ব্যাংক
বিশেষায়িত অঞ্চলের ৩৮ পণ্যে রপ্তানি প্রণোদনা

দেশের বিশেষায়িত অঞ্চলে (বেজা, বেপজা ও হাইটেক পার্ক) অবস্থিত প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ৩৮টি পণ্যের উপর রপ্তানি প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা প্রদান করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক নীতি বিভাগ থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
জানা যায়, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চলে অবস্থিত টাইপ-এ (শতভাগ বিদেশি মালিকানাধীন) ও টাইপ-বি (দেশি-বিদেশি যৌথ মালিকানাধীন) প্রতিষ্ঠানের রপ্তানি বাণিজ্য উৎসাহিত করার লক্ষ্যে এ সুবিধা চালু করা হয়েছে।
তবে, এখন থেকে এসব কারখানায় উৎপাদিত পণ্য জাহাজিকরণের বিপরীতে রপ্তানির নগদ প্রণোদনা সুবিধা পেতে পোশাক ও বস্ত্র শিল্প সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশ টেরিটাওয়েল অ্যান্ড লিলেন ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিটিএলএমইএ) সত্যায়ন সনদ লাগবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন এ নির্দেশনার আগ পর্যন্ত সনদ ইস্যু করতো সংশ্লিষ্ট অনুমোদিত ডিলার ব্যাংক। আগের রপ্তানি সহায়তা সংক্রান্ত অন্যান্য শর্ত অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানানো হয় নির্দেশনায়।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় অনুমোদিত সংশ্লিষ্ট রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশন ব্যক্তি পর্যায়ের ফ্রিল্যান্সারদের রপ্তানি ভর্তুকির আবেদন প্রত্যয়ন করবে। রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের অবর্তমানে সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ ব্যক্তিপর্যায়ের ফ্রিল্যান্সারদের রপ্তানি ভর্তুকি আবেদন সত্যায়ন করবে।

অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

ব্যাংক
রিজার্ভ নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ১৬ বিলিয়ন ডলারের নিচে বলে জনমনে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে, এমনটা জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বুধবার (২৯ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, গ্রস বা মোট রিজার্ভ স্থানীয় বিনিয়োগসহ হিসাবায়ন হয়।
অন্যদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাবপদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী স্থানীয় বিনিয়োগ ছাড়া হিসাবায়ন হয়। বিপিএম-৬ পদ্ধতিতে হিসাব করা রিজার্ভ তাৎক্ষণিক ব্যবহারযোগ্য ও গ্রস রিজার্ভ বিনিয়োগ আদায় সাপেক্ষে ব্যবহারযোগ্য।
বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্রস রিজার্ভ ২৫ দশমিক ১৬ বিলিয়ন ডলার ও বিপিএম-৬ পদ্ধতিতে হিসাব করা রিজার্ভ ১৯ দশমিক ৫২ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ বিপিএম-৬ অনুযায়ী প্রদর্শিত সম্পূর্ণ রিজার্ভই ব্যবহারযোগ্য।
ভবিষ্যতে জনমনে বিভ্রান্তি এড়াতে গ্রস ও বিপিএম-৬ রিজার্ভ হিসাবের তথ্য পরিবেশনের ক্ষেত্রে অধিকতর সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত মর্মে বাংলাদেশ ব্যাংক মনে করে।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ব্যাংক
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণ-আমানতের সুদহার নির্ধারণ

দেশে চলমান উচ্চমাত্রার মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সম্প্রতি নীতি সুদহার বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তাতে ব্যাংকিং খাতের সব ধরণের সুদহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এবার আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণ ও আমানতের সুদহার নির্ধারণ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বুধবার (২৯ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করেছে। সার্কুলারটি দেশের সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়েছে, আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ‘এসএমএআরটি’ বা ‘স্মার্ট’ রেটের সঙ্গে সর্বোচ্চ ২ দশমিক ৭৫ শতাংশ যোগ করে আমানতে সুদ দিতে পারবে। আর ‘এসএমএআরটি’ বা ‘স্মার্ট’ রেটের সঙ্গে সর্বোচ্চ ৫ দশমিক ৭৫ শতাংশ যোগ করে ঋণে সুদ নিতে পারবে এসব প্রতিষ্ঠান।
‘এসএমএআরটি’ বা ‘স্মার্ট’ হলো সিক্স মান্থ মুভিং এভারেজ রেট অব ট্রেজারি বিল। অর্থাৎ ছয় মাসের ট্রেজারি বিলের গড় সুদহারের উপর ভিত্তি করে ব্যাংকের সুদহার নির্ণয় করা হয়। চলতি বছরের অক্টোবরে ১৮২ দিন মেয়াদি ট্রেজারি বিলের ৬ মাসের গড় সুদহার (স্মার্ট রেট) ছিল ৭ দশমিক ৪৩ শতাংশ। তাতে এখন থেকে আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ঋণে পাঁচ দশমিক ৭৫ শতাংশ যোগ করে সর্বোচ্চ সুদহার হবে ১৩ দশমিক ১৮ শতাংশ। আর আমানতের সুদহার হবে ১০ দশমিক ১৮ শতাংশ।
এর আগে মনিটারি পলিসি কমিটির (এমপিসি) প্রথম সভায় চার ধরনের সুদহার বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সভায় অভ্যন্তরীণ এবং বৈশ্বিকসহ সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, উচ্চ মূল্যস্ফীতি পরিস্থিতি, বিনিময় হার, তারল্য ও সুদহার পরিস্থিতি এবং নীতি সুদহারের গতিবিধি নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়। বাজারভিত্তিক বিনিময় হার ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতকরণ এবং ব্যাংকিং খাতে ক্রমবর্ধমান খেলাপি ঋণের সমস্যা মোকাবিলায় পদক্ষেপ নেওয়ার পক্ষে সবাই একমত হয়।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করছে, এর মাধ্যমে দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি চলতি বছরের ডিসেম্বর শেষে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে ৮ শতাংশে এবং আগামী জুন শেষে ৬ শতাংশে নামিয়ে আনা যাবে। এদিকে, বিনিময় হার ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে সুদহার বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ব্যাংক
ঋণ-আমানতের সুদহার সীমা তুলে নিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

