পুঁজিবাজার
পূবালী ব্যাংক পারপেচুয়াল বন্ডের কুপন রেট ঘোষণা

চলতি বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে আগামী বছরের ২২ মার্চ পর্যন্ত সময়ের জন্য কুপন রেট ঘোষণা করেছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত পূবালী ব্যাংক পারপেচুয়াল বন্ড। আলোচ্য সময়ের জন্য বন্ডহোল্ডাদের ১০ শতাংশ কুপন হারে মুনাফা দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত বন্ডটির ট্রাস্টি কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এই করপোরেট বন্ডটির ট্রাস্টি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে গ্রিন ডেল্টা ক্যাপিটাল লিমিটেড।
কুপন রেট ঘোষণা করলেও এই মুনাফা প্রাপ্তিতে যোগ্য বন্ডহোল্ডার নির্ধারণ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট এখনো ঘোষণা করা হয়নি।
এর আগে চলতি বছরের ২৩ মার্চ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর সময়ের জন্য ১০ শতাংশ হারে কুপন রেট ঘোষণা করেছিল বন্ডটির ট্রাস্টি।
এই সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ছিল ১৩ সেপ্টেম্বর। বন্ডহোল্ডারদের এ সময়ের জন্য মুনাফা আগামী ২৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিতরণ সম্পন্ন করবে ট্রাস্টি।

২০২২ সালের ২৩ মার্চ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর ও একই বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের ২২ মার্চ পর্যন্ত সময়ের জন্য ১০ শতাংশ কুপন রেট হারে মুনাফা বিতরণ করায় করপোরেট বন্ডটিকে লেনদেনের জন্য ‘এন’ থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়েছে।
গত বছরের ২৪ মার্চ শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়েছে পূবালী ব্যাংক লিমিটেডের এই পারপেচুয়াল বন্ডটি। ব্যাংকের অ্যাডিশনাল টায়ার ওয়ান মূলধনের ভিত্তি শক্তিশালী করার জন্য বন্ডটি ইস্যু করে ৫০০ কোটি টাকা উত্তোলন করেছে পূবালী ব্যাংক। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৮০২তম কমিশন সভায় পূবালী ব্যাংকের এই পারপেচুয়াল বন্ডটির অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
বন্ডটির কুপন হার ধরা হয়েছে ৬ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশের মধ্যে। তালিকাভুক্তির পর থেকেই বন্ডটির ট্রাস্টি ১০ শতাংশ কুপন হারে মুনাফা দিয়ে আসছে।
সর্বশেষ রেটিং অনুসারে, করপোরেট বন্ডটির ঋণমান দীর্ঘমেয়াদে ‘ডাবল এ মাইনাস’ ও স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-২’।
৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২২ অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন, ৩০ জুন ২০২৩ সময় পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও রেটিং প্রকাশের দিন পর্যন্ত অন্যান্য গুণগত তথ্যের ভিত্তিতে এই প্রত্যায়ন করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (সিএরআইএসএল)।
অর্থসংবাদ/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
দেড় ঘণ্টায় লেনদেন ১৮২ কোটি টাকা

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে। এদিন প্রথম দেড় ঘন্টায় লেনদেন ছাড়ালো ১৮২ কোটি টাকার বেশি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সোমবার (৪ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক বা ‘ডিএসইএক্স’ সূচক ৯ দশমিক ৩২পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ২৪১ পয়েন্টে।
অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ‘ডিএসইএস’ ০ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট বেড়েছে এবং ‘ডিএস৩০’ সূচক ১ দশমিক ৬২ পয়েন্ট বেড়েছে।
এসময় ডিএসইতে ১৮২ কোটি ৫০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

এ সময়েরে মধ্যে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১০০ টির, কমেছে ৪৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১১৮টি কোম্পানির শেয়ারের।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
নভেম্বরে ৪ হাজারের বেশি বিও হিসাব বেড়েছে

