টাকায়।

দেশের একটি শীর্ষস্থানীয় ভোজ্যতেল আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান জানায়, এক সপ্তাহ আগে প্রায় ৬ কোটি ডলারের একটি এলসি খুলেছে তারা, যা নিষ্পত্তি করতে প্রতিডলারে ১২৭ টাকা ৯৫ পয়সা দিতে হবে ব্যাংককে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি নভেম্বরের ২৪ তারিখ পর্যন্ত দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৪৯ কোটি ডলার, এর আগে অক্টোবরে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৯৮ কোটি ডলার।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

শনিবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

Published

on

আর. এন.

গ্যাসের পাইপলাইন প্রতিস্থাপন কাজের জন্য শনিবার কয়েকটি এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানি এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শনিবার দুপুর ১টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত মোট ৬ ঘণ্টা টঙ্গী, ঢাকা-ময়মনসিংহ রোডের পশ্চিম পার্শ্ব আব্দুল্লাহপুর থেকে বোর্ড-বাজার পর্যন্ত সব শ্রেণির গ্রাহকদের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।

এছাড়া আশেপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করবে। গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে তিতাস কর্তৃপক্ষ।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
ইসি
জাতীয়10 hours ago

দেশের সব থানার ওসি বদলির নির্দেশ

লেনদেন
পুঁজিবাজার10 hours ago

লেনদেন ও বাজার মূলধন কমেছে শেয়ারবাজারে

আর. এন.
খেলাধুলা10 hours ago

সিঙ্গাপুরকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ

আর. এন.
লাইফস্টাইল10 hours ago

স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া রুখতে যেসব খাবার খাবেন

আর. এন.
জাতীয়10 hours ago

জলবায়ুর প্রভাব মোকাবিলায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে রাখার আহ্বান

আর. এন.
আন্তর্জাতিক11 hours ago

অক্টোবরে ইস্পাতের বৈশ্বিক উৎপাদন বেড়েছে

আর. এন.
জাতীয়11 hours ago

নির্বাচনে ২৭১৩টি মনোনয়ন জমা, ৭৪৭ জন স্বতন্ত্র

আর. এন.
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার11 hours ago

নারী কর্মী নিয়োগ দেবে মেরী স্টোপস

প্রবাসী আয়
অর্থনীতি11 hours ago

রেমিট্যান্সে ডলারের দর বেড়ে দাঁড়ালো ১২৩ টাকায়

আর. এন.
টেলিকম ও প্রযুক্তি11 hours ago

আজ থেকে অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলবে গুগল

Advertisement
Advertisement IBBL_AD_300 x 250

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

December 2023
S M T W T F S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31