দেশের ব্যাংকিং খাতে ঋণ ও আমানতের সুদ ব্যবধান (স্প্রেড) তুলে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। মূলত ঋণের হার বাজারভিত্তিক করতে ‘স্মার্ট’ পদ্ধতি অনুসরণ করায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ‘এসএমএআরটি’ বা ‘স্মার্ট’ রেটে প্রতি মাসেই ঋণের সুদহার পরিবর্তনের সম্ভবনা রয়েছে।
এর আগে দেশের ব্যাংকিং খাতে ঋণ ও আমানতের সুদহার ব্যবধান ছিল ৪ শতাংশ। অর্থাৎ কোনো ব্যাংক আমানতের উপর যদি ৫ শতাংশ সুদহার দিতো তাহলে ওই ব্যাংক ঋণে সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ সুদ নিতে পারতো। কিন্তু এবার আমানতে নির্দিষ্ট সুদহার না থাকায় ব্যাংকগুলো ইচ্ছাধীন সুদে আমানত গ্রহণ করতে পারবে।
বুধবার (২৯ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করেছে। নির্দেশনাটি দেশের সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়, ঋণের সুদহার বাজারভিত্তিক করার লক্ষ্যে ‘এসএমএআরটি’ বা ‘স্মার্ট’ (সিক্স মান্থ মুভিং এভারেজ রেট অব ট্রেজারি বিল) এর সাথে নির্ধারিত মার্জিন যোগ করে সুদহার নির্ধারণ পদ্ধতি কার্যকর করা হয়েছে। সুদহার নির্ধারণের নতুন ব্যবস্থা বাস্তবায়নের মাধ্যমে ঋণের বাজারভিত্তিক সুদহার নির্ধারিত হওয়ায় সুদহারের অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধি রোধ করা সম্ভব হয়েছে। ফলে তারল্য পরিস্থিতির বিবেচনায় ঋণের সুদহারের সাথে সামঞ্জস্য রেখে আমানতের সুদহার যৌক্তিক পর্যায়ে রাখা সম্ভব হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে আমানত ও ঋণের সুদহারের সীমা নির্ধারণ করার প্রয়োজন নেই।
এর আগে ২০১৮ সালের এক নির্দেশনায় বলা হয়েছিলো, ব্যাংকগুলো বিভিন্ন প্রকার ঋণের সুদহার ক্রমাগতভাবে বৃদ্ধি করছে। ঋণের সুদহার অযৌক্তিক মাত্রায় বৃদ্ধি করা হচ্ছে যা উদ্বেগজনক। এ প্রেক্ষিতে, উৎপাদনশীল খাতসহ বিভিন্ন খাতে ঋণের সুদহার যৌক্তিক পর্যায়ে নির্ধারণের লক্ষ্যে ক্রেডিট কার্ড ও ভোক্তাঋণ ছাড়া অন্যান্য খাতে ঋণ এবং আমানতের সুদহারের ব্যবধান ৪ শতাংশের মধ্যে সীমিত রাখার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