নভেম্বর মাসে শেয়ারবাজারে নতুন করে ৫ হাজারের বেশি বিনিয়োগকারী এসেছে। সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, নভেম্বরের শেষ দিন শেয়ারবাজারে বিও হিসাব ছিল ১৭ লাখ ৬৫ হাজার ৬২৪টি। আর অক্টোবর মাসের শেষ দিন বিও হিসাব ১৭ লাখ ৬১ হাজার ৪৬টিতে দাঁড়ায়। অর্থাৎ নভেম্বর মাসে ৪ হাজার ৫৭৮টি বিও হিসাব বেড়েছে।
নভেম্বর মাসে পুরুষদের বিও ৩ হাজার ৩৯৮টি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ২১ হাজার ১৯৯টিতে। অক্টোবর মাসের শেষ দিন পুরুষদের বিও হিসাব ছিল ১৩ লাখ ১৭ হাজার ৮০১টিতে।
আর নভেম্বর মাসে নারী বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব ৯৮০টি বেড়ে চার ৪ লাখ ২৭ হাজার ৪৫৫টিতে দাঁড়িয়েছে। অক্টোবর মাসের শেষ দিন নারী বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব ছিল ৪ লাখ ২৬ হাজার ৪৭৫টিতে।
নভেম্বর মাসে কোম্পানি বিও হিসাব বেড়েছে ২০০টি। আলোচ্য মাসের শেষ দিন কোম্পানি বিও হিসাব ছিল ১৬ হাজার ৯৭০টিতে। আর অক্টোবর মাসে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৭৭০টিতে।

গত মাসে দেশে অবস্থানকারী বিনিয়োগকারীদে বিও হিসাব বেড়েছে। এর মাধ্যমে নভেম্বর মাসের শেষ দিন দেশি বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখ ৯৩ হাজার ১৬৫টিতে। যা অক্টোবর মাসের শেষ দিন ছিল ১৬ লাখ ৮৮ হাজার ৭৭১টিতে।
নভেম্বর মাসে বিদেশে অবস্থানকারী বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব ৫৫ হাজার ৪৮৯টিতে দাঁড়িয়েছে। সেপ্টেম্বর মাসে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব ছিল ৪৮৯ হাজার ৫০৫টিতে।
অর্থসংবাদ/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বিএসইসির শীর্ষ কর্মকর্তাদের বড় রদবদল

কমিশনার থেকে সহকারী পরিচালক পর্যায়ের কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পুনর্বণ্টনে বড়সড় পরিবর্তন এনেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। জানা যায়, সংস্থাটির দুই কমিশনার, চার নির্বাহী পরিচালক, আট পরিচালক, দুই অতিরিক্ত পরিচালক ও আট সহকারী পরিচালকের দপ্তর বদল হয়েছে।
বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বিএসইসির কমিশনার অধ্যাপক ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদকে বিদ্যমান ইস্যুয়ার কোম্পানি অ্যাফেয়ার্স, করপোরেট ফাইন্যান্স ও ফাইন্যান্সিয়াল লিটারেসি ডিভিশনের সঙ্গে মার্কেট অ্যান্ড ইন্টারমিডিয়ারিজ অ্যাফেয়ার্স ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। অন্যদিকে তার অধীনে থাকা চিফ অ্যাকাউন্ট্যান্ট ডিভিশনের দায়িত্ব বিএসইসির আরেক কমিশনার মো. আব্দুল হালিমের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে।
পাশাপাশি আব্দুল হালিমকে মার্কেট ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন ও ডেরিভেটিভস ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। অন্যদিকে তার কাছে থাকা মার্কেট অ্যান্ড ইন্টারমিডিয়ারিজ অ্যাফেয়ার্স ডিভিশনের দায়িত্ব কমিশনার শেখ শামসুদ্দিন আহমেদের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে। বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম অ্যাডমিন অ্যান্ড ফাইন্যান্স ডিভিশন ও কমিশনস সেক্রেটারিয়েটস ডিভিশনের সরাসরি দায়িত্বে থাকবেন।
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. আনোয়ারুল ইসলামকে ডেরিভেটিভস ও রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিমকে বিদ্যমান মুখপাত্রের দায়িত্বের পাশাপাশি ইনভেস্টমেন্ট ম্যানেজমেন্ট ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ শফিউল আজমকে ফাইন্যান্সিয়াল লিটারেসি ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। মার্কেট অ্যান্ড ইন্টারমিডিয়ারিজ অ্যাফেয়ার্স ডিভিশনের দায়িত্ব পেয়েছেন নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম। এছাড়া বিএসইসির আট পরিচালক, দুই অতিরিক্ত পরিচালক ও আট সহকারী পরিচালকের দায়িত্ব পুনর্বণ্টন করা হয়েছে।