এরও আগে ২০১৫ সালের ২৮ ডিসেম্বর জারি করা প্রজ্ঞাপনে কার্ড ও ভোক্তাঋণ ছাড়া অন্যান্য খাতে ঋণ এবং আমানতের গড়ভারিত সুদহারের ব্যবধান (স্প্রেড) ৫ শতাংশের মধ্যে সীমিত রাখার নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছিল।
এখন যে পদ্ধতির ওপর ভিত্তি করে ঋণের সুদহার নির্ধারিত হচ্ছে, তা হলো ‘এসএমএআরটি’ বা ‘স্মার্ট’ অর্থাৎ সিক্স মান্থ মুভিং এভারেজ রেট অব ট্রেজারি বিল হিসেবে পরিচিত। প্রতি মাসের শুরুতে এই হার জানিয়ে দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি বছরের অক্টোবরে ১৮২ দিন মেয়াদি ট্রেজারি বিলের ৬ মাসের গড় সুদহার (স্মার্ট রেট) ছিল ৭ দশমিক ৪৩ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী, ‘স্মার্ট’ হারের সঙ্গে সর্বোচ্চ ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে মার্জিন বা সুদ যোগ করে নভেম্বর মাসে ঋণ দিতে পারবে ব্যাংক। সেই হিসেবে, চলতি নভেম্বর মাসে ব্যাংক থেকে বড় অঙ্কের ঋণে সর্বোচ্চ ১১ দশমিক ১৮ শতাংশ সুদ নিতে পারবে।
অর্থসংবাদ/আজাদ
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ব্যাংক
ফাইন্যান্স কোম্পানির স্থাপনা নিরাপত্তায় নতুন নির্দেশনা

ফাইন্যান্স কোম্পানির স্থাপনা নিরাপত্তায় সতর্কতামূলক নতুন নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে ফাইন্যান্স কোম্পানির প্রবেশপথ, অভ্যন্তরীন রুম, আইটি রুমসহ অন্যান্য স্থানে সিসি ক্যামেরা রেখে ফুটেজ সংরক্ষণের কথা বলা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করে। নির্দেশনাটি দেশের সব ফাইন্যান্স কোম্পানিতে পাঠানো হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়, এখন থেকে ফাইন্যান্স কোম্পানির স্থাপনার (প্রধান কার্যালয়, শাখা, ব্যবসা কেন্দ্র, বুথ, নিজস্ব/ভাড়াকৃত ভবন ইত্যাদি) প্রবেশ পথে, অভ্যন্তরে, স্থাপনার বাহিরে চতুর্দিকে এবং আইটি রুমে প্রয়োজনীয় সংখ্যক সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করতে হবে। স্থাপিতব্য সিসিটিভি ক্যামেরা সার্বক্ষণিক মনিটরিং-এর আওতায় আনতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
পাশাপাশি সিসিটিভি ক্যামেরায় ধারণকৃত ভিডিও ফুটেজ যাতে প্রয়োজনে নিকটস্থ থানা/পুলিশ পেতে পারে সে বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সিসি ক্যামেরায় ধারণকৃত ভিডিও ফুটেজ ন্যূনতম এক বছর সংরক্ষণ করতে হবে। নির্দেশনাটি ফাইন্যান্স কোম্পানি আইন, ২০২৩ এর ৪১ (২) (ঘ) ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে জারি করা হয়েছে।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ব্যাংক
ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠানোর পরামর্শ

দেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর ক্ষেত্রে বৈধ পথ বা ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে দেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর পরামর্শ দিয়েছে প্রবাসী বাংলাদেশি মালিকানাধীন রেমিট্যান্স হাউস মালিক।
সম্প্রতি লন্ডনে নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশি গ্লোবাল রেমিট্যান্স কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাহী কমিটির অভিষেক ও আলোচনা সভায় এ পরামর্শ দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে ‘হটাব হুন্ডি, বাঁচাব দেশ, গড়ব সোনার বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনায় প্রধান অতিথি ছিলেন যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সাইদা মুনা তাসনীম। এ সময় তিনি বাংলাদেশে বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠাতে প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান জানান। জোর দেন ব্যাংকিং চ্যানেলগুলো ব্যবহারের দিকে।
অনুষ্ঠানে রেমিট্যান্স হাউস মালিকদের সংগঠন নন রেসিডেন্ট বাংলাদেশি গ্লোবাল রেমিট্যান্স কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশনের কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির সভাপতি হয়েছেন এনইসি মানি ট্রান্সফারের চেয়ারম্যান ইকরাম ফরাজি।
যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের উপস্থিতিতে শপথবাক্য পাঠ করেন ইকরাম ফরাজিসহ সহসভাপতি সানাম মিয়া, ইতালি থেকে ইদ্রিস ফরাজী, জাপান থেকে সরোয়ার সানি, যুক্তরাষ্ট্র থেকে কামাল হোসেন, এ এন এম ফরহাদ, মাসুদ রানা তপন, কানাডা থেকে গুলজার আহমেদ, যুক্তরাজ্য থেকে কামাল হোসেন, নওফেল জামির, বাংলাদেশ থেকে আনোয়ার ফরাজী, দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে কাজী ফরহাদ কামাল, গ্রিস থেকে শাহীন তালুকদার, স্পেন থেকে আবু বক্কর আবদুল্লাহ, মধ্যপ্রাচ্য থেকে খোরশেদ আলম, মামুনুর রশিদ প্রমুখ।

অর্থসংবাদ/এমআই