বিএসইসির পরিচালক মোহাম্মদ মাহমুদুল হককে মার্কেট ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন ও কমিশনস সেক্রেটারিয়েট ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। পরিচালক প্রদীপ কুমার বসাককে বিদ্যমান অ্যাডমিন অ্যান্ড ফাইন্যান্স ডিভিশনের দায়িত্বে রাখা হয়েছে। তবে তাকে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্টের দায়িত্বও দেয়া হয়েছে। পরিচালক মো. আবুল কালামকে বিদ্যমান ল ডিভিশনের পাশাপাশি চিফ অ্যাকাউন্ট্যান্ট বিভাগের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। পরিচালক মো. মনসুর রহমানকে বিদ্যমান ইস্যুয়ার কোম্পানি অ্যাফেয়ার্স ডিভিশনের পাশাপাশি মার্কেট অ্যান্ড ইন্টারমিডিয়ারিজ অ্যাফেয়ার্স বিভাগের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। পরিচালক মোহাম্মদ আবুল হাসানকে ইনভেস্টমেন্ট ম্যানেজমেন্ট ডিভিশন ও ডেরিভেটিভস ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
বিএসইসির পরিচালক শেখ মাহবুব উর রহমানকে বিদ্যমান মার্কেট অ্যান্ড ইন্টারমিডিয়ারিজ অ্যাফেয়ার্স ডিভিশনের পাশাপাশি নতুন করে ফাইন্যান্সিয়াল লিটারেসি ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। পরিচালক আবু রায়হান মোহাম্মদ মোতাসিম বিল্লাহকে বিদ্যমান রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ডিভিশনের পাশাপাশি নতুন করে ইন্টারনাল অডিট অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। বিএসইসির পরিচালক মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম মজুমদারকে করপোরেট ফ্যাইন্যান্স ডিভিশন ও এনফোর্সমেন্ট ডিভিশনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের বোনাস বিওতে প্রেরণ

গত ৩০ জুন, ২০২৩ সমাপ্ত হিসাববছরের ঘোষিত লভ্যাংশের বোনাস শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে পাঠিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত চামড়া খাতের কোম্পানি অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত হিসাববছরের বোনাস শেয়ার সিডিবিএলের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে পাঠিয়েছে কোম্পানিটি।
উল্লেখ্য, আলোচ্য বছরে অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার ৪৫ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে। এর মধ্যে বোনাস শেয়ার ১০ শতাংশ।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ব্লকে ১৬ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ৪৬টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ১৬ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, রবিবার (০৩ ডিসেম্বর) ব্লকে সবচেয়ে বেশি টাকার লেনদেন হয়েছে ফাইন ফুডস লিমিটেডের। কোম্পানিটি ২ কোটি ৯৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে।
একমি পেস্টিসাইডস ২ কোটি ৪৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। স্কয়ার ফার্মা ১ কোটি ৯৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
এছাড়া, আজ ব্লকে লেনদেন করা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- এডিএন টেলিকম ১ কোটি ৩২ লাখ, পাওয়ার গ্রীড ১ কোটি ৮১ লাখ, আলহাজ টেক্সটাইল ৫৮ লাখ, সি অ্যান্ড এ টেক্সটাইল ৪২ লাখ এবং নাভানা ফার্মা ